ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স একটি সেবাধর্মী সরকারী প্রতিষ্ঠান। দুর্যোগ দুর্ঘটনায় জীবন ও সম্পদ রক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ে তোলাই যাদের একমাত্র লক্ষ্য। প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট সকল দুর্যোগে জীবন উৎসর্গ করে কাজ করে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সদস্যরা। অগ্নিকাণ্ডসহ সকল দুর্যোগ মোকাবিলা ও নাগরিক সুরক্ষা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে এশিয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ ফায়ার সার্ভিস গড়ে তুলতে সরকারের উন্নয়ন চলমান রয়েছে।
১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফায়ার সার্ভিস পরিদপ্তর নামে একটি প্রতিষ্ঠান প্রবর্তন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৮১ সালের ৯ এপ্রিল ফায়ার সার্ভিস পরিদপ্তর, সিভিল ডিফেন্স পরিদপ্তর এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগের রেসকিউ ইউনিট-এর সমন্বয়ে “ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর” প্রতিষ্ঠা করা হয়।
এই অধিদপ্তরের মুল ভিশন হলো, “অগ্নিকাণ্ডসহ সকল দুর্যোগ মোকাবিলা ও নাগরিক সুরক্ষা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে এশিয়ার অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান হিসেবে সক্ষমতা অর্জন।” আর মিশন হলো, “দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় জীবন ও সম্পদ রক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ে তোলা।” “গতি, সেবা ও ত্যাগ” এই তিনটি প্রতিষ্ঠানটির মূলমন্ত্র।
অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার ছাড়াও ফায়ার সার্ভিস অ্যাম্বুলেন্স সেবা এবং সার্ভে ও গণসংযোগ; মহড়ার আয়োজন; ভলান্টিয়ার প্রশিক্ষণ, ফায়ার লাইসেন্স প্রদান; বাণিজ্যিক ও বহুতল ভবনের ছাড়পত্র প্রদান; রাস্তা চলাচলের উপযোগী করণ; ফায়ার রিপোর্ট প্রদান ও বিভিন্ন মানবিক সেবা প্রদান করে।
প্রতিষ্ঠানটি গত ২০২৩ সালে ফায়ার সার্ভিস ২৭,৬২৪টি অগ্নিকাণ্ডে অংশ নিয়ে প্রায় ১,৮০৮ কোটি টাকার সম্পদ রক্ষা করেছে। ১১,৮৫৮টি দুর্ঘটনায় অংশ নিয়ে ১১,৫৪৪ জনকে জীবিত এবং ২,৩১১ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে।
বিদ্যমান ১৯৫টি অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে ১২,৭৪৯ জন রোগী হাসপাতালে পৌছে দিয়েছে। ১,০৭৭টি ডুবুরি কলে অংশ নিয়ে ১৭৪ জনকে জীবিত এবং ৬৪৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধারসহ ২৮১টি কলে অংশ নিয়ে ৩১৯টি পশু ও ২৮টি পাখি উদ্ধার করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
এছাড়া অগ্নিদুর্ঘটনা প্রতিরোধে সচেতনতা বাড়াতে ২০২৩ সালে ২৮,৮২৭টি মহড়া, ২,০৫৬টি সার্ভে, ১৯,০৯৩টি গণসংযোগ, ৫,৮১৪টি পরিদর্শন, গার্মেন্টসের ১,২৪,৮৮০ জনকে প্রশিক্ষণ প্রদান, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৭৯,৩১০ জন শিক্ষার্থীকে মৌলিক প্রশিক্ষণ প্রদান এবং ৫,৩৪৩ জন বিভাগীয় কর্মীকে পেশাগত প্রশিক্ষণ প্রদান করেছে।
নিয়মিত কাজের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটি এখন জঙ্গি দমন অভিযানেও অংশ নেয়, ঝড়ে বিপর্যস্ত রাস্তাঘাট চলাচলের উপযোগীকরণ, বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়সহ প্রাকৃতিক দুর্যোগে অস্থায়ী নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপন, ঈদ ও উৎসবে ঘরমুখো মানুষকে নিরাপত্তা সেবা প্রদানসহ নানা ধরনের নতুন নতুন সেবা কার্যক্রমে নিয়োজিত আছে প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়াও বন্যা-ঝুঁকি, বজ্রপাত এবং ঘূর্ণিঝড়সহ দুর্যোগকালীন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় ফায়ার সার্ভিসের সাহসী ভুমিকা উল্ল্যেখযোগ্য।
