× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

আজ বিশ্ব নারী দিবস নারী নিপীড়ন ভয়াবহ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ০৯ মার্চ ২০২৫ ১২:৫৬ এএম

আজ বিশ্ব নারী দিবস নারী নিপীড়ন ভয়াবহ

আজ বিশ্ব নারী দিবস নারী নিপীড়ন ভয়াবহ

শিপংকর শীল: আজ বিশ্ব নারী দিবস। অন্যান্য দেশের মতো এ দেশেও নানা আয়োজনে দিবসটি পালন করা হচ্ছে। কিন্তু দেশে নারীর প্রতি সহিংসতা ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। কোনওভাবেই এ সহিংসতা থামছে না। বরং রাজনীতির পটপরিবর্তনের পর থেকে নারীর প্রতি নিপীড়ন বাড়ছেই বলে দাবি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। সহিংসতার প্রতিবাদে রাজধানীতে চলছে বিভিন্ন কর্মসূচি।   
জনসংখ্যা ও আবাসন শুমারি ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে প্রতি ১০০ জন নারীর বিপরীতে পুরুষের সংখ্যা ৯৯। অর্থাৎ দেশের জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি অংশ নারীদের।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত এই সময়কালে দেশে মোট ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ২৭ হাজার ৪৭৯টি, যার মানে প্রতিবছর গড়ে ৫ হাজারেরও বেশি নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছেন। একই সময়ে দেশে ৫৯ হাজার ৯৬০টি নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে, যা শুধু নারীর প্রতি সহিংসতার মাত্রাকে প্রকাশ করে না, বরং সামাজিক ও আইনি ব্যবস্থার অক্ষমতা এবং অপরাধীদের শাস্তি না হওয়ার বিষয়টিও তুলে ধরে। ২০২৪ সালে যৌতুকের দাবিতে ৩৬ জন নারী হত্যার শিকার হয়েছেন, যা সমাজ ও দেশের জন্য অত্যন্ত আশঙ্কার বিষয়।
দেশে কন্যাশিশুরাও নিরাপদ নয়। ২০২৪ সালে ২২৪টি কন্যাশিশু ধর্ষণের ঘটনা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়, যদিও অনেকেই মনে করেন, এই সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে। কারণ, অধিকাংশ সময় শিশুরা এ ধরনের ঘটনাগুলো বর্ণনা করতে ভয় পায়। একই বছরে ধর্ষণের পর ৮১টি কন্যাশিশুর হত্যার ঘটনা ঘটে এবং ১৩৩টি কন্যাশিশু ধর্ষণের পর আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে।
এই পরিসংখ্যান বাংলাদেশের নারীদের বর্তমান পরিস্থিতির একটি স্পষ্ট চিত্র তুলে ধরছে। তাঁরা পারিবারিক নির্যাতনের পাশাপাশি বাইরে বের হলেও ধর্ষণ ও সহিংসতার মতো ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা একটি বেসরকারি সংস্থা ‘নারীপক্ষ’-এর গবেষণা অনুযায়ী, ২০১১ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে ৪ হাজার ৩৭২টি ধর্ষণের মামলা হয়েছে, যার মধ্যে মাত্র ৫টি মামলায় দোষী ব্যক্তিদের শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এই পরিসংখ্যানই স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে ধর্ষণের বিচারব্যবস্থা কতটা দুর্বল এবং অপরাধীরা কীভাবে পার পেয়ে যায়। বিচারহীনতার এই সংস্কৃতি ধর্ষকদের দৌরাত্ম্য বাড়িয়ে দিয়েছে। এ কারণে বাংলাদেশে ধর্ষণের ঘটনা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে, কিন্তু অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। বিচারহীনতার কারণে ভুক্তভোগীরা ন্যায়বিচার পাওয়ার আশা ছেড়ে দেন।
অনেক নারী অধিকারকর্মী ধর্ষণের বিচারহীনতার জন্য বিদ্যমান বিচারব্যবস্থা এবং আইনগত দুর্বলতাকে দায়ী করেন। এখনো বাংলাদেশে ধর্ষণের সংজ্ঞা ১৯৬২ সালের আইনের ভিত্তিতে নির্ধারিত, যেখানে ধর্ষণের অভিযোগ আনলে ভুক্তভোগীর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এ কারণে অধিকাংশ নারী মামলায় হেনস্তার শিকার হন এবং তাঁরা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। বিভিন্ন কারণে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা নারীদের মধ্যে ভয় ও আতঙ্ক কাজ করে। আদালতে বারবার কঠোর জেরা, সামাজিক লজ্জা এবং ধর্ষকের দ্বারা হুমকি—এসবের সম্মুখীন হয়ে অনেক নারী বিচারপ্রক্রিয়া থেকে সরে আসতে বাধ্য হন। অনেক মানবাধিকার সংগঠন এ ধরনের আদালতের জেরাকে ‘দ্বিতীয় ধর্ষণ’ বলে অভিহিত করে। নারীরা ধর্ষণের পর মামলা করতে গেলে তাদের হুমকি ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে এমনও দেখা যায় যে ধর্ষণের শিকার হওয়া ব্যক্তির পরিবারকে বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হয়, এমনকি হত্যার মতো নৃশংস ঘটনাও ঘটে থাকে।
