ইইউর নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়ার তোয়াক্কা নেই, ইউক্রেনে অভিযান চলবে: মেদভেদেভ
ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে রাশিয়ার ওপর ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ধারাবাহিক নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও অবস্থান কঠোর করেছে মস্কো। রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ইইউ’র নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়া বিচলিত নয়, বরং ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চলবে আগের চেয়েও জোরালোভাবে।
টেলিগ্রামে দেওয়া এক বার্তায় মেদভেদেভ বলেন, “রাশিয়ার অর্থনীতি এই চাপ সত্ত্বেও টিকে থাকবে। ইউক্রেনীয় সেনাদের ছত্রভঙ্গ ও পরাজিত করার অভিযান চলমান থাকবে। খুব শিগগিরই কিয়েভসহ ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোর ওপর হামলার মাত্রা আরও বাড়বে।”
তিনি আরও বলেন, “এখন সময় এসেছে ইইউ’র সঙ্গে রাজনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করার। আমাদের উচিত এই ব্লকের সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখা।”
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে এটি ছিল ইইউ’র ১৮তম নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজ। গত সপ্তাহের বুধবার এই নতুন নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করেন ইইউ পররাষ্ট্রবিষয়ক শীর্ষ কর্মকর্তা কাজা কালাস।
এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে:
রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ তহবিল Russian Direct Investment Fund (RDIF)
২২টি রুশ ব্যাংক, যাদের সঙ্গে ইউরোপীয় ব্যাংকগুলোর সব ধরনের লেনদেন নিষিদ্ধ
নর্ড স্ট্রিম গ্যাস পাইপলাইন, যার মাধ্যমে রাশিয়া ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ করত
প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে এক গুপ্ত হামলায় নর্ড স্ট্রিম পাইপলাইনের বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং তারপর থেকে এটি অকার্যকর অবস্থায় পড়ে আছে।
২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়ার সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকেই ইউরোপ ও পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক উত্তেজনাপূর্ণ হয়ে ওঠে। যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধে ইতোমধ্যে দুই পক্ষ মিলিয়ে প্রায় ১২ লাখ মানুষ নিহত ও আহত হয়েছেন।
ইইউ মনে করে, অর্থনৈতিক চাপ ও কূটনৈতিক বিচ্ছিন্নতার মাধ্যমে রাশিয়াকে শান্তি আলোচনায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব। কিন্তু মস্কোর কড়া অবস্থান এবং মেদভেদেভের বক্তব্য সেই আশাকে আরও দুর্বল করে দিচ্ছে বলে মত বিশ্লেষকদের।
সূত্র: আরটি (Russia Today)
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) প্রধান ইমরান খান রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে বন্দী রয়েছেন। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া একটি পোস্টে তিনি সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন।পোস্টে ইমরান খান জানান, “জেলে আমি বা আমার স্ত্রী বুশরা বিবির কোনো ক্ষতি হলে তার দায়ভার সম্পূর্ণভাবে বর্তাবে সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের ওপর।” তিনি দাবি করেন, কারাগারে তার প্রতি যে আচরণ করা হচ্ছে তা দিনদিন আরও নির্দয় হয়ে উঠছে। একই সঙ্গে তার স্ত্রীর মৌলিক অধিকারও খর্ব করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।ইমরানের ভাষ্য, “বুশরার টেলিভিশন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, আমাদের মৌলিক অধিকার স্থগিত রাখা হয়েছে। এই পরিস্থিতির নেপথ্যে রয়েছেন আসিম মুনির।” তিনি আরও জানান, সেনাপ্রধানের সঙ্গে তার অতীত রাজনৈতিক টানাপড়েনই এই নির্যাতনের উৎস। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকাকালীন তিনি মুনিরকে আইএসআই প্রধানের পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন। এরপর মুনির তার স্ত্রী বুশরা বিবির সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেন, যা ইমরান প্রত্যাখ্যান করেন।“এই ঘটনার পর থেকেই মুনির আমাদের প্রতি প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে ওঠেন,” মন্তব্য করেন পিটিআই প্রধান। তিনি বলেন, “আমি সারাজীবন জেলে থাকতে রাজি, কিন্তু অন্যায়ের কাছে মাথানত করব না। পাকিস্তানের জনগণকেও বলছি, অন্যায়কে কোনো অবস্থাতেই মেনে নেবেন না।”পিটিআই-এর কেন্দ্রীয় তথ্য সচিব শেখ ওয়াকাস আকরাম এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, ইমরান খানকে দিনে ২২ ঘণ্টা একা একটি ছোট কক্ষে আটকে রাখা হচ্ছে। তিনি কোনো সংবাদপত্র, টেলিভিশন বা বই পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন না। এমনকি তার আইনজীবী ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না।আকরাম এই আচরণকে ‘মানসিক নির্যাতন’ এবং ‘মানবাধিকার লঙ্ঘন’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, “আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ছয়জন নির্ধারিত ব্যক্তির সঙ্গে ইমরান খানের দেখা করার অনুমতি থাকার কথা, কিন্তু তা মানা হচ্ছে না। এমনকি তার স্ত্রী বুশরা বিবি এবং বোন আলিমা খানও দেখা করতে পারছেন না।”এ ঘটনাকে আদালতের আদেশ অমান্য করা এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি চরম অবজ্ঞা বলেও উল্লেখ করেন আকরাম।সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া, এনডিটিভি, ডন নিউজভোরের আকাশ//হ.র
নাইজেরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জামফারা রাজ্যে সশস্ত্র দস্যুদের হামলায় অন্তত ৯ জন নিহত হয়েছেন এবং ১০০-র বেশি নারী, পুরুষ ও শিশুকে অপহরণ করা হয়েছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন এলাকাবাসী ও সরকারি কর্মকর্তারা।দীর্ঘদিন ধরে সহিংসতায় জর্জরিত জামফারা রাজ্যে এ হামলার পর নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। হামলাটি চালায় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো, যারা বিগত কয়েক বছরে হাজার হাজার মানুষকে অপহরণ এবং শত শত মানুষকে হত্যা করেছে।স্থানীয় আইনপ্রণেতা হামিসু ফারু বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, “এখন পর্যন্ত অন্তত ১০০ জনকে অপহরণ করা হয়েছে, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছে। হামলাকারীরা এখনো গ্রামে ঘরে ঘরে তল্লাশি চালিয়ে মানুষ ধরে নিয়ে যাচ্ছে।”তালাতা মাফারা জেলার প্রশাসক ইয়াহায়া ইয়ারি আবুবকর ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, “হামলায় ৯ জন নিহত হয়েছেন এবং অন্তত ১৫ জনকে অপহরণ করা হয়েছে।”জানগেবে গ্রামের বাসিন্দা আবু জাকি জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে গ্রামের স্বেচ্ছাসেবী প্রতিরক্ষা দলের প্রধান ও তার পাঁচ সহকর্মী রয়েছেন। এ ছাড়া আরো তিনজন সাধারণ মানুষও নিহত হন। আরেক স্থানীয় বাসিন্দা বেল্লো আহমাদু বলেন, “এখন সবাই কৃষিকাজ করতে ভয় পাচ্ছে, যেকোনো সময় আবার হামলা হতে পারে।”প্রসঙ্গত, এই জানগেবে গ্রামেই ২০২১ সালে এক বোর্ডিং স্কুল থেকে প্রায় ৩০০ ছাত্রীকে অপহরণ করেছিল সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো। পরে মুক্তিপণ দিয়ে তাদের ছাড়িয়ে আনা হয়।এবারের হামলায় গ্রামটি দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ করে রাখা হয় বলে জানান বাসিন্দা মোহাম্মদ উসমান। “গোটা গ্রাম ঘিরে তারা গণহারে অপহরণ চালায়। এরপর হাজারো মানুষ আতঙ্কে গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে গেছে,” বলেন তিনি।এ হামলