আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ১৯ এপ্রিল ২০২৫ ১০:২৫ এএম
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক দিনে নিহত ৬৪
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের বিমান বাহিনীর নির্বিচারে হামলায় গত একদিনে কমপক্ষে ৬৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন শতাধিক। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত মধ্য, উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চল— অর্থাৎ গাজার সর্বত্র ব্যাপক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের বিমানবাহিনী। এসব হামলায় ৬৪ জন নিহত হয়েছেন।
শুক্রবারের অভিযানের পর গত দেড় বছরে উপত্যকায় মোট নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার। নিহতদের মধ্যে ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে চলমান হামলায় আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজার জনে।
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফার কাছে শাবৌর এবং তেল আস সুলতান এলাকায় ঘাঁটি গেড়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। এই দুই ঘাঁটি থেকেই শুক্রবার দিনে ও রাতে হামলা পরিচালনা করা হয়েছে। এসব হামলায় নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই গাজার প্রধান শহর গাজা সিটি এবং উত্তর গাজার বাসিন্দা।
হামলার পর এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ আবারও জানিয়েছেন, জিম্মিদের মুক্তি এবং হামাসকে পরাজিত করা ইসরায়েলের সেনাবাহিনী এখন চূড়ান্ত বিজয়ের পথে এগোচ্ছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ১০ ঘন্টা আগে
আপডেট : ৩ ঘন্টা আগে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এক দিনে নিহত ৬৪
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের বিমান বাহিনীর নির্বিচারে হামলায় গত একদিনে কমপক্ষে ৬৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন শতাধিক। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত মধ্য, উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চল— অর্থাৎ গাজার সর্বত্র ব্যাপক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের বিমানবাহিনী। এসব হামলায় ৬৪ জন নিহত হয়েছেন।
শুক্রবারের অভিযানের পর গত দেড় বছরে উপত্যকায় মোট নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার। নিহতদের মধ্যে ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে চলমান হামলায় আহতের সংখ্যা পৌঁছেছে প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজার জনে।
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফার কাছে শাবৌর এবং তেল আস সুলতান এলাকায় ঘাঁটি গেড়েছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। এই দুই ঘাঁটি থেকেই শুক্রবার দিনে ও রাতে হামলা পরিচালনা করা হয়েছে। এসব হামলায় নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই গাজার প্রধান শহর গাজা সিটি এবং উত্তর গাজার বাসিন্দা।
হামলার পর এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ আবারও জানিয়েছেন, জিম্মিদের মুক্তি এবং হামাসকে পরাজিত করা ইসরায়েলের সেনাবাহিনী এখন চূড়ান্ত বিজয়ের পথে এগোচ্ছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