ছবি: ভোরের আকাশ
যশোরের মণিরামপুরে জ্ঞানভিত্তিক রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার (১৫ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার খামারবাড়ি পাবলিক লাইব্রেরীর উদ্যোগে এক আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।
লাইব্রেরির সভাপতি মতিয়ার রহমান খানের সভাপতিত্বে সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন, লাইব্রেরির আজীবন সদস্য ও উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা খান আকতার হোসেন, অ্যাডভোকেট মকবুল ইসলাম, খান শফিয়ার রহমান, অধ্যাপক দৌলত হোসেন খান, প্রেসক্লাবের সভাপতি মজনুর রহমান, মণিরামপুর পাবলিক লাইব্রেরির সাধারন সম্পাদক সহকারি অধ্যাপক মহিবুল্লাহ মনু।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন খামারবাড়ি পাবলিক লাইব্রেরির সাধারণ সম্পাদক জমিরুল ইসলাম। লাইব্রেরির সাহিত্য-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক এসএম হাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মোস্তাফিজুর রহমান, মশিয়ার রহমান গাজী, সেলিম খান, প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন সোহান, তানভীর হাসান খান প্রমূখ।
জ্ঞানভিত্তিক রচনা প্রতিযোগিতায় উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ৩২ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট, কৃৃতিত্বের সনদপত্র ও শিক্ষামূলক বইসহ বিভিন্ন উপহার সামগ্রী তুলে দেয়।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
“তারুণ্যের ভাবনায় ধানের শীষ”- এই শ্লোগানকে সামনে রেখে কক্সবাজার শহীদ দৌলত ময়দানে অনুষ্ঠিত হলো তরুণদের এক মহাসমাবেশ।বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, কক্সবাজার-৩ সংসদীয় আসনের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত এ তারুণ্য সমাবেশে আজ দুপুর থেকেই জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তরুণ-যুবকদের ঢল নামে। সমাবেশস্থলে ছিল মিছিল, স্লোগান আর উচ্ছ্বাসমুখর পরিবেশ।সমাবেশের মূল প্রতিপাদ্য ছিল—“ আমার আগে আমরা, আমাদের আগে দেশ; ক্ষমতার আগে জনতা—সবার আগে বাংলাদেশ।”রবিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুর ২টা থেকে জেলার বিভিন্ন ইউনিটের ছাত্রদল নেতাকর্মীরা দলীয় শ্লোগানে মুখরিত হয়ে শহীদ দৌলত ময়দানে সমবেত হতে শুরু করেন।আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন তারণ্যের ভাবনায় ধানের শীষ শীর্ষক বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক ও জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শাহাদাত হোসেন রিপন। সঞ্চালনা করেন যুগ্ম আহ্বায়ক ও জেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি সাইফুর রহমান নয়ন।প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার-৩ আসনের ধানের শীষের প্রার্থী, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির মৎস্যজীবী বিষয়ক সম্পাদক লুৎফুর রহমান কাজল।প্রধান অতিথির বক্তব্যে লুৎফুর রহমান কাজল বলেন, “এই দেশ তরুণদের, এই ভবিষ্যৎও তাদের হাতে গড়া। তাই রাষ্ট্র মেরামতের যে ৩১ দফা কর্মসূচি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জনগণের সামনে তুলে ধরেছেন—সেটি মূলত নতুন প্রজন্মের ভবিষ্যৎ সুরক্ষার ঘোষণা। এই ৩১ দফার মধ্যেই আছে শিক্ষা সংস্কার, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, প্রযুক্তি দক্ষতা বৃদ্ধি, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং রাজনৈতিক স্বাধীনতার নিশ্চয়তা।”