ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
দেশের স্বর্ণবাজারে আবারও দাম বাড়ানো হয়েছে। এবার ভরিপ্রতি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৫৬৩ টাকা বাড়িয়ে নতুন দর নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৬৯ হাজার ১৮৬ টাকা।
মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছে।
বাজুস জানিয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণ বা পিওর গোল্ডের দাম বেড়ে যাওয়ায় এই মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নতুন দর আগামীকাল বুধবার (১৪ মে) থেকে কার্যকর হবে।
স্বর্ণের নতুন মূল্য (প্রতি ভরি):২২ ক্যারেট: ১,৬৯,১৮৬ টাকা,২১ ক্যারেট: ১,৬১,৫০০ টাকা,১৮ ক্যারেট: ১,৩৮,৪২৮ টাকা,সনাতন পদ্ধতি: ১,১৪,৪৩৬ টাকা ।
বাজুস জানিয়েছে, এই দামের সঙ্গে সরকার নির্ধারিত ৫% মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) এবং বাজুস নির্ধারিত ন্যূনতম ৬% মজুরি যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরি ভিন্ন হতে পারে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ১২ মে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম কমিয়ে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮০ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। মাত্র একদিনের ব্যবধানে আবার দাম বাড়ানো হলো, যা বাজারে অস্থিরতা বাড়াতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ভোরের আকাশ/হ.র
সংশ্লিষ্ট
দেশের স্বর্ণবাজারে আবারও দাম বাড়ানো হয়েছে। এবার ভরিপ্রতি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৫৬৩ টাকা বাড়িয়ে নতুন দর নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৬৯ হাজার ১৮৬ টাকা।মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছে।বাজুস জানিয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণ বা পিওর গোল্ডের দাম বেড়ে যাওয়ায় এই মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নতুন দর আগামীকাল বুধবার (১৪ মে) থেকে কার্যকর হবে।স্বর্ণের নতুন মূল্য (প্রতি ভরি):২২ ক্যারেট: ১,৬৯,১৮৬ টাকা,২১ ক্যারেট: ১,৬১,৫০০ টাকা,১৮ ক্যারেট: ১,৩৮,৪২৮ টাকা,সনাতন পদ্ধতি: ১,১৪,৪৩৬ টাকা ।বাজুস জানিয়েছে, এই দামের সঙ্গে সরকার নির্ধারিত ৫% মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) এবং বাজুস নির্ধারিত ন্যূনতম ৬% মজুরি যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরি ভিন্ন হতে পারে।উল্লেখ্য, এর আগে গত ১২ মে ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম কমিয়ে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮০ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। মাত্র একদিনের ব্যবধানে আবার দাম বাড়ানো হলো, যা বাজারে অস্থিরতা বাড়াতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ভোরের আকাশ/হ.র
নতুন অর্থবছরের বাজেটে অত্যন্ত বাস্তবভিত্তিক বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) নেওয়া হবে বলে উল্লেখ অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ব্যাংক থেকে ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না। ধার করে বড় বড় মেগাপ্রকল্প করবো না।মঙ্গলবার (১৩ মে) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। অর্থ উপদেষ্টার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, মোটামুটি বাজেটটা আমরা বাস্তবায়ন করবো, বিরাট একটা গ্যাপ নিয়ে করবো না। প্রকল্প, এডিপি বাস্তবায়ন করবো অত্যন্ত বাস্তবভিত্তিতে। বড় বড় মেগা প্রজেক্ট নিয়ে, ধার করে ডেফিসিট দিয়ে এগুলো করবো না। ব্যাংক থেকে ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না। কিছুটা তো ডেফিসিট (ঘাটতি) থাকবে। সেটা পূরণ করতে আমি নেগোশিয়েট করছি, আমরা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে প্রজেক্টের ব্যাপারে কথা বলছি, সেটা মোটামুটি এখন সাকসেসফুল।জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিভক্ত করায় রাজস্ব আদায়ে কোনো প্রভাব পড়বে কি না? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, রাজস্ব আদায়ে কোনো প্রভাব পড়বে না। এ পর্যন্ত এরই মধ্যে রাজস্ব আদায় গতবারের তুলনায় ২ শতাংশ বেশি হয়েছে। খুব হতাশাব্যঞ্জক না, আমি আরও আশা করছি। অ্যাটলিস্ট গতবারের তুলনায় কম হবে না।রাজস্ব বোর্ড বিভক্ত করা নিয়ে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, সব দেশেই এটি আলাদা থাকে। কারণ পলিসি ডিভিশনটা প্রফেশনাল লোক দিয়ে কাজ করতে হয়ে। অর্থনীতি, পরিসংখ্যান, দেশের জিডিপি এগুলো সম্পর্কে ধারণা থাকতে হয়। আর এনবিআর করবে এটা ইমপ্লিমেন্ট। এখন এনবিআর যদি পলিসিও করে, মানে যাদের কাজ কেবল আদায় করা এটা একটা কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট থাকে। আমি পলিসি করলাম, আমি আবার লোক দিয়ে আদায় করলাম।ক্রয় কমিটির বৈঠক নিয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমাদের তেলের একটু ঘাটতি আছে। আমরা রাইস ব্রান অয়েল আনার বিষয়ে কথা বলেছি। বেশির ভাগ প্রস্তাব পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের, ছয়টি প্রজেক্ট। বাকিগুলো খাদ্য গুদাম নিয়ে। আর এলএনজি আনার বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে।ভোরের আকাশ/আজাসা
রপ্তানির আড়ালে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা অর্থ পাচার করেছে তৈরি পোশাক খাতের প্রতিষ্ঠান ফ্যাশন কমফোর্ট লিমিটেড। কোটি টাকা অর্থ পাচারে সহযোগিতার দায়ে ইসলামী ধারার এক্সিম ব্যাংককে জরিমানা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। জরিমানার অর্থ পরিশোধে ব্যাংকটি এগিয়ে না আসায় বাংলাদেশ ব্যাংকে রক্ষিত রিজার্ভ একাউন্ট থেকে টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা পরিদর্শন বিভাগ এক বিশেষ পরিদর্শনে এক্সিম ব্যাংকের মতিঝিল শাখার মাধ্যমে অর্থ পাচারের বিষয়টি সম্প্রতি উদ্ঘাটন করেছে। তবে প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হলেও ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তা জানা যায়নি।পরিদর্শন প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এক্সিম ব্যাংকের মতিঝিল শাখার মাধ্যমে ২০১৯ সাল থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ফ্যাশন কমফোর্ট লিমিটেড ৪৬টি বিক্রয় চুক্তির আওতায় ১৬১টি রপ্তানি কার্যক্রম চালিয়েছে। এই সময়ে জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কাছে ২৮ লাখ ২৯ হাজার মার্কিন ডলার মূল্যের তৈরি পোশাক রপ্তানি করেছে।এসব রপ্তানিতে প্রতি ইউনিট তৈরি পোশাকের দাম দেখানো হয়েছে ২৮ থেকে ৭৮ টাকা। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে, এসব পোশাকের দাম ছিল প্রদর্শিত মূল্যের চেয়ে ১০ থেকে ১২ গুণ বেশি। এই রপ্তানিগুলোর মাধ্যমে ৩ কোটি ৪০ ডলার দেশে আসার কথা থাকলেও এসেছে মাত্র ২৮ লাখ ২৯ হাজার ডলার। পণ্যের দাম কম দেখিয়ে ফ্যাশন কমফোর্ট লিমিটেড পাচার করেছে প্রায় ৩ কোটি ১২ লাখ ডলার।বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩শ ৮১ কোটি টাকা। শুধু রপ্তানি মূল্য কম দেখিয়েই নয়, রপ্তানি পণ্যের ওজন বেশি দেখিয়েও (ওভার শিপমেন্ট) তৈরি পোশাকের সঙ্গে অন্য কোনো পণ্য রপ্তানি করেছে ফ্যাশন কমফোর্ট। বৈদেশিক মুদ্রা পরিদর্শন বিভাগের প্রতিবেদন বলছে, রপ্তানির সময় প্রতিটি গার্মেন্টস পণ্যের ওজন ৯৮০ গ্রাম দেখিয়েছে পাচারকারী প্রতিষ্ঠানটি।কিন্তু সরেজমিন এসব পণ্যের ওজন ৩ থেকে ৪ গুণ কম পেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দল। অর্থাৎ, একটি পণ্যের বিপরীতে আরও তিন থেকে চারটি পণ্য বেশি রপ্তানি করেছে ফ্যাশন কমফোর্ট। এই হিসাবে রপ্তানির আড়ালে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে ফ্যাশন কমফোর্ট লিমিটেড।