বাংলাদেশের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান, রমিজ রাজার মন্তব্যে প্রশংসা ও আত্মসমালোচনা
বাংলাদেশ সফরে চ্যালেঞ্জিং কন্ডিশনে হোঁচট খেলো পাকিস্তান। নিজেদের মাঠে বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার পর এবার ঠিক উল্টো পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে বাবর আজমের দল। টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের মাধ্যমে সিরিজ হাতছাড়া হয়ে গেছে পাকিস্তানের।
এই ব্যর্থতায় হতাশা প্রকাশের পাশাপাশি প্রতিপক্ষ বাংলাদেশকে কৃতিত্ব দিয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ও জনপ্রিয় ধারাভাষ্যকার রমিজ রাজা।
বাংলাদেশ সফরে ধারাভাষ্য দিতে এসে নিজের ইউটিউব চ্যানেল ‘রমিজ স্পিকস’-এ চলমান সিরিজ নিয়ে বিশ্লেষণ করেন রমিজ। তিনি বলেন, ‘এই কন্ডিশনে বাংলাদেশ যেভাবে খেলেছে, সেটা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। প্রতিপক্ষ হিসেবে তারা সবদিক থেকে আমাদের চেয়ে এগিয়ে ছিল।’
সাথে পাকিস্তান দলের দুর্বলতা নিয়েও কথা বলেন তিনি। তার ভাষ্য, ব্যাটিং লাইনআপে পরিকল্পনার ঘাটতি এবং বোলারদের বৈচিত্র্যের অভাব ছিল স্পষ্ট। সেইসঙ্গে ফিল্ডিংয়েও ঘাটতি দেখা গেছে, যা ম্যাচের ফল নির্ধারণে বড় ভূমিকা রেখেছে।
বাংলাদেশের সাফল্যে একদিকে যেমন প্রশংসা করেছেন রমিজ রাজা, তেমনি পাকিস্তানের দলগত ত্রুটিগুলোর দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে দিয়েছেন সাবেক এই ক্রিকেটার।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
পেশাদার রেসলিং দুনিয়ার সবচেয়ে বড় তারকাদের একজন টেরি বোলিয়া, যিনি হাল্ক হোগান নামে বিশ্বজুড়ে পরিচিত। ছয় বারের ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়ন হোগান তার বাচনভঙ্গির জন্যও ছিলেন জনপ্রিয়। চওড়া গোঁফ ও পেশিবহুল শরীরের এ রেসলার মারা গেছেন।স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) ৭১ বছর বয়সে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন এ কিংবদন্তি। খবরটি নিশ্চিত করেছে ওয়ার্ল্ড রেসলিং এন্টারটেইনমেন্ট (ডব্লুডব্লুই)।এক বিবৃতিতে ডব্লুডব্লুই লিখেছে, ডব্লুডব্লুই হল অব ফেমার হাল্ক হোগানের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। পপ কালচারের অন্যতম পরিচিত মুখ হোগান ১৯৮০-এর দশকে ডব্লুডব্লুইকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। তাঁর পরিবার, বন্ধু এবং অসংখ্য ভক্তদের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে ডব্লুডব্লুই।গত মাস থেকে অসুস্থ ছিলেন হোগান। কয়েক বার অস্ত্রোপচার হয়েছিল তার। অস্ত্রোপচারের পর থেকে কোমায় রয়েছেন বলে খবরও ছড়িয়ে পড়েছিল। কিন্তু তার স্ত্রী সে খবর গুজব বলে উড়িয়ে দেন। শেষ পর্যন্ত ফ্লোরিডায় নিজের বাড়িতে হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যু হল তার। পরিবারের পক্ষ থেকে ৯১১ নম্বরে ফোন করে সাহায্য চাওয়া হয়। জরুরি পরিষেবাও তার প্রাণ বাঁচাতে পারেনি।১৯৮০ ও ১৯৯০-এর দশকে পেশাদার কুস্তিতে সবচেয়ে বড় তারকা ছিলেন হাল্ক হোগান। যুক্তরাষ্ট্রের সবশেষ নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থক ছিলেন হোগান। ট্রাম্পের সমর্থনে বেশ কয়েকটা সভাও করেছিলেন তিনি।হাল্ক হোগান অভিনয় করেছিলেন হলিউডের ছবিতেও। তখন তিনি নিজের নামের সঙ্গে ‘হলিউড’ কথাটা জুড়ে দেন। ১৯৯৬ সালে ডব্লিউডব্লিউই ছেড়ে নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার নামের নতুন পেশাদার কুস্তি শুরু করেন তিনি। তবু ২০০৫ সালে তাকে ডব্লিউডব্লিউই ‘হল অফ ফেম’ দেয়া হয়।ভোরের আকাশ/জাআ
ঢাকায় অনুষ্ঠিত এসিয়া ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) বার্ষিক সভায় এশিয়া কাপ নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটে। যদিও বাংলাদেশে উপস্থিত ছিলেন না ভারত ও শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিরা, তারা অনলাইনের মাধ্যমে সভায় অংশ নেন। এতে ধারণা করা হচ্ছে, এশিয়া কাপ নিয়ে আগে থেকে যেসব অনিশ্চয়তা ছিল তা অনেকটাই কাটিয়ে ওঠা গেছে।সভায় এশিয়া কাপ সম্পর্কিত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না আসলেও এসিসি সভাপতি মহসিন নাকভী দ্রুতই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “আমরা বিসিসিআইয়ের সঙ্গে কাজ করছি এবং আশা করছি দ্রুতই এ ব্যাপারে সমাধান আনা যাবে।”ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা গেছে, আগামী ৫ সেপ্টেম্বর শুরু হতে পারে এশিয়া কাপের খেলা। বিশেষ করে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার বহু প্রত্যাশিত হাই-ভোল্টেজ ম্যাচটি হতে পারে ৭ সেপ্টেম্বর। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে এখনো কিছু অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে।এই বিষয়ে মহসিন নাকভী বলেন, “এটা পুরোপুরি এসিসি এবং বিসিসিআইয়ের বিষয়। আমি খুবই আশাবাদী যে বাকি বিষয়গুলো আমরা দ্রুত সমাধান করতে পারব। এশিয়া কাপের বিষয়টাও থাকবে।”এসিসির এই সভা ও সভাপতির মন্তব্য ক্রিকেট ভক্তদের মধ্যে একপ্রকার আশার সঞ্চার করেছে যে শিগগিরই এশিয়া কাপ নিয়ে স্পষ্টতা আসবে এবং ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ আয়োজন সম্ভব হবে।ভোরের আকাশ//হ.র
সিরিজ জয় নিশ্চিত করার পর আজ মিরপুরে হোয়াইটওয়াশের আশায় মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ। তবে সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি লিটন দাস-মেহেদী হাসান মিরাজদের। তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে ৭৪ রানের বড় জয় তুলে নিয়েছে সফরকারী পাকিস্তান। ফলে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-১ ব্যবধানে নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ, তবে শেষটা হলো হতাশাজনক।সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ১৭৯ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ব্যর্থ হয় বাংলাদেশের টপ অর্ডার। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই রানের খাতা খুলতে না পারা তানজিদ হাসান তামিম ফিরে গেলে ব্যাটিং বিপর্যয়ের শুরু হয়। এরপর একে একে ফেরেন লিটন দাস (৮), মেহেদী হাসান মিরাজ (৯), জাকের আলী (১), শেখ মেহেদী হাসান (০), শামীম হোসেন (৫) ও নাঈম শেখ (১০)। মাত্র ৪১ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে পড়ে বাংলাদেশ।