তিনি আরও বলেন, আমরা ক্ষমতায় যেতে চাই ক্ষমতার জন্য নয়—তরুণদের জন্য একটি নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ গড়তে।ধানের শীষে ভোট চেয়ে তিনি বলেন, "পরিবর্তন চান? তাহলে ভোট দিন ধানের শীষে। এই ভোট কেবল প্রতীক বদলের ভোট নয়—এটা আগামী প্রজন্মের অধিকার ফিরে পাওয়ার ভোট। তরুণদের মধ্যেই আমি পরিবর্তনের আগুন দেখছি, এই শক্তিই বাংলাদেশকে আবার সঠিক পথে ফিরিয়ে আনবে।”তিনি তরুণদের সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন—“আপনারা যে জেগে উঠেছেন—এটাই আমার সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। আপনারা সংগঠিত থাকুন, গণতন্ত্র ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ে পাশে থাকুন। এই লড়াই ভবিষ্যতের বাংলাদেশ গড়ার লড়াই।”সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শামিম আরা স্বপ্না। তিনি বলেন ২৪ জুলাইয়ের আন্দোলনের স্মরণ করছি আজ। সে সময় ফ্যাসিবাদী শাসনমালে আমরা কোনো কথা বলতে পারিনি, জনগণের মৌলিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। সামনে আরও বড় যুদ্ধ—সেটি ভোটের যুদ্ধ। আগামী নির্বাচনে আমরা বিজয়ী হতে পারলে এই যুদ্ধের চূড়ান্ত পরিণতি সফল হবে।আমরা ৩১ দফা দাবির ভিত্তিতে সামনে দেশের ভবিষ্যৎ পরিচালনার রূপরেখা তৈরি করেছি। আগামীতে ধানের শীষ জয়ী হলে বেকারত্ব দূর হবে, মানুষ তার ভোটের অধিকার ফিরিয়ে পাবে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।এই সময়ে আমি কক্সবাজার–৩ আসনে লুৎফুর রহমান কাজল সাহেবের জন্য আপনাদের মূল্যবান ভোট কামনা করছি। সাড়ে চার কোটি তরুণ ভোটারের কাছে ধানের শীষের সমর্থন চাই।আপনারা সবাই অঙ্গীকার করুন—ধানের শীষে ভোট দেবেন। আমরা মাঠে থাকব, ভোটের যুদ্ধে জয় নিশ্চিত করে ঘরে ফিরব ইনশাআল্লাহ।এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফাহিমুর রহমান, সাবেক সি. যুগ্ম সম্পাদক মিজানুল আলম, সাবেক সহসভাপতি ফারুক আমিন, শহর ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আল আমিন, ধানের শীষের প্রার্থী কাজলের পুত্র সাইফ রহমান ধ্রুব, সদর উপজেলার ছাত্রদলের আহ্বায়ক রাশেদুল করিম রাশেদ প্রমুখ।সমাবেশে বক্তারা তরুণদের ঐক্য, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানান। দীর্ঘ বক্তব্য, স্লোগান আর প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে পুরো ময়দান তরুণদের উৎসবে পরিণত হয়।ভোরের আকাশ/জাআ
রংপুর সদর- ৩ আসনে বিএনপি কেন্দ্রীয় মনোনীত প্রার্থী ও মহানগর বিএনপির আহবায়ক মো. সামসুজ্জামান সামু বলেছেন, একশত বছরের মাস্টান প্লান করেছি। এর মধ্যে প্রথম হলো শ্যামা সুন্দরী খাল। এই শ্যামা সুন্দরী কে আধুনিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসবো। শ্যামা সুন্দরীর পাশ দিয়ে মানুষ চলাফেরা করবে।তিনি আরও বলেন, শ্যামা সুন্দরীর পাশে বৃক্ষরোপন করা হবে। শ্যামা সুন্দরী যানবাহন চলাচলের একটি সুযোগ তৈরি করবে। শ্যামাসুন্দরীকে সিস্টেমে আধুনিক আয়ন করবো। এই লক্ষ্যে সমৃদ্ধ রংপুর আধুনিক প্রস্তাবনা দিয়েছি। সমৃদ্ধ রংপুরে কি কি দরকার। ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হওয়া রংপুর নগরীর শতবর্ষী শ্যামাসুন্দরী খালে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম শুরু করেছেন রংপুর-৩ সদর আসনে বিএনপি মনোনিত প্রার্থী, মহানগর বিএনপি’র আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু।রোববার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে রংপুর নগরীর চেকপোস্ট এলাকায় শ্যামা সুন্দরী খালের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন করেন রংপুর সদর-৩ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মহানগর বিএনপি’র আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু। শ্যামা সুন্দরী খাল রংপুর নগরীর জন্য কষ্টের বিষয়। এই শ্যামা সুন্দরী প্লান ও পরিকল্পনা করে সৌন্দর্য বর্ধন করতে পারি। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে পারি। তখন হয়তো আর পরিষ্কার করার প্রয়োজন নাও হতে পারে। আমরা তো ১০০ বছরের প্ল্যান নিয়ে কাজটি বাস্তবায়ন করব। আমরা তো আধুনিক আয়ন করবো। আমার বিশ্বাস রংপুরের সর্বস্তরের মানুষ আমার সাথে আছে। ধানের শীষের সাথে আছে। এবং আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। তার প্রধান তারেক রহমান। তারেক রহমানকে দিয়ে তার মাধ্যমে তাকে অনুরোধ করে। রংপুর নগরীর ১০০ বছরের প্ল্যান বাস্তবায়ন করতে চাই। রংপুর নগরীর উন্নয়নে তারেক রহমান আমাদেরকে সহযোগিতা করবেন। এই বিশ্বাস নিয়ে আমরা দলের জন্য কাজ করছি। রংপুর নগরীর বর্জ্য ব্যবস্থা কিছু জায়গা আছে। ওই জায়গা অপ্রতুল। ওই জায়গা দিয়ে কাজ হবে না। আমরা এমন একটা প্ল্যান তৈরি করব। রংপুর শহরের যে সমস্ত বর্জ্য আছে সেখানে যাবে। এবং সেখান থেকে কিছু আয় হবে। যেমন খারাপ জিনিস গুলো এক জায়গায় যাবে। অন্যান্য প্লাস্টিক এক জায়গায় যাবে। কাগজ এক জায়গায় যাবে। ওরকম একটা আধুনিক প্ল্যান তৈরি করব। যার মাধ্যমে ভবিষ্যতে রংপুর নগরীর বর্জ্য নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না।এদিকে, রংপুর জেলা যুবদলের সভাপতি নাজমুল আলম নাজু বলেন, রংপুরবাসী একটি যন্ত্রণার জায়গা তৈরি হয়েছে। শ্যামাসুন্দরী খাল পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা করলেই হবে না। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন তার পরবর্তীতে আধুনিক এইটাকে আধুনিক করবার জন্য সংস্কার করতে হবে।তিনি আরও বলেন, পাশাপাশি প্রাণীর প্রবাহ টা কোথায় গিয়ে ঠেকবে। অবশ্যই আশপাশের খাল বিল ও নদ নদীগুলো আছে সেগুলোও সংস্কার করতে হবে। আমাদের যে ১০০ বছরের পরিকল্পনা আছে ওই পরিকল্পনার মধ্যে সম্পূর্ণটাই দেয়া আছে। আধুনিক শ্যামাসুন্দরী খাল তৈরি করার জন্য। পাশেই যে নদ-নদী গুলো আছে সেই নদীর প্রবাহ টাকে বহমান করার জন্য সংস্কার করতে হবে। এ সময় বিএনপি প্রার্থী সামসুজ্জামান সামু আগামী শত বছরের উন্নয়ন পরিকল্পনায় ‘শ্যামাসুন্দরী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ’ নামে একটি কমিটি গঠনের কথা জানান। এই শ্যামাসুন্দরী কে আধুনিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসবো। শ্যামা সুন্দরী ড্রেনেজ সিস্টেমে আধুনিক আয়ন করবো পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে ১৭ জন শ্রমিক চেকপোস্ট এলাকা থেকে শ্যামাসুন্দরী খালের বর্জ্য অপসারণ, ভ্যান ও ট্রাকে করে তা সিটি কর্পোরেশনের ডাম্পিং পয়েন্টে পরিবহন করছে।