ছবি: সংগৃহীত
২০১৩ সালের জাতীয়করণ ঘোষণার আওতায় বাদ পড়া প্রায় ৫ হাজার বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি থেকে এ দাবি জানানো হয়। এখান থেকে তাদের আজ সচিবালয়ে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার কথা রয়েছে।
সমিতির সভাপতি মো. মামুনুর রশিদ খোকন বলেন, ২০১৩ সালের ২৭ মে প্রকাশিত গেজেট অনুযায়ী ৩০ হাজার ৩৫২টি বিদ্যালয় জাতীয়করণের আওতায় আসার কথা থাকলেও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে ২৬ হাজার ১৯৩টি বিদ্যালয় জাতীয়করণ করা হয়। বঞ্চিত এসব বিদ্যালয় যদিও উপজেলা ও জেলা টাস্কফোর্স কমিটির সুপারিশে জাতীয়করণের উপযুক্ত বিবেচিত হয় এবং তা মন্ত্রণালয়ে পাঠানোও হয়, কিন্তু এখনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালে টানা ১৮ দিনের আন্দোলনের সময় তৎকালীন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব আকরাম আল হোসেন এবং মহাপরিচালক মঞ্জুর কাদির দুই মাসের মধ্যে বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণের আশ্বাস দিয়েছিলেন। এমনকি ২০১৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকেও চিঠি ইস্যু করা হয়। এরপরও শিক্ষকদের দাবি পূরণ না হওয়ায় তারা ২০১৯ সালে ৫৬ দিনের অনশন কর্মসূচি পালন করি।
সমিতির সভাপতি আরও বলেন, ২০২৫ সালের শুরুতেও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে একাধিকবার আন্দোলন চালানোর পর, সর্বশেষ গত ৩ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একটি নির্দেশনা ইস্যু হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। তবে আশার কথা, ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কনসালটেশন কমিটি অনধিক ৫ হাজার বিদ্যালয়কে জাতীয়করণের সুপারিশ প্রেরণ করেছে।
তিনি দাবি জানিয়ে বলেন, আমাদের ন্যায্য দাবির বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে আছে। এখন প্রধান উপদেষ্টার সরাসরি হস্তক্ষেপ ছাড়া সমাধান দেখছি না। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি চলমান থাকবে। অবস্থান কর্মসূচিতে সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ফিরোজ উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ আলী লিটনসহ অর্ধশত শিক্ষক উপস্থিত রয়েছেন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ২০২৫ সালের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৫২.৫৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭ জন।বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় শিক্ষা বোর্ড মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী।এর আগে শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট, পরীক্ষাকেন্দ্র, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও এসএমএসের মাধ্যমে ফল প্রকাশ করা হয়।তিনি জানান, চট্টগ্রাম নগরে পাসের হার ৭০.৯০ শতাংশ। জেলায় পাসের হার ৪৩.৬৩ শতাংশ। তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে রাঙামাটিতে পাসের হার ৪১.২৪ শতাংশ, খাগড়াছড়িতে ৩৫.৫৩ শতাংশ ও বান্দরবানে ৩৬.৩৮ শতাংশ। কক্সবাজার জেলায় পাসের হার ৪৫.৩৯ শতাংশ।চলতি বছর চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ২ হাজার ৯৭০ জন। এদের মধ্যে পাস করেছেন ৫৩ হাজার ৫৬০ জন। ছাত্রদের পাসের হার ৪৮.৯৫ শতাংশ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৫৫.৪৯ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৭৮.৭৫ শতাংশ। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে পাসের হার ৫৫.৩০ শতাংশ ও মানবিক বিভাগে পাসের হার ৩৭.০৮ শতাংশ। তবে গতবারের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই কমেছে। গত বছর পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১০ হাজার ২৬৯ জন।সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান ইলিয়াছ উদ্দিন আহাম্মদ ও সচিব এ কে এম সামছু উদ্দিন আজাদ।সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ ওয়েবসাইটের www.educationboardresults.gov.bd ঠিকানার রেজাল্ট কর্নার-এ ক্লিক করে প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন নম্বর দিয়ে ফলাফল ডাউনলোড করা যাবে। শিক্ষার্থীরাও একই ওয়েবসাইট ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডের নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে ফল জানতে পারবেন। এ ছাড়া, মোবাইলে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়েও ফলাফল জানা যাবে। তবে শিক্ষা বোর্ড, শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা পত্রিকা অফিস থেকে সরাসরি ফল পাওয়া যাবে না বলে জানানো হয়েছে।ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করা যাবে ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। আবেদন শুধু অনলাইনে করতে হবে– ওয়েবসাইট https://rescrutinu.eduboardresult.gov.bd-এর মাধ্যমে। আবেদন প্রক্রিয়ার বিস্তারিত নির্দেশনা শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট ও জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয় ২৬ জুন এবং শেষ হয় ১৯ আগস্ট। নির্ধারিত সময়ের কিছুদিন পর কয়েকটি স্থগিত পরীক্ষা সম্পন্ন হয়।ভোরের আকাশ/মো.আ.
