ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যানজট কমাতে ট্রাফিক পুলিশের বিশেষ অভিযান
আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগ বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে। শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে মোবাইল টিম মোতায়েন করে যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে নিরলসভাবে কাজ করছেন ট্রাফিক বিভাগের সদস্যরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ট্রাফিক বিভাগের ইনচার্জ মীর আনোয়ার জানান, গত ৪ মাসে বিভিন্ন যানবাহনের বিরুদ্ধে মোট ১ হাজার৭শ ৪৭টি মামলা করা হয়েছে। এর মধ্যে ট্রাক ১২৮টি, বাস ১০টি, পিকআপ ৮৮টি, কাভার্ড ভ্যান ২৭টি, প্রাইভেট কার ১৫টি, মাইক্রোবাস ২০টি, সিএনজি ৭৮৫টি, মোটরসাইকেল ২০১টি এবং রিকশা/ভ্যান ৪৪১টির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এসব মামলার মাধ্যমে সরকারি রাজস্ব হিসেবে আদায় হয়েছে ৭১ লাখ ৭৮ হাজার ৫শ টাকা।
তিনি আরও বলেন, প্রতিমাসে বিআরটিএ-এর উদ্যোগে বাস, ট্রাক, সিএনজি ও মাইক্রোবাস চালকদের জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এসব প্রশিক্ষণের মূল লক্ষ্য হলো হাইওয়েতে যানবাহন চালানোর সময় নিরাপত্তা বিধি, সতর্কতা এবং সঠিক চালনাশৈলী সম্পর্কে চালকদের সচেতন করা। এছাড়াও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বৈধ সিএনজি চালকদের সহজ শর্তে বিআরটিএ লাইসেন্স প্রদান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিআরটি'র পরিচালকের সঙ্গে একটি ফলপ্রসূ বৈঠক করেছি।
শহরে চলাচলকারী ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাগুলোর গ্যারেজের তালিকা প্রণয়নের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে এবং তালিকা সম্পন্ন হলে শহরের যানবাহন নিয়ন্ত্রণ, শৃঙ্খলা রক্ষা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কার্যক্রম আরও সুচারুভাবে পরিচালনা করা যাবে বলে জানান তিনি।
ঈদ এবং কোরবানির হাটকে কেন্দ্র করে বিশেষত ভাদুঘর ও সুহিলপুর এলাকায় যানজট নিয়ন্ত্রণে বিশেষ টিম গঠন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে শহরের ভেতরে কোনো অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না বলেও জানানো হয়।
ট্রাফিক ইনচার্জ মীর আনোয়ার ঘোষণা দেয়, আমার অফিসে যদি কোনো কর্মকর্তা কোনো প্রকার দুর্নীতি বা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকে, তাহলে সরাসরি আমাকে জানাবেন। ঈদের আগে-পরে জনসাধারণের নির্বিঘ্ন চলাচল নিশ্চিত করতে এবং শহরের সার্বিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ট্রাফিক সর্বোচ্চ সতর্কতায় কাজ করছে।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
আন্তঃস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার দুপুরে খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমির আর্ট গ্যালারিকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনার অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) আবু সায়েদ মোঃ মনজুর আলম।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, বিতর্ক প্রতিযোগিতা শিক্ষার্থীদের মেধাকে বিকশিত করে। যা ভবিষ্যতে দেশ গঠনে সহায়ক হবে। এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীরা একটি বিষয় নিয়ে যৌক্তিকভাবে নিজেদের মতামত তুলে ধরতে শেখে। বিতর্ক একটি সৃজনশীল শিক্ষা মাধ্যম। তাই বিতর্কচর্চা ধরে রাখতে হবে। প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় থাকবে অংশগ্রহণই বড় কথা। এধরণের অনুষ্ঠান শুধু শহরে নয়, গ্রামাঞ্চলেও করার জন্য প্রধান অতিথি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহবান জানান।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ^বিদ্যালয়ের পরিচালক (প্রশাসন) লিমা চৌধুরী, সহযোগী অধ্যাপক ড. রিয়াদুল মাহমুদ, সিনিয়র কর্মকর্তা শাহনাজ পারুল ও মোঃ ফুয়াদ হোসেন। স্বাগত বক্তৃতা করেন সিনিয়র সাংবাদিক ও আন্তঃস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতার আহবায়ক শেখ দিদারুল আলম।