শেষ দিকে কিছুটা লড়াই করেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। লোয়ার অর্ডারের ব্যাটারদের নিয়ে গড়েন প্রতিরোধ। ৩৫ রানে অপরাজিত থেকে দলের স্কোর ১০৪ রানে নিয়ে যান তিনি। তার ইনিংসে ছিল দুটি চার ও দুটি ছক্কা। পাকিস্তানের পক্ষে সালমান মির্জা সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট তুলে নেন।এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামে পাকিস্তান। সিরিজে নিজের প্রথম ম্যাচ খেলতে নামা ওপেনার শাহিবজাদা ফারহান দারুণ ফিফটি উপহার দেন। তার ৬৩ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল ৬টি চার ও ৫টি ছক্কায়। শুরুতে সাইম আইয়ুবকে (২১) নিয়ে তিনি গড়েন ৮২ রানের ওপেনিং জুটি। প্রথম দুই ম্যাচে ব্যর্থ হলেও আজ দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ান ফারহান, ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটিও আসে এই ম্যাচে।পাকিস্তানের বড় সংগ্রহে দারুণ ভূমিকা রাখেন দুই অলরাউন্ডার হাসান নওয়াজ ও মোহাম্মদ নওয়াজ। হাসান নওয়াজ ১৭ বলে ৩৩ ও মোহাম্মদ নওয়াজ ১৬ বলে ২৬ রান করেন। বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে সফল বোলার ছিলেন তাসকিন আহমেদ, শেষ ওভারে দুটি সহ মোট তিনটি উইকেট শিকার করেন তিনি।শেষ ম্যাচে হারলেও সিরিজ জয়ের স্বস্তি নিয়েই মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। তবে ঘরের মাঠে ‘ষোলোকলা পূর্ণ’ না হওয়ার আফসোস থেকেই গেল।ভোরের আকাশ//হ.র
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যস্থ তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচের খেলা আজ ১৫ ওভারে পাকিস্তানের কঠিন অবস্থায় পৌঁছেছে। মেহেদী হাসান, সাইফউদ্দিন এবং নাসুম আহমেদদের বোলিংয়ে পাকিস্তান এখন ১৩২ রানে তাদের পঞ্চম উইকেট হারিয়েছে। বিশেষ করে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের দারুণ শিকার হলো হুসেইন তালাত, যিনি মাত্র ৪ বলে ১ রানে লিটন দাসের ক্যাচে ফিরেছেন।সাইফউদ্দিনের দাপুটে বোলিং: সাইফউদ্দিন অনেকদিন পর দলে ফিরেই নিজের সেরা পারফরম্যান্স তুলে ধরেছেন। গতকালের ম্যাচে ৫ ওভারে ৩০ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নিয়েছেন তিনি, যার মধ্যে ছিলেন ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে তালাতের বিদায়। তার বোলিংয়ে পাকিস্তানের মধ্যম ব্যাটসম্যানরা বিশ্রামে যেতে বাধ্য হয়েছেন। সাইফউদ্দিনের সফল বোলিং ক্রিকেট বাংলাদেশকে ম্যাচে এগিয়ে রাখছে।হাসান নেওয়াজের ঝড়ো ব্যাটিং ও মেহেদীর দারুণ ক্যাচ: পাকিস্তানের কৌশলী ব্যাটসম্যান হাসান নেওয়াজ ১৭ বল খেলে ৩ ছক্কায় ৩৩ রান করেছেন। কিন্তু তার ব্যাটিং সফলতা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি, কারণ মেহেদী হাসান মিড-অফে ডাইভ দিয়ে দারুণ ক্যাচ নিয়ে হাসানকে ফিরিয়ে দেন। হাসানের বিদায়ের আগেই তিনি পাকিস্তানের রান ১৩১-৪ করতে বাধ্য করে রেখেছিলেন।