logo
আপডেট : ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ১১:৩৫
এলসির তথ্য দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কতা
অর্থনৈতিক প্রতিবেদক

এলসির তথ্য দিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কতা

বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, ইস্যুকারী ব্যাংক ওআইএমএসে এ ধরনের ঋণপত্রের যে তথ্য দিচ্ছে, তা যাচাই করে বেনিফিশিয়ারির অনুক‚লে ‘অ্যাডভাইস’ করতে হবে।


ঋণপত্রের (এলসি) সার্বিক তথ্য যথাযথভাবে এবং যথাসময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনলাইন ব্যবস্থায় রিপোর্ট করতে বলা হলেও কোনো কোনো ব্যাংক তা মানছে না। ফলে এ বিষয়ে ব্যাংকগুলোকে আবারো সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।


গতকাল সোমবার এ-সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়ে সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ অপারেশন বিভাগ। বৈদেশিক মুদ্রায় লেনদেনে নিয়োজিত সব অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো সার্কুলারে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১৬ জানুয়ারি জারি করা সার্কুলার অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত ব্যাংক শাখাকে অভ্যন্তরীণ ব্যাক টু ব্যাক এলসির তথ্য যথাযথভাবে এবং যথাসময়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনলাইন ইমপোর্ট মনিটরিং সিস্টেমে ওআইএমএস) রিপোর্ট করার নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু কোনো কোনো ব্যাংক তা করছে না। এছাড়া স্থানীয় বিলের বিপরীতে দেওয়া স্বীকৃতির তথ্য কোনো কোনো ইস্যুকারী ব্যাংক ওই ব্যবস্থায় রিপোর্ট করছে না। আবার কোনো কোনো ব্যাংক স্বীকৃতির তথ্য ওআইএমএস থেকে যাচাই না করেই স্থানীয় স্বীকৃত বিল কিনছে। এ কারণে বিল পরিশোধ নিয়ে জটিলতা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, ইস্যুকারী ব্যাংক ওআইএমএসে এ ধরনের ঋণপত্রের যে তথ্য দিচ্ছে, তা যাচাই করে বেনিফিশিয়ারির অনুক‚লে ‘অ্যাডভাইস’ করতে হবে। স্থানীয় বিলের বিপরীতে দেওয়া স্বীকৃতির তথ্য ইস্যুকারী ব্যাংককে ওআইএমএসে যথাযথভাবে রিপোর্ট এবং স্বীকৃতির বিপরীতে স্থানীয় বিল কেনার ক্ষেত্রে একই সিস্টেম থেকে যাচাই করতে হবে।