বাজেটে নতুন অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৬ শতাংশের মধ্যে আটকে রাখার লক্ষ্য ঠিক করেছে সরকার।
কিন্তু এটা কঠিন হবে। শুধু আমাদের দেশে নয় বিশ্বের প্রায় সবখানেই মূল্যস্ফীতি বাড়ছে।
যা আমাদের দেশেও চলমান। সরকার একটি লক্ষ্যমাত্র ঠিক করেছে এটা ভালো।
তবে ব্যাক্তিগতভাবে মনে হয় এটা বাস্তবায়ন করা চ্যালেঞ্জ হবে। মহামারির ধাক্কার পর ইউক্রেনে যুদ্ধের জেরে বিশ্ব বাজার অস্থির।
দেশে দ্রব্যমূল্য বেড়ে গেছে, মুদ্রার মান কমে এসেছে। এমতাবস্থায় এটাকে চ্যালেঞ্জই মনে হচ্ছে।
বাজেটে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির করহার কমানো হয়েছে। এতে খুব একটা কাজ হয়েছে বলে মনে হয় না।
কারণ যে সকল কোম্পানি তালিকাভুক্ত নয় তাদেরও কর হার কমানো হয়েছে। এতে কিন্তু কোনো পরিবর্তন আসেনি।
উচিত ছিলো পুঁজিবাজারে কোম্পানির করহারে ছাড় দেয়া। তাহলে কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে আগ্রহী হতো।
প্রতি বছরের মতো এবারো বাজেটের আকার বেড়েছে। বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ বেড়েছে।
কোন খাতে ব্যয় কমানোর চেষ্টা করা হয়েছে। যা প্রতি বছরই করা হয়। সব মিলে বাজেটকে গতানুগতিক বলা যায়।