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল ও সিনেট নির্বাচনে ভোটাদানে শিক্ষার্থীদের আঙুলে যে কালি দেওয়া হচ্ছে, সেটি ‘মুছে যাচ্ছে’ বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্রদল ও কয়েকজন শিক্ষার্থী।এমন অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সালেহ্ হাসান নকীব বলেছেন, আমি বলব, আপনি যদি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কালি লাগানো মাত্র ঘষাঘষি না করেন, একটু শোকানোর সময় দেন, কালি উঠবে না, ইনশাআল্লাহ।বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৯টার কিছু পর থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। সকাল ১০টার দিকে জুবেরী ভবন কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে উপাচার্য এ কথা বলেছেন।রাকসুতে দ্রুত ফলাফল দিয়ে উদাহরণ তৈরি করতে চান কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে উপাচার্য বলেন, নির্বাচনের ফল দিতে ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা লাগতে পারে বলে। ছয়টি ওএমআর মেশিন সর্বোচ্চ পারফরমেন্সে চললে এ সময় লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনকে এই সময়টা দিতে হবে।উপাচার্য বলেন, ভোট পুরোপুরি সুষ্ঠুভাবে চলছে। ভেতরে ও বাইরে বড় ডিসপ্লেতে সব কার্যক্রম উন্মুক্ত রাখা হয়েছে, সবাই দেখতে পারবেন কী হচ্ছে। রাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তাঁদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পেতে চলেছে।নির্বাচনের পরিবেশ এখন পর্যন্ত ভালো আছে উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো এখন পর্যন্ত তেমন কিছু শোনা যায়নি। শুধু গরমে শিক্ষার্থীরা একটু কষ্ট পাচ্ছেন।ভোরের আকাশ/তা.কা
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে ফেল করেছেন ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন শিক্ষার্থী। মোট পরীক্ষার্থীর ৪১ দশমিক ১৭ শতাংশই ফেল করেছেন।বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় সব শিক্ষা বোর্ড থেকে একযোগে এ ফল প্রকাশ করা হয়। পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বোর্ডের ওয়েবসাইট ও এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে পারবেন।প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, এবার এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেন ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬১ জন শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে পাস করেছেন ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন শিক্ষার্থী। গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। আর ফেল করেছেন ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন। গড় ফেলের হার ৪১ দশমিক ১৭ শতাংশ।তবে অকৃতকার্যসহ অন্যান্য সবাই ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই আবেদন গ্রহণ করা হবে আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে https: //rescrutiny.eduboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বোর্ডের ওয়েবসাইট ও এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে পারবেন।সাধারণ শিক্ষা বোর্ডগুলোর মধ্যে ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৬৪.৬২ শতাংশ, রাজশাহী বোর্ডে পাসের হার ৫৯.৪০ শতাংশ, কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৪৮.৮৬ শতাংশ, যশোর বোর্ডে পাসের হার ৫০.২০ শতাংশ, চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার ৫২.৫৭ শতাংশ, বরিশাল বোর্ডে পাসের হার ৬২.৫৭ শতাংশ, সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৫১.৮৬ শতাংশ, দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৫৭.৪৯ শতাংশ এবং ময়মনসিংহ বোর্ডে পাসের হার ৫১.৫৪ শতাংশ।চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় দেশের ৩৪৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাসের হার শতভাগ। যদিও ২০২৪ সালে শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ১৩৮৮টি। সে অনুযায়ী এবার শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে ১ হাজার ৪৩টি।