সংগৃহীত ছবি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানকালে দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত ঘটনায় রুজুকৃত মামলার মধ্যে ১০৬টি মামলার চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে হত্যা মামলা ৩১টি এবং অন্যান্য ধারায় মামলা ৭৫টি।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) পুলিশ সদরদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পুলিশ সদরদপ্তর জানায়, চার্জশিট হওয়া ৩১টি হত্যা মামলা পাবনা, সিরাজগঞ্জ, বগুড়া, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, চাঁদপুর, ফেনী, কুড়িগ্রাম, শেরপুর জেলা এবং পিবিআই, রাজশাহী মহানগর পুলিশ, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ এবং ঢাকা মহানগর পুলিশের। অন্যান্য ধারার ৭৫টি মামলা পাবনা, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, বগুড়া, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, টাঙ্গাইল, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, শেরপুর, জামালপুর, ময়মনসিংহ, বরগুনা জেলা এবং পিবিআই, সিআইডি, ঢাকা মহানগর পুলিশ, বরিশাল মহানগর পুলিশ, রাজশাহী মহানগর পুলিশ, চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ ও রংপুর মহানগর পুলিশের।
পুলিশ সদরদপ্তর আরও জানায়, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানকালে দায়ের হওয়া মামলার যথাযথ তদন্ত নিশ্চিত করার জন্য ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা মামলাগুলোর তদারকী করছেন। রুজু হওয়া অন্যান্য মামলার তদন্ত কার্যক্রম শেষ করে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে বাংলাদেশ পুলিশ সচেষ্ট রয়েছে।
এ ছাড়া, ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৩-এ ধারায় বৈষম্যবিরোধী ৪৩৭টি মামলায় ২ হাজার ৮৩০ জনকে এ পর্যন্ত অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আদালতে অন্তর্বর্তী তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
ভোরের আকাশ/তা.কা
সংশ্লিষ্ট
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে দায়ের করা রিট উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। এসময় আদালত রিটকারী আইনজীবীকে উদ্দেশ্যে করে বলেন, দেশের সব মানুষ এখন নির্বাচনমুখী। নির্বাচন স্থগিত চেয়ে রিট দায়ের করার এখন উপযোগী সময় নয়। এ ধরনের রিট এই সময়ে গ্রহণযোগ্য নয়। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজী ও বিচারপতি রিয়াজ উদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।পরে রিটকারী আইনজীবী ইয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, আদালতের মনোভাব বুঝতে পেরে জাতির বৃহত্তর স্বার্থে আমি রিট আবেদনটি নট প্রেস (উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ) করে নিয়েছি। এই রিট মামলাটি চালাব না।এর আগে ৩ ডিসেম্বর আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট দায়ের করা হয়। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কংগ্রেসের মহাসচিব অ্যাডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম এ রিট দায়ের করেন। রিটে নির্বাহী বিভাগ থেকে নির্বাচন কমিশনের সচিব, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ অবৈধ ঘোষণা এবং ইলেক্টোরাল সার্ভিস কমিশন গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। রিটে রুল চাওয়া হয় এবং রুলের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন স্থগিত চাওয়া হয়।রিটে বলা হয়, নির্বাহী বিভাগের লোক দিয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ও নির্বাচন পরিচালনা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। বিচার বিভাগের ন্যায় স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচন কমিশনেরও নিজস্ব লোকবল থাকতে হবে। এর জন্য ‘ইলেক্টোরাল সার্ভিস কমিশন’ গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে।রিটে আরও বলা হয়, সংবিধান অনুসারে নির্বাচন পরিচালনা করবে নির্বাচন কমিশন এবং নির্বাহী বিভাগ নির্বাচন কমিশনকে সকল প্রকার সহযোগিতা দেবে। কিন্তু সংবিধান লঙ্ঘন করে প্রতিটি নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব নির্বাহী বিভাগকে দেওয়া হয়। নির্বাহী বিভাগ সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে সরকারের চাহিদা মোতাবেক নির্বাচন পরিচালনা করে। ফলে নির্বাচন নিয়ে নানামুখী বিতর্ক তৈরি হয়।