‘বিআইডব্লিউটিসির সব নৌযান ধূমপানমুক্ত করা হবে’
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)’র আওতাধীন ফেরিসহ সকল নৌযান শতভাগ ধূমপানমুক্ত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিসি’র চেয়ারম্যান মো. সলিম উল্লাহ্। একই সঙ্গে তিনি এটি বাস্তবায়নে সঠিক কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
বৃহস্পতিবার বিআইডব্লিউটিসি’র সভা কক্ষে ঢাকা আহছানিয়া মিশন ও বিআইডব্লিউটিসি’র যৌথ আয়োজনে ‘শতভাগ ধূমপানমুক্ত নৌপরিবহন নিশ্চিতকরণে করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে চেয়ারম্যান এ আহ্বান জানান।
এ সময় অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে অংশ নেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব বেলায়েত হোসেন, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মাশরুখ আহমেদ, বিআইডব্লিউটিসি’র মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) জেসমিন আরা বেগম, কারিগরি পরিচালক কাজী ওয়াসিফ আহমাদ, নৌপুলিশের হেলাল উদ্দিন ও ঢাকা আহছানিয়া মিশনের স্বাস্থ্য সেক্টরের উপ-পরিচালক মোখলেছুর রহমান।
মূল প্রবন্ধে ঢাকা আহছানিয়া মিশনের তামাক নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের সমন্বয়কারী শরিফুল ইসলাম জানান, গ্লোবাল এডাল্ট টোব্যাকো সার্ভে (গ্যাটস) ২০১৭ এর তথ্যমতে, দেশে প্রায় ৩ কোটি ৭৮ লাখ মানুষ তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার করে। এর মধ্যে ধূমপান করে ১ কোটি ৯২ লাখ মানুষ এবং প্রায় ৪ কোটি মানুষ ধূমপান না করেও পরোক্ষভাবে ধূমপানের শিকার হচ্ছে। পরোক্ষ ধূমপানের এই হার ৪২ দশমিক ৭ শতাংশ। যার মধ্যে গণপরিবহনে পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হচ্ছে ৪৪ শতাংশ। ফেরি ও যাত্রীবাহী জাহাজও এই গণপরিবহনের অন্তভুক্ত যেখানে প্রতিনিয়ত মানুষ পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ফেরিতে যত্রতত্র ধূমপানের চিত্র দেখতে পাওয়া যায়। যাত্রীরা ফেরির ক্যান্টিনে খেতে গিয়েও পরোক্ষভাবে ধূমপানের শিকার হয়। পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতি থেকে সবাইকে রক্ষা করতে, ফেরিসহ সকল নৌযানকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
আজ শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।বৈঠকে শাপলা হত্যাকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রয়োজনীয় ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা এবং এই ঘটানা যাবতীয় তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে আলোচনা হয়।হেফাজত ইসলামের সমাবেশে হামলার বিষয়ে জাতিসংঘের মাধ্যমে অনুসন্ধান করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়েও আলোচনা হয় বৈঠকে।এছাড়াও ফ্যাসিবাদি শাসনামলে হেফাজতের নেতাকর্মী ও আলেম উলামাদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়।বৈঠকে মাওলানা খুলিল আহমেদ কুরাইশী, মাওলানা সাজেদুর রহমান, মুফতি জসিম উদ্দিন, মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মহিউদ্দীন রব্বানী, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী, মাও. আজিজুল হক ইসলামাবাদী, মুফতি বশির উল্লাহ এবং মুফতি কেফয়তুল্লাহ আজহারী উপস্থিত ছিলেন।এছাড়াও ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এবং শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন। ভোরের আকাশ/হ.র
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সতর্ক করে বলেছেন, কিছু পরাজিত গোষ্ঠী নানাভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এই অপচেষ্টা প্রতিরোধে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।শনিবার (২৬ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন ‘যমুনা’য় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।তিনি বলেন, “যখনই নির্বাচন আয়োজনের দিক এগোচ্ছি, তখনই নানা ষড়যন্ত্র মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। তারা গণ্ডগোল বাধিয়ে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করতে চায়। কিন্তু গণতান্ত্রিক ঐক্য এমন এক শক্তি, যাকে ছিন্ন করা যাবে না। ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান সুস্পষ্ট।”ড. ইউনূস আরও বলেন, “সমাজের সব গণতান্ত্রিক শক্তিকে সঙ্গে নিয়ে আমরা একটি গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই। এর জন্য সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।”সভায় অংশ নেওয়া রাজনৈতিক নেতারা প্রধান উপদেষ্টাকে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন—জাতীয় গণফ্রন্টের আমিনুল হক টিপু বিশ্বাস, ১২ দলীয় জোটের মোস্তফা জামাল হায়দার, নেজামে ইসলাম পার্টির মাওলানা আব্দুল মাজেদ আতহারী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, এনপিপির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ জাসদের ড. মুশতাক হোসেন, ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের ববি হাজ্জাজ, ইসলামী ঐক্যজোটের মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজি, ভাসানী জনশক্তি পার্টির রফিকুল ইসলাম বাবলু, বাংলাদেশ লেবার পার্টির ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বাসদ (মার্কসবাদী) নেতা মাসুদ রানা এবং জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী।বৈঠকের শুরুতে দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ সংলগ্ন এলাকায় যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং দোয়া-মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। ভোরের আকাশ/হ.র
রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় আহতদের দেখতে শনিবার (২৬ জুলাই) রাতে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে যান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।রাত ৯টা ১৫ মিনিটের দিকে তিনি ইনস্টিটিউটে পৌঁছান এবং সেখানে দগ্ধ রোগীদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে রাত ১০টা ২৬ মিনিটে তিনি যমুনায় নিজের সরকারি বাসভবনে ফিরে যান।বার্ন ইনস্টিটিউট সূত্র জানায়, ড. ইউনূস রোগীদের চিকিৎসা সেবার অগ্রগতি সম্পর্কে খোঁজ নেন এবং প্রয়োজনীয় সব চিকিৎসা নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেন।ভোরের আকাশ/হ.র
সকল রাজনৈতিক বিতর্কের ঊর্ধ্বে ওঠে ঐকমত্যের ভিত্তিতে এখন অবশ্যই একটি জাতীয় সনদ তৈরি করতে হবে। আর সব দলের ঐক্যমতে যে জাতীয় সনদ হবে, সেটাকে জনগণের আকাঙ্ক্ষা বা সর্বোচ্চ আইন হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। সে সনদে এমন একটা বিধান রাখতে হবে যে এই সনদের বিরুদ্ধে যায় সংবিধানে এমন কোনো বিধান বা আইন করা যাবে না।শনিবার (২৬ জুলাই) ‘রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরে প্রস্তাবিত জাতীয় সনদ সম্পর্কে নাগরিক ভাবনা উপস্থাপন’ শীর্ষক এক আলোচনায় এসব কথা ওঠে আসে। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সুজনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এম এ মতিন। সামনে যে জাতীয় সনদ বা জুলাই সনদ করা হবে, কেউ পরবর্তী সময়ে সেটা না মানলে তখন কী হবে এমন প্রশ্ন রেখে নিজের একটি পরামর্শ তুলে ধরেন এম এ মতিন। তিনি বলেন, জাতীয় সনদে একটা বিধান থাকবে হবে এই সনদের বিরুদ্ধে কোনো আইন, সংবিধান হবে না। যা কিছু এই সনদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে, ওটা বাতিল হবে।গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত বর্তমান সরকারের আইনগত ক্ষমতা আছে উল্লেখ করে এম এ মতিন বলেন, সনদে যদি থাকে যে হাইকোর্ট ঢাকার বাইরে স্থানান্তর করতে হবে, তাহলে এটাই আইন। কারণ, এটাই জনগণের অভিপ্রায়, জনগণের আকাক্সক্ষা এবং এটাই সর্বোচ্চ আইন।কিছু মৌলিক সংস্কারে রাজনৈতিক ঐকমত্য প্রয়োজন উল্লেখ করে সুজনের সম্পাদক ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার বলেন, এগুলো নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে। মৌলিক সংস্কার না হলে নির্বাচন হবে, কিন্তু গণতান্ত্রিক উত্তরণ হবে না।