বিতর্ক প্রতিযোগিতায় দায়িত্বপ্রাপ্ত মডারেটর নেভি এ্যাংকরেজ স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী অধ্যাপক মোঃ সাউদ আল-ফয়সাল রাজু, প্রতিযোগিতার বিচারক খুলনা কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. মোঃ সালাউদ্দিন, সরকারি মহিলা কলেজের সহকারী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আখতারুজ্জামান ও কুয়েটের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ ও তথ্য) মনোজ কুমার মজুমদার বক্তৃতা করেন। খুলনা প্রান্তিকা আবাসিক এলাকা জনকল্যাণ সমিতির ব্যবস্থাপনায় ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। পরে প্রধান অতিথি আন্তঃস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দল এবং রানারআপ দলের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।বিতর্ক প্রতিযোগিতায় মহানগরের আটটি স্কুল অংশ গ্রহণ করে। আজ ফাইনালে খুলনা পাবলিক কলেজ ও নৌবাহিনী স্কুল ও কলেজ একে অপরের মুখোমুখি হয়। এতে বিজয়ী খুলনা পাবলিক কলেজ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
গ্রীষ্মের প্রখর তাপ আর বর্ষার অবিরাম বৃষ্টির পর শরৎ আসে এক স্নিগ্ধ, শান্ত রূপ নিয়ে। এই ঋতুর প্রধান আকর্ষণ হলো দিগন্ত বিস্তৃতি কাশফুলের সাদা সমারোহ। কাশফুল যেন শুভ্রতার প্রতীক, যা জানান দেয় শরতের আগমন। নদীর ধারে, খোলা মাঠে কাশফুলের বন বাতাসে দুলতে থাকে, যা দেখতে অত্যন্ত মনোরম। কাশফুল মানেই মেঘলা আকাশ,হালকা বাতাস আর কিছু না বলা আবেগটা শুধু হৃদয়ই বোঝে,ভাষা নয়। কাশফুলের সাদা সৌন্দর্যে লুকিয়ে থাকে এক নিঃশব্দ প্রেম,যেন প্রকৃতি নিজেই একটা কবিতা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।শরৎ মানেই কাশফুলের রাজ্যে হারিয়ে যাওয়া। দিগন্ত জোড়া সাদা ফুলের এই মেলা যেন প্রকৃতির এক অমূল্য উপহার। কাশফুলের স্নিগ্ধ পরশ আর নির্মল বাতাস এই দুটোই যথেষ্ট মনকে সতেজ করে তোলার জন্য। শরৎ সত্যিই অসাধারণ! কাশফুল তৃণভূমির নির্মল সৌন্দর্যে হারিয়ে যায় প্রকৃতির সবচেয়ে কোমল স্পর্শ, কাশফুলের সৌন্দর্য। কবি নির্মলেন্দু গুণ এর ইচ্ছা করে ডেকে বলি, “ওগো কাশের মেয়ে,আজকে আমার দেখা জুড়ালো,তোমার হাতে বন্দী আমার প্রেম কাশ-তাই আমি এই শরতে তোমার কৃতদাস।“কুড়িগ্রাম জেলায় ধরলা,তিস্তা,দুধকুমার, ব্রহ্মপুত্রসহ রয়েছে ১৬টি। এনসব নদ-নদীর অববাহিকায় ৪শ৫টি চর-দ্বীপচরে ফুটেছে কাশফুল। এই সব কাশফুলের বাগানে প্রতিদিন বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন নিয়ে হাজার হাজার দর্শনার্থীরা আসছে। ভীড় জমাচ্ছে এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে। দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সময় কাটাচ্ছে। এদের কেউ কাশ বনের মাঝ দিয়ে নৌকায় ঘুরে বেড়ায়,কেউ কাশ বাগানে সেলফি তুলছে, কেউ ভিডিও করছেন, যার যার মত সবাই নিজেদের মতো করে সময় উপভোগ করছে। প্রকৃতির অপরুপ সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ সকলে। ওপরে নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা। আর এর মধ্যে নদীর বুক চিরে জেগে ওঠা চরের যেদিকেই চোখ যায়, কাশফুলের শুভ্র রঙের খেলা। লম্বা-চিরল সবুজ পাতার বুক থেকে বেরিয়ে আসা কাশফুল কোথাও থোকা থোকা, কোথাও ঠাস বোনা গুচ্ছ। হঠাৎ মনে হবে যেন সেখানে সাদা চাদর বিছানো। দোল খাওয়া কাশফুলের এই সৌন্দর্য এখানে আসা পর্যটকদের মনে দেয় প্রশান্তির ছোঁয়া। অপরূপ এই দৃশ্য দেখা যাচ্ছে নদ-নদীর প্রায় ৩ শতাধিক চর-দ্বীপচরে।কুড়িগ্রাম ধরলা পারের জয়স্বরস্বতির চর, জগমনের চর, পাংগার চর এলাকায় বিভিন্ন কাশফুল বাগানে আসা দর্শনাথী জানান,ধরলা নদীর তীওে এটি অসম্ভব সুন্দর একটি জায়গা। খুব ভাল লাগছে। এখানে প্রতিবছর কাশফুল ফোটে। যা আমাদের খুব ভাল লাগে।দর্শনাথী করিম, পিও, মুক্তা, জানান, জেলা এবং জেলার বাহিরে থেকে বিভিন্ন পর্যটক কাশফুল বাগানে আসে ছবি ও ভিডিও ক্লিপ নেয়ার জন্য। গ্রামীন পরিবেশ ও সূর্যাস্তের সময় বেশী মানুষ ঘুরতে আসে। আমাদের চর-দ্বীপ চরগুলি সৌন্দের্যের লীলা ভুমি হিসেবে পরিচিত হচ্ছে।ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান জানান, ধরলা নদীর পশ্চিম পারে শত শত একর জমিতে কাশফুলের বাগানে প্রতিদিন শত শত পর্যটক বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসে। দিনভর থাকে ছবি তোলে ভিডিও করে। এটি পর্যটন ক্ষেত্রে সম্ভাবনার দার হতে পারে। কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের উদ্ভিদ বিদ্যা বিভাগের প্রফেসর মীর্জা মো. নাসির উদ্দিন জানান, পরিবেশ বান্ধব কাশফুল দেশ ও দেশের বাইরে চাহিদা থাকায় এটি বাণিজ্যিক ভাবে প্রসারের জন্য উদ্যোগ নেয়া সম্ভব। এতে করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের সাথে পরিবেশ ভারসাম্য রক্ষা করতে ভূমিকা রাখবে। তাই জেলার নদনদী শাসন করার উপর গুরুত্ব দেন এই পরিবেশবিদ।ভোরের আকাশ/জাআ
মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় বিশ্ব শিক্ষক দিবস ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান উপলক্ষে শাহ্জালাল আইডিয়াল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক বর্ণাঢ্য ও আনন্দঘন আয়োজন। দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানটি পরিণত হয় এক মিলনমেলায়।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ঝুমা রানী নাথ। যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন শিক্ষক নাইম হাসান ও শিউলি আক্তার। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেটিএফ টিচার্স ফোরাম কুলাউড়ার উপদেষ্টা সিরাজুল ইসলাম ও আবুল মনসুর, যিনি একইসঙ্গে সি বার্ড কেজি অ্যান্ড হাই স্কুলের প্রিন্সিপাল।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেটিএফ টিচার্স ফোরামের সভাপতি ও আনন্দ বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক জনাব সুজিত দেব, সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ বাবুল হোসাইন, এবং কেটিএফ পরিবারের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা পরিবেশন করে মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবেশনা—গান, নৃত্য, নাটক, কবিতা আবৃত্তি ও বক্তৃতা। বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে শিক্ষার্থীরা আবেগঘনভাবে তাদের প্রিয় শিক্ষকদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রকাশ করে। অতিথিবৃন্দ তাদের বক্তব্যে শিক্ষকদের সমাজে অবদান, শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মানসিক গঠনে শিক্ষকের ভূমিকা এবং একটি আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে অনুষ্ঠিত হয় বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ। বছরের বিভিন্ন খেলায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে ট্রফি ও সনদপত্র তুলে দেন অতিথিবৃন্দ। পুরস্কার গ্রহণের সময় শিক্ষার্থীদের চোখেমুখে ছিল আনন্দের ঝিলিক।অনুষ্ঠানে অতিথি ও শিক্ষকদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। পাশাপাশি বিশেষ পারফরম্যান্সে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদেরও দেওয়া হয় উৎসাহমূলক পুরস্কার।দিনব্যাপী আয়োজনে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবক ও স্থানীয় সুধীজনদের উপস্থিতিতে শাহ্জালাল আইডিয়াল ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গণ হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত ও আনন্দময়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
গাইবান্ধা সদর উপজেলার ঘাগোয়া ইউনিয়ন বিএনপির মেয়াদউত্তীর্ণ কমিটি বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। এসময় ওই ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুল আজিজ ও সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেনের বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রতিবাদ জানানো হয়।বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে ঘাগোয়া ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের আয়োজনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।এতে বক্তব্য রাখেন, ঘাগোয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ডা. শামসুল আলম, সাবেক সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক সাধারন সম্পাদক প্রভাষক কামরুল ইসলাম মিন্টু, ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক ফারুকুল ইসলাম নিয়াজি, সদর উপজেলা মৎসজীবী দলের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা সহ অন্যরা।মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ঘাগোয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতি করে আসছেন। ওই দুই নেতা দলের নিয়মকানুন না মেনে ফ্যাসিষ্ট সংগঠনের নেতাকর্মীদের দলে সদস্য করছেন। অবিলম্বে মেয়াদউর্ত্তীন ঘাগোয়া ইউনিয়ন কমিটি বাতিলের দাবি জানান তারা।ভোরের আকাশ/জাআ