ভারতের পাঞ্জাবে ভেজাল মদ্যপানে প্রাণ গেল ২১ জনের
ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যে ভেজাল মদ্যপানের কারণে অন্তত ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আরও ১০ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মঙ্গলবার (১৩ মে) ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি স্থানীয় প্রশাসনের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায়।
পুলিশ জানিয়েছে, বিষাক্ত মদ বিক্রির অভিযোগে এখন পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই চোলাই মদে বিপজ্জনক মাত্রায় মিথানল মেশানো হয়েছিল, যা মৃত্যুর অন্যতম কারণ হতে পারে।
সর্বশেষ সোমবার ভোরে অমৃতসর জেলার কয়েকটি গ্রামে ভেজাল মদ পান করার পর স্থানীয়রা অসুস্থ হয়ে পড়েন। দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলেও ২১ জনের মৃত্যু হয়। গুরুতর অবস্থায় ভর্তি আছেন আরও অন্তত ১০ জন।
স্থানীয় এক কর্মকর্তা জানান, মৃতদের মধ্যে অধিকাংশই নিম্ন আয়ের দিনমজুর শ্রেণির মানুষ। তারা অল্প দামে পাওয়া এসব অবৈধ চোলাই মদ কিনে পান করেছিলেন।
পুলিশ বলেছে, চোরাকারবারিরা কর ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে এসব মদ তৈরি ও বাজারজাত করে থাকে। অধিক মুনাফার আশায় এসব মদে ক্ষতিকর রাসায়নিক, বিশেষ করে মিথানল মেশানো হয়, যা অন্ধত্ব, অঙ্গহানি এমনকি মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান বলেছেন, “এই ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের খুঁজে বের করে কঠোর শাস্তি দেওয়া হবে।” তিনি জানান, পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে এবং দোষীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হবে।
উল্লেখ্য, ভারতে প্রায় প্রতি বছরই ভেজাল মদ্যপানের ঘটনায় বহু মানুষের মৃত্যু হয়। গত বছর তামিলনাড়ুতে ৫৩ জন এবং তার আগের বছর বিহারে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছিল। ২০০২ সালে গুজরাটেও একই ধরনের ঘটনায় প্রাণ হারান ২৮ জন।
ভোরের আকাশ/হ.র
সংশ্লিষ্ট
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে হত্যার মাধ্যমে চলমান যুদ্ধের অবসান ঘটবে—এমন মন্তব্য করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তিনি খামেনিকে হত্যার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেন।সোমবার (১৬ জুন) মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নেতানিয়াহু বলেন, “আমরা যা প্রয়োজন, তাই করব। আমি বিস্তারিত কিছু বলব না। তবে আমরা এর আগেও তাদের শীর্ষ পরমাণু বিজ্ঞানীদের লক্ষ্যবস্তু করেছি। যদি আমরা খামেনিকে হত্যা করি, তাহলে যুদ্ধ আরও বাড়বে না—বরং তা শেষ হবে।”এ প্রসঙ্গে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত নেতানিয়াহু আরও বলেন, ইরান প্রকৃতপক্ষে কোনো শান্তি আলোচনা চায় না। তার দাবি, এ বিষয়ে ইসরায়েলের কাছে নির্ভরযোগ্য গোয়েন্দা তথ্য রয়েছে।অন্যদিকে বার্তাসংস্থা রয়টার্সের খবরে জানানো হয়েছে, ইরান মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশের মাধ্যমে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির আলোচনায় আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এমনকি পারমাণবিক আলোচনা পুনরায় শুরু করতে কিছুটা নমনীয়তাও দেখিয়েছে তেহরান।এর আগে মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছিল, ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে হত্যার পরিকল্পনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেটো দিয়েছেন। তবে নেতানিয়াহু স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, খামেনিকে হত্যার চেষ্টা পুরোপুরি পরিত্যক্ত হয়নি।বিশ্লেষকদের মতে, নেতানিয়াহুর এই বক্তব্য ইসরায়েল-ইরান উত্তেজনার পারদ আরও বাড়িয়ে দেবে।সূত্র: এবিসি নিউজ, রয়টার্সভোরের আকাশ//হ.র
