ডেঙ্গু ও করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাউশির বিশেষ নির্দেশনা
দেশজুড়ে ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি এবং করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের বিস্তার রোধে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। রোববার (১৫ জুন) মাউশির এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব নির্দেশনা জারি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের যৌথ নির্দেশনার আলোকে স্কুল, কলেজসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ডেঙ্গু ও করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। প্রতিষ্ঠান প্রধানদের এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন ও তদারকির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
ডেঙ্গুর বিস্তার রোধে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই কার্যক্রমের আওতায় আলোচনা সভা, র্যালি, দেয়ালপত্রিকা, পোস্টার তৈরি ও লিফলেট বিতরণসহ নানা উদ্যোগ নিতে বলা হয়েছে।
এই উদ্যোগ ‘ডেঙ্গু সচেতনতা: ভবিষ্যতে করণীয়’ শীর্ষক বৈঠকের সিদ্ধান্তের আলোকে বাস্তবায়ন করা হবে।
করোনাভাইরাস প্রতিরোধে পাঁচ নির্দেশনা
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনায় পাঁচটি স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো—
১. অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান ও পানি দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা।
২. জনবহুল স্থান এড়িয়ে চলা ও বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরা।
৩. আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে দূরত্ব বজায় রাখা এবং তিন ফুট দূরে অবস্থান।
৪. চোখ, নাক ও মুখে হাত দেওয়ার আগে হাত পরিষ্কার করা।
৫. হাঁচি-কাশির সময় মুখ ঢাকতে টিস্যু, রুমাল বা কনুইয়ের ভাঁজ ব্যবহার করা।
পুনরায় সতর্ক হওয়ার আহ্বান
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে দেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এরপর থেকে দেশে একাধিকবার সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হয় এবং জনস্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ে। বর্তমানে আবার সংক্রমণের হার কিছুটা বাড়তে থাকায় সরকার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে।
মাউশির এই নতুন নির্দেশনার মাধ্যমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম আরও জোরদার করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষার খাতা চ্যালেঞ্জের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টা থেকে ওয়েবসাইট ছাড়াও এসএমএসের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ফল জানতে পারছেন।বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) শিক্ষা বোর্ডগুলোর এক বিজ্ঞপ্তিতে ফল প্রকাশের তথ্য জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৫-এর পুনঃনিরীক্ষণের ফল রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টায় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে ও আবেদনকারীর দেওয়া মোবাইল ফোন নাম্বারে এসএমএস-এ ফল পাঠানো হবে।ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে ফল সংগ্রহ করার জন্য শিক্ষার্থীদের অনুরোধ করা হয়েছে। একইভাবে নিজ নিজ শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এ ফল দেখা যাবে।এ ছাড়া http://www.educationboardresults.gov.bd/ এই ওয়েবসাইট থেকে ফলাফল জানা যাবে। শিক্ষা বোর্ডগুলো আলাদাভাবেও পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করেছে। এবার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য রেকর্ডসংখ্যক আবেদন জমা পড়েছে। দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে মোট ২ লাখ ২৬ হাজার শিক্ষার্থী ৪ লাখ ২৮ হাজার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছেন। এর মধ্যে সর্বাধিক আবেদন পড়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে এবং সবচেয়ে কম বরিশাল বোর্ডে।উল্লেখ্য, এ বছর সারা দেশের ৯ হাজার ১৯৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন, পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। ফেল করেছেন ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন (৪১ দশমিক ১৭ শতাংশ)। ছাত্রীদের পাসের হার ৬২ দশমিক ৯৭ শতাংশ এবং ছাত্রদের ৫৪ দশমিক ৬০ শতাংশ।ভোরের আকাশ/তা.কা
২০২৫ সালের এইচএসসি–আলিম এবং সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টায় দেশের নয়টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে একযোগে ফল প্রকাশ করা হয়েছে।একইসঙ্গে যেসব নম্বর থেকে পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করা হয়েছে সেসব নম্বরেও এসএমএস দিয়ে ফল জানানো হবে। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ সব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের আবেদনের প্রতি আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছি। পুনঃনিরীক্ষণের প্রতিটি খাতা সতর্কতার সঙ্গে যাচাই করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটে ফল জানতে পারবে। পাশাপাশি আবেদনকারীদের মোবাইল নম্বরে এসএমএস পাঠিয়েও ফল জানিয়ে দেওয়া হবে।অন্যদিকে শিক্ষাবোর্ড–সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, এবার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য রেকর্ডসংখ্যক আবেদন জমা পড়েছে। দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে মোট ২ লাখ ২৬ হাজার শিক্ষার্থী ৪ লাখ ২৮ হাজার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেছেন। এর মধ্যে সর্বাধিক আবেদন পড়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে এবং সবচেয়ে কম বরিশাল বোর্ডে।