তেজগাঁও কলেজ সাংবাদিক সমিতির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সিনিয়র সাংবাদিক রাজু আহমেদ।তিনি বর্তমানে দৈনিক জনবাণী পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার এবং ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)'র নির্বাহী সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।বহুমুখী সাংবাদিকতা অভিজ্ঞতা, সংগঠন পরিচালনা দক্ষতা এবং তরুণদের পথনির্দেশনায় তাঁর ইতিবাচক ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে তেজগাঁও কলেজ সাংবাদিক সমিতি।সমিতির নেতৃবৃন্দ আশা প্রকাশ করেছেন—জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা হিসেবে রাজু আহমেদের দিকনির্দেশনা সংগঠনের কর্মকাণ্ডকে আরও গতিশীল করবে এবং ক্যাম্পাস রিপোর্টিংয়ে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।দায়িত্ব গ্রহণের পর এক প্রতিক্রিয়ায় রাজু আহমেদ বলেন, তরুণ সাংবাদিকদের সঙ্গে কাজ করতে সবসময়ই ভালো লাগে। তেজগাঁও কলেজ সাংবাদিক সমিতির উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের পেশাদারিত্ব বৃদ্ধিতে আমি সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবো।তেজগাঁও কলেজ সাংবাদিক সমিতির সদস্যরা মনে করছেন, তাঁর অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ সংগঠনের কার্যক্রমে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১ দিন আগে
বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল করেছেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজে।সোমবার (১ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজের সভাপতি মো. ওবায়দুর রহমান শাহীন, মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূইয়া, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন-ডিইউজের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম, বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্টস এসোসিয়েশনের সভাপতি একে মহসিনসহ দুই সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।দোয়া মাহফিলে বিএফইউজে মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী বলেন, এদেশের জন্য ইসলামের খেদমতে, মানবতার খেদমতে বেগম খালেদা জিয়ার কি অবদান আছে এটা আমরা সবাই জানি। এদেশের মানুষকে উনি এতোটা ভালোবাসেন যে, স্বৈরাচারী আমলে এত নির্যাতনের পরও তিনি জনগণের পক্ষে, বাংলাদেশের পক্ষে ছিলেন। ফখরুদ্দিন ও মঈনউদ্দিনের সময় তাকে বিদেশ চলে গেলে এত নির্যাতন সইতে হতো না, তার ছেলেকে পঙ্গু হতে হতো না। কিন্তু তিনি দেশের জন্যে জনগণের জন্য বিদেশে যান নাই।তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া তার ১৬ কোটি মানুষের কথা বিবেচনা করে সেদিন আপোষ করেননি। গত সরকারের আমলে তার উপর কি পরিমাণ নির্যাতন হয়েছে। এরপরও এক মুহূর্তের জন্য কোনো আপোষ করেননি বেগম খালেদা জিয়া।জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার অবদানকে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের জন্য খালেদা জিয়া এবং জিয়াউর রহমানের কি অবদান আছে, সেটা সবারই জানা। এদেশের প্রথম সংবিধান রচনার সময় খুব কৌশলে এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা সেখানে অনুপস্থিত রাখা হয়েছিল। জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসেই সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম’ এবং আল্লাহর প্রতি অবিচল আস্তা সংযোজন করেন এবং এরপর থেকেই সত্যিকার অর্থে ধর্মপ্রাণ মানুষরা তাদের মর্যাদা পেতে থাকে। অন্যান্য ধর্মের প্রতি উনি কিন্তু সহানুভূতিশীল ছিলেন। খালেদা জিয়ার সময়েও ধর্মপ্রাণ মানুষরা নির্বিঘ্নে ছিলেন। তাবলিগ জামাতের ইজতেমা করার জন্য ৩০০ একর জায়গা খালেদা জিয়া দিয়েছেন। মুসলমানরা তাদের মর্যাদাগত, অন্য ধর্মের প্রতিও কখনো বিরাগভাজন হননি। একটা ধর্মীয় মর্যাদা, মুসলমানদের মর্যাদা পাওয়া- সেটা কিন্তু বিএনপি সবচেয়ে বেশি করেছে।তিনি আরো বলেন, আপনারা জানেন শাপলা চত্বরে কিভাবে নিরীহ মানুষদেরকে হত্যা করেছে।এসব ক্ষেত্রে বেগম জিয়া সবসময় এদেশের মানুষের আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছেন। খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে কোনো অন্যায় অপকর্মের কোন নজির নেই। ভালো কাজ করেছেন বলেই উনার জন্য সারা বিশ্বে দোয়া করা হচ্ছে।তিনি বলেন, আজকে মানুষটি অথৈ সংকটপূর্ণ অবস্থায়। আজকে গোটা বাংলাদেশ আজকে একটা শোকের মতো অবস্থায়। যিনি আমাদের বাংলাদেশের এখন এক অন্যতম অভিভাবক, প্রধান অভিভাবক, তার জন্য আমরা আজকে দোয়া করব যেন আল্লাহ উনাকে দ্রুত সুস্থতা দান করেন। আপনাদের সবার কাছে আমরা অনুরোধ করব, দোয়া করবেন।দোয়া ছাড়া উনার সামনে আর কোন পথ নেই। একমাত্র দোয়ায় উনাকে রক্ষা করতে পারবেন। আমাদের জন্য, বাংলাদেশের জন্য, মুসলিম উম্মার জন্য, বাংলাদেশের জনগণের জন্য, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য, এই মহিষী নারীর দেশপ্রেমের কথা চিন্তা করে, এই মহিষী নারীর অবদানের কথা চিন্তা করে, আজকে আপনারা সবাই খাস দিলে উনাকে দোয়া করবেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