ফেনীর নুসরাত জাহানের ঘটনা এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। তিনি তার মাদরাসার প্রধান শিক্ষক দ্বারা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন এবং থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে পুলিশ তাঁকে হয়রানি করে। পরে সেই শিক্ষক তাঁর ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে নুসরাতকে হাত-পা বেঁধে পুড়িয়ে হত্যা করে। এ ঘটনা পুরো দেশকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল এবং নারী নির্যাতনের ভয়াবহ বাস্তবতা আবারও সামনে নিয়ে আসে।
যা বলছে শিক্ষক নেটওয়ার্ক : অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে নারীর প্রতি যৌন নিপীড়ন, হয়রানি, হিংসা-বিদ্বেষসহ বিভিন্ন ধরনের নিপীড়নের ঘটনা বেড়ে চলেছে। নারীরা সমাজের বিভিন্ন স্তরে নানাভাবে হেয়প্রতিপন্ন হচ্ছেন। এমন অবস্থায় প্রতিটি নিপীড়ন ও অন্যায্যতার সুষ্ঠু তদন্ত, বিচার এবং শাস্তি দিতে হবে। গত বুধবার এক বিবৃতিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক এ দাবি জানিয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯ জন ছাত্রীকে অগণতান্ত্রিক ও স্বৈরাচারী কায়দায় বহিষ্কার করা হয়েছে, যেটি নারীর প্রতি কাঠামোগত (সিস্টেমেটিক) নিপীড়নেরই একটি রূপ বলে আমরা মনে করি। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ন্যক্কারজনকভাবে নারীবিদ্বেষী কথা বলেছেন এবং সেটির সঙ্গে ধর্ম ও আইনের ভুলভাল ব্যাখ্যাকে কৌশলে যুক্ত করে দিয়েছেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি ‘বহিষ্কৃত’ ছাত্রীদের ব্যাপারে যথাযথ তদন্ত না করে এবং কোনো আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়েই দুই বছরের যে বহিষ্কারাদেশ দিয়েছিল, সিন্ডিকেট সভার পরেও প্রশাসন তা বহাল রেখেছে। যদিও এবার আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হয়েছে; কিন্তু এটি স্পষ্ট যে প্রথম দফায় সেই সুযোগ না রেখে শাস্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে হয়নি, ফলে সেই শাস্তি বহাল রাখারও যৌক্তিকতা নেই। এ ঘটনায় সহকারী প্রক্টরদের ভূমিকা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঘটনাস্থলে উপস্থিত সহকারী প্রক্টররা ছাত্রীদের গালাগাল করে ও ‘আওয়ামী লীগের দোসর’ ট্যাগ দিয়ে তাদের নিরাপত্তাকে যেভাবে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছেন এবং প্রক্টর প্রতিবাদী ছাত্রীদের বিরুদ্ধে যে যৌন হয়রানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন, প্রশাসন সে ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ছাত্রীরা ফেসবুকে যেসব ‘স্লাট শেমিং’ ও ‘বুলিংয়ে’র শিকার হয়েছেন, সে ক্ষেত্রেও প্রশাসন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে। ছাত্রীদের প্রতি প্রক্টরিয়াল বডির বিদ্বেষ ও তাদের প্রতি হওয়া অন্যায়ের ক্ষেত্রে প্রশাসনের উদাসীনতা থেকে এটি স্পষ্ট যে বর্তমান তদন্ত কমিটির পক্ষে নিরপেক্ষতা বজায় রাখা সম্ভব নয়।