স্মার্ট বাংলাদেশে স্মার্ট একটি ফায়ার সার্ভিস হবে এমন আশা করেন বাংলাদেশের সকল নাগরিক, তা বাস্তবায়নে বর্তমান সরকারের সময়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর-এর উন্নয়ন। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে ফায়ার সার্ভিসের ধারাবাহিক উন্নয়ন হয়েছে ২০০৮ সালে ফায়ার স্টেশনের সংখ্যা ছিল ২০৪টি ২০২৪ সালে ৫৩৭টি আগুন নেভানোর গাড়ি (পানিবাহী গাড়ি) ছিল ২২৭টি বর্তমানে ৫৯৪টি পাম্প টানা গাড়ি/টোয়িং ভেহিক্যাল ছিল ২৫০টি বর্তমানে ৭৫২টি ফায়ার পাম্প ২০০৮ সালে ছিল ৪৫০টি বর্তমানে আছে ১৬০৭টি অ্যাম্বুলেন্স ৫০টি থেকে বর্তমানে ১৯৫টিতে উন্নীত টিটিএল, স্নোরকেল ইত্যাদি (উঁচু মইয়ের গাড়ি) ৩টি থেকে এখন৩২টি বিশেষায়িত গাড়ি ৫টি থেকে ১১৭টি জনবল বৃদ্ধির চিত্র ৬,১৭৫ জন থেকে এখন ১৪,৫১৫ জন উঁচু স্থানে কাজ করার সক্ষমতা বেড়েছে আগে যেখানে ছিল ৪৩ মিটার (১২ তলা) বর্তমানে এই সক্ষমতা হয়েছে দ্বিগুন ৬৮ মিটার (২৪ তলা)।
এছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০০৯ সালে দেশের প্রতিটি উপজেলায় ন্যুনতম একটি করে ফায়ার স্টেশন নির্মাণের সানুগ্রহ ঘোষণা প্রদান করেন। ২০২৩ সালে জনসেবায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রদান করা হয়। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সকল কর্মীর জন্য আজীবন রেশন প্রদান করা হয়েছে। দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো তুরস্কে ভূমিকম্প-পরবর্তী উদ্ধারকাজে বাংলাদেশের সম্মিলিত সাহায্যকারী দলের সাথে ফায়ার সার্ভিসের ১২ জন উদ্ধারকারীকে অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করা হয়, যাদের উদ্ধারকাজ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের মর্যাদা সমুন্নত করেছে।
২০২২ সালের ৪ জুন চট্টগ্রামের বিএম কনটেইনার ডিপোর অগ্নিদুর্ঘটনায় আত্মাহুতি দেয়া ফায়ার সার্ভিসের ১৩ জন কর্মীকে সরকারিভাবে ‘অগ্নিবীর’ খেতাব প্রদান করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সানুগ্রহ অনুশাসন অনুযায়ী লিঙ্গসমতা তৈরির লক্ষ্যে ‘ফায়ারম্যান’ পদের নাম পরিবর্তন করে ‘ফায়ারফাইটার’ করা হয়েছে। দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ফায়ার সার্ভিসে ১৫ জন নারী ফায়ারফাইটার নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে ৩টি জাম্বু কুশন হস্তান্তর করেছেন। দুর্ঘটনা কবলিত ভবনের ৩-৪ তলায় আটকে পড়া ব্যক্তিরা এতে লাফিয়ে পড়ে আত্মরক্ষা করতে পারবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টকে দুই দফায় ৪০ (চল্লিশ) কোটি টাকার অনুদান প্রদান করেছেন।
উপকূলীয় এলাকার নিরাপত্তায় জাতির পিতার সিপিপি গঠনের নির্দেশনার আদলে তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আরবান কমিউনিট ভলান্টিয়ার তৈরির নির্দেশনায় ৬২ হাজার ভলান্টিয়ার তৈরির লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস কর্তৃক ৫৫ হাজার জনকে ইতোমধ্যে প্রশিক্ষণ প্রদান সম্পন্ন হয়েছে। সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মাস্টার প্লান প্রণয়ন করার মাধ্যমে ফায়ার স্টেশনের সংখ্যা ৯১০টিতে উন্নীত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ফায়ার একাডেমি’ নির্মাণের জন্য মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ১০০.৯২ একর জায়গা অধিগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। ঢাকা ব্যতীত সকল বিভাগে বিভাগীয় ট্রেনিং কমপ্লেক্স ও বিভাগীয় সদর দপ্তর নির্মাণের জন্য ৫ একর করে জায়গা অধিগ্রহণ করা হয়েছে। বর্তমান সরকারের সময়ে বহুতল ভবনে কাজ করার জন্য সকল বিভাগে টার্ন টেবল লেডার (উঁচু মইয়ের গাড়ি) প্রদান করার মাধ্যমে বিভাগীয় পর্যায়ে অপারেশনাল কাজের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। বিশ্বের সর্বাধিক ৬৮ মিটার উচ্চতার টার্ন টেবল লেডার, রিমোট কনট্রোল ফায়ার ফাইটিং ভেহিক্যাল এবং আধুনিক প্রযুক্তি সুবিধার ড্রোন ফায়ার সার্ভিসের যান্ত্রিক বহরে সংযোজন করা হয়েছে। ৫০টি ওয়্যারহাউজ ইন্সপেক্টরের পদকে বৃদ্ধি করে ২৬৮টি পদে উন্নীত করা হয়েছে।
