ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা ও যানজট নিরসনে কাজ করছে সেনাবাহিনী
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নাড়ির টানে ঘরমুখো মানুষ সিরাজগঞ্জের যমুনা সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়ক দিয়ে বাড়ি ফিরছেন। সকাল থেকে যানবাহনের চাপ বাড়লেও নেই তীব্র যানজট। সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন মহাসড়কে যানজট নিরসন ও যাত্রীদের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী কাজ করছে। সেনাবাহিনী মোতায়েন থাকায় মহাসড়কে স্বাভাবিকভাবে যান চলাচল করছে, ফলে স্বস্তিতে রয়েছেন চালক ও যাত্রীরা। শুক্রবার সকাল থেকে অনেকে ট্রাক, পিকআপ, মোটরসাইকেল ও প্রাইভেট কারে করে বাড়ি ফিরেছেন।
সিরাজগঞ্জ আর্মি ক্যাম্পের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুনায়েদ বিন কবির (পিএসসি,জি) বলেন, হাটিকুমরুল থেকে যমুনা সেতু পশ্চিম সংযোগ এবং চান্দাইকোনা পর্যন্ত মহাসড়কে ২৪ ঘণ্টা সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। সিরাজগঞ্জের মহাসড়কে যাত্রীদের দুর্ভোগ কমাতে আমরা অক্লান্ত পরিশ্রম করছি। ঈদে ঘরমুখো মানুষ নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পারেন, সেটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ওসি আব্দুর রউফ বলেন, ঈদযাত্রায় শুক্রবার মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। বিশেষ করে বৃহস্পতিবার বিকেলের পর থেকে পোশাক কারখানাগুলো ছুটি হওয়ায় যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। তবে মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে, কোনো বড় যানজট নেই।
যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৩৫ হাজার ২২৭টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ২০ হাজার ২৪১টি যানবাহন পারাপার হয়েছে, যা বুধবারের তুলনায় ২ হাজার ২টি বেশি।
যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির পাভেল জানান, ঈদযাত্রায় সেতুর দুই পাশে ৯টি করে মোট ১৮টি বুথ চালু রাখা হয়েছে। এছাড়া উভয় পাশে ২টি করে আলাদা মোটরসাইকেল বুথ রাখা হয়েছে, যাতে যানবাহনের গতি স্বাভাবিক থাকে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় দুই বাসের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ছয়জন।সোমবার (৩১ মার্চ) ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, সৌদিয়া পরিবহনের একটি বাস ও একটি মিনিবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এই দুর্ঘটনা হয়। সকাল ৭টা ৩৫ মিনিটে লোহাগড়া ফায়ার স্টেশনের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজ শুরু করে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার হরগোবিন্দপুরে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (২৯ মার্চ) বিকালে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. জাহের উদ্দিন সরকার উদ্যোগে মালঞ্চা দামারপাড় উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর জাহের উদ্দিন সরকার এর বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামের প্রতিবেশীরা।মো. জাহের উদ্দিন সরকার দেশবাসীকে অগ্রীম ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে শেরপুরের ৭টি গ্রামের কিছু মুসুল্লিরা ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ১০ টার মধ্যে এসব গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত আদায় করেন তারা।প্রতিটি জামায়াতে শতাধিক করে মুসল্লি অংশগ্রহণের পাশাপাশি নারী মুসুল্লি পর্দার আড়ালে একই জামাতের সহিত ঈদের নামাজ আদায় করেন। নামাজের পর পারস্পরিক কোলাকোলি শেষে তারা অংশ নেন প্রীতিভোজে। এরপর আনন্দ উল্লাসে মেতে থাকেন সারাদিন।ঈদুল ফিতর পালিত গ্রামগুলো হলো- শেরপুর সদর উপজেলার উত্তর চরখারচর ও দক্ষিণ চরখারচর; নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী পশ্চিমপাড়া ও গোবিন্দনগর ছয়আনীপাড়া, নকলা উপজেলার চরকৈয়া এবং ঝিনাইগাতি উপজেলার বনগাঁও চতল ও বামনেরচর।স্থানীয়দের তথ্য মতে, শেরপুরের এসব গ্রামের একাংশ মুসল্লি সৌদি আরবসহ ও মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে তারা ঈদ ফিতরের নামাজ আদায় করে আসছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সুনামগঞ্জে একটি যাত্রীবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকা ডুবিতে তিন শিশু ও দুই নারীসহ পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নৌকা ডুবির ঘটনায় হতাহতের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম। শনিবার (২৯ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টায় জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের মদনাকান্দি ও হেরারকান্দির মধ্যবর্তী বৌলাই নদীতে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে।নিহত যাত্রীরা হলেন- জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের নোয়াপাড়া গ্রামের তাপন চক্রবর্তীর স্ত্রী বিউটি চক্রবর্তী (৪০), নেত্রকোণা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলার হাতনি গ্রামের নিরদ সরকারের স্ত্রী কল্পনা রানী সরকার (৫০), হাতনি গ্রামের নিরেন সনরকারের মেয়ে হাতনি গ্রামের শিশু জয়িতা সরকার (৬), নেত্রকোণা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামের সুজিত সরকারের মেয়ে শিশু গঙ্গাঁ রানী সরকার (৮)। অপর এক নিহত শিশুর পরিচয় এখনও জানা যায়নি।স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার সন্ধ্যায় একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা সুনামগঞ্জের মধ্যনগর থেকে যাত্রী ও মালামাল নিয়ে জামালগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হয়। অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহনের কারণে নৌকাটি বৌলাই নদীর মদনাকান্দি এলাকায় পৌঁছালে ডুবে যায়। এতে ৫ জনের মৃত্যু হয়।জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম জানান, আমরা ঘটনাস্থলে রওয়ানা দিয়েছি। পরবর্তীতে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও ধারনা করেছেন তিনি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা ও যানজট নিরসনে কাজ করছে সেনাবাহিনী
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নাড়ির টানে ঘরমুখো মানুষ সিরাজগঞ্জের যমুনা সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়ক দিয়ে বাড়ি ফিরছেন। সকাল থেকে যানবাহনের চাপ বাড়লেও নেই তীব্র যানজট। সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন মহাসড়কে যানজট নিরসন ও যাত্রীদের নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী কাজ করছে। সেনাবাহিনী মোতায়েন থাকায় মহাসড়কে স্বাভাবিকভাবে যান চলাচল করছে, ফলে স্বস্তিতে রয়েছেন চালক ও যাত্রীরা। শুক্রবার সকাল থেকে অনেকে ট্রাক, পিকআপ, মোটরসাইকেল ও প্রাইভেট কারে করে বাড়ি ফিরেছেন।
সিরাজগঞ্জ আর্মি ক্যাম্পের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুনায়েদ বিন কবির (পিএসসি,জি) বলেন, হাটিকুমরুল থেকে যমুনা সেতু পশ্চিম সংযোগ এবং চান্দাইকোনা পর্যন্ত মহাসড়কে ২৪ ঘণ্টা সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। সিরাজগঞ্জের মহাসড়কে যাত্রীদের দুর্ভোগ কমাতে আমরা অক্লান্ত পরিশ্রম করছি। ঈদে ঘরমুখো মানুষ নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরতে পারেন, সেটাই আমাদের মূল লক্ষ্য।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ওসি আব্দুর রউফ বলেন, ঈদযাত্রায় শুক্রবার মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। বিশেষ করে বৃহস্পতিবার বিকেলের পর থেকে পোশাক কারখানাগুলো ছুটি হওয়ায় যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। তবে মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে, কোনো বড় যানজট নেই।
যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, বুধবার রাত ১২টা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৩৫ হাজার ২২৭টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরবঙ্গগামী ২০ হাজার ২৪১টি যানবাহন পারাপার হয়েছে, যা বুধবারের তুলনায় ২ হাজার ২টি বেশি।
