ছবি-ভোরের আকাশ
নাটোরের সিংড়ায় হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব শুভ জন্মাষ্টমী উদযাপন হয়েছে।
শনিবার (১৬ আগস্ট) এ উপলক্ষে নাটোরের সিংড়ায় ভক্তবৃন্দ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দ-উৎসবের মধ্য দিয়ে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি উদযাপন করছেন।
বেলা সাড়ে ১১টায় বিভিন্ন মন্দির থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল বের হয়ে মূল শোভাযাত্রায় যোগ দেয়। পরে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শোভাযাত্রাটি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক দাউদার মাহমুদ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিংড়া উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি চাঁদ মোহন হালদার, সাধারণ সম্পাদক তাপস কুমার সরকার প্রমুখ।
বিভিন্ন মন্দিরে দেশ, জাতি ও বিশ্বমানবের মঙ্গল কামনায় পবিত্র গীতা পাঠ, প্রার্থনা সভা, সন্ধ্যায় ধর্মীয় আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রসাদ বিতরণের আয়োজন করা হয়েছে।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাল কর্তৃক পবিত্র আল-কুরআন অবমাননার প্রতিবাদে এবং এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে পিরোজপুরে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।বুধবার (৮ অক্টোবর) জাতীয় উলামা মাশায়েখ আঈমা পরিষদ পিরোজপুর জেলা শাখার আয়োজনে টাউন ক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।জাতীয় উলামা মাশায়েখ আঈমা পরিষদ সভাপতি মাওলানা রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় উলামা মাশায়েখ আঈমা পরিষদের উপদেষ্টা মাওলানা মোঃ ইয়াহিয়া হাওলাদার, সহ-সভাপতি মাওলানা জাহাঙ্গীর হোসেন, সহ-সাধারণ সম্পাদক মুফতি আব্দুল্লাহ আল মামুন, সহ-সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আলামিন হোসাইন, বলাকা ক্লাব মসজিদের ইমাম মুফতি হাফিজুর রহমানসহ জেলার উলামা-মাশায়েখ, ধর্মপ্রাণ মুসল্লি ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।বক্তারা বলেন, ইসলাম ধর্মের পবিত্র গ্রন্থ আল-কুরআনের অবমাননার মতো জঘন্য কর্মকান্ড মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভতিতে গভীর আঘাত হেনেছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে এ ঘটনায় প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। তারই ধারাবাহিকতায় পিরোজপুরেও মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়েছে।তারা আরও বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ মানুষ, কিন্তু ধর্ম নিয়ে কেউ কট‚ক্তি করলে বা অবমাননা করলে মুসলমানরা চুপ থাকতে পারে না। এই অপরাধের দৃষ্টান্তম‚লক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।মানববন্ধন শেষে টাউন ক্লাব থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বড় মসজিদের সামনে শেষ হয়। পরে দেশের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চ্যালেঞ্জ দেখে ভয় পাওয়া যাবে না। চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই সফলতা অর্জন করতে হবে। মেধা ও শ্রম দিয়ে সমাজকে আলোকিত করতে হবে। কোনো পথই কণ্টকমুক্ত নয় বলে মন্তব্য করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা।বুধবার (৮ অক্টোবর) জাতীয় কন্যা শিশু দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে দুপুরে জেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে বর্ণাঢ্য র্যালি শেষে আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।‘আমি কন্যাশিশু, স্বপ্নে গড়ি, সাহসে লড়ি, দেশের কল্যাণে কাজ করি’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে নারায়ণগঞ্জে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস-২০২৫ উদযাপন করা হয়।আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা আরও বলেন, ‘বর্তমানে কন্যাশিশুরা আগের চেয়ে অনেক সচেতন ও সাহসী। তারাই এখন অধিকার আদায়ে রাস্তায় নেমে আসছে। এটাই সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রতিফলন। দেশ গঠনে নারী-পুরুষ সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।’