নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার মিরজাগঞ্জে পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে কাঁচামরিচ চাষ করে সফল হয়েছেন নুর ইসলাম ও তার স্ত্রী ডেইজি বেগম।
সমন্বিত কৃষি ইউনিটের (কৃষি খাত) এর আওতায় পল্লীকর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) অর্থায়নে এবং সেলফ-হেল্প অ্যান্ড রিহেবিলিটেশন প্রোগ্রাম (শার্প) এর সার্বিক সহযোগিতায় তিনি আধুনিক পদ্ধতিতে জিরা-মরিচ চাষ করেছন।
এই পদ্ধতি ব্যবহারে গাছের কোনো রোগবালাই হচ্ছে না, আগাছা না উঠার কারণে গাছ নিরাপদ থাকছে। এছাড়াও গাছে ফলন বেশি ও গাছের জীবন দীর্ঘ হয়। ফলে এই অঞ্চলে মালচিং পদ্ধতি জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
মিরজাগঞ্জ এলাকার কৃষক নুর ইসলাম বলেন, জমির মাটিতে জৈব ও রাসায়নিক সারের মিশ্রণ করে বেড তৈরি করি, তারপর সেখানে মালচিং পেপার ব্যবহার করে তাতে ছিদ্র করে মরিচের চারা রোপণ করা হয়। এছাড়াও জমিতে আগাছা নেই, গাছের রোগবালাই নেই। তিনি আশা করেন ফলন বেশি হবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, সেলফ-হেল্প অ্যান্ড রিহেবিলিটেশন প্রোগ্রাম (শার্প) এর সার্বিক সহযোগিতায় ডোমার উপজেলার অনেক কৃষক মালচিং পদ্ধতিতে চাষাবাদে উৎসাহিত হয়েছেন। কৃষকরা লাভবান হচ্ছেন। অন্য কৃষকরাও আগ্রহী হচ্ছেন।
ভোরের আকাশ/ সু
মন্তব্য