সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেনে উন্নতি দেখা গেছে। এদিন পুঁজিবাজারের সব সূচক বেড়েছে। সূচকের সঙ্গে টাকার পরিমাণে লেনদেনও বাড়তে দেখা যায়। পাশাপাশি বেড়েছে বাজার মূলধনও। একইভাবে ফ্লোরপ্রাইস থাকার কারণে অন্যান দিনের মতো অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত ছিলো।
বাজার বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট বা শুন্য দশমিক ২০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ২৬৫ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক সাত দশমিক ৩৩ পয়েন্ট বা শুন্য দশমিক ৫৪ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক আট দশমিক ২৫ পয়েন্ট বা শুন্য দশমিক ৩৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৩৬৪ দশমিক ১৮ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ১৯৯ দশমিক ৯১ পয়েন্টে।
এদিকে ডিএসইতে ৫৫২ কোটি ১৩ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ৮৩ কোটি ৬২ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল ৪৬৮ কোটি ৫১ লাখ টাকার।
একইভাবে ডিএসইতে ৩১২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ৪৭টির বা ১৫ দশমিক শুন্য ৬ শতাংশের, শেয়ার দর কমেছে ৪২টির বা ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশের এবং ২২৪টির বা ৭১ দশমিক ৭৯ শতাংশের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত ছিলো।
অন্যদিকে অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১৮ দশমিক ১১ পয়েন্ট বা শুন্য দশমিক শুন্য ৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৪৯২ দশমিক ৯৮ পয়েন্টে। একইভাবে সিএসইতে ১৪৭টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪২টির দর বেড়েছে, কমেছে ২২টির আর ৮৩টির দর অপরিবর্তিত ছিলো। সিএসইতে ৮ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
ভোরের আকাশ/আসা