logo
আপডেট : ৮ জুন, ২০২২ ১৬:৫২
বঙ্গবন্ধু বে অব বেঙ্গল ফেস্টিভাল উদ্বোধন
কূটনৈতিক প্রতিবেদক




বঙ্গবন্ধু বে অব বেঙ্গল ফেস্টিভাল উদ্বোধন

কক্সবাজারে ‘বঙ্গবন্ধু বে অব বেঙ্গল ফেস্টিভাল-২০২২’ উদ্বোধন উপলক্ষে র‌্যালি

বিশ্ব সমুদ্র দিবস উপলক্ষে কক্সবাজারে ‘বঙ্গবন্ধু বে অব বেঙ্গল ফেস্টিভাল-২০২২’ উদ্বোধন করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সেইফ, নৌ-পরিবহন অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট যৌথভাবে এই উৎসবের আয়োজন করে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী ও বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের অংশ হিসেবে বুধবার (৮ জুন) বঙ্গবন্ধু বে অব বেঙ্গল ফেস্টিভাল-২০২২ উদ্বোধন করা হয়।

ফেস্টিভাল উদ্বোধন করেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চেয়ারম্যান ও সাবেক সিনিয়র সচিব সাজ্জাদুল হাসান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ।

এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল মো. খুরশেদ আলম (অব.), বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান আলী কদর, নৌ-পরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর আবু জাফর মো. জালাল উদ্দিন।

কক্সবাজারের লাবনী বিচ পয়েন্টে সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। পরে বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউটের অডিটোরিয়ামে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গোপসাগর ও ব্লু ইকোনমি শীর্ষক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন খুরশেদ আলম। এছাড়া বিশেষ প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সিনিয়র সাইন্টিফিক অফিসার আবু সাঈদ মুহাম্মদ শরীফ। সেমিনারের শেষে উন্মুক্ত আলোচনা ও প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়।

কক্সবাজারের সুগন্ধা বিচ পয়েন্টে ভলিবল, কলাতলী বিচ পয়েন্টে সার্ফিং, লাবনী বিচ পয়েন্টে সমাপনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ‘বঙ্গবন্ধু বে অব বেঙ্গল ফেস্টিভাল-২০২২’ এর সকল কর্মসূচি সমাপ্ত হয়।

অনুষ্ঠানে বক্তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে দেশের সমুদ্র সম্পদ তথা সুনীল অর্থনীতির উন্নয়নে যে যুগান্তকারী পদক্ষেপগুলো নিয়েছেন তার প্রতি আলোকপাত করেন। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসরণ করে তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাওয়ার প্রতিজ্ঞা করেন তারা।