সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর দ্বিতীয় সমাবর্তন আগামী ২৭ মার্চ সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস বায়েজিদ, আরেফিন নগরে অনুষ্ঠিত হবে। এই সমাবর্তনে বিভিন্ন বিভাগের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে মোট সাত হাজার আট শত ৫৩ জন শিক্ষার্থীকে ডিগ্রি প্রদান করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সাউদার্ন ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য ও সমাবর্তন আয়োজক কমিটির কো-কনভেনার অধ্যাপক এম মহিউদ্দিন চৌধুরী।
এবার চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন ১০ জন শিক্ষার্থী। এছাড়া ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড ৩৯ জন, ডিন অ্যাওয়ার্ড ৩৮ জন এবং গ্রাজুয়েট একাডেমিক এক্সিলেন্স পাচ্ছেন নয় জন শিক্ষার্থী।
দ্বিতীয় সমাবর্তনে মহামান্য রাষ্ট্রপতির অনুমোদনক্রমে সভাপতিত্ব করবেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী এমপি। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে থাকবেন কম্পিউটার বিজ্ঞানী, শিক্ষক, কলামিস্ট এবং লেখক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ। এছাড়া উপস্থিত থাকবেন উপাচার্য অধ্যাপক প্রকৌশলী মো. মোজাম্মেল হক, ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান, ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, সাংসদ, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও বিভিন্ন দপ্তরের উচ্চপদস্থ কর্মকতার্সহ আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য অধ্যাপক সরওয়ার জাহান, কোষাধ্যক্ষ ড. শরীফ আশরাফউজ্জামান, কলা, সমাজবিজ্ঞান ও আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. শরীফুজ্জামান, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আবুল মনসুর চৌধুরী এবং ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ইসরাত জাহান।
সংবাদ সম্মেলনে উপ-উপাচার্য ও সমাবর্তন আয়োজক কমিটির কো-কনভেনার অধ্যাপক এম মহিউদ্দিন চৌধুরী বলেন, সমাবর্তন যেকোনো শিক্ষার্থীর জন্য একটি স্মরণীয় দিন। এ দিনটিকে ঘিরে রচিত হয় হাজারো স্বপ্ন। আমরা চাই শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণে পাশে থাকতে। এমন একটি আয়োজনের জন্য সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি সত্যিই আনন্দিত ও গৌরবান্বিত।
দ্বিতীয় সমাবর্তনে বিভিন্ন বিভাগের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে মোট সাত হাজার আট শত ৫৩ জন শিক্ষার্থীকে ডিগ্রি প্রদান করা হবে। এবার চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন ১০ জন শিক্ষার্থী। এছাড়া ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড ৩৯ জন, ডিন অ্যাওয়ার্ড ৩৮ জন এবং গ্রাজুয়েট একাডেমিক এক্সিলেন্স পাচ্ছেন নয় জন শিক্ষার্থী।
তিনি বলেন, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটিতে মিশন ও ভিশন অনুযায়ী এর একাডেমিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। বিশ্বমানের উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন নিয়ে ২০০২ সালে যে ইউনিভার্সিটির যাত্রা শুরু হয়েছিল, তা আজ সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে।
মন্তব্য