সংগৃহীত ছবি
দীর্ঘদিন অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার ক্ষুধার্ত ও দুর্দশাগ্রস্ত মানুষের জন্য মানবিক সহায়তা পাঠিয়েছে সৌদি আরব।
আজ বুধবার (৩০ জুলাই) সকালে রাফা ক্রসিং দিয়ে ছয়টি ট্রাকে করে এসব সহায়তা গাজায় প্রবেশ করে। খবর আরব নিউজের।
আরব নিউজ জানিয়েছে, সৌদি বাদশাহ সালমানের মানবিক সহায়তা ও ত্রাণ কেন্দ্র কে এস রিলিফের তত্ত্বাবধানে এই সহায়তা পাঠানো হয়েছে। ট্রাকগুলোতে প্রধানত খাদ্যসামগ্রী ছিল, যা গাজার ক্ষুধার্ত জনগণের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বলে বিবেচিত।
সৌদি আরবের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত ৫৮টি কার্গো বিমান ও ৮টি জাহাজের মাধ্যমে গাজার জন্য বিপুল পরিমাণ সহায়তা পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে সৌদি গ্যাজেট। এ সহায়তার মধ্যে ছিল প্রায় ৭ হাজার ২০০ টন খাদ্য, ওষুধ, আশ্রয়ের সামগ্রী এবং ২০টি অ্যাম্বুলেন্স। অ্যাম্বুলেন্সগুলো ইতিমধ্যে ফিলিস্তিন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ত্রাণ পাঠানোর ক্ষেত্রে শুধু ট্রাক নয়, সৌদি আরব জর্ডানের সহায়তায় গাজায় আকাশপথেও খাদ্যসামগ্রী পাঠিয়েছে। বিমান থেকে প্যারাসুটের মাধ্যমে এসব খাদ্য সামগ্রী ফেলা হয়—যা মানবিক সহায়তার একটি তাৎক্ষণিক উদ্যোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
ইরানি তেল কেনাবেচায় জড়িত থাকায় অভিযোগে ভারতের ছয় কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাষ্ট্রে বা মার্কিন নাগরিকদের নিয়ন্ত্রণাধীন যেকোনো স্থানে এসব কোম্পানির সম্পদ ও স্বার্থ ‘ব্লক’ বা জব্দ থাকবে।বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।সংবাদমাধ্যমটি বলছে, ইরানের পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোকেমিক্যাল পণ্য কেনাবেচায় জড়িত থাকার অভিযোগে ছয়টি ভারতীয় কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের দাবি, এসব লেনদেন মার্কিন নির্বাহী আদেশ ১৩৮৪৬ অনুযায়ী নিষিদ্ধ। কারণ ইরান সরকার এ আয়ের মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত উসকে দিচ্ছে, সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগাচ্ছে এবং নিজ দেশের জনগণকে দমন করছে।স্থানীয় সময় বুধবার এক বিবৃতিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র বলেন, ইরানি শাসকগোষ্ঠী মধ্যপ্রাচ্যে সহিংসতা উসকে দিতে তাদের তেল বিক্রি থেকে উপার্জিত রাজস্ব ব্যবহার করছে। আজকের এ পদক্ষেপের মাধ্যমে আমরা সে অর্থপ্রবাহ বন্ধের চেষ্টা করছি, যা তারা বিদেশে সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন এবং দেশের জনগণের ওপর দমন-পীড়নে ব্যবহার করে।এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় বিশ্বের আরও ২০টি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ভারতের ছয়টি কোম্পানির নাম এসেছে। নিষেধাজ্ঞায় থাকা ছয় ভারতীয় কোম্পানি হচ্ছে— অ্যালকেমিক্যাল সলিউশনস প্রাইভেট লিমিটেড, গ্লোবাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল কেমিক্যালস লিমিটেড, জুপিটার ডাই কেম প্রাইভেট লিমিটেড, রমনিকলাল এস গোসালিয়া অ্যান্ড কোম্পানি, পারসিস্টেন্ট পেট্রোকেম প্রাইভেট লিমিটেড এবং কাঞ্চন পলিমার।