-->
শিরোনাম

চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত

চুয়াডাঙ্গা প্র‌তি‌নি‌ধি
চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত
শীতে জবুথবু হয়ে পড়েছে জনজীবন
চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত। হাড়কাঁপানো শীতে জবুথবু হয়ে পড়েছে জনজীবন। রোববার সকাল ৯ টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড করা হয়ে‌ছে ৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একইসঙ্গে বইছে শৈত্যপ্রবাহ।
 
 
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান জানান, চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু শৈত্যপ্রবাহ অব্যহত রয়েছে। রোববার সকাল ৯ টায় চুয়াডাঙ্গার সর্বমিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ। এর আগে, সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ।
 
 
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, প্রতি বছরই শীতকালে মৌসুমের বেশির ভাগ সময়ই চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যায় এবং অধিকাংশ সময় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এ জেলায় রেকর্ড করা হয়। এ জেলায় এ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ভৌগলিক অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে হয় বলে আমরা মনে করি। এবছরও চুয়াডাঙ্গায় শীতের তীব্রতা অনেক বেশি। চুয়াডাঙ্গায় এবার চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
 
 
 
এদিকে তীব্র শীতে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে রোটাভাইরাস জনিত কারণে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত বিভিন্ন রোগে প্রতিদিন হাসপাতালের আউটডোরে ৫০০ থেকে ৬০০ রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। এছাড়া প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ শিশু রোগী আউটডোরে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে নিশ্চিত করেছেন, চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ সিনিয়র কনসালটেন্ট আসাদুর রহমান মালিক খোকন। 
 
 
ভোরের আকাশ/ সু

মন্তব্য

Beta version