২ দিন আগে
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) ২০২৬ সালের কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে সভাপতি পদে আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক পদে মাইনুল হাসান সোহেল নির্বাচিত হয়েছেন। তারা দুজন আগের কমিটিতেও একই পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন। রোববার (৩০ নভেম্বর) ডিআরইউ প্রাঙ্গণে নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান এম এ আজিজ ফলাফল ঘোষণা করেন।তিনি জানান, মোট ১ হাজার ৭৫৫ ভোটারের মধ্যে ১ হাজার ৪৪৪ জন ভোট দিয়েছেন। এর আগে, সকাল ৯টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ডিআরইউর সাগর-রুনি মিলনায়তনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। শেষ হয় বিকাল ৫টায়। এদিকে সহ-সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন মেহদী আজাদ মাসুম। যুগ্ম সম্পাদক পদে মো. জাফর ইকবাল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। অর্থ সম্পাদক পদে নিয়াজ মাহমুদ সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে এম এম জসিম নির্বাচিত হয়েছেন। দপ্তর সম্পাদক পদে মো. রাশিম (রাশিম মোল্লা) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।অন্যদিকে নারী বিষয়ক সম্পাদক পদে জান্নাতুল ফেরদৌস পান্না নির্বাচিত হয়েছেন। প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে মিজান চৌধুরী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক পদে মাহমুদ সোহেল, ক্রীড়া সম্পাদক পদে ওমর ফারুক রুবেল নির্বাচিত হয়েছেন। সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে মো. মনোয়ার হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। আপ্যায়ন সম্পাদক পদে আমিনুল হক ভূইয়া নির্বাচিত হয়েছেন। কল্যাণ সম্পাদক পদে রফিক মৃধা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।এছাড়া কার্যনির্বাহী সদস্য (৭টি) পদে নির্বাচিত হয়েছেন যথাক্রমে- মো. আকতার হোসেন, আলী আজম, মাহফুজ সাদি (মো. মাহফুজুর রহমান), আল-আমিন আজাদ, মোহাম্মদ নঈমুদ্দীন ও সুমন চৌধুরী। মো. আব্দুল আলীম ও মো. মাজাহারুল ইসলাম একই ভোট পাওয়ায় তাদের বিষয়ে নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানান নির্বাচন কমিশনের চেয়ারম্যান এম এ আজিজ।ভোরের আকাশ/এসএইচভোরের আকাশ/এসএইচ
৩ দিন আগে
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে। উৎসবমুখর পরিবেশে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিচ্ছেন ভোটাররা।রোববার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৯টায় ডিআরইউর শফিকুল কবির মিলনায়তনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, যা চলবে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। এবারের ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন এম এ আজিজ। নির্বাচনে মোট ভোটার ১৯৫২ জন।কোন পদে কে লড়ছেনসভাপতি পদে প্রার্থীরা হলেন- আবু সালেহ আকন, মো. রোকন-উজ-জামান, মুরসালিন নোমানী এবং তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু। সহ-সভাপতি পদে লড়ছেন হালিম মোহাম্মদ ও মেহদী আজাদ মাসুম। সাধারণ সম্পাদক পদে প্রার্থীরা হলেন- মাহমুদুল হাসান, মঈনুল আহসান, এবং মাইনুল হাসান সোহেল।যুগ্ম সম্পাদক পদে মো. জাফর ইকবাল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। অর্থ সম্পাদক পদে প্রার্থীরা হলেন- নিয়াজ মাহমুদ সোহেল ও সাখাওয়াত হোসেন সুমন।সাংগঠনিক সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন- আকতারুজ্জামান, এম এম জসিম, মোহাম্মদ ছলিম উল্লাহ (মেজবাহ), সাঈদ শিপন, সোলাইমান সালমান, ও সুশান্ত কুমার সাহা। দফতর সম্পাদক পদে মো. রাশিম (রাশিম মোল্লা) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। নারী বিষয়ক সম্পাদক পদে প্রার্থীরা হলেন- জান্নাতুল ফেরদৌস পান্না ও নার্গিস জুঁই।প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে মিজান চৌধুরী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তথ্য প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন দেলোয়ার হোসেন মহিন এবং মাহমুদ সোহেল। ক্রীড়া সম্পাদক পদের জন্য লড়ছেন ওমর ফারুক রুবেল ও মাকসুদা লিসা। সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে মো. মনোয়ার হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।আপ্যায়ন সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা হলেন- আমিনুল হক ভূইয়া এবং মো. সলিম উল্লা (এস ইউ সেলিম)। কল্যাণ সম্পাদক পদে রফিক মৃধা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।এছাড়া, কার্যনির্বাহী সদস্য (৭টি) পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন- রাইজিংবিডির প্রধান প্রতিবেদক মোহাম্মদ নঈমুদ্দীন, আল-আমিন আজাদ, আলী আজম, মো. মাহফুজুর রহমান, মো. আব্দুল আলীম, মো. আকতার হোসেন, মো. মাজাহারুল ইসলাম, মো. রেজাউর রহিম, সুমন চৌধুরী এবং সৈয়দ আখতার সিরাজী।ভোরের আকাশ/এসএইচ
৩ দিন আগে