স্ত্রীসহ উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ও তার স্ত্রী ফাহিমা খাতুনের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১৫ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিব দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আবেদনে বলা হয়েছে, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে বিপুল পরিমাণ স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ অর্জন করেছেন মর্মে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়।
অনুসন্ধানকালে জানা যায়, উবায়দুল মোকতদির চৌধুরী বর্তমানে ভিন্ন মামলায় জেল হাজতে রয়েছেন। তিনি জামিনে বের হয়ে দেশের বাইরে চলে যেতে পারেন।
এছাড়া তার স্ত্রী ফাহিমা খাতুনও যে কোনও সময় দেশের যেতে পারেন। অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই তাদের বিদেশ গমন রহিতকরণের আদেশ প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।
এর আগে, গত ৩১ অক্টোবর উবায়দুল মোকতাদিরকে রাজধানীর মিরপুর থেকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। পরদিন তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে আছেন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ও তার স্ত্রী ফাহিমা খাতুনের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত।বৃহস্পতিবার (১৫ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিব দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।আবেদনে বলা হয়েছে, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর রাজনৈতিক প্রভাব ব্যবহার করে বিপুল পরিমাণ স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ অর্জন করেছেন মর্মে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়।অনুসন্ধানকালে জানা যায়, উবায়দুল মোকতদির চৌধুরী বর্তমানে ভিন্ন মামলায় জেল হাজতে রয়েছেন। তিনি জামিনে বের হয়ে দেশের বাইরে চলে যেতে পারেন।এছাড়া তার স্ত্রী ফাহিমা খাতুনও যে কোনও সময় দেশের যেতে পারেন। অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা বিদেশে পালিয়ে গেলে অনুসন্ধান কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই তাদের বিদেশ গমন রহিতকরণের আদেশ প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।এর আগে, গত ৩১ অক্টোবর উবায়দুল মোকতাদিরকে রাজধানীর মিরপুর থেকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। পরদিন তাকে রিমান্ডে নেওয়া হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে আছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আপিল শুনানি শেষ হয়েছে। এ বিষয়ে রায় ঘোষণা করা হবে ১ জুন। বুধবার (১৪ মে) দুপুরে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ রায়ের জন্য এদিন ধার্য করেছেন।এর আগে মঙ্গলবার (১৩ মে) সকাল ১০টা থেকে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৭ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে শুনানি চলে। পরে তা এদিন পর্যন্ত মুলতবি করা হয়। এর আগে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পেতে আপিল শুনানি শুরু হয়।জামায়াতের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিক। তাকে সহযোগিতা করেছেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির, ব্যারিস্টার ইমরান আবদুল্লাহ সিদ্দিক ও ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন।এর আগে বুধবার (৭ মে) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ দিন ধার্য করেছিলেন। ওইদিন আদালতে জামায়াতের নিবন্ধন মামলা দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন জানান আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।১২ মার্চ রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পেতে আপিল শুনানি শুরু হয়। এরপর আর শুনানি হয়নি।গত বছরের ২২ অক্টোবর রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পেতে খারিজ হওয়া আপিল পুনরুজ্জীবিত করে দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগ। এর ফলে নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা ফিরে পেতে জামায়াতের আইনি লড়াই করার পথ খুলে যায়। ওই সময় প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে জামায়াতের পক্ষে শুনানি করেছিলেন ব্যারিস্টার এহসান এ. সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। রিটকারীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড আলী আজম।১ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পেতে খারিজ হওয়া আপিল পুনরুজ্জীবিত করার আবেদনের শুনানির জন্য ২২ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়। আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতির আদালত এ দিন ধার্য করেন।এর আগে রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পেতে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে খারিজ হওয়া আপিলটি পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।এক রিট আবেদন নিষ্পত্তি করে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। ভোরের আকাশ/আজাসা
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়েরকৃত মামলায় ৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসাথে সাজার বিরুদ্ধে তার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন আদালত।বুধবার (১৪ মে) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে তারেকপত্নীর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন।এর আগে, মঙ্গলবার (১৩ মে) তিন বছরের কারাদণ্ডের আপিলের জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা করেন হাইকোর্ট। জোবাইদা রহমানের আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জোবাইদা রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরের বছর তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।