বর্তমানে নির্বাহী বিভাগ তাদের আস্থা, গ্রহণযোগ্যতা ও দায়িত্ববোধ হারিয়ে ফেলেছে। তাদের দ্বারা সুষ্ঠু ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচন হবে এটা কেউ বিশ্বাস করে না। এমতাবস্থায় নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব লোকবল থেকে সচিব, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে।পরে অ্যাডভোকেট মো. ইয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, সরকার ও নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে ডিসিদের সঙ্গে নির্বাচনের ব্যাপারে মতবিনিময় করছেন এবং তাদের নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। তাদের আবারও নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব দিলে আরেকটি প্রভাবিত নির্বাচন হবে সেটা নিশ্চিত।তিনি বলেছিলেন, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদেরকে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় যুক্ত করতে হবে এবং নির্বাচন কমিশনের সচিবকে অপসারণ করতে হবে। অন্যথায় নির্বাহী বিভাগের প্রভাবমুক্ত নিরপেক্ষ নির্বাচন আদৌ সম্ভব নয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ায় আদালত অবমাননার অভিযোগ থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান।সোমবার (৮ ডিসেম্বর) ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ নির্দেশ দেন।এর আগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল নিয়ে অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে সোমবার বেলা ১১টার দিকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হন ফজলুর রহমান।তার সঙ্গে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ বেশ কয়েকজন। এদিন ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বিচারিক প্যানেলে তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ বিষয়ে শুনানি হয়।প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুনানি নিয়ে গত ৩০ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তলব করে শুনানি ও আদেশের এই দিন ধার্য করেন। আজ তাকে সশরীরে উপস্থিত হয়ে এ সংক্রান্ত বিষয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য বলেন আদালত।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চব্বিশের জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে হত্যা ও গণহত্যার অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় শেখ হাসিনা সরকারের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৭ জনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সকাল পৌনে ১০টার দিকে কেরানীগঞ্জ ও কাশিমপুরসহ দেশের বিভিন্ন কারাগার থেকে কড়া নিরাপত্তায় তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। পরে প্রিজনভ্যান থেকে একে একে নামিয়ে পুলিশ সদস্যরা তাদের হাজতখানায় নিয়ে যান।ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়া আসামিদের মধ্যে আছেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, সাবেক শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, সাবেক নৌমন্ত্রী শাহজাহান খান, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রসচিব জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক এমপি সোলায়মান সেলিম, সাবেক এমপি ফারুক খান, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, সাবেক বেসরকারি শিল্প-বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার।এর মধ্যে সালমান, আনিসুল, ইনু ও পলকের বিরুদ্ধে পৃথক ফরমাল চার্জ দাখিল করেছে প্রসিকিউশন। ইনুর মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণও চলছে। এ ছাড়া জুলাই অভ্যুত্থানের সময় ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে গণহত্যার অভিযোগে শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ পলকের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিয়েছে ট্রাইব্যুনাল-১। একই আদেশে জয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করা হয়েছে। আনিসুল হক ও সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে কারফিউ জারি করে ছাত্র-জনতাকে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে, যা আদালত আমলে নিয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য করেছে।