আরও বেশ কয়েকটি ক্যাম্পাসে এবং বাইরে নারী শিক্ষার্থীদের প্রতি অন্যায় ও নিপীড়নের ঘটনা ঘটেছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, একটি নতুন ছাত্রসংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর অত্যন্ত ন্যক্কারজনকভাবে হামলা করা হয়েছে। এই হামলার সময় প্রতিবাদী ছাত্রীদের ওপর যৌন নিপীড়ন করেছে নতুন ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীরা। গণঅভ্যুত্থানের আগে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেখানে সারা দেশেই স্বৈরাচারী সরকারের আক্রমণে নাজেহাল হয়ে পড়েছিল, তখন রাস্তায় নেমে বাংলাদেশকে পথ দেখিয়েছে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তাদের এই অবদান এতটা অনস্বীকার্য হওয়ার পরেও তাদের কাউকেই সেভাবে কোনো স্তরেই মূল্যায়ন করা হয়নি। এমনকি নতুন ছাত্রসংগঠনেও না। স্বভাবতই তারা ক্ষুব্ধ হয়েছে। কিন্তু সেই ক্ষোভকে প্রশমন করতে যেভাবে তাদের ওপর হামলা চালিয়ে ছাত্রীদের যৌন নিপীড়ন করা হয়েছে, তা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও ন্যক্কারজনক।
দেশের বিভিন্ন স্থানে ‘মব’ তৈরি করে বিষোদ্গার তৈরির সমালোচনা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। তারা বলেছে, ‘দেশে ‘মব ইনজাস্টিস’ তৈরি করে বিষোদ্গারের চর্চা তো বন্ধ হচ্ছেই না, উল্টো তা দিন দিন বাড়ছে এবং এবার এর শিকার বানানো হয়েছে দুজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে। ঢাকার লালমাটিয়ায় চায়ের দোকানে ধূমপানের তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অনর্থক ইস্যু তৈরি করে ‘ব্যাডাগিরি’র এক ন্যক্কারজনক নজির স্থাপন করেছেন কতিপয় পুরুষ, যাদের নেতৃত্ব দিয়েছেন এক বয়স্ক ব্যক্তি। একটা পর্যায়ে এই মব ওই ছাত্রীদের ওপর নানাভাবে হেনস্তা করার পাশাপাশি তাদের ওপর মবের চরিত্র অনুযায়ী হামলা করে শারীরিক এবং যৌন নির্যাতন করে।
প্রতিবাদ চলবে: নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারার ‘ব্যর্থতার’ জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর পদত্যাগসহ সাইবার বুলিং বন্ধ ও অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়ে সমাবেশ করেছেন বিভিন্ন শ্রেণি পেশার নারীরা। তারা বলছেন, তারা চুপ থাকবেন না; প্রতিবাদ চালিয়ে যাবেন যতক্ষণ না একটি নিরাপদ, স্বাধীন ও মর্যাদাপূর্ণ জীবন নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে ‘নারী সহিংসতার বিরুদ্ধে নারীরা’ শিরোনামে এই কর্মসূচিতে লেখক, অধিকারকর্মী, নাট্যকর্মী, সাংবাদিক, শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সমাজের বিভিন্ন অংশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। নারীদের পাশাপাশি পুরুষরাও অনেকে এসেছিলেন সংহতি জানাতে। এ সমাবেশ থেকে ধর্ষণ, নিপীড়ন এবং সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো হয়। নারীরা প্ল্যাকার্ড হাতে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া কিছু নিপীড়নের ঘটনার কথা তুলে ধরেন। পরে মানিকমিয়া এভিনিউ এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল হয়। সমাবেশে অংশ নেওয়া সকলের পক্ষ থেকে একটি লিখিত বক্তব্যে সাতটি দাবি তুলে ধরেন আয়োজকদের একজন। তবে ‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ তিনি নিজের নাম পরিচয় প্রকাশ করতে চাননি।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, নারী নির্যাতনের উসকানিদাতা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে তার পদ থেকে অপসারণ করতে হবে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অবশ্যই তার শাসন কাঠামোর দায়িত্ব পালন করতে হবে এবং নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জরুরি ব্যবস্থা নিতে হবে। সরকার ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে নারীদের বিরুদ্ধে চলমান গণহামলা, গণপিটুনি, টার্গেটেড আক্রমণ, হয়রানি এবং ধর্ষণের ঘটনা প্রতিরোধে ব্যর্থতার দায় নিতে হবে এবং এগুলো রোধে কঠোর ব্যবস্থাগ্রহণ করতে হবে।