হারিসের সংক্ষিপ্ত ইনিংস: মোহাম্মদ হারিস ১৪ বল খেলে মাত্র ৫ রান করতে সক্ষম হয়েছেন। একবার বিতর্কিত রিভিউ নিয়ে তিনি বেঁচে যান, তবে পরবর্তীতে তাসকিন আহমেদের সরাসরি বোলিংয়ে ডিপ থার্ডম্যানের ক্যাচে আউট হয়ে যান। হারিসের ঘোষিত রান সংগ্রহ জনপদে পাকিস্তানের ব্যাটিং এখনও কাঙ্খিত উচ্চতায় পৌঁছাতে পারেনি।পাকিস্তানের উইকেট হারানোর ধারাবাহিকতা: বিশেষ উল্লেখযোগ্য যে, পাকিস্তান সিরিজে ১৩২ রানে ৫ উইকেট হারিয়েছে এবং পুরো দলের ব্যাটিং ভাঙচুরের স্বপক্ষে আছে। আগা সালমানের শরীরী পরিস্থিতি ভালো থাকলে তিনি দলের দায়িত্ব সামলাবেন, তবে সেই সুযোগে এখনও ভালো শুরু দিতে পারেননি। পাকিস্তান ওপেনার সাহিবজাদা ফারহান ৪১ বল খেলে ৬৩ রান করে ফিরে গেছেন, যিনি ছয়টি চার ও পাঁচটি ছক্কায় নিজেকে প্রমাণ করেছিল।নাসুম আহমেদের স্পিনের জাদু: বাংলাদেশের বাঁহাতি স্পিনার নাসুম আহমেদও দারুণ বোলিং করেছেন। ৪ ওভারে মাত্র ২২ রান খরচায় ২ উইকেট নিয়েছেন তিনি, যা পাকিস্তানের ব্যাটিং ধ্বংসের চাবিকাঠি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তার বোলিংয়ে ওপেনার সাঈম আইয়ূব ও সাহিবজাদা ফারহানকে ফেরানো বাংলাদেশের জন্য বড় সাফল্য।অধিনায়কের ব্যাটিং ও পাকিস্তানের সংগ্রহ: পাকিস্তান অধিনায়ক আগা সালমান এবং হাসান নওয়াজ বর্তমান অবস্থায় ব্যাটিং করছেন। সালমান ২০ বলে কিছুটা আগ্রাসী খেলে দলকে সহায়তা করার চেষ্টা করছেন। ১৩২ রানে ৫ উইকেট হারানো অবস্থায় পাকিস্তানের সামনে রাখা রান অর্জনের জন্য চাপ আরও বাড়বে।বাংলাদেশের একাদশ পরিবর্তন ও পরিকল্পনা: বাংলাদেশের দল এই ম্যাচে পাঁচ পরিবর্তন এনেছে। শরীফুল ইসলাম, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, নাসুম আহমেদ ও মেহেদী মিরাজ ডাক পেয়েছেন। বিশেষ করে মুস্তাফিজুর রহমান ও তানজিম সাকিবের জায়গায় তাসকিন আহমেদ ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন খেলছে। বেশ কিছু তরুণ খেলোয়াড় বিশ্রাম পেয়েছেন, যেখানে তানজিদ তামিম ও মেহেদী মিরাজদের স্থান পেয়েছে।সিরিজে বাংলাদেশের আধিপত্য: বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই সিরিজ নিশ্চিত করেছে প্রথম দুই ম্যাচ জয়ের মাধ্যমে। শেষ ম্যাচে ওয়ানডশ করা হলেও, শেষ ম্যাচেও জয়ের লক্ষ্য রেখে নিজেদের দিক থেকে সর্বোচ্চ পারফরম্যান্স দেয়ার চেষ্টা করছে। পাকিস্তানের চাপা ব্যাটিং লাইন আপের বিরুদ্ধে সঠিক বোলিংয়ে বাংলাদেশ ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে।গেল কালকের ম্যাচ পরিস্থিতি থেকে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশ শক্তিশালী বোলিংয়ে পাকিস্তানের ব্যাটিং ভেঙে ফেলছে। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মেহেদী হাসান এবং নাসুম আহমেদের বোলিংয়ে পাকিস্তান মাত্র ১৩২ রানে ৫ উইকেট হারিয়েছে—যা বাংলাদেশের জন্য বড় সুবিধা। পাকিস্তানের ব্যাটাররা অনেকটা সমস্যায় পড়েছে এবং এখন পর্যন্ত সিরিজে দাপট দেখাতে পারেনি।বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের এই তৃতীয় ম্যাচটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে, যেখানে বাংলাদেশ জয়ের পথে এগিয়ে রয়েছে। ম্যাচের বাকি অংশে বাংলাদেশের বোলারদের আরও কঠোরতায় অপেক্ষা থাকবে যেনো সিরিজ শেষ করে ওয়ানডশ করে ফেলতে পারে।ভোরের আকাশ/এসএইচ