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির কোনও অভিপ্রায় নেই বলে জানিয়েছেন দেশটির নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। পার্লামেন্টে দেওয়া এক ভাষণে তিনি বলেন, “আমরা পারমাণবিক অস্ত্র চাই না, এমন কোনও উদ্দেশ্য আমাদের নেই।” তবে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ অব্যাহত থাকবে বলেও স্পষ্ট বার্তা দেন তিনি।সোমবার (১৬ জুন) ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ‘ইরনা’-র বরাতে আল জাজিরা জানিয়েছে, চলমান আঞ্চলিক উত্তেজনার মধ্যে প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান এই মন্তব্য করেন। ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলা এবং পশ্চিমা বিশ্বের প্রতিক্রিয়ার জবাবে তিনি বলেন, “হত্যা, হামলা আর গুপ্তহত্যা চালিয়ে যদি কেউ মনে করে ইরানকে থামিয়ে দেওয়া যাবে, তারা মারাত্মক ভুল করছে। একজন শহীদ পতাকা ফেললে শত শত নতুন বীর তা তুলে নেয়। তারা অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়।”পেজেশকিয়ান আরও জানান, ইরান একটি আগ্রাসী রাষ্ট্র নয় এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে পারমাণবিক ইস্যুতে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, “পশ্চিমারা যে অভিযোগ করছে আমরা পারমাণবিক অস্ত্র চাই, তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। আমাদের উদ্দেশ্য কেবল শান্তিপূর্ণ ও বৈজ্ঞানিক প্রয়োজনে পারমাণবিক শক্তি ব্যবহার।”তিনি বলেন, “ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ আমাদের বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি ও জ্বালানি উৎপাদনের জন্য প্রয়োজন। এটা আমাদের বৈধ অধিকার, এবং এই প্রচেষ্টা আমরা চালিয়ে যাব।”ইরান-ইসরায়েল টানাপড়েন ও আঞ্চলিক অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে পেজেশকিয়ানের এই বক্তব্য আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। বিশ্লেষকদের মতে, নতুন সরকারের এই অবস্থান কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করছে।ভোরের আকাশ//হ.র
মধ্যপ্রাচ্যে ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে আন্তর্জাতিক উদ্বেগ ক্রমেই বাড়ছে। এমন এক সময়েই ইরানের ঘনিষ্ঠ মিত্র চীন ও রাশিয়া জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে ইসরায়েলের অব্যাহত হামলার তীব্র নিন্দা জানায়। একইসঙ্গে তারা সব পক্ষকে অবিলম্বে উত্তেজনা হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানায়।চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন সোমবার এক বিবৃতিতে বলেন, “আমরা সব পক্ষকে আহ্বান জানাচ্ছি যেন তারা এমন পদক্ষেপ গ্রহণ করে যা উত্তেজনা হ্রাসে সহায়ক হয় এবং এই অঞ্চলকে আরও বিশৃঙ্খলার দিকে ঠেলে না দেয়।”চীন ইরানের সার্বভৌমত্ব ও ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষায় তার অবস্থান স্পষ্ট করেছে। এক বিবৃতিতে বলা হয়, বেইজিং আঞ্চলিক উত্তেজনা সৃষ্টি বা সংঘাতমূলক যেকোনো কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে এবং আলোচনার মাধ্যমে সমাধানেই বিশ্বাসী।তবে হরমুজ প্রণালী বন্ধ করার ইরানি হুমকির বিষয়ে চীনের অবস্থান ছিল কিছুটা সতর্ক। এক চীনা মুখপাত্র জানান, “এ ধরনের অনুমাননির্ভর প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সঠিক নয় এবং এই অঞ্চলের পরিস্থিতি আরও খারাপ হোক, সেটা কেউই চায় না।”ইসরায়েলি হামলায় চীনা দূতাবাসে আংশিক ক্ষয়ক্ষতির পর চীনা নাগরিকদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছে বেইজিং।এর আগে, ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে সংঘাতের সময়েও চীন একইভাবে শান্তিপূর্ণ সমাধানের পক্ষে অবস্থান নেয়। সে সময় চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানান, যেন ‘অব্যাহত যুদ্ধ ও বিশৃঙ্খলা’ বন্ধ করে। একইভাবে ইরানকেও সামরিক উত্তেজনা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়।চীনের জাতিসংঘ প্রতিনিধি ফু কং তখন ইসরায়েলি হামলা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, “ইসরায়েলকে অবশ্যই সব ধরনের উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে।”সম্প্রতি, আইএইএ-এর পরিচালনা পর্ষদের এক ভোটাভুটিতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির আনা প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে চীন ও রাশিয়া। সেই প্রস্তাবে ইরানকে পারমাণবিক প্রতিশ্রুতি লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছিল। চীনের প্রতিনিধি লি সং বলেন, “আন্তর্জাতিক সমাজ যেন চাপ ও হুমকির বদলে কূটনৈতিক উপায়ে সমাধানে যায়।”ইরান-ইসরায়েল সংঘর্ষ নিয়ে চীনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সিনা ওয়েইবোতে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। একটি হ্যাশট্যাগ ১৬ কোটি বার দেখা হয়েছে, এবং এতে ৭৬ হাজার মন্তব্য এসেছে।