২- উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ভিয়ারিয়ালের সেমিফাইনালের সংখ্যা এটি। ২০০৫-০৬ সালের পর এবারই তারা সেমিফাইনালে উঠেছে। সেবার তারা আর্সেনালের কাছে হারলেও ১-০ গোল গড়ে সেমিফাইনালে পৌঁছায়।
৪- কোচ হিসেবে ইয়ুর্গেন ক্লপের সেমিফাইনালে খেলার সংখ্যা এটি। জার্মান কোচ হিসেবে এটাই সবচেয়ে বেশিবার সেমিফাইনালে খেলার সংখ্যা এটি। তবে এককভাবে নয়, যুগ্মভাবে। তার আগে এ কীর্তি গড়েছেন ইয়াপ হেইনেকস ও ওটমার হিটফিল্ড। আগে যখনই ক্লপের দল সেমিফাইনালে খেলেছে তখনই তার দল ফাইনালে পৌঁছেছে।
৯- কোচ হিসেবে পেপ গার্দিওলার উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সেমিফাইনালে খেলার সংখ্যা এটি। যে কোনো কোচের তুলনায় গার্দিওলা বেশিবার তার দলকে সেমিফাইনালে খেলিয়েছেন। তারপরেই রয়েছেন কার্লো আনচেলোত্তি ও হোসে মরিনহো। উভয় কোচই আটবার করে তাদের দলকে সেমিফাইনালে নিয়ে গেছেন। গার্দিওলা চারবার বার্সেলোনার হয়ে, তিনবার বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে এবং ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে দুইবার সেমিফাইনালে পৌঁছেছেন।
১৩- উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইংলিশ ক্লাবগুলোর বিপক্ষে করিম বেনজামার গোলের সংখ্যা। তার থেকে শুধুমাত্র লিওনেল মেসি ইংলিশ ক্লাবগুলোর বিপক্ষে বেশি গোল করেছেন। মেসির গোল সংখ্যা ২৭।
৩১- ইউরোপিয়ান কাপ/চ্যাম্পিয়ন্স লিগে রিয়াল মাদ্রিদের সেমিফাইনালে পৌঁছানোর সংখ্যা। অন্য যে কোনো দলের তুলনায় তারা ১১বার বেশি সেমিফাইনালে পৌঁছেছে।
মন্তব্য