ভারতের আরেকটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
পাকিস্তানের বিমান বাহিনীর সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ জানিয়েছেন মঙ্গলবার (৬ মে) মধ্য রাতে শ্রীনগরের পূর্ব দিকে পাম্পোরের কাছে একটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান মিরাজ ২০০০ ভূপাতিত করেছে পাক বাহিনী।
তিনি বলেন, এই ঘটনা পাকিস্তান বিমান বাহিনীর যুদ্ধ দক্ষতা ও মাতৃভূমিকে যেকোনো মূল্যে রক্ষা করার জন্য আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অটল অঙ্গীকারের প্রতীক। বৃহস্পতিবার (১৫ মে)রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ নিশ্চিত করেছেন যে পাকিস্তান বিমান বাহিনী (পিএএফ) কাশ্মিরের পামপুর এলাকায় গত ৬-৭ মে রাতে ভারতের আরেকটি যুদ্ধবিমান মিরাজ ২০০০ ভূপাতিত করেছে। এ নিয়ে মোট ছয়টি ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করার দাবি করল পাকিস্তান।
বৃহস্পতিবার কামরায় পাকিস্তান বিমান বাহিনীর একটি অপারেশনাল ঘাঁটি পরিদর্শনকালে প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ বলেন, এই ঘটনা আমাদের বিমান বাহিনীর অসাধারণ দক্ষতা এবং মাতৃভূমি রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীর অটল প্রতিশ্রুতির প্রমাণ।
পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মিডিয়া উইং আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) বিবৃতি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ এদিন পাইলট, প্রকৌশলী এবং প্রযুক্তিবিদসহ সামনের সারির সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন এবং তাদের পেশাদারিত্ব ও নিখুঁত দক্ষতার গভীর প্রশংসা করেন।
এর আগে সংঘাতের সময় ভারতের ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার কথা জানিয়েছিল পাকিস্তান। পাকিস্তানেরে সশস্ত্র বাহিনীর হামলায় ভূপাতিত হওয়া ভারতীয় বিমানগুলোর মধ্যে তিনটি রাফাল ফাইটার জেট, একটি মিগ-২৯ এবং একটি এসইউ-৩০ যুদ্ধবিমান। আর এবার ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি মিরাজ ২০০০ ফাইটার জেটও ধ্বংসের কথা জানাল পাকিস্তান। ভারত অবশ্য পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় যুদ্ধবিমান হারানো নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে। দেশটি যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয়ে কিছু উল্লেখ না করে বলেছে, ক্ষয়ক্ষতি যুদ্ধের অংশ।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
ভারতে পারমাণবিক পদার্থ চুরির তদন্ত চেয়ে আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ)-কে আহ্বান জানিয়েছে পাকিস্তান। একইসঙ্গে ভারতে পারমাণবিক ও তেজস্ক্রিয় পদার্থ চুরির একাধিক ঘটনা ও এ সংক্রান্ত নিরাপত্তা ঘাটতির বিষয়টিও সামনে এনেছে দেশটি। এর পাশাপাশি ভারতকে তাদের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডারের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করতে বলেছে পাকিস্তান। শুক্রবার (১৬ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তান বৃহস্পতিবার (১৫ মে) আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ)-কে আহ্বান জানিয়েছে, যেন ভারতে পারমাণবিক পদার্থ চুরি ও কালোবাজারি-সংক্রান্ত ঘটনা তদন্ত করে তারা। পাশাপাশি, পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর নজরদারি চালাতে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের আহ্বানও প্রত্যাখ্যান করেছে ইসলামাবাদ।পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ভারতে পারমাণবিক ও তেজস্ক্রিয় পদার্থ চুরির একাধিক ঘটনা এবং নিরাপত্তা ঘাটতির প্রেক্ষাপটে পাকিস্তান এ বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চায় এবং ভারত যেন তাদের পারমাণবিক স্থাপনা ও অস্ত্রভাণ্ডারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আইএইএ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিৎ উদ্বিগ্ন হওয়া। কারণ, ভারতে একের পর এক তেজস্ক্রিয় পদার্থ চুরি ও অবৈধভাবে তা পাচারের ঘটনা ঘটছে। ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সাম্প্রতিক মন্তব্যের প্রেক্ষিতে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এই বিবৃতিটি দেওয়া হয়েছে। ভারতশাসিত কাশ্মিরের শ্রীনগরে সেনাদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে রাজনাথ বলেন, আমি মনে করি, পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রগুলো আইএইএ-এর তত্ত্বাবধানে নেওয়া উচিত।উল্লেখ্য, আইএইএ হচ্ছে জাতিসংঘভুক্ত একটি সংস্থা, যারা সদস্য দেশগুলোর পারমাণবিক কর্মসূচির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের নিশ্চয়তা প্রদান করে। ভারতের বেসামরিক পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ২০০৮ সালের এক চুক্তির আওতায় আইএইএ-এর নজরদারিতে থাকলেও, ভারতের কৌশলগত (স্ট্র্যাটেজিক) পারমাণবিক কর্মসূচি এই নজরদারির বাইরে।এদিকে ভারতে পারমাণবিক পদার্থ চুরির সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনার কথা তুলে ধরে পাকিস্তান বলেছে, ২০২৩ সালে উত্তরাখণ্ডের দেরাদুনে পাঁচজনকে একটি তেজস্ক্রিয় ডিভাইসসহ ধরা হয়, যেটি ভারতের ভাভা অ্যাটমিক রিসার্চ সেন্টার থেকে চুরি হয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। আরেকটি ঘটনায় ক্যালিফোর্নিয়াম নামে এক ধরনের অত্যন্ত তেজস্ক্রিয় পদার্থ উদ্ধার করা হয়, যার আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য ১০ কোটি ডলারের বেশি। ২০২১ সালেও ক্যালিফোর্নিয়াম পাচারের অন্তত তিনটি ঘটনা ঘটেছিল।বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ভারতীয় পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে এবং ভারতে তেজস্ক্রিয় পদার্থের কালোবাজারের অস্তিত্বের ইঙ্গিতও দিচ্ছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
পাকিস্তানের সঙ্গে ‘সিন্ধু পানি চুক্তি’ স্থগিতই থাকবে বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, যতদিন পাকিস্তান ‘সীমান্ত সন্ত্রাসবাদে মদদ দেওয়া বন্ধ না করবে ততদিন এ অবস্থার পরিবর্তন হবে না।” ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানের ফাঁকে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় জয়শঙ্কর এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে যেকোনও বিষয় ‘কঠোরভাবে দ্বিপক্ষীয় ভিত্তিতে’ সমাধান করতে হবে, তৃতীয় কোনও দেশ হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। এ নিয়ে দীর্ঘদিনের যে ঐক্যমত বা নীতি আছে সেটি অপরিবর্তিত রয়েছে বলে জানান তিনি। ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ বলেছিল- জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগাঁও হামলার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। আমরা ৭ মে অপারেশন সিঁদুরের মাধ্যমে ওই হামলাকারীদের শাস্তি দিয়েছি।পাকিস্তানের সঙ্গে সন্ত্রাসবাদ ব্যতিত অন্য কোনও বিষয়ে আলোচনা হবে না বলে জানান জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, পাকিস্তানের কাছে সন্ত্রাসীদের তালিকা আছে। তাদের সেই তালিকা আমাদের কাছে তুলে দিতে হবে। পাকিস্তান জানে তাদের কী করতে হবে।অপরদিকে কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে তিনি দাবি করেন, পুরো কাশ্মীর ভারতের ভূখণ্ড, যার একটি অংশ পাকিস্তান দখল করে রেখেছে। পাকিস্তান যদি কাশ্মীরকে ভারতের কাছে হস্তান্তরে আগ্রহী থাকে; শুধুমাত্র তখনই এ নিয়ে আলোচনা হতে পারে।সিন্ধু পানি চুক্তি নিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, এ চুক্তি স্থগিত আছে। এটি স্থগিতই থাকবে যতদিন পাকিস্তান সীমান্ত সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা না নেবে।এদিকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ হুমকি দিয়ে বলেছেন, ভারত যদি সিন্ধুর পানির প্রবাহ আটকানোর চেষ্টা করে তাহলে তাদের অকল্পনীয় পরিণতি ভোগ করতে হবে। ভোরের আকাশ/আজাসা
