সিরিয়ার দ্রুজ সম্প্রদায় অধ্যুষিত শহর সুইদাতে স্থানীয় নিরাপত্তা বাহিনী ও সম্প্রদায়টির সশস্ত্র সদস্যদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ৩০ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়েছেন। সোমবার (১৪ জুলাই) ভোরে সিরিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।চলতি বছরের এপ্রিল ও মে মাসে দ্রুজ সম্প্রদায়ের সদস্য ও নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষে কয়েক ডজন মানুষ নিহত হওয়ার পর রোববারই প্রথম অঞ্চলটিতে মারাত্মক সহিংসতার ঘটনা ঘটল।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, সিরিয়ার দ্রুজ অধ্যুষিত শহর সুইদাতে স্থানীয় সামরিক বাহিনী এবং উপজাতিদের মধ্যে সশস্ত্র সংঘর্ষে প্রাথমিক গণনায় কমপক্ষে ৩০ জন নিহত এবং ১০০ জন আহত হয়েছে।মন্ত্রণালয় আরও জানিয়েছে, তাদের বাহিনী সংঘাত নিরসন ও সংঘর্ষ বন্ধে সরাসরি হস্তক্ষেপ করবে।চিকিৎসা সূত্রের বরাত দিয়ে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সুইদা জানিয়েছে, সহিংসতার কারণে দামেস্ক-সুইদা মহাসড়ক বন্ধ করে দেওয়ার খবর পাওয়া গেছে।এ পরিস্থিতিতে সুইদার গভর্নর মুস্তাফা আল-বাকুর জনগণকে ‘আত্মসংযম অনুশীলন করার এবং সংস্কারের জাতীয় আহ্বানে সাড়া দেওয়ার’ আহ্বান জানিয়েছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১৪ জুলাই ২০২৫ ১০:৪৮ এএম
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কথা অস্বীকার করলো ইরান
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কথা অস্বীকার করেছে ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম। তারা বলেছে, যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়নি।মঙ্গলবার (২৪ জুন) ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীকে ইরানে ব্যাপক হামলার নির্দেশ দেন। তিনি ইরানের বিরুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার অভিযোগ করেন।এর আগে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ অভিযোগ করেন, যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে ইরান ফের হামলা চালিয়েছে। এর জবাবে তিনি ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে তেহরানের ওপর ‘তীব্র হামলা’ চালানোর নির্দেশ দেন।ইসরায়েলের একাধিক গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইরানের দিক থেকে দুটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়েছিল, যেগুলো ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী সফলভাবে প্রতিহত করে।ভোরের আকাশ/এসএইচ