সবগুলো প্রতিষ্ঠানই নির্বাহী আদেশ ১৩৮৪৬-এর ধারা ৩ (এ) (৩)-এর অধীনে ইরানি পেট্রোকেমিক্যাল পণ্যের উল্লেখযোগ্য লেনদেনে সচেতনভাবে জড়িত থাকার কারণে নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে।এ নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাষ্ট্রে বা মার্কিন নাগরিকদের নিয়ন্ত্রণাধীন যেকোনো স্থানে এসব কোম্পানির সম্পদ ও স্বার্থ ‘ব্লক’ বা জব্দ থাকবে। এছাড়া যেসব প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি ৫০ শতাংশ বা তার বেশি শেয়ারে এসব নিষিদ্ধ কোম্পানির মালিকানায় রয়েছে, তারাও নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে।যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতর আরও জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ব্যক্তি বা দেশের ভেতর দিয়ে (বা হয়ে) এসব নিষিদ্ধ কোম্পানির সম্পদ বা স্বার্থসম্পন্ন যেকোনো লেনদেন নিষিদ্ধ। এছাড়া এদেরকে অর্থ, পণ্য বা সেবা দেয়াও নিষিদ্ধ, আবার এসব কোম্পানির পক্ষ থেকে সেসব গ্রহণ করাও নিষিদ্ধ।ভোরের আকাশ/জাআ
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ লড়াইয়ে এক নতুন মোড় নিয়েছে। এক দশক আগে যে চুক্তি বিশ্বের পরিবেশগত রাজনৈতিক ধারাকে আমূল পাল্টে দিয়েছিল, সেই প্যারিস চুক্তির পথ ধরে আজকের বিশ্ব পৌঁছেছে নতুন এক সমন্বিত অভিযাত্রায়। এই পরিবর্তনের মধ্যে এসেছে একটি বহুমাত্রিক কাঠামো, যেখানে রাষ্ট্রের পাশাপাশি জনগণ, স্থানীয় প্রশাসন, কৃষক, উদ্যোক্তা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এমনকি আদিবাসী সমাজেরও সক্রিয় ভূমিকা রয়েছে।তবে বিগত দশকের অভিজ্ঞতা স্পষ্ট করে দিয়েছে, শুধু স্বতঃস্ফূর্ত উদ্যোগ বা বিচ্ছিন্ন কর্মসূচি দিয়ে জলবায়ু সংকট মোকাবিলা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে জরুরি হয়ে পড়েছে একযোগে পরিকল্পনা, ধারাবাহিক অগ্রগতি যাচাই এবং নীতিনির্ধারকদের মধ্যে দৃঢ় সমন্বয়। এ লক্ষ্যেই গঠিত হয়েছে এক নতুন কর্মসূচি, যা জলবায়ুবিষয়ক উচ্চপর্যায়ের দূতদের নেতৃত্বে ও মরাকেশ অংশীদারিত্ব কাঠামোর সহায়তায় পরিচালিত হচ্ছে। এ কর্মসূচি মূলত ৩০টি অভিন্ন লক্ষ্যকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে, যা জাতিসংঘের জলবায়ু উন্নয়নমূল্যায়ন কার্যক্রমের সঙ্গে সরাসরি সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই উদ্যোগই এখন ব্রাজিলে অনুষ্ঠেয় কপ ৩০ সম্মেলনের ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।এই কর্মপরিকল্পনার মূল দর্শন হলো- ‘সমবেত শ্রম’, যা ব্রাজিলীয় ঐতিহ্য অনুযায়ী ‘মুতিরাও’ নামে পরিচিত। এই চিন্তাধারা অনুসারে, সকল পক্ষ একযোগে হাত মিলিয়ে, সম্পদ ভাগ করে ও অভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে এগিয়ে যাবে। এটি কেবল আগামী সম্মেলনের প্রস্তুতির জন্য নয়, বরং পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য বিশ্ব জলবায়ু কর্মপন্থা নির্ধারণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।