ছবি- সংগৃহীত
পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমারে মধ্যরাতেও আবারও ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। তবে, এখন পর্যন্ত ওই ভূমিকম্পে কোনও ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) মধ্যরাতে ৩ দশমিক ৭ মাত্রার একটি ভূমিকম্প দেশটিতে অনুভূত হয়। যা গত এক মাসে বেশ কয়েকটি ভূমিকম্প আঘাত হানলো।
ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস)-এর বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা এএনআই ভূমিকম্পের এ খবর দিয়েছে। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩০ কিলোমিটার গভীরে এই ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে এএনআইয়ের প্রতিবেদনে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে এনসিএস জানিয়েছে, সোমবার দিবাগত রাত ২টা ২১ মিনিটে (মিয়ানমারের স্থানীয় সময়) এ ভূমিকম্প আঘাত হানে।
এএনআই বলছে, এর আগে সোমবার একই অঞ্চলে ৩.৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে, যার গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।
এদিকে সামাজিক মাধ্যমে কেউ কেউ দাবি করেছে যে, মিয়ানমারে আঘাত হানা ভূমিকম্প বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, রাঙামাটিতেও অনুভূত হয়েছে। তবে এমন দাবির বিষয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু জানা যায়নি।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমারে মধ্যরাতেও আবারও ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। তবে, এখন পর্যন্ত ওই ভূমিকম্পে কোনও ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।সোমবার (৮ ডিসেম্বর) মধ্যরাতে ৩ দশমিক ৭ মাত্রার একটি ভূমিকম্প দেশটিতে অনুভূত হয়। যা গত এক মাসে বেশ কয়েকটি ভূমিকম্প আঘাত হানলো। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস)-এর বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা এএনআই ভূমিকম্পের এ খবর দিয়েছে। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩০ কিলোমিটার গভীরে এই ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে এএনআইয়ের প্রতিবেদনে।সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে এনসিএস জানিয়েছে, সোমবার দিবাগত রাত ২টা ২১ মিনিটে (মিয়ানমারের স্থানীয় সময়) এ ভূমিকম্প আঘাত হানে। এএনআই বলছে, এর আগে সোমবার একই অঞ্চলে ৩.৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে, যার গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।এদিকে সামাজিক মাধ্যমে কেউ কেউ দাবি করেছে যে, মিয়ানমারে আঘাত হানা ভূমিকম্প বাংলাদেশের চট্টগ্রাম, রাঙামাটিতেও অনুভূত হয়েছে। তবে এমন দাবির বিষয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু জানা যায়নি। ভোরের আকাশ/এসএইচ
জাপানের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলে ৭ দশমিক ৬ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় রাত ১১টা ১৫ মিনিটের দিকে আওমোরি, ইওয়াতে ও হোক্কাইডোর উপকূলীয় এলাকায় এই সুনামি আঘাত হেনেছে বলে দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, জাপানের উত্তরাঞ্চলীয় মিসাওয়া শহর থেকে ৭৩ কিলোমিটার পূর্ব-উত্তর-পূর্ব দিকে ৭ দশমিক ৬ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।জাপানি সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, বহু এলাকায় সুনামি ঢেউয়ের উচ্চতা ৩ মিটার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এসব অঞ্চলের বাসিন্দাদের দ্রুত উঁচু স্থানে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।জাপানের আবহাওয়া সংস্থা (জেএমএ) জানিয়েছে, আওমোরির হাচিনোহে শহরে জাপানি ভূমিকম্পমাত্রা স্কেলে আপার-৬ তীব্রতা রেকর্ড করা হয়েছে।জেএমএ-এর তথ্য অনুযায়ী, ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল প্রায় ৫০ কিলোমিটার গভীরে এবং এর মাত্রা ছিল আনুমানিক ৭.৬।ভোরের আকাশ/এসএইচ
