সোনার দাম কমলো, ভরিতে ১,৬৬৮ টাকা হ্রাস
দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য কমায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সংগঠনটি।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস জানায়, নতুন দামে সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেট সোনার এক ভরির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৭২ হাজার ৮৬০ টাকা, যা আগের তুলনায় ১ হাজার ৬৬৮ টাকা কম। নতুন মূল্য বুধবার (২৫ জুন) থেকে কার্যকর হবে।
এর আগে মঙ্গলবার বাজারে ২২ ক্যারেট এক ভরি সোনা বিক্রি হয়েছে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৫২৮ টাকায়।
নতুন দাম অনুযায়ী,
তবে সোনার দাম কমলেও রুপার দামে কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি।
বর্তমান রুপার দাম:
সনাতন পদ্ধতি: (মূল্য আংশিক অনুপস্থিত, প্রয়োজনে বাজুস সূত্র থেকে যাচাই করে দিন)
উল্লেখ্য, চলতি বছর ঈদকে কেন্দ্র করে কয়েক দফায় স্বর্ণের দাম ওঠানামা করেছে। এমন এক সময় দাম কমানোর ঘোষণা এলো, যখন বিশ্ববাজারে স্বর্ণের মূল্য কিছুটা স্থিতিশীল রয়েছে।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মধ্যে সবজির বাজার দিন দিন অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যাচ্ছে। দেশের কাঁচবাজারগুলোতে মাছ ও মাংসের দাম লাগামছাড়া বেড়ে চলেছে। পেঁপে, আলু, কুমড়া, বেগুনসহ কয়েকটি সবজি একসময় নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা ছিল, সেগুলোর দামও এখন নাগালের বাইরে।এতে সবচেয়ে বেশি ভুগছে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো। দাম বাড়ার কারণে অনেক পরিবার এখন নিয়মিত মাছ-মাংস খাওয়া বাদ দিচ্ছে বা কমিয়ে দিচ্ছে। এর ফলে পুষ্টির ঘাটতি তৈরি হচ্ছে, বিশেষ করে শিশু ও গর্ভবতী নারীদের মধ্যে।সপ্তাহ খানেকের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের সবজির দাম কেজিপ্রতি ২০ থেকে ৩০ টাকা বেড়েছে। এই দাম আবার সপ্তাহের ব্যবধানে ওঠানামা করে। বর্তমানে বাজারে ৮০ টাকার নিচে কোনো সবজি মিলছে না, যা সাধারণ ক্রেতাদের জন্য চরম হতাশার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজার, ঝিগাতলা কাঁচা বাজার এলাকার কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি পেঁপে ৮০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। পাশাপাশি, লাউ, বেগুন, সিম, বরবটি, টমেটো ১০০ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে।বাজারে সবজির দাম নিয়ে ক্রেতাদের মাঝেও ব্যাপক ক্ষোভ দেখা গেছে। ক্রেতারা বলছেন, আমরা মাছ-মাংস খাওয়া বাদ দিয়েছি বেশি দাম দেখে। কিন্তু এখন দেখি সবজি খাওয়াও বাদ দিতে হবে।এদিকে গরুর মাংসের কেজি ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা, ব্রয়লার মুরগির দাম ওঠানামা করলেও এখন ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কক ও সোনালী মুরগি কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। লাল ডিমের ডজন ১৩০ টাকা হলেও খুচরা বাজারে প্রতি হালি ডিমের দাম রাখছে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা।খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, বর্তমানে সব ধরনের সবজি ও মাছের দাম তুলনামূলক বেশি। এ কারণে ডিমের চাহিদা বেড়েছে। তাই দাম কিছুটা বাড়তি। প্রতি ডজনে ৫ টাকা বেড়ে এখন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৪৪ টাকায়। আর প্রতি ডজন সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকায়।এছাড়া বাজারে চাষের রুই-কাতল মাছ ৩৫০ থেকে ৫৫০ টাকা, শিং মাছ ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা, সিলভার কার্প-গ্রাস কার্প ২৮০ থেকে ৩৩০ টাকা, পাবদা ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, চাষের কই, তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস ২৫০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকা, বাইন, বাইল মাছ ৭০০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিকেজি বোয়াল ৮০০-১০০০ টাকা, কোরাল ৮৫০-৯০০ টাকা, আইড় ৭০০-৮০০ টাকা, চাষের রুই ৩০০-৪৫০ টাকা ও কাতল ৪৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।