এর আগে গত ১৫ অক্টোবর পৃথক মামলায় সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছিল ট্রাইব্যুনাল-১। সেদিন প্রসিকিউশন দুই মাস সময় চাইলে আদালত নির্দেশ দেন। এরও আগে ২০ জুলাই তদন্তের জন্য আরও তিন মাস সময় চেয়ে আবেদন করে প্রসিকিউশন। নির্ধারিত সময়ে প্রতিবেদন না দেওয়ায় ট্রাইব্যুনাল নতুন করে সময় দেয়।আজ সকালে ট্রাইব্যুনাল এলাকার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক অবস্থানে ছিলেন এবং তল্লাশি শেষে সবাইকে ভেতরে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়। চলতি বছরের ২০ এপ্রিল মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছিল। সেদিন প্রসিকিউশন তদন্তের জন্য আরও তিন মাস সময় চায় এবং পরবর্তী দিন হিসেবে ২০ জুলাই নির্ধারণ করা হয়।এরআগে ১৮ ফেব্রুয়ারি ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দুই উপদেষ্টাসহ আরও কয়েকজন আসামিকে আনা হয়েছিল। সব মিলিয়ে একসময়ের হেভিওয়েট মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ও এমপিদের বিরুদ্ধে পৃথক চার্জ দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছে প্রসিকিউশন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বিশ লাখ টাকার চাঁদাবাজির মামলায় দৈনিক নওরোজ সম্পাদক শামসুল হক দুররানীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।রোববার (৭ ডিসেম্বর) আত্মসমর্পণ করে তিনি জামিন আবেদন করলে তা নাকচ করে দেন ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক হাকিম মাহবুবুর রহমান।এর আগে, গত ১২ নভেম্বর রাজিবুল ইসলাম নামে এক ঠিকাদার শামসুল হক দুররানীকে আসামি করে আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। আদালত আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন শামসুল হক দুররানী। তার পক্ষে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি খোরশেদ মিয়া আলম জামিন চেয়ে শুনানি করেন।আইনজীবী খোরশেদ মিয়া আলম বলেন, শুনানি নিয়ে আদালত আসামির জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়।কারাগারে পাঠানোর আদেশের পর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে নওরোজ সম্পাদক সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘বর্তমান আইন সচিব লিয়াকত আলী মোল্লা চাপাইনবাবগঞ্জের জেলা জজ হিসেবে থাকাকালে ১০ কেজি হেরোইন মামলায়, সাড়ে তিন কেজি হেরোইনের মামলায়, এমনকি বিস্ফোরকদ্রব্য উদ্ধারের মামলায় আসামিদের জামিন দেন। আমি তার বিরুদ্ধে নিউজ করি। নিউজ করার কারণে তাকে সঙ্গে সঙ্গে বদলি করা হয়। এ কারণে লিয়াকত আলী এবং উপসচিব (প্রশাসন) গোলজার রহমান আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করিয়ে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন।’তিনি বলেন, ‘বিচারকরা অন্যায় করলে কি নিউজ করা যাবে না, কিছু লেখা যাবে না।’আইন সচিবই মামলা করিয়েছেন কীভাবে বুঝলেন প্রশ্নের জবাবে এ সম্পাদক বলেন, ‘এটা পুলিশ আমাকে বলেছে, তার নাম আমি বলবো না।’মামলার বিবরণ অনুযায়ী, জামালপুরের মেলান্দহে উপজেলা বীজ প্রত্যয়ন অফিসে এক কোটি ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৩২ টাকার ঠিকাদারি কাজ করছেন রাজিবুল ইসলাম। দীর্ঘদিন ধরে কিছু অচেনা ব্যক্তি কাজে ব্যাঘাত ঘটানোর চেষ্টা করছেন।এর মধ্যে ৭ নভেম্বর বিকালে এক ব্যক্তি হোয়াটসঅ্যাপে ফোন করে সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাভার বাসস্ট্যান্ডে সাক্ষাৎ করতে বলেন। ওই ব্যক্তি জামালপুরের সমস্যা সমাধানেরও আশ্বাস দেন।এজাহারে বলা হয়, রাজিবুল ঢাকা থেকে সাভার বাসস্ট্যান্ডে ৭টায় পৌঁছান; সেখানে তাদের দেখা হয়। তখন জামালপুরের ঝামেলা মেটাতে ২০ লাখ টাকা চান দুররানী। টাকা না দিলে কাজ করতে পারবে না বলে হুমকি দেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