অনুষ্ঠানের শুরুতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়, যেখানে শিক্ষার্থী, সমাজসেবক ও সরকারি কর্মকর্তারা অংশ নেন। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা।সভা শেষে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের ড্রেস মেকিং এন্ড টেইলারিং ট্রেডের ১০ জন নারী প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়, যা নারীর আত্মকর্মসংস্থান ও স্বাবলম্বিতা বৃদ্ধির প্রতীক হিসেবে প্রশংসিত হয়।জেলা অতিরিক্ত প্রশাসক (সার্বিক) মো. আলমগীর হুসাইনের সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক ভিকারুন নেছা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইসরাত জাহান, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের প্রোগ্রাম অফিসার আঞ্জুমান আরা এবং বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী ও সমাজসেবকবৃন্দ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
রংপুর জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব, সাহসী ও নির্যাতিত নেতা আনিছুর রহমান লাকুকে অশ্রু, শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় শেষ বিদায় জানালেন হাজারো মানুষ।বুধবার (৮ অক্টোবর) বাদ আসর রংপুর কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, এনসিপি, গণঅধিকার পরিষদ, এবি পার্টি, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীরা আনিছুর রহমান লাকুর জানাজায় অংশ নেন।এ সময় আনিছুর রহমান লাকুর রাজনৈতিক জীবন তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন, বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবীব দুলু, জামায়াতে ইসলামীর মহানগর আমির এটিএম আজম খান, ইসলামী আন্দোলনের মহানগর সভাপতি আব্দুর রহমান কাসেমী, গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য হানিফ খান সজীব, জেলা বিএনপি’র আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, মহানগর বিএনপি’র আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু, সদস্য সচিব অ্যাড. মাহফুজ-উন-নবী ডন, এবি পার্টির জেলা সভাপতি আব্দুল বাসেত মারজান, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ মহানগরের আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ ইমতিসহ অন্যরা।নেতৃবৃন্দরা বলেন, সৎ, পরিচ্ছন্ন, সাহসী, সংগ্রামী ও নির্যাতিত নেতা ছিলেন আনিছুর রহমান লাকু। তিনি বিএনপি’র দুর্দিনে মাঠে থেকে দলের নেতাকর্মীদের মনোবলকে চাঙ্গা রেখেছিলেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছিলেন। পতিত আওয়ামী লীগ সরকার মিথ্যা মামলায় তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল। এরপরেও তিনি দল ত্যাগ না করে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে ফিরে এসেছেন। বিএনপি’র রাজনীতি করার কারণে তাকে তিন দিন গুম হতে হয়েছিল। দল, মত, ধর্ম, বর্ন নির্বিশেষে সকল পর্যায়ের মানুষের সাথে সুসম্পর্ক রেখেছিলেন আনিছুর রহমান লাকু। তিনি রংপুর-৩ সদর আসনে বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশীও ছিলেন। আগামী ১৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিতব্য জেলা বিএনপি’র কাউন্সিলে তিনি একমাত্র সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী ছিলেন। এ সময় বক্তাদের অনেকে আবেগে আপ্লুত হয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। এরপর বাদ মাগরিব হোমিওপ্যাথি কলেজ মসজিদে দ্বিতীয় জানাজার নামাজ শেষে ছোট নুরপুর কবরস্থানে আনিছুর রহমান লাকুর দাফন কার্য সম্পন্ন করা হয়।জেলা বিএনপি’র কাউন্সিলকে কেন্দ্র করে ঢাকায় সাংগঠনিক কাজ শেষে ফেরার পথে বুধবার সকালে আনিছুর রহমান লাকু বগুড়ার শেরপুরে হৃদরোগে আক্রান্ত হন। পরে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আনিছুর রহমান লাকুর বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে তিনি কারমাইকেল কলেজ ছাত্রদলের আহ্বায়ক, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক, যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সর্বশেষ জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন করেছেন। আনিছুর রহমান লাকু পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মিথ্যা মামলায় ১০ বছরের কারাদন্ড হয়েছিল। এছাড়া তিন দিন গুম করাসহ তিনি অসংখ্যবার জেল-জুলুমের শিকার হয়েছেন। তার মৃত্যুতে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ রংপুরের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। মৃত্যুকালে তিনি দুই কন্যা, স্ত্রীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।ভোরের আকাশ/জাআ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজের শিক্ষার্থীসহ দেশের ১ কোটি ৭০ লাখ তরুণের কর্মসংস্থান ও উদ্যোক্তা তৈরিতে কাজ করবে ইউনিসেফের জেনারেশন আনলিমিটেড-জেনইউ প্রোগ্রাম। সারা বিশ্বের ১৮০ কোটি পিছিয়ে পড়া তরুণ-তরুণীদের দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছে এই প্রোগ্রাম। বাংলাদেশে ২০১৯ সাল থেকে কাজ শুরু করা জেনইউ বাংলাদেশের লক্ষ্য ২০২৫ সালের মধ্যে ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সী এক কোটি ৭০ লাখ তরুণ-তরুণীকে কর্মসংস্থান ও উদ্যোক্তা হওয়ার মত যোগ্য করে গড়ে তোলা। এ প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত হতে যাচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।ইউনিসেফের জেনারেশন আনলিমিটেড-জেনইউ প্রোগ্রামের সাথে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে বুধবার (৮ অক্টোবর) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনের কনফারেন্স কক্ষে “স্ট্রাটেজিক পার্টনারশিপ টু স্ট্রেংদেন লার্নিং টু আর্নিং” শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেনারেশন আনলিমিটেড-ওয়াইপিএ সেক্রেটারিয়েটের প্রিন্সিপাল অ্যাডভাইজার উর্মিলা সরকার।সভায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস সমগ্র দেশজুড়ে বিস্তৃত। এটি দেশের উচ্চ শিক্ষার ৭০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে। যাদের বেশিরভাগই অনগ্রসর গোষ্ঠীর। তাই তাদেরকে নানাভাবে সহযোগিতা করার সুযোগ রয়েছে।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজ শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক কর্মসংস্থানের বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা এবং উদ্যোক্তা হওয়ার মত যোগ্য করে গড়ে তুলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে জানিয়ে প্রফেসর আমানুল্লাহ বলেন, পুরনো শিক্ষাক্রম সংস্কারের পাশাপাশি স্নাতক-সম্মানে আইসিটি ও ইংরেজি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এছাড়া সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যৌথভাবে শিক্ষাক্রমসহ নানা বিষয়ে কাজ করা হচ্ছে। এরইমধ্যে সরকারের এটুআই প্রোগ্রাম ও ইউনিসেফের সাথে কাজ শুরু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।তিনি বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সব উদ্যোগের সাথে ইউনিসেফের জেনারেশন আনলিমিটেড-জেনইউ প্রোগ্রামের কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে কাজ করার আগ্রহ ব্যক্ত করে জেনারেশন আনলিমিটেড-ওয়াইপিএ সেক্রেটারিয়েটের প্রিন্সিপাল অ্যাডভাইজার উর্মিলা সরকার বলেন, জাতিসংঘ ও ইউনিসেফ বিশেষ করে ওয়াইপিএ থেকে বাংলাদেশের তরুণদের জন্য কাজের ক্ষেত্র তৈরিতে সহযোগিতা করার সুযোগ রয়েছে। এক্ষেত্রে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে।জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর মোঃ লুৎফর রহমান ও প্রফেসর ড. মোঃ নূরুল ইসলাম, ইউনিসেফের প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট ম্যামি কিউয়ো ও ফাহমিদা শবনম, এডুকেশন ম্যানেজার ইকবাল হোসেন ও এডুকেশন অফিসার মোস্তফা কামাল এবং সরকারের এটুআই প্রকল্পের পলিসি এনালিস্ট ও ক্লাস্টার হেড মোঃ আফজাল হোসেন সারওয়ার মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও বিভিন্ন বিভাগের পরিচালকগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