আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ : ২৬ আগস্ট ২০২৫ ০৪:১৪ পিএম
সংগৃহীত ছবি
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত ২৫ আগস্ট একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন, যার মাধ্যমে জাতীয় পতাকা পোড়ানোকে দণ্ডনীয় কর্মকাণ্ড হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আদেশ অনুযায়ী, পতাকা পোড়ানো ব্যক্তিকে ১ বছরের জেল এবং কোনো আগাম মুক্তি নেই। এছাড়া, বিদেশি নাগরিকরা এ ধরনের কর্মকাণ্ড করলে তাদের ভিসা বাতিল ও যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত করা হবে।
যদিও যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট ১৯৮৯ সালে রায় দিয়ে পতাকা পোড়ানোকে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অংশ হিসেবে সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মাধ্যমে সুরক্ষিত ঘোষণা করেছে, ট্রাম্প প্রশাসনের যুক্তি, পতাকা পোড়ানো তাৎক্ষণিকভাবে আইনবিরোধী কার্যক্রম উসকে দিতে পারে এবং বিদেশি নাগরিকরা এভাবে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভয় দেখাতে চেষ্টা করছেন।
নির্বাহী আদেশে মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, পতাকা পোড়ানোর ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য সর্বোচ্চ মাত্রায় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য। তবে এখন পর্যন্ত এই অভিযোগের পক্ষে কোনো তথ্য বা প্রমাণ প্রকাশ করা হয়নি।
পুতিন-পেজেশকিয়ান ফোনালাপ, আলোচনা হলো যেসব বিষয় নিয়েপুতিন-পেজেশকিয়ান ফোনালাপ, আলোচনা হলো যেসব বিষয় নিয়ে
সমালোচনা মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য কাজ করা সংগঠনগুলো আদেশকে তীব্রভাবে নিন্দা জানিয়েছে। ফায়ার সংগঠন বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রেসিডেন্টের উদ্যোগ সংবিধানের প্রথম সংশোধনীকে প্রভাবিত করার চেষ্টা, যা নাগরিক স্বাধীনতার মূলভিত্তিকে আঘাত করেছে।
ভোরের আকাশ/তা.কা