যমুনা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবির পাভেল জানান, ঈদযাত্রায় সেতুর দুই পাশে ৯টি করে মোট ১৮টি বুথ চালু রাখা হয়েছে। এছাড়া উভয় পাশে ২টি করে আলাদা মোটরসাইকেল বুথ রাখা হয়েছে, যাতে যানবাহনের গতি স্বাভাবিক থাকে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় দুই বাসের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ছয়জন।সোমবার (৩১ মার্চ) ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, সৌদিয়া পরিবহনের একটি বাস ও একটি মিনিবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এই দুর্ঘটনা হয়। সকাল ৭টা ৩৫ মিনিটে লোহাগড়া ফায়ার স্টেশনের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজ শুরু করে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার হরগোবিন্দপুরে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (২৯ মার্চ) বিকালে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. জাহের উদ্দিন সরকার উদ্যোগে মালঞ্চা দামারপাড় উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর জাহের উদ্দিন সরকার এর বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামের প্রতিবেশীরা।মো. জাহের উদ্দিন সরকার দেশবাসীকে অগ্রীম ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে শেরপুরের ৭টি গ্রামের কিছু মুসুল্লিরা ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ১০ টার মধ্যে এসব গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত আদায় করেন তারা।প্রতিটি জামায়াতে শতাধিক করে মুসল্লি অংশগ্রহণের পাশাপাশি নারী মুসুল্লি পর্দার আড়ালে একই জামাতের সহিত ঈদের নামাজ আদায় করেন। নামাজের পর পারস্পরিক কোলাকোলি শেষে তারা অংশ নেন প্রীতিভোজে। এরপর আনন্দ উল্লাসে মেতে থাকেন সারাদিন।ঈদুল ফিতর পালিত গ্রামগুলো হলো- শেরপুর সদর উপজেলার উত্তর চরখারচর ও দক্ষিণ চরখারচর; নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী পশ্চিমপাড়া ও গোবিন্দনগর ছয়আনীপাড়া, নকলা উপজেলার চরকৈয়া এবং ঝিনাইগাতি উপজেলার বনগাঁও চতল ও বামনেরচর।স্থানীয়দের তথ্য মতে, শেরপুরের এসব গ্রামের একাংশ মুসল্লি সৌদি আরবসহ ও মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে তারা ঈদ ফিতরের নামাজ আদায় করে আসছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সুনামগঞ্জে একটি যাত্রীবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকা ডুবিতে তিন শিশু ও দুই নারীসহ পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নৌকা ডুবির ঘটনায় হতাহতের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম। শনিবার (২৯ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টায় জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের মদনাকান্দি ও হেরারকান্দির মধ্যবর্তী বৌলাই নদীতে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে।নিহত যাত্রীরা হলেন- জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের নোয়াপাড়া গ্রামের তাপন চক্রবর্তীর স্ত্রী বিউটি চক্রবর্তী (৪০), নেত্রকোণা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলার হাতনি গ্রামের নিরদ সরকারের স্ত্রী কল্পনা রানী সরকার (৫০), হাতনি গ্রামের নিরেন সনরকারের মেয়ে হাতনি গ্রামের শিশু জয়িতা সরকার (৬), নেত্রকোণা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামের সুজিত সরকারের মেয়ে শিশু গঙ্গাঁ রানী সরকার (৮)। অপর এক নিহত শিশুর পরিচয় এখনও জানা যায়নি।স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার সন্ধ্যায় একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা সুনামগঞ্জের মধ্যনগর থেকে যাত্রী ও মালামাল নিয়ে জামালগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হয়। অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহনের কারণে নৌকাটি বৌলাই নদীর মদনাকান্দি এলাকায় পৌঁছালে ডুবে যায়। এতে ৫ জনের মৃত্যু হয়।জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম জানান, আমরা ঘটনাস্থলে রওয়ানা দিয়েছি। পরবর্তীতে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও ধারনা করেছেন তিনি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
মন্তব্য করুন