বীরত্বপূর্ণ ও দুঃসাহসিক অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে রাষ্ট্রীয় পদকের সংখ্যা ও সম্মানী বাড়ানো হয়েছে। (পদক সংখ্যা বছরে ৪টি থেকে বাড়িয়ে ৫০টি এবং সম্মানী ১০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত করা হয়েছে।) ফায়ার সার্ভিসের সেবার সক্ষমতা ও সেবার ক্ষেত্র বৃদ্ধি করা হয়েছে। নিয়মিত কাজের পাশাপাশি নতুন নতুন সেবাকাজে যুক্ত হচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীবৃন্দ। জঙ্গি দমন অভিযানে অংশগ্রহণ, ঈদ ও উৎসবে ঘরমুখো মানুষকে টার্মিনালগুলোতে সুরক্ষা সেবা প্রদান, ঝড়ে বিপর্যস্ত রাস্তা যান চলাচলের উপযোগীকরণ, পশু-পাখি-প্রাণী উদ্ধারসহ ত্রাণ বিতরণ কাজেও অংশ নিচ্ছেন তারা। দুর্ঘটনাসহ সকল দুর্যোগে সাড়া প্রদানের সময় কমিয়ে আনতে দেশের হাইওয়েসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ভ্রাম্যমাণ জধঢ়রফ জবংপঁব ঝয়ঁধফ মোতায়েন রয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ রেশন প্রদান করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ঝুঁকিভাতা প্রবর্তন করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স-এর অপারশনাল কর্মীদের জন্য ৩ রঙের মর্যাদাপূর্ণ ইউনিফরম প্রবর্তন করা হয়েছে। ফায়ারফাইটারদের বেতন স্কেল ১৮তম গ্রেড থেকে বৃদ্ধি করে ১৭তম গ্রেডে উন্নীত করা হয়েছে।
অধিদপ্তরের স্টেশন অফিসার ও সমমান পদসহ ৩টি পদের বেতন ও মর্যাদা বৃদ্ধি করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স-এর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জনপ্রশাসন কল্যাণ তহবিলের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এতে কর্মরত থাকাকালীন মারা গেলে ৮ লাখ টাকা এবং ডিজঅ্যাবল হলে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ পাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। নিজস্ব হাসপাতালের ৫ তলা ভবন নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে, সাজ-সরঞ্জাম ক্রয় করা হয়েছে এবং অতি সম্প্রতি জনবল অনুমোদিত হয়েছে। শিগরিই হাসপাতালটি চালু করা যাবে।
জনসাধারণের সেবা গ্রহণ সহজ করার লক্ষ্যে ৫ ডিজিটের বিদ্যমান হটলাইন নম্বর ১৬১৬৩-এর পরিবর্তে ৩ ডিজিটের শর্ট কোড নম্বর ১০২ চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়াল প্লাটফরমের মাধ্যমে গত ২০২০ সালের ২৭ ডিসেম্বর দেশের বিভিন্ন স্থানে নবনির্মিত ২০টি এবং ২০২২ সালের ২৪ এপ্রিল দেশের বিভিন্ন স্থানে নবনির্মিত ৪০টি ফায়ার স্টেশনের শুভ উদ্বোধন করেছেন।
ফায়ার সার্ভিসের জনবল ৬,১৭৫ জন থেকে বৃদ্ধি করে ১৪,৫১৫ জনে উন্নীত করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সানুগ্রহ অনুশাসন অনুযায়ী বিদ্যমান জনবল ৩১ হাজারে উন্নীত করার লক্ষ্যে নতুন অর্গানোগ্রামের প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে, যা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদনের পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিবেচনাধীন আছে।
বর্তমান সরকারের শাসনামলে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের বহুমুখী অগ্রগতি ও উন্নয়ন ধারাকে অব্যাহত রাখতে প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ মাইন উদ্দিন, বিএসপি(বার), এনডিসি, পিএসসি, জি, এম ফিল, তার মেধা এবং পরিশ্রম দিয়ে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। সদস্যদের জীবন-মান উন্নত করার লক্ষ্যে তার উত্থাপিত প্রস্তাব অপারেশনাল কর্মীদের জন্য ঝুঁকিভাতা চালু, নন-ইউনিফর্ম কর্মীসহ সবার জন্য পূর্ণাঙ্গ রেশন সরবরাহ, দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি এবং বিভাগের প্রতিটি কর্মীর দীর্ঘদিনের দাবি খাকি পোশাক পরিবর্তন করে দুই রঙের নতুন পোশাক প্রবর্তন করা হয়েছে। এসব বিষয় বাস্তবায়নের ফলে এ বিভাগের কর্মীদের উৎসাহ-উদ্দীপনা ও মনোবল বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বিভাগীয় কার্যক্রমে আশানুরূপ গতি সঞ্চারিত হয়েছে। কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এটিকে আশীর্বাদ হিসেবে গণ্য করছেন এবং এটিকে স্বর্ণযুগ হিসেবে আখ্যায়িত করছেন।
ভোরের আকাশ/মি