 

  • শেয়ার করুন-
 ময়মনসিংহে আর্চ স্টিল ব্রিজ প্রকল্পে নকশা পরিবর্তন ও দুর্নীতির অভিযোগ

ময়মনসিংহে আর্চ স্টিল ব্রিজ প্রকল্পে নকশা পরিবর্তন ও দুর্নীতির অভিযোগ

 ২,৯০০ পদে জনবল নিয়োগ দিচ্ছে টিএমএসএস

২,৯০০ পদে জনবল নিয়োগ দিচ্ছে টিএমএসএস

 ভালুকায় বাবাকে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদ, ছেলেকে ‘চাঁদাবাজ’ বানানোর অভিযোগ

ভালুকায় বাবাকে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদ, ছেলেকে ‘চাঁদাবাজ’ বানানোর অভিযোগ

 রাজাপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ২, শোকের ছায়া পাথরঘাটায়

রাজাপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ২, শোকের ছায়া পাথরঘাটায়

 ক্লাব বিশ্বকাপে ফের মেসি ম্যাজিকের অপেক্ষা, রোববারই মাঠে নামছে ইন্টার মায়ামি

ক্লাব বিশ্বকাপে ফের মেসি ম্যাজিকের অপেক্ষা, রোববারই মাঠে নামছে ইন্টার মায়ামি

 বিতর্কিত স্ট্যাটাসের জেরে বাতিল শিরিন শিলার বিটিভির অনুষ্ঠান

বিতর্কিত স্ট্যাটাসের জেরে বাতিল শিরিন শিলার বিটিভির অনুষ্ঠান

 পাইরেসির কবলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’, অনলাইনেই দেখা যাচ্ছে সিনেমা

পাইরেসির কবলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’, অনলাইনেই দেখা যাচ্ছে সিনেমা

 জামালপুরে ডিবি পুলিশের অভিযানে নগদ অর্থ ও জুয়ার সরঞ্জামসহ ৫ জন আটক

জামালপুরে ডিবি পুলিশের অভিযানে নগদ অর্থ ও জুয়ার সরঞ্জামসহ ৫ জন আটক

 সুনামগঞ্জে চুরির সময় দায়ের কোপে যুবকের মৃত্যু, আটক ১

সুনামগঞ্জে চুরির সময় দায়ের কোপে যুবকের মৃত্যু, আটক ১

 মানিকগঞ্জে এনসিপির জেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

মানিকগঞ্জে এনসিপির জেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

 কোচিংয়ে যাওয়ার পথে নিখোঁজ, ২ দিন পর জঙ্গলে মিলল লাশ

কোচিংয়ে যাওয়ার পথে নিখোঁজ, ২ দিন পর জঙ্গলে মিলল লাশ

 একসঙ্গে ছয়টি বিসিএস পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করল পিএসসি

একসঙ্গে ছয়টি বিসিএস পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করল পিএসসি

 আটকে পড়া ইরানি হজযাত্রীদের সহায়তায় সৌদি বাদশাহর নির্দেশ

আটকে পড়া ইরানি হজযাত্রীদের সহায়তায় সৌদি বাদশাহর নির্দেশ

 বিশ্বব্যাংকের ২৫০ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা অনুমোদন

বিশ্বব্যাংকের ২৫০ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা অনুমোদন

 ইরানি হামলায় ধ্বংস ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর

ইরানি হামলায় ধ্বংস ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর

 সোমবার থেকে টানা তিন দিন  ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

সোমবার থেকে টানা তিন দিন ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস

 বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

 ইরানের আসাদাবাদে ড্রোন হামলা, পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাসহ নিহত ২

ইরানের আসাদাবাদে ড্রোন হামলা, পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তাসহ নিহত ২

 আবারও  বাড়ল স্বর্ণের দাম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

সংশ্লিষ্ট

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, করোনা শনাক্ত ৭

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, করোনা শনাক্ত ৭

সংস্কারের জন্য তিন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে আইন মন্ত্রণালয়: আসিফ নজরুল

সংস্কারের জন্য তিন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে আইন মন্ত্রণালয়: আসিফ নজরুল

‎জুলাই থেকে জাপানে শুরু হচ্ছে এনআইডি সেবা

‎জুলাই থেকে জাপানে শুরু হচ্ছে এনআইডি সেবা

গ্যাস দুর্ঘটনা প্রতিরোধে তিতাসের সতর্কবার্তা

গ্যাস দুর্ঘটনা প্রতিরোধে তিতাসের সতর্কবার্তা