রপ্তানির আড়ালে বিপুল অংকের অর্থ পাচারের বিষয়টি এক্সিম ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্স ইউনিটকে (বিএফআইইউ) অবহিত করেনি বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। এ কারণে এক্সিম ব্যাংককে চলতি বছরের ১৮ মার্চ দুই লাখ টাকা জরিমানা করেছে বৈদেশিক মুদ্রা পরিদর্শন বিভাগ।জরিমানার অর্থ জমা দেওয়ার জন্য ওইদিন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে চিঠি দেওয়া হলেও এক মাসেও উত্তর দেয়নি এক্সিম ব্যাংক। এর প্রেক্ষিতে গত ১৮ এপ্রিল ব্যাংকটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সংরক্ষিত রিজার্ভ একাউন্ট থেকে জরিমানার অর্থ কেটে নিয়েছে।অর্থ পাচারে সহায়তাকারী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ কী ব্যবস্থা নিয়েছে তা জানতে এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম স্বপন ও অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আখতার হোসাইনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। তাদেরকে একাধিকবার ফোন ও ক্ষুদে বার্তা দেওয়া হলেও তারা সাড়া দেননি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
নানা নাটকিয়তা শেষে বাংলাদেশকে ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১৩০ কোটি ডলার দিতে রাজি হয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। ঋণ ছাড়করণের অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে শিগগিরই কর্মকর্তা পর্যায়ের চুক্তি স্বাক্ষর করবে সংস্থাটি। এরপর আগামী জুনের শেষে আইএমএফের পর্ষদ সভায় ঋণ ছাড়ের প্রস্তাব উত্থাপিত হবে। ওই সভায় প্রস্তাব অনুমোদন হলে জুনের মধ্যেই ঋণের দুই কিস্তির অর্থ পেয়ে যাবে বাংলাদেশ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভোরের আকাশ’কে বলেছেন, আইএমএফের সঙ্গে আমাদের চলমান আলোচনা শেষ হয়েছে এবং সংস্থাটি ঋণের কিস্তি ছাড় করতে রাজি হয়েছে।এর আগে ডলারের বিনিময় হার নিয়ে আইএমএফের সঙ্গে বাংলাদেশ ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারায় ঋণের কিস্তি পাওয়ার বিষয়টি ঝুলে গিয়েছিল। ডলারের বিনিময় হার পুরোপুরি বাজারের ওপর ছেড়ে দিতে বলেছিল আইএমএফ। কিন্তু এতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকায় এই শর্তে দ্বিমত পোষণ করে আসছিল বাংলাদেশ।রিজার্ভ কমে যাওয়ায় বৈদেশিক দেনার চাপ সামাল দিতে ২০২২ সালে আইএমএফের দারস্থ হয় বাংলাদেশ। ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফের পরিচালনা পর্ষদ। ২০২৬ সাল পর্যন্ত সাত কিস্তিতে এই ঋণ দেওয়ার কথা। যথাসময়ে প্রথম তিন কিস্তির ২৩১ কোটি ডলার ঋণ পায় বাংলাদেশ।সর্বশেষ কিস্তি পায় ২০২৪ সালের জুনে। চতুর্থ কিস্তি পাওয়ার কথা ছিল ডিসেম্বরে। কিন্তু নানা শর্তে সেই ঋণ আটকে যায়। পরে আইএমএফের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছিল, বাংলাদেশ শর্ত পূরণ করলে চলতি বছরের মার্চে ঋণের চতুর্থ কিস্তি পাবে। কিন্তু আলোচনা ফলপ্রসু না হওয়ায় ঘোষণা আসে, চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি একত্রে চলতি বছরের জুনে দেওয়া হবে।এ নিয়ে আলোচনার জন্য গতমাসে বাংলাদেশে আসে আইএমএফ মিশন। ওই সময়ে অর্থ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসু না হওয়ায়, বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বসন্তকালীন বৈঠকের অবসরে আবারও আলোচনা হওয়ার ঘোষণা দিয়ে বাংলাদেশ ছাড়ে সংস্থাটির প্রতিনিধি দল। ২১ থেকে ২৬ এপ্রিল ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের বৈঠকের অবসরে আইএমএফ কর্মকর্তাদের সঙ্গে দুই দফায় আলোচনার টেবিলে বসেন অর্থ উপদেষ্টা ও গভর্নর সহ উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল।ওই আলোচনায় দুই পক্ষ ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারায় বাংলাদেশে ফিরে পৃথক বক্তব্যে অর্থ উপদেষ্ট ও গভর্নর বলেছেন, শর্ত মেনে আইএমএফের ঋণ নিতেই হবে এমন অবস্থানে নেই বাংলাদেশের অর্থনীতি। এই পরিস্থিতিতে আইএমএফের আগ্রহে গত ৫ ও ৬ মে দুই দিন ভার্চুয়াল মিটিংয়ে বসে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা।ভোরের আকাশ/এসএইচ