-->
শিরোনাম

এইডস প্রতিরোধে সবচেয়ে জরুরী জনসচেতনতা

নিজস্ব প্রতিবেদক
এইডস প্রতিরোধে সবচেয়ে জরুরী জনসচেতনতা

এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধে সবচেয়ে জরুরী জনসচেতনতা। এই জনসচেতনতা তৈরিতে গণমাধ্যম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধ প্রকল্পের পরিচালক ডাক্তার শাহ মোহাম্মাদ জসিম উদ্দিন।

 

বৃহস্পতিবার সকালে বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি (বন্ধু) আয়োজিত, এইচআইভি/এইডস প্রকল্পের ২০২২ সালের অগ্রগতি গণমাধ্যমকর্মীদের অবহিত করণ অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বা এনজিও সংগঠনগুলো ট্রান্সজেন্ডার বা হিজড়া জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য সেবাগুলি নিশ্চিতে কাজ করতে পারে, কিন্তু তাদের সেবাকেন্দ্র পর্যন্ত আনতে সাহায্য করতে পারে সাংবাদিকরা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তিনি।

 

এছাড়া, ইউএনএইডস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টার ডাক্তার সায়মা খান বলেন, প্রতিবেদনগুলোতে সঠিক তথ্যের সঙ্গে ইতিবাচক উপস্থাপন জরুরী। প্রতিবেদন পড়ে যেনো মানুষের মধ্যে ইতিবাচক ধারণা তৈরি এবং এইচআইভি সংক্রমিত ব্যক্তিদের প্রতি যে নেতিবাচক ধারণা তার পরিবর্তন হয়।

 

এইচআইভি নির্মূলের ২০৩০ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সব ধরণের কার্যক্রম সরকার হাতে নিয়েছে বলে জানান জাতীয় এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধ প্রকল্পের উপাপরিচালক ডাক্তার মো. আনারুল আমিন আকন্দ। বলেন, এইচআইভি সংক্রমিতদের জন্য সেবাকেন্দ্র বাড়িয়ে ১১টি করা হয়েছে। তাছাড়া, পরীক্ষামূলকভাবে ৫টি সরকারি হাসপাতালে ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া জনগোষ্ঠীর জন্য আলাদা সেবাকেন্দ্র চালু করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

 

বাংলাদেশ হেলথ জার্নালিস্ট ফোরামের সঙ্গে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বন্ধু নির্বাহী পরিচালকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

 ভোরের আকাশ/আসা

মন্তব্য

Beta version