এ ছাড়া তেলাপিয়া ১৮০ টাকা, চাষের পাঙাশ ২০০ টাকা, চাষের ট্যাংরা ৬০০ টাকা, এবং পাবদা ও শিং ৪০০-৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।রাজধানীর বাজারে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকায়, খাসি ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায়, আর বকরি ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকায়। দাম অপরিবর্তিত থাকলেও ক্রেতারা বলছেন, অন্যান্য পণ্যদ্রব্যের সঙ্গে মিলিয়ে এখন এসবও ‘বিলাসিতা’ হয়ে দাঁড়িয়েছে।নূর মোহাম্মদ নামে এক ক্রেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা আমাদের দাদা-দাদীর কাছে শুনেছি। যুদ্ধের পর বাংলাদেশে অভাব দেখা দিয়েছিল। যে অভাবের ফলে মানুষ রাস্তার পাশে থাকা কচু গাছ তুলে লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে খেয়েছে। বর্তমান বাজারের যে পরিস্থিতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের হয়তো এবার ঘাস, লতা-পাতা সিদ্ধ করে খেতে হবে।পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত প্রোটিন না খেলে শরীরে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি-কমপ্লেক্সসহ নানা উপাদানের ঘাটতি দেখা দেয়। এতে শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ব্যাহত হয় এবং গর্ভবতী নারীদের জটিলতা বাড়ে।জাতীয় পুষ্টি ইনস্টিটিউটের এক কর্মকর্তা জানান, দাম বাড়ার কারণে অনেক পরিবার সপ্তাহে এক-দু’দিনও মাংস খেতে পারছে না। এই প্রবণতা দীর্ঘমেয়াদে জাতির সার্বিক পুষ্টি অবস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজারে মূল্য নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সরকারকে স্বল্প আয়ের পরিবারগুলোর জন্য প্রোটিন খাদ্যে সহায়তা বাড়াতে হবে, নইলে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম পুষ্টিহীনতায় ভুগবে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
চলতি অক্টোবর মাসের প্রথম ১৫ দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে পাঠিয়েছেন ১.৪৩ বিলিয়ন (১৪৩ কোটি ৫০ লাখ) মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা, যা প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে গণনা করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) তার হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করেছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান জানান, চলতি বছরের অক্টোবরের প্রথম ১৫ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ১২ কোটি ৫০ লাখ ডলার বেশি। গত বছরের একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিলো ১৩১ কোটি ডলার।চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের শুরু থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ৯০২ কোটি ১০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে (জুলাই-১৩ অক্টোবর, ২০২৪) রেমিট্যান্স ছিলো ৭৮৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার। অর্থবছর অনুযায়ী রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ।বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের মাস ভিত্তিক প্রবাসী আয়ের প্রবাহ ছিল যথাক্রমে—জুলাই মাসে ২৪৭ কোটি ৭৮ লাখ ডলার, আগস্টে ২৪২ কোটি ১৯ লাখ ডলার এবং সেপ্টেম্বরে ২৬৮ কোটি ৫৮ লাখ ডলার।উল্লেখ্য, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মার্চ মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলারে পৌঁছেছিলো, যা ছিলো ওই অর্থবছরের সর্বোচ্চ রেকর্ড। পুরো অর্থবছরে প্রবাসী আয় দাঁড়ায় ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছিলো ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। ওই অর্থবছরের মাসভিত্তিক রেমিট্যান্স ছিলো- জুলাইয়ে ১৯১.৩৭ কোটি, আগস্টে ২২২.১৩ কোটি, সেপ্টেম্বরে ২৪০.৪১ কোটি, অক্টোবরে ২৩৯.৫০ কোটি, নভেম্বরে ২২০ কোটি, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি, মার্চে ৩২৯ কোটি, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি, মে মাসে ২৯৭ কোটি এবং জুনে ২৮২ কোটি ডলার।ভোরের আকাশ/এসএইচ