এ সময় উপস্থিত ছিলেন রংপুর জেলা যুবদলের সভাপতি নাজমুল আলম নাজু,মহানগর বিএনপির সদস্য রেজাউল ইসলাম লাবলু, রফিকুল আজাদ, শামসুদ্দোহা সাজু, মহসীন আলী, আব্দুস সালাম, জামিল খান, জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম শহীদ, মহানগর কৃষক দলের সদস্য সচিব ফিরোজ রহমান পিন্টু, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন সহ মহানগর ও জেলা বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।ভোরের আকাশ/জাআ
খুলনা মহানগরীতে নাইম (২৬) নামে এক যুবককে কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার ২২ নভেম্বর রাত ৮টার দিকে নগরীর হাজীবাড়ি ছবেদাতলা মোড়ে তাকে কুপিয়ে জখম করে ফেলে যায় দুর্বৃত্তরা। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। আহত নাইম রূপসা উপজেলার নন্দনপুর এলাকার বাসিন্দা রফিক গাজীর ছেলে।এলাকাবাসী জানায়, রূপসার বউবাজার এলাকার লাদেনের স্ত্রীর সঙ্গে মোবাইলে কথা বলত নাইম। দুপুর থেকে তাকে আটক করে রাখা হয়েছিল। এ ঘটনার জের ধরে রাত ৮টার দিকে দুর্বৃত্তরা তার ডান পায়ের গোড়ালির ওপর কুপিয়ে জখম করে হাজীবাড়ি ছবেদাতলা মোড়ে ফেলে রেখে যায়। পরে স্থানীয়রা বিষয়টি টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।খুলনা থানার এসআই আব্দুল হাই বলেন, সংবাদ পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত তাদের চিহ্নিত করা হয়েছে। থানায় এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি। তবে অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু হয়েছে।ভোরের আকাশ/জাআ
চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানার মাদক মামলায় দুই জনকে ১৫ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাদেরকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন। অপর একজন পলাতক ৫ বছর কারাদণ্ড ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন।রবিবার (২৩ নভেম্বর) চট্টগ্রাম ১ম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক ইসমত জাহান এই রায় দেন।দণ্ডিতরা হলেন, কক্সবাজার জেলার টেকনাফে থানার করাচি পাড়ার মো. জাফর আহমদের ছেলে মো. এহসান প্রকাশ নুর আলম(২২), টেকনাফ সাবরাং ইউনিয়নের মৃত গফুর আলমের ছেলে রহমতউল্লাহ (২০)। অপর আসামি নুরুল আমিন (২৬)কক্সবাজার জেলার টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের এলাকার বাসিন্দ।আদালত সূত্রে জানা যায়, কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামে ইয়াবার বড় চালানের খবর পেয়ে ২০১৮ সালের ১৪ জানুয়ারি চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানার মনসুরাবাদ শ্যামলী পরিবহন কাউন্টারের সামনে অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ। ভোর ৬ টার দিকে একটি মিনি ট্রাক রেজি:নং মেট্রো-ন -১১-৫৬১৩ থেকে ড্রাইভার মো. এহসান প্রকাশ নুরুল আলম ও মাদক ব্যবসায়ী রহমত উল্লাহকে গ্রেফতার করে৷ব্যাপক তল্লাশি করে তাদের কাছ থেকে ৮৫ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করে পুলিশ টীম। মামলার অপর আসামি নুরুল আমিন পলাতক রয়েছে।এ ঘটনায় মো. আকরাম হোসেন (এসআই) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেছেন। আজ আদালত মামলার রায় প্রদান করেছেন।ভোরের আকাশ/জাআ