এই নতুন পরিকল্পনায় ছয়টি মূল স্তম্ভ রয়েছে * বিদ্যুৎ, শিল্প ও পরিবহন খাতে রূপান্তর;* বন, নদী, সমুদ্র ও জীববৈচিত্র্যের সংরক্ষণ;* কৃষি ও খাদ্যব্যবস্থার পরিবর্ধন;* শহর, অবকাঠামো ও পানি ব্যবস্থায় সহনশীলতা সৃষ্টি;* মানবিক ও সামাজিক উন্নয়ন; এবং সর্বশেষ, প্রযুক্তি, অর্থায়ন ও দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে সহায়ক ব্যবস্থার বিকাশ।প্রতিটি লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য গঠন করা হয়েছে ‘সক্রিয়তা দল’। এসব দলে রয়েছে সংশ্লিষ্ট খাতে ইতিমধ্যেই কাজ করে যাওয়া বিভিন্ন সংগঠন ও উদ্যোক্তারা। তারা প্রতিবন্ধকতা চিহ্নিত করা, অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি, সমন্বিত উদ্যোগ পরিচালনা এবং অগ্রগতি মূল্যায়নের কাজ করবে। এইসব দল একটি ‘সমাধান ভাণ্ডার’ গঠনের জন্যও কাজ করবে, যেখানে সঞ্চিত থাকবে বাস্তবে পরীক্ষিত এবং কার্যকর পন্থাসমূহ-যা অন্যরাও প্রয়োগ করতে পারবে নিজের প্রেক্ষাপটে।জাতীয় পরিকল্পনার সঙ্গে সমন্বয় রেখে এই কর্মসূচি বাস্তবায়িত হবে-যাতে স্বতঃস্ফূর্ত কর্মসূচি ও রাষ্ট্রীয় নীতির মধ্যে একটি সেতুবন্ধ তৈরি হয়। এর ফলে শুধুমাত্র বৃহৎ অঙ্গীকার নয়, বরং বাস্তবভিত্তিক, নিরীক্ষাযোগ্য এবং দীর্ঘমেয়াদি জলবায়ু উদ্যোগ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।কপ ৩০ সম্মেলনে এই কার্যক্রমের অগ্রগতি তুলে ধরা হবে এবং সেখানে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সামনে উপস্থাপিত হবে একটি সুসংহত, স্বচ্ছ এবং দীর্ঘস্থায়ী পরিবেশ পরিকল্পনার রূপরেখা। বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে যারা ইতিমধ্যে জলবায়ু বিষয়ক কার্যক্রমে যুক্ত আছেন, তারা এই কর্মসূচির অংশ হতে পারেন, নিবন্ধন করতে পারেন আন্তর্জাতিক জলবায়ু কর্মপোর্টালে এবং যুক্ত হতে পারেন নিজ নিজ ক্ষেত্রের সক্রিয়তা দলে। পরিবেশ রক্ষার এই সংগ্রামে নতুন করে প্রাণ ফিরে পেতে যাচ্ছে বিশ্ব। বিচ্ছিন্ন উদ্যোগ নয়-সমন্বিত প্রয়াসই হতে চলেছে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার একমাত্র পথ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ক্যালিফোর্নিয়ায় নেভাল এয়ার স্টেশন লেমুরের কাছে মার্কিন নৌবাহিনীর একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। তবে দুর্ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। পাইলট নিরাপদে বিমান থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছেন।বুধবার (৩০ জুলাই) স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মার্কিন নৌবাহিনীর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একাধিক ভিডিওতে দেখা যায়, দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকা বিমানটি থেকে ঘন কালো ধোঁয়া আকাশে উঠছে।নৌবাহিনী জানিয়েছে, বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমানটি স্ট্রাইক ফাইটার স্কোয়াড্রন ভিএফ-১২৫-এর অন্তর্গত ছিল। এটি একটি ফ্লিট রিপ্লেসমেন্ট স্কোয়াড্রন, যেখানে শিক্ষানবিশ পাইলটদের আধুনিক যুদ্ধবিমানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। বিধ্বস্ত বিমানটির পাইলটও একজন প্রশিক্ষণার্থী ছিলেন।