কর জাল সম্প্রসারণ ও রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির নতুন ১২টি কমিশনারেট, কাস্টমস হাউস ও বিশেষায়িত ইউনিট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।নতুন কাঠামোর আওতায় এনবিআরের কাস্টমস ও ভ্যাট অনুবিভাগে মোট ৩ হাজার ৫৯৭টি নতুন পদ সৃজন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৩৭৩টি ক্যাডার পদ এবং ৩ হাজার ২২৪টি নন-ক্যাডার পদ।বুধবার (১৫ অক্টোবর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানান এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আল আমিন শেখ।এতে বলা হয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাস্টমস ও ভ্যাট প্রশাসনে ব্যাপক সংস্কার, পুনর্গঠন ও সম্প্রসারণ করেছে সরকার। নতুন ১২টি কমিশনারেট, কাস্টমস হাউস ও বিশেষায়িত ইউনিট সৃজন করে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ ইতোমধ্যে আদেশ জারি করেছে।এনবিআর বলছে, এই উদ্যোগের মাধ্যমে কর জাল সম্প্রসারণ করে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি, জাতীয় অর্থনীতিতে স্বনির্ভরতা অর্জন, সেবার মানোন্নয়ন এবং ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। একই সঙ্গে পরোক্ষ কর ব্যবস্থাকে আরও গতিশীল ও কার্যকর করে তোলার লক্ষ্যেও এই সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে।জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর প্রশাসনিক অনুমোদনের পর অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) থেকে এ সংক্রান্ত সরকারি আদেশ জারি করা হয়।বিবৃতিতে আরও বলা হয়, তিন ধাপে নতুন দপ্তর প্রতিষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে রয়েছে ৫টি নতুন মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) কমিশনারেট, ৪টি নতুন কাস্টমস হাউস, ৩টি বিশেষায়িত দপ্তর।এ ছাড়া বিদ্যমান কমিশনারেট ও কাস্টমস হাউসগুলোর জনবল বৃদ্ধি ও কাঠামোগত সম্প্রসারণ, ঢাকা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালে নতুন কাস্টমস কার্যক্রম, এবং কাস্টমস ও ভ্যাট গোয়েন্দা কার্যক্রমের বিকেন্দ্রীকরণ করা হয়েছে।এ বিষয়ে এনবিআরের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, “এই পুনর্গঠনের মাধ্যমে পরোক্ষ কর আহরণের প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। ফলে দেশের কর-জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধি, বিনিয়োগ সম্প্রসারণ, ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত হবে। এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে রাজস্ব প্রশাসন আরও আধুনিক, কার্যকর ও নাগরিকবান্ধব রূপ পাবে। যা দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।ভোরের আকাশ/তা.কা
দেশের বাজারে আরেক দফা স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ২ হাজার ৬১৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ লাখ ১৬ হাজার ৩৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা দেশের ইতিহাসে মূল্যবান এই ধাতুর সর্বোচ্চ দাম।মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। আগামীকাল বুধবার (১৫ অক্টোবর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।নতুন দাম অনুযায়ী, দেশের বাজারে প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ১৬ হাজার ৩৩২ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৬ হাজার ৪৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭৭ হাজার ১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪৭ হাজার ৩৫১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।এদিকে, বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার ২০৫ টাকায়। যা দেশের ইতিহাসে রুপার সর্বোচ্চ দাম। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৫ হাজার ৯১৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৫ হাজার ৭৪ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৮০২ টাকায়।ভোরের আকাশ/এসএইচ