চীনা বিশিষ্ট ভাষ্যকার হু শিজিন ইসরায়েলি হামলাকে ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি বলেন, “ইরান এখন ছিদ্রযুক্ত ঝাঁঝরির মতো হয়ে গেছে। এই অবস্থান চীনের জন্যও একটি শিক্ষা।”একজন ব্লগার লেখেন, “ক্ষমতাই নির্ধারণ করে কে ঠিক আর কে ভুল। আন্তর্জাতিক মঞ্চে যে অবস্থানের পেছনে শক্তি নেই, তা দরকষাকষির কোনো উপায় হতে পারে না।”রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেলগুলো ইসরায়েলের হামলার খবর প্রচার করলেও কোনো সরাসরি নিন্দা জানায়নি। তবে তারা জানিয়েছে, ইসরায়েল বেসামরিক স্থাপনাতেও হামলা চালিয়েছে, যাতে সাধারণ মানুষ নিহত হয়েছেন।প্রো-ক্রেমলিন ভাষ্যকার সার্গেই মার্কভ বলেন, “রাশিয়া ইরানের বন্ধু এবং রাজনৈতিক মিত্র হলেও সামরিক মিত্র নয়।” তিনি আরও বলেন, “রাশিয়ার একমাত্র সম্ভাব্য ভূমিকা হতে পারে রাজনৈতিক সমাধানে মধ্যস্থতা করা।”তবে সাম্প্রতিক সময়ে ইরানের সঙ্গে রাশিয়ার বিস্তৃত কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। সেই চুক্তিতে সামরিক সহযোগিতার দিকটিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কিন্তু রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রেই রুডেনকো স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, “যদি ইরান যুদ্ধে জড়ায়, তবুও রাশিয়া সামরিক সহায়তা দিতে বাধ্য নয়।”রাশিয়ান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ইসরায়েলি হামলার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। একটি পোস্টে বলা হয়, “এইসবই কি সেই পারমাণবিক স্থাপনা, যার কথা ইসরায়েল বলছিল? দেখা যাক, তথাকথিত সভ্য বিশ্ব কী প্রতিক্রিয়া দেখায়।”চীন ও রাশিয়া—উভয়েই ইরানের ঘনিষ্ঠ মিত্র হওয়া সত্ত্বেও সরাসরি সামরিক সহায়তার বদলে কৌশলী এবং কূটনৈতিক অবস্থান নিয়েছে। উত্তেজনা হ্রাস এবং শান্তিপূর্ণ সমাধানই এখন তাদের মুখ্য বার্তা। তবে সামাজিক মাধ্যমে তাদের অভ্যন্তরীণ প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অসন্তোষ স্পষ্টভাবে প্রকাশ পাচ্ছে।সূত্র: বিবিসি বাংলা, জাতিসংঘ ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা।ভোরের আকাশ//হ.র
ইরান যেন কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন করতে না পারে, সে বিষয়ে কঠোর অবস্থান জানিয়েছেন জার্মানির চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্জ। তিনি বলেন, ইরানের সামরিক পরমাণু কর্মসূচি থামাতে এখন পর্যন্ত কূটনৈতিক সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। পাশাপাশি, তিনি ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অধিকারেও সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।রোববার (১৫ জুন) জার্মান সংবাদমাধ্যমের বরাতে বার্তাসংস্থা আনাদোলু জানিয়েছে, ওমানের সুলতান হাইথাম বিন তারিকের সঙ্গে এক ফোনালাপে এসব কথা বলেন চ্যান্সেলর মের্জ। জার্মান চ্যান্সেলরের দপ্তর থেকে জানানো হয়, দুই নেতা ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনা প্রশমনে কূটনৈতিক পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।এ সময় মের্জ ওমানের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকার প্রশংসা করে বলেন, এই পরিস্থিতিতে আরও রক্তপাত এড়াতে তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।এদিকে ইসরায়েল-ইরান উত্তেজনার মধ্যেই মাসকটে অনুষ্ঠিতব্য যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরমাণু আলোচনার ষষ্ঠ দফা বাতিল করা হয়েছে। আলোচনা শুরুর আগেই ইসরায়েল ইরানের বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা চালানোয় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।চ্যান্সেলর মের্জ জানান, ইসরায়েল জার্মানির কাছে দমকল সরঞ্জাম চেয়েছে এবং তা দ্রুত সরবরাহের প্রস্তুতি চলছে। তিনি হুঁশিয়ার করে বলেন, এই যুদ্ধ যাতে আরও বিস্তৃত না হয় এবং ইরান যেন ইসরায়েলি নাগরিকদের ওপর হামলা বন্ধ করে— তা নিশ্চিত করা জরুরি।প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার থেকে ইসরায়েল ইরানের পরমাণু, ক্ষেপণাস্ত্র ও জ্বালানি অবকাঠামোয় হামলা চালিয়ে বেশ কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তা ও বিজ্ঞানীকে হত্যা করেছে। জবাবে ইরানও ইসরায়েলের বিভিন্ন এলাকায় পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়, যার ফলে পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করেছে।ভোরের আকাশ//হ.র