উল্লেখ্য, এফ-৩৫ লাইটেনিং টু সিরিজের এ বিমানটি বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত ও ব্যয়বহুল যুদ্ধবিমানগুলোর একটি। এটি নির্মাণ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম নির্মাতা প্রতিষ্ঠান লকহিড মার্টিন। এক আসন ও এক ইঞ্জিনবিশিষ্ট স্টেলথ ফাইটার এই বিমানটির বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলার (১০ কোটি ডলার)। বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ এখনো নিশ্চিত নয়, তবে বিষয়টি তদন্তে এরই মধ্যে একটি টিম গঠন করেছে মার্কিন নৌবাহিনী।ভোরের আকাশ/এসএইচ
ভূমিকম্পের পর রাশিয়ার কামচাটকা উপদ্বীপে অবস্থিত ক্ল্যুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরিতে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়েছে। বুধবার (৩০ জুলাই) প্রশান্ত মহাসাগরে ৮ দশমিক ৮ মাত্রার একটি শক্তিশালী ভূমিকম্পের পরপরই এই অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়।বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, বিশ্বের অন্যতম সক্রিয় ও উচ্চতম এই আগ্নেয়গিরির ঢাল বেয়ে নেমে আসছে জ্বলন্ত লাভা।রুশ বিজ্ঞান একাডেমির ইউনাইটেড জিওফিজিক্যাল সার্ভিস টেলিগ্রামে জানিয়েছে, আগ্নেয়গিরিটির পশ্চিম ঢাল দিয়ে জ্বলন্ত লাভা নেমে আসছে। আর আগ্নেয়গিরির ঠিক ওপরেই তীব্র আলোর ঝলক ও বিস্ফোরণ দেখা গেছে।ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগ্নেয়গিরিটি পেত্রোপাভলোভস্ক-কামচাতস্কি শহর থেকে প্রায় ৪৫০ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। আর ক্ল্যুচি নামের একটি ছোট শহরের কাছাকাছি হওয়ায় এটির নাম রাখা হয়েছে ক্ল্যুচেভস্কয়।এটি ইউরেশিয়া মহাদেশের সর্বোচ্চ সক্রিয় আগ্নেয়গিরি। এর উচ্চতা প্রায় চার হাজার ৮৩৫ মিটার (১৫ হাজার ৮৩৩ ফুট)। আগ্নেয়গিরিটি প্রায় সাত হাজার বছর আগে গঠিত হয়েছিল এবং এটি এখনো নিয়মিত অগ্ন্যুৎপাত করে। এটির অবস্থান প্রশান্ত মহাসাগরের ‘রিং অব ফায়ার’ নামে পরিচিত ভূকম্পনপ্রবণ অঞ্চলের মধ্যে।ইতিহাস বলছে, ২০১৩ ও ২০২০ সালে এই আগ্নেয়গিরির শক্তিশালী অগ্ন্যুৎপাত বিশ্ব মিডিয়ায় স্থান পেয়েছিল। অগ্ন্যুৎপাতের সময় এটি আকাশে কয়েক কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের স্তম্ভ নিক্ষেপ করে, যা বিমান চলাচলেও ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।ক্ল্যুচেভস্কয় আগ্নেয়গিরি গঠিত হয়েছে বহু বছর ধরে জমে থাকা লাভা, ছাই ও অন্যান্য আগ্নেয় উপাদান দিয়ে। এটি রুশ ভূতত্ত্ববিদ ও অভিযাত্রীদের কাছে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণার বিষয় হয়ে আছে। তবে এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক হওয়ায় এর চারপাশে জনবসতি সীমিত। রাশিয়ার বিজ্ঞানীরা আগ্নেয়গিরিটির গতিবিধি সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করেন, যেন অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বাভাস আগে থেকেই দেওয়া যায়।ভোরের আকাশ/এসএইচ