-->
শিরোনাম

সজল-সারিকার ‘বিপরীতে তুমি’

বিনোদন ডেস্ক
সজল-সারিকার ‘বিপরীতে তুমি’

ছোট পর্দার জনপ্রিয় দুই মুখ আব্দুন নূর সজল ও সারিকা সাবরিন। ‘বিপরীতে তুমি’তে জুটি বেঁধেছেন তারা। আহমেদ তাওকীরের রচনায় নাটকটি পরিচালনা করেছেন সরদার রোকন।নাটকের গল্পে দেখা যাবে-ি কক্সবাজারের সংগ্রামী এক যুবক, তার নাম সাগর।

ট্যুরিস্টদের নিজের শখের ঘোড়ায় ঘুরানোই তার পেশা। একদিন তার ঘোড়ায় চড়তে আসে ভীষণ স্মার্ট এক মেয়ে। নাম মুনিয়া। সাগর হতবাক হয় মানুষ এত মায়াময় হয় কীভাবে? এরপর থেকে প্রায়ই সে মেয়েটিকে ফলো করে। দিনে দিনে ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়ে সাগর-মুনিয়া।

তবে মুনিয়ার সঙ্গে আসা তার দূরসম্পর্কের কাজিন আমান বিষয়টি ভালো চোখে দেখে না। আমান মূলত মুনিয়াদের বাসার কেয়ারটেকার। এদিকে মুনিয়া সাগরের সঙ্গে মিশতে থাকে। কিন্তু একদিন নিখোঁজ হয় সাগর। মুনিয়া কোথাও তাকে খুঁজে পায় না।

কিছুদিন পর সাগর মুনিয়ার সামনে এসে দাঁড়ায়। সে জানায়, মুনিয়াকে নিয়ে তার স্বপ্ন দেখতে ইচ্ছা করে। ভালোবেসে ঘর বাঁধতে ইচ্ছা করে। তার মনের মধ্যে যে কথাগুলো ঘুরছে সেটা প্রকাশ করতে পেরেই খুশি সাগর।জানা যায়, সাগর নাম না জানা কোনো এক নিশিকন্যার সন্তান!

তার সামাজিক কোনো পরিচয় নেই। তার পরিচয় জানলে এ সমাজ তাকে ঠিক মানুষই মনে করবে না। মুনিয়া হতবাক হয়ে কেবল সাগরের কথা শোনে। মুনিয়ার চোখে পানি চলে আসে! তাতে সাগর উন্মাদের মতো হেসে ওঠে। সে ভাবে মুনিয়া তাকে করুণা করছে। মুনিয়া সেখান থেকে চুপচাপ চলে যায়।

এদিকে মুনিয়া চলে যায় ঢাকায়। ৫ বছর পর আবার মুনিয়া তার স্বামীকে নিয়ে কক্সবাজারে ঘুরতে এসে ঘোড়ায় চড়তে যায়। মনে মনে সে সাগরকে খুঁজতে থাকে। কিন্তু কোথাও নেই সাগর। মুনিয়া ব্যর্থ হয়ে চলে যেতে শুরু করে সামনের দিকে। তখন দূরে সাগরকে তার ঘোড়ায় কোনো ট্যুরিস্টকে ঘোরাতে দেখা যায়।

একটু পরেই দূর থেকে সাগর মুনিয়াকে দেখে হতবাক হয়ে যায়। মুনিয়াও হতবাক হয়ে কেবল তাকিয়ে থাকে।

মন্তব্য

Beta version