logo
আপডেট : ৮ ডিসেম্বর, ২০২২ ২০:৫৮
জমি অনাবাদী রাখলে ব্যবস্থা নেবে প্রশাসন
বরগুনা প্রতিনিধি

জমি অনাবাদী রাখলে ব্যবস্থা নেবে প্রশাসন

প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন "এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি রাখা যাবে না" এই স্লোগানকে সামনে রেখে মতবিনিময় সভায় ৬টি উপজেলার ৬টি গ্রুপ পৃথক পৃথক ভাবে অনাবাদী ও পতিত জমি থাকার কারন চিহ্নিত করেন।


বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) সকালে থেকে বিকাল পযন্ত বরগুনা জেলা প্রশাসনের 'সুবর্ণ জয়ন্তী "মিলনায়তনে মতবিনিময় সভা অনুষ্টিত হয়।


সভায় সরকারী আবাসন এবং দপ্তরে কি পরিমাণ অনাবাদী জমি রয়েছে তা নির্ধারন করার বিষয় কৃষি বিভাগকে অনুরোধ করা হয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি, বরগুনার সহযোগিতায় জেলা প্রশাসন আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন,জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান। উপস্থাপন করেন,কৃষিবিদ ইকবাল আহমেদ।


এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বরগুনা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবু সৈয়দ মো. জোবায়দুল আলম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক বদরুল আলম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির,সাবেক মুক্তিযোদ্বা কমান্ডার আব্দুর রশিদ, বেতাগী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মাকসুদুর রহমান ফোরকান, পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কবির, আমতলী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মজিবুর রহমান, বরগুনা পৌর মেয়র আ্যাড়. কামরুল আহসান মহারাজ, পাথরঘাটা পৌর মেয়র, আনোয়ার হোসেন আঁকন সহ ৬টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সরকারী বিভাগীয় কর্মকর্তাগন, গণমাধ্যম প্রতিনিধি, শিক্ষক প্রতিনিধি সহ শতাধিক ব্যাক্তি অংশ গ্রহন করেন।


সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, জলাবদ্ধতা নিরসনে স্লুইস গেট, খাল খনন ও পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা নিলেই চাষের আওতায় আসবে এসব জমি।


বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান বলেন, আবাদযোগ্য জমি চাষের আওতায় আনতে জনসচেতনতা সৃষ্টির বিকল্প নেই। বিদ্যমান আইন সম্পর্কে জানলে জমির মালিকরা তাদের জায়গা পতিত করে রাখবে না। জমি অনাবাদি ফেলে রাখলে ব্যবস্থা নেবে প্রশাসন। সংকট নিরসনে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে।

 

ভোরের আকাশ/আসা