-->

ফুলবাড়ীতে লটারির মাধ্যমে কৃষকের ভাগ্য নির্ধারণ

ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
ফুলবাড়ীতে লটারির মাধ্যমে কৃষকের ভাগ্য নির্ধারণ

ফুলবাড়ী উপজেলা প্রশাসন ও খাদ্য বিভাগের যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী প্রকৃত কৃষকদের নামের তালিকা থেকে উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে ৪৩৭ জন কৃষকের ভাগ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।

 

মঙ্গলবার বেলা ১১টায় ফুলবাড়ী উপজেলা পরিষদ হলরুমে উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে কৃষকদের নাম তুলে ধান সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মাদ ওয়াসিকুল ইসলাম। আয়োজিত লটারি অনুষ্ঠানটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মাদ ওয়াসিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মঈন উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

 

প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মনজু রায় চৌধুরী, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ রুম্মান আক্তার, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা হাসিনা ভুইয়া, ফুলবাড়ী খাদ্য গুদামের খাদ্য পরিদর্শক ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহামুদ মো. ইমরান, মাদিলাহাট খাদ্য গুদামের খাদ্য পরিদর্শক ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রওশন ইসলাম, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা এছার উদ্দিন প্রমুখ।

 

উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মঈন উদ্দিন জানান, পৌরসভাসহ উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে আবেদনকৃত ৪ হাজার ৬৮৪ জন প্রকৃত কৃষকের নামের তালিকা থেকে ৪৩৭ জন কৃষকের নাম উন্মুক্ত লটারির মাধ্যমে বাছাই করা হয়েছে। প্রতিটি কৃষক ৩টন করে মোট ১লাক্ষ ৬হাজার মে.টন ধান দিতে পারবেন।

 

এর মধ্যে ফুলবাড়ী এরএসডি খাদ্য গুদামে ৪৪৫ মে:টন এবং মাদিলাহাট এলএসডি খাদ্য গুদামে ৫৬১ মে:টন। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন, উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক নাসিম আল আক্তার। এ সময় উপজেলা খাদ্য অফিসের সকল কর্মকর্তা কর্মচারী ও ফুলবাড়ী থানা প্রেস ক্লাবের সকল সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ঘোড়াঘাটে কৃষক সার নিয়ে ভোগান্তির স্বীকার কৃষি অফিসার বলছেন সার আছে পর্যাপ্ত পরিমাণ।

 

দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে কৃষক সার নিয়ে ভোগান্তির স্বীকার কৃষি অফিসার বলছেন সার সাপ্লাই আছে পর্যাপ্ত পরিমাণ। ঘোড়াঘাট উপজেলায় ৪টি ইউনিয়ন, ১টি পৌরসভায় ভুট্টার আলুর আবাদ হয়েছে, কয়েক হাজার একর জমি বলে জানা গেছে। ওই জমির আবাদের জন্য কৃষি অফিসে স্লিপ নিয়ে সার নেয়ার জন্য দিনের পর দিন কৃষককে ঘুরতে হচ্ছে।

 

 

কারন কৃষি অফিস থেকে স্লিপ নিয়ে সার নিতে এক বস্তা পটাশ ৭৫০ টাকা আবার স্লিপ ছাড়া ওই সার বাজারে কিনতে গেলে লাগছে ১৪০০ টাকা বস্তা। যে কৃষকের সার লাগবে ৫ বস্তা তাকে কৃষি অফিস থেকে স্লিপ দেয়া হচ্ছে ২ বস্তা সারের।

 

আর বাদ বাকী সার গুলো বেশী দামে কিনতে কৃষকদের ভোগান্তির স্বীকার হতে হচ্ছে। আবার সময় মত আবাদী জমিতে সার দিতে না পারলে ফলন আশানুরুপ না হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। এ ব্যাপারে ঘোড়াঘাট উপজেলা

 

কৃষি অফিসার এখলাস উদ্দিনের সাথে কথা বললে সে জানান, ঘোড়াঘাট উপজেলার ডিলার গুলোর নিকট পর্যাপ্ত পরিমাণ সব সার সাপ্লাই রয়েছে, সারের কোন প্রকার ঘাটতি নাই।

 

ভোরের আকাশ/নি 

মন্তব্য

Beta version