পাকিস্তানের সেনাদের হামলায় শুক্রবার ও শনিবার মিলে ২৩ জন আফগান তালেবান সেনা নিহত হয়েছে। রোববার (৭ ডিসেম্বর) পাক সংবাদমাধ্যম দ্য নিউজ এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।প্রতিবেদন অনুযায়ী, বেলুচিস্তানের চামান সীমান্তের জামান সেক্টরে এ গোলাগুলি ঘটে। একটি বিশ্বস্ত সূত্রকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, শুক্রবার মধ্যরাতে আফগান তালেবান সেনারা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে প্রথমে ছোট অস্ত্র দিয়ে গুলি চালায় পাকিস্তানের সীমান্তরক্ষীদের ওপর। এর পরপরই পাকিস্তান সেনাবাহিনী পাল্টা জবাব দেয়। প্রথমে হালকা অস্ত্র, পরে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠলে প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি চলে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পাকিস্তান সেনারা পরে রকেট লঞ্চার, কামানসহ ভারী অস্ত্র ব্যবহার করে। এতে আফগান তালেবানদের কমপক্ষে তিনটি সীমান্ত চৌকি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়।সূত্রের দাবি, সাধারণ আফগান নাগরিকদের ক্ষতির ঝুঁকি কমাতে নির্ভূল ও লক্ষ্যভেদী অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। প্রথম দফার গোলাগুলির পর আফগান তালেবান যোদ্ধারা জনবহুল এলাকায় সরে গিয়ে সেখান থেকে পুনরায় গুলি ছোড়ে বলে পাকিস্তানি সূত্রের দাবি। এর পর ওই এলাকাতেও পাকিস্তান পক্ষ ভারী অস্ত্র ব্যবহার করে পাল্টা হামলা চালায়।এ সংঘর্ষে বেসামরিক হতাহতের খবর এখনো পাওয়া যায়নি। আফগান তালেবানের পক্ষ থেকেও আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া মেলেনি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
গাজায় ইসরায়েলি দখলদারত্ব শেষ হলেই কেবল স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষের কাছে অস্ত্র সমর্পণ করবে উপত্যকাটির প্রতিরোধ গোষ্ঠী হামাস। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে সশস্ত্র সংগঠনটির আলোচক দলের প্রধান খলিল আল-হায়া। তিনি বলেন, ইসরায়েলের দখলদারি ও আগ্রাসনের কারণেই আমরা সঙ্গে অস্ত্রশস্ত্র রাখছি। দখলদারির অবসান ঘটলে এসব অস্ত্র রাষ্ট্রের হাতে তুলে দেওয়া হবে।রাষ্ট্র বলতে একটি সার্বভৌম ও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের কথা বুঝিয়েছেন বলে আল-হায়ার দফতর জানিয়েছে।খলিল আল-হায়া আরও বলেন, আমরা গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণ এবং সীমান্তে নজরদারির জন্য জাতিসংঘের বাহিনী মোতায়েনের প্রস্তাব মেনে নিয়েছি। তবে শুধু হামাসকে নিরস্ত্রীকরণের লক্ষ্যে কোনো আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েন করা হলে, তা মেনে নেওয়া হবে না।গত ১০ অক্টোবর থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি চললেও তা লঙ্ঘন করে উপত্যকাটিতে হামলা চালানো ইসরায়েলের নিত্যদিনের ঘটনা। এতে প্রতিদিন হতাহত হচ্ছেন অনেকে। স্থানীয় সময় শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ‘ইয়েলো লাইন’ অতিক্রমের অভিযোগে আবারও নিরীহ ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি ছোঁড়ে নেতানিয়াহুর বর্বর সেনাবাহিনী।পূর্বাঞ্চলে হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বিভিন্ন স্থাপনা। প্রাণ বাঁচাতে শহরের অন্য প্রান্তে আশ্রয়ের খোঁজে ছুটছেন বাসিন্দারা। একইদিন, পশ্চিম তীরের বাসিন্দাদের ওপর হামলা চালায় অবৈধ বসতি স্থাপনকারীরাএদিকে, রাফা সীমান্ত শুধুমাত্র গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের বের করে দেওয়ার জন্য খুলে দিয়ে মিশরে পাঠানোর পরিকল্পনার বিরোধিতা করেছেন মুসলিম দেশের নেতারা। দোহায় এক সম্মেলন শেষে যৌথ বিবৃতিতে দেশগুলো জানায়, ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া চুক্তি অনুযায়ী রাফা সীমান্ত দুই দিক থেকেই খুলে দেওয়া উচিত। একই সঙ্গে ফিলিস্তিনিদের নিজ ভূখণ্ডে থেকে তা পুনর্নির্মাণের বিষয়েও সহমত জানান তারা।ভোরের আকাশ/মো.আ.