logo
আপডেট : ২৩ জুন, ২০২২ ১৬:২৭
বাংলাদেশে বৈষম্য দূরীকরণের জন্যই আওয়ামী লীগের জন্ম
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশে বৈষম্য দূরীকরণের জন্যই আওয়ামী লীগের জন্ম

আওয়ামী লীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভা।

দীর্ঘ ৭৩ বছরের পথচলায় বাংলাদেশে বৈষম্য দূরীকরণের জন্যই আওয়ামী লীগের জন্ম হয়েছে। এছাড়া আওয়ামী লীগের হাত ধরেই বাঙালি জাতির সব অর্জন এসেছে। পাশাপাশি আগামী নির্বাচনের জন্য সকল নেতাকর্মীদের এখন থেকেই প্রস্তুত থাকার আহবান জানিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।

বৃহস্পতিবার (২৩ জুন) বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আলোচনা সভায় নেতৃবৃন্দরা এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় প্রধানমন্ত্রী সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়। গণভবন প্রান্ত থেকে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. শাম্মী আহমেদ, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. আব্দুর রহমান প্রমুখ।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, আওয়ামীলীগের ৭৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে দাঁড়িয়ে দেশে এ পর্যন্ত ২১ টি জাতীয় কাউন্সিল হয়েছে। যার মধ্যে ৭ জন সভাপতি হয়েছিল। তবে একটানা ৪২ বছর সভাপতিত্ব করেছেন শেখ হাসিনা।

তিনি আমাদের শিখিয়েছেন কিভাবে অপ-শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হয়। নেতা কর্মীদের বলতে চাই সামনে নির্বাচন আসছে। আপনারা এখন থেকেই মাঠে আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে মানুষের দোয়ারে যান। ভোট চান এবং বিপদে আপদে তাদের পাশে গিয়ে দাঁড়ান।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, এই জুন মাস আওয়ামীলীগের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ঐতিহাসিক মাস। এ মাসে দলের অনেক গৌরবময় ইতিহাস রয়েছে।

আবারো একটি দিন এই জুন মাসের ইতিহাসে লেখা হবে পদ্মা সেতুর উদ্ভোদনের মাধ্যমে। ৭৩ বছরে এই দলটি করতে করতে যারা না ফেরার দেশে চলে গেছেন তাদের জন্য মাগফিরাত কামনা করছি।