অন্যদিকে, এবার ২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল করেছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এবার মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৯৭ জন।বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় একযোগে দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডসহ মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ফল প্রকাশিত হয়। জানা গেছে, দেশের ৯টি সাধারণ ও কারিগরি এবং মাদরাসা বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। ২০২৪ সালে পাসের হার ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। সেই হিসাবে এবার পাসের হার কমেছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এবার সারা দেশে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৯৭ জন। ২০২৪ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন এক লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন। সে হিসাবে এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে ৭৬ হাজার ৮১৪ জন।এবার চেয়ে বেশি জিপিএ-৫ পেয়েছেন ঢাকা বোর্ডের শিক্ষার্থীরা। এই বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৬ হাজার ৬৩ জান। এছাড়া রাজশাহী বোর্ডে ১০ হাজার ১৩৭ জন, দিনাজপুর বোর্ডে ৬ হাজার ২৬০ জন, চট্টগ্রাম বোর্ডে ৬ হাজার ৯৭ জন, যশোর বোর্ডে ৫ হাজার ৯৯৫ জন, মাদ্রাসা বোর্ডে ৪ হাজার ২৬৮ জনম, কুমিল্লা ২ হাজার ৭০৭ জন, ময়মনসিংহ বোর্ডে ২ হাজার ৬৮৪ জন, বরিশাল বোর্ডে ১ হাজার ৬৭৪ জন, কারিগরি বোর্ডে ১ হাজার ৬১০ জন ও সিলেট বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ হাজার ৬০২ জন।ফল জানবেন যেভাবেসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের Result কর্নারে ক্লিক করে বোর্ড ও প্রতিষ্ঠানের EIIN-এর মাধ্যমে ফলাফল ডাউনলোড করতে পারবে। এছাড়া পরীক্ষার্থীরা নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে, শিক্ষা বোর্ডগুলোর সমন্বিত ওয়েবসাইট ঠিকানা www.educationboardresults.gov.bd এবং সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফলাফল সংগ্রহ করতে পারবে। এ ছাড়া নির্ধারিত শর্ট কোড 16222-এ SMS করে ফল পাওয়া যাবে।এসএমএসের মাধ্যমে যেভাবে ফল পাবেনমোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে HSC লিখে স্পেস দিয়ে ইংরেজিতে বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর দিতে হবে। এরপর স্পেস দিয়ে পরীক্ষার বছর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে। (উদাহরণ: HSC DHA ROLL YEAR)। ফিরতি মেসেজে ফল জানিয়ে দেয়া হবে।ফল পুনঃনিরীক্ষণএদিকে, ফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য https://rescrutiny.eduboardresults.gov.bd-এর মাধ্যমে ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করা হবে। আবেদন পদ্ধতি শিক্ষাবোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে এবং পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে।এবারের এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা গত ১৯ আগস্ট শেষ হয়। ব্যবহারিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ২১ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত। ১২ লাখেরও বেশি পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষায় বসেন ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ ছাত্র এবং ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ ছাত্রী। সারাদেশে ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়।ঢাকা বোর্ডে পরীক্ষার্থী ২ লাখ ৯১ হাজার ২৪১, রাজশাহীতে ১ লাখ ৩৩ হাজার ২৪২, কুমিল্লায় ১ লাখ ১ হাজার ৭৫০, যশোরে ১ লাখ ১৬ হাজার ৩১৭ ও চট্টগ্রামে ১ লাখ ৩৫ জন। এ ছাড়া বরিশালে পরীক্ষার্থী ৬১ হাজার ২৫, সিলেটে ৬৯ হাজার ৬৮৩, দিনাজপুরে ১ লাখ ৩ হাজার ৮৩২ এবং ময়মনসিংহে ৭৮ হাজার ২৭৩ জন। মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষার্থী ৮৬ হাজার ১০২ জন। কারিগরি বোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৯ হাজার ৬১১ জন।ভোরের আকাশ/এসএইচ