জলবায়ু কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করা, অভিযোজন বা সহনশীলতা বৃদ্ধি কঠিন মনে হতে পারে; তবে এটি অত্যাবশ্যক। জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বন্ধ ও ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছে বৈশ্বিক পর্যায়ে স্কুল শিক্ষার্থীদের পরিচালিত আন্দোলন ‘ফ্রাইডেস ফর ফিউচার’ এবং ‘ইয়ুথনেট ফর ফ্লাইমেট জাস্টিস’ নামের দুটি সংগঠন।
শুক্রবার ( ২৫ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানায় তারা।
ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিসের নির্বাহী সমন্বয়কারী সোহানুর রহমান, ঢাকা জেলা সমন্বয়কারী মিরাজ হোসেন, প্রতীকী যুব সংসদের চেয়ারপারসন আমিনুল ইসলাম, প্রোগ্রাম ম্যানেজার ময়ূরী আক্তার টুম্পা প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য ধনী দেশগুলো দায়ী উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, বাংলাদেশসহ সারা বিশ্ব ক্ষতিগ্রস্ত ও গভীর সংকটে পড়েছে। এদের দ্রুততম সময়ে প্রতিশ্রুত অর্থ দিতে হবে।
এ সময় বক্তারা বলেন, বরিশালে জলবায়ু সুবিচারের দাবিতে উন্নত দেশগুলোকে জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার যোগ্য পথ নকশা প্রণয়ন, দ্রুত বাস্তবায়ন এবং অধিকার ভিত্তিতে অভিযোজন তহবিল সরবরাহ করতে হবে।
তারা বলেন, কার্বন নিঃসরণ কমাতে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভর বিদ্যুতে বিশ্বের উন্নত দেশ এবং বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনে এসব দেশ ও প্রতিষ্ঠান বহুদিন ধরেই কার্বন নিঃসরণ কমানোর মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছে। এছাড়া জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, জেনারেল ইলেকট্রনিক্স, সুমিটোমো করপোরেশন, জাইকা, এইচএসবিসি ব্যাংকের মধ্যে অন্যতম বিনিয়োগকারী।
মন্তব্য