২০২৩ সালে ২ আগস্ট ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালত তারেক রহমানকে ৯ বছর ও জোবাইদা রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। কিন্তু গত বছর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ২ অক্টোবর ডা. জোবাইদা রহমানের সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।এরপর দীর্ঘ ১৭ বছর পর ৬ মে শাশুড়ি খালেদা জিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশে ফেরেন জোবাইদা রহমান। এর আগে স্বামী তারেক রহমানের সঙ্গে তিনি ২০০৮ সালে লন্ডনে যান।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বহুল আলোচিত রাজধানীর রমনার বটমূলে ২০০১ সালের পহেলা বৈশাখে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাত আসামির সাজা কমিয়ে রায় ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। এই সাত আসামির সাজা কমিয়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং বাকি ছয়জনকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত চার আসামির মধ্যে একজনের দণ্ড বহাল এবং তিন জনের সাজা কমিয়ে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে এই মামলায় দুইজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ৯ জনকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দিলেন হাইকোর্ট।মঙ্গলবার (১৩ মে) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন। নিম্ন আদালত থেকে পাঠানো ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) ও কারাবন্দি আসামিদের করা আপিলের ওপর শুনানি শেষে এই রায় দেওয়া হলো। নিম্ন আদালত ৮ জনকে মৃত্যুদণ্ড দিলেও একজনের ফাঁসি আগেই কার্যকর হওয়ায় সাতজনের বিষয়ে রায় দিয়েছেন। আর নিম্ন আদালত ৬ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিলেও বিচারকালে দুইজন মৃত্যুবরণ করায় ৪ জনের বিষয়ে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।গত ৮ মে এই মামলায় রায় ঘোষণা শুরু করেন হাইকোর্ট বেঞ্চ। ওইদিন রায় ঘোষণা অসমাপ্ত থাকায় বাকি রায় ঘোষণার জন্য ১৩ মে পরবর্তী দিন ধার্য করা হয়। মঙ্গলবার নির্ধারিত দিনে মূল রায় দেওয়া হয়। আদালতে আসামিপক্ষে আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট এস এম শাহজাহান, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির, সরওয়ার আহমেদ ও যায়েদ বিন আমজাদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুলতানা আক্তার ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসিফ ইমরান। হাইকোর্ট সাবেক উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুর ভাই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মাওলানা মো. তাজউদ্দিনের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। আর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মাওলানা আকবর হোসেন, মাওলানা আরিফ হাসান সুমন, হাফেজ জাহাঙ্গীর আলম বদর, মাওলানা আবু বকর ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, আবদুল হাই ও শফিকুর রহমানের সাজা কমিয়ে তাদের প্রত্যেককে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এই মামলায় মামলার প্রধান আসামি মুফতি হান্নানের ফাঁসি সিলেটের একটি মামলায় (ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর গ্রেনেড হামলা মামলা) ২০১৭ সালের ১২ এপ্রিল রাতে কার্যকর হওয়ায় এই মামলায় হাইকোর্টে তার আর বিচার হয়নি। আর নিম্ন আদালতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে শাহাদাত উল্লাহ জুয়েলের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বহাল রাখা হয়েছে। আর মাওলানা সাব্বির ওরফে আব্দুল হান্নান সাব্বির, মাওলানা শওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ ও হাফেজ মাওলানা আবু তাহেরের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড কমিয়ে তাদের প্রত্যেককে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। নিম্ন আদালতে মাওলানা আব্দুর রউফ ও মাওলানা ইয়াহিয়া কারাবন্দি অবস্থায় মৃত্যুবরণ করায় হাইকোর্টে তাদের বিচার হয়নি। চব্বিশ বছর আগে ২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলায় ১০ জন নিহত হয়। এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তদন্ত শেষে ২০০৮ সালের ২৯ নভেম্বর মুফতি হান্নানসহ ১৪ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। একইবছরের ১৬ এপ্রিল অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে বিচার শুরু হয়। মামলায় বিচার শেষে ২০১৪ সালের ২৩ জুন ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত রায় দেন। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনকে মৃত্যুদণ্ড ও ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একইবছরের ২৬ জুন ফাঁসির রায় অনুমোদনের জন্য ঢাকার আদালত থেকে হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স পাঠানো হয়। কারাবন্দি আসামিরাও আপিল করেন। এরপর প্রধান বিচারপতির নির্দেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পেপারবুক প্রস্তুত করা হয়। এরপর শুনানির জন্য কার্যতালিকায় আসে। মামলাটিতে ২০১৬ সালের ৭ এপ্রিল বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিমের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়। এ আদালতে মামলাটি যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের পর্যায়ে থাকলে আদালতের এখতিয়ার পরিবর্তন হওয়ায় মামলাটির শুনানি বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তীতে মামলাটি হাইকোর্টের আরো কয়েকটি বেঞ্চের কার্যতালিকায় থাকলেও আদালতের এখতিয়ার পরিবর্তন, বেঞ্চের বিচারক পরিবর্তন হওয়ায় এবং করোনা ভাইরাসের সংক্রমনের প্রেক্ষাপটে আর শুনানি হয়নি। শেষ পর্যন্ত গত বছর ৮ ডিসেম্বর বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়। আর ১৮ ফেব্রুয়ারি শুনানি সম্পন্ন হয়। এদিন হাইকোর্ট মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখেন। এরপর ৩০ এপ্রিল বিষয়টি আদেশের জন্য আদালতের কার্যতালিকায় ওঠে। সেদিন আদালত রায়ের জন্য ৮ মে দিন নির্ধারণ করেন। সে অনুসারে নির্ধারিত দিনে ৮ মে রায় ঘোষণা শুরু হয়। ভোরের আকাশ/ আমর