বদিউল আলম মজুমদার বলেন, এমন বিধান করতে হবে যেন কথায় কথায় সংবিধান পরিবর্তন করা না যায়। প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার লাগাম টানতে হবে। আর সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে সঠিক ব্যক্তিকে নিয়োগ দেওয়া না গেলে তা হবে পণ্ডশ্রম। ইতোমধ্যে ১০টি বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে। বাকি বিষয়গুলোতেও ঐকমত্য হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।বদিউল আলম মজুমদার আরও বলেন, সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর মধ্য বেশ কিছু প্রস্তাব আছে, যেগুলো আইন বিধি পরিবর্তনের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা যায়। এ রকম শত শত সুপারিশ আছে। সেগুলো সরকারকে দেওয়া হয়েছে। রাজনীতিবিদদের এ ব্যাপারে দ্বিমতের সুযোগ খুবকম। স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বাস্তবায়ন অগ্রগতি না হওয়ায় অনুষ্ঠানে হতাশা ব্যক্ত করেন ওই কমিশনের প্রধানের দায়িত্ব পালন করা অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ।তিনি বলেন, তিনি এখন ‘টিজিং’এর শিকার হন। অনেকে তাকে জিজ্ঞাসা করেন, রিপোর্ট দিলেন, এরপর কী হলো!তোফায়েল আহমেদ বলেন, তারা যেসব সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছেন, সেগুলোর জন্য সংবিধানে বড় পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই। তারা চারটি আইনের খসড়াও তৈরি করে দিয়েছেন। স্থানীয় সরকারের জন্য একীভূত একটি আইনের প্রস্তাব দিয়েছেন। কেন এসব আইন প্রয়োজন, সেটাও ব্যাখ্যা করেছেন। কিন্তু এখন শুধু মূলনীতি নিয়ে আলোচনা করছে ঐকমত্য কমিশন।তিনি বলেন, এখনো ছয় মাস সময় আছে। এর মধ্যে অনেকগুলো কাজ করে ফেলতে হবে। তারা যেসব আইন প্রস্তাব করেছেন, সেগুলো অধ্যাদেশ আকারে জারি করার দাবি জানান তিনি।জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন হওয়া উচিত মন্তব্য করে তোফায়েল আহমেদ বলেন, স্থানীয় সরকারে এখন চলছে ‘প্রশাসকের কাল’। নির্বাচন কবে হবে জানা নেই। নির্বাচনের কথা বলাই যাচ্ছে না।নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করা জেসমিন টুলি বলেন, ৫৩ বছরে জাতীয় ঐকমত্য দেখা যায়নি। এবার যদি ঐকমত্য হয় এবং তার বাস্তবায়ন হয়, তাহলে আর গণ-অভ্যুত্থান দেখতে হবে না।তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো ক্ষমতায় থাকলে একরকম আর ক্ষমতার বাইরে গেলে আরেক রকম আচরণ করে। দলগুলোকে দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করতে দেখা যায়নি। তিনি আশা করেন, এবার দেশের স্বার্থে কিছু বিষয়ে ঐকমত্য হবে। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরাও অংশ নিয়ে বক্তব্য দেন।বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বলেন, অবশ্যই সংস্কার প্রয়োজন। তার আগে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো সংস্কার করতে হবে। বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশনকে সংস্কার করতে হবে। ‘সিস্টেম’ সংস্কার করা না গেলে, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ করা না গেলে রাজনৈতিক দলগুলো ভেতরে যতই সংস্কার আনা হোক, তার ফল আসবে না। এখানে রাজনৈতিক দলগুলোরও সদিচ্ছা থাকতে হবে। আগে মৌলিক সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন করে তারপর সংসদে যেতে হবে বলে মন্তব্য করে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক তাজনূভা জাবীন।তিনি বলেন, এনসিপি নির্বাচনকে ভয় পায় না। এনসিপি পুরোনো পদ্ধতিকে ভয় পায়। প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতা কমানো, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ, জবাবদিহি ও ক্ষমতার ভারসাম্য- এটাই এনসিপির মূল কথা।অন্যদের মধ্যে সাবেক সচিব আবদুল আউয়াল মজুমদার, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জাসদের স্থায়ী কমিটির সদস্য মুশতাক হোসেন, গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক, নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান, নাগরিক কোয়ালিশনের সহসমন্বয়ক ফাহিম মাশরুর প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সুজনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কারী দিলীপ কুমার সরকার।ভোরের আকাশ/এসএইচ