পাকিস্তানের বিমান বাহিনীর সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ জানিয়েছেন মঙ্গলবার (৬ মে) মধ্য রাতে শ্রীনগরের পূর্ব দিকে পাম্পোরের কাছে একটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান মিরাজ ২০০০ ভূপাতিত করেছে পাক বাহিনী।তিনি বলেন, এই ঘটনা পাকিস্তান বিমান বাহিনীর যুদ্ধ দক্ষতা ও মাতৃভূমিকে যেকোনো মূল্যে রক্ষা করার জন্য আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অটল অঙ্গীকারের প্রতীক। বৃহস্পতিবার (১৫ মে)রাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।সংবাদমাধ্যমটি বলছে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ নিশ্চিত করেছেন যে পাকিস্তান বিমান বাহিনী (পিএএফ) কাশ্মিরের পামপুর এলাকায় গত ৬-৭ মে রাতে ভারতের আরেকটি যুদ্ধবিমান মিরাজ ২০০০ ভূপাতিত করেছে। এ নিয়ে মোট ছয়টি ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করার দাবি করল পাকিস্তান।বৃহস্পতিবার কামরায় পাকিস্তান বিমান বাহিনীর একটি অপারেশনাল ঘাঁটি পরিদর্শনকালে প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ বলেন, এই ঘটনা আমাদের বিমান বাহিনীর অসাধারণ দক্ষতা এবং মাতৃভূমি রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীর অটল প্রতিশ্রুতির প্রমাণ।পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মিডিয়া উইং আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) বিবৃতি অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ এদিন পাইলট, প্রকৌশলী এবং প্রযুক্তিবিদসহ সামনের সারির সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন এবং তাদের পেশাদারিত্ব ও নিখুঁত দক্ষতার গভীর প্রশংসা করেন।এর আগে সংঘাতের সময় ভারতের ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার কথা জানিয়েছিল পাকিস্তান। পাকিস্তানেরে সশস্ত্র বাহিনীর হামলায় ভূপাতিত হওয়া ভারতীয় বিমানগুলোর মধ্যে তিনটি রাফাল ফাইটার জেট, একটি মিগ-২৯ এবং একটি এসইউ-৩০ যুদ্ধবিমান। আর এবার ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি মিরাজ ২০০০ ফাইটার জেটও ধ্বংসের কথা জানাল পাকিস্তান। ভারত অবশ্য পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় যুদ্ধবিমান হারানো নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছে। দেশটি যুদ্ধবিমান হারানোর বিষয়ে কিছু উল্লেখ না করে বলেছে, ক্ষয়ক্ষতি যুদ্ধের অংশ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চার দিনের মধ্যপ্রাচ্য সফরে বৃহস্পতিবার সংযুক্ত আরব আমিরাতে পৌঁছেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে তিনি সৌদি আরব ও কাতার সফর করেন। এদিন তাকে আবুধাবির বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান আমিরাতের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। এছাড়া আমিরাতের মেয়েরা দেশটির ঐতিহ্যবাহী চুল খোলা খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানান।মার্কিন প্রেসিডেন্টের যোগাযোগ পরামর্শক মার্গো মার্টিন এক্সে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন। এতে দেখা যাচ্ছে, লম্বা চুলের অধিকারী তরুণীরা মাথা দুলিয়ে দুলিয়ে ট্রাম্পের সামনে নৃত্য প্রদর্শন করেন।এদিকে আরব দেশগুলো ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে নানা পদক্ষেপ ও উদ্যোগে ব্যস্ত, তখন ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার মানুষের ওপর বর্বরতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। ধারণা করা হয়েছিল ট্রাম্পের সফরের সময় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি হবে। তবে তা এখনও হয়নি।দখলদার ইসরায়েল ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফরের আগে হুমকি দেয়, তিনি এই অঞ্চলে থাকা অবস্থায় যদি হামাস তাদের সঙ্গে কোনো যুদ্ধবিরতি না করে তাহলে গাজায় ব্যাপক হামলা চালানো হবে।বুধবার প্রায় ১০০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি সেনারা। গাজায় দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে অবরোধ আরোপ করে রেখেছে ইসরায়েল। এতে করে সেখানকার মানুষ অনাহারে জীবনযাপন করছেন। কিন্তু দখলদাররা তাদের হামলা বন্ধ রাখেনি। এতে করে নিমিষে ক্ষুধার্থ ক্লান্ত এসব মানুষের প্রাণ ঝরে যাচ্ছে।শুক্রবার ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্য ছেড়ে যাবেন। কিন্তু এখনো যুদ্ধবিরতির কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি। তবে দখলদাররা ট্রাম্প যাওয়ার আগেই হামলার তীব্রতা বাড়িয়ে দিয়েছে।সূত্র: আলজাজিরা ভোরের আকাশ/এসআই