বিষয়ভিত্তিকভাবে সবচেয়ে বেশি আবেদন এসেছে ইংরেজি ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ে। গত ১৬ অক্টোবর ফল প্রকাশের পরদিন ১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত সাত দিন আবেদন গ্রহণ করা হয়। শিক্ষার্থীরা প্রতি বিষয়ে ১৫০ টাকা ফি দিয়ে পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করেন।উল্লেখ্য, এ বছর সারা দেশের ৯ হাজার ১৯৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নেন। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন, পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। ফেল করেছেন ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন (৪১ দশমিক ১৭ শতাংশ)। ছাত্রীদের পাসের হার ৬২ দশমিক ৯৭ শতাংশ এবং ছাত্রদের ৫৪ দশমিক ৬০ শতাংশ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বিদ্যালয়ে উপস্থিতির হার বৃদ্ধি, শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখা এবং পুষ্টি উন্নয়নে সারা দেশের নির্বাচিত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে।আজ শনিবার (১৫ নভেম্বর) নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার খুবজীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে এ কর্মসূচি শুরু হবে।এর উদ্বোধন করবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।নাটোরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত থাকবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানা, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মো. শামসুজ্জামান এবং ‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফিডিং কর্মসূচি’র প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফিডিং কর্মসূচি’ শীর্ষক প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, ২০২৭ সাল পর্যন্ত প্রকল্প মেয়াদকালে দেশের নির্বাচিত ১৫০টি উপজেলার ১৯ হাজার ৪১৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩১ লাখ ১৩ হাজার শিক্ষার্থীকে সপ্তাহে পাঁচ স্কুল কর্ম দিবসে ফর্টিফাইড বিস্কুট, কলা বা মৌসুমী ফল, বনরুটি, ডিম এবং ইউএইচটি দুধ তথা পুষ্টিকর খাবার প্রদান করা হবে। এরমধ্যে রোববারে ১২০ গ্রাম ওজনের বনরুটি এবং সিদ্ধ ডিম, সোমবারে বনরুটি এবং ২০০ গ্রাম ইউএইচটি দুধ, মঙ্গলবারে ৭৫ গ্রাম ওজনের ফর্টিফাইড বিস্কুট এবং কলা বা স্থানীয় মৌসুমী ফল, বুধবার এবং বৃহস্পতিবারে বনরুটি এবং সিদ্ধ ডিম প্রদান করা হবে। প্রস্তাবিত খাদ্য তালিকায় মোট এনার্জির ২৫ দশমিক ৯ শতাংশ, মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের ৩২ দশমিক ২ শতাংশ, প্রোটিনের ১৬ দশমিক ৪ শতাংশ এবং ফ্যাটের ২১ দশমিক ৭ শতাংশ সরবরাহ নিশ্চিত করার পরিকল্পনা রয়েছে।‘সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফিডিং কর্মসূচি’র প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, এ প্রকল্পের লক্ষ্য হচ্ছে, বাংলাদেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের জন্য অর্ন্তভুক্তিমূলক, সমতাভিত্তিক ও গুণগত শিক্ষা অর্জনে সহায়তা এবং পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহের মাধ্যমে তাদের পুষ্টিগত অবস্থার উন্নয়ন সাধন করা।এর ফলে, বিদ্যালয়ে শিশুদের উপস্থিতির হার শতকরা ৮০ ভাগের বেশি হবে এবং ঝরে পড়া কমবে, প্রত্যেক বছর শতকরা ১০ ভাগের বেশি হিসেবে বিদ্যালয়ে প্রকৃত ভর্তির হার বৃদ্ধি পাবে, বিদ্যালয়ে শিশুদের ধরে রাখার হার অন্তত ৯৯ শতাংশে উন্নীত হবে, বিদ্যালয়ে শিশুদের পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার গ্রহনের হার ৯০ শতাংশের বেশী বৃদ্ধি পাবে এবং তাদের ক্ষুধা নিবারণ হবে।প্রকল্প পরিচালক আরো জানান, এই প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে সারাদেশে এই কর্মসূচি সম্প্রসারণ করার বিষয়ে সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (শাকসু) নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১৭ ডিসেম্বর এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) রাত ৯টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সরওয়ারউদ্দিন চৌধুরী। তবে এই তারিখ প্রত্যাখ্যান করে তাৎক্ষণিকভাবে বিক্ষোভ শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। শাকসু নির্বাচন পিছিয়ে দেয়ার অভিযোগ তুলে ঘোষিত এ তারিখকে প্রত্যাখ্যান করে রেজিস্ট্রার ভবনে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, ট্রেজারার, রেজিস্ট্রার, নির্বাচন কমিশনকে রেজিস্ট্রার ভবনে অবরুদ্ধ করে স্লোগান দেয় শিক্ষার্থীরা। এদিকে, ১৭ ডিসেম্বর শাকসু নির্বাচন প্রত্যাখান করে বিক্ষোভ শুরু করছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি, আগামী ৮ ডিসেম্বর নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। অন্যথায় শাকসু নির্বাচন বয়কট করবেন তারা।তারা জানান, প্রশাসন চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ ও হল দখলবাজদের কথা শুনে এই তারিখ ঘোষণা করেছে। ১৯ ডিসেম্বর থেকে শীতকালীন ছুটি। ১৪ ও ১৬ তারিখ জাতীয় দিবসের কারণে ক্যাম্পাস বন্ধ। শিক্ষার্থীরা অনেকেই ১৩ তারিখের পর বাসায় চলে যাবে। এই তারিখ ঘোষণা করে নির্বাচন বানচাল করতে চাচ্ছে একটি পক্ষ।এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শাকসুর তারিখ ঘোষণা করে সংবাদ সম্মেলন করার কথা ছিল উপাচার্যের। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে তা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এরপর থেকেই শাকসুর তারিখ ঘোষণার দাবিতে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে অবস্থান নেন। পরে সেদিন রাতে শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রার ভবনে তালা দেন। এরপর রাত ১০টার দিকে তারা উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন।এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘শাকসু আমার অধিকার, রুখে দেওয়ার সাধ্য কার’, ‘প্রশাসন রিমেম্বার শাকসু ইন নভেম্বর’, ‘শাকসু দিলে প্রশাসন, না দিলে প্রহসন’, ‘উই ওয়ান্ট শাকসু’, ‘নির্বাচন কমিশন গঠন করো-করতে হবে’, ‘সাস্টিয়ান সাস্টিয়ান-এক হও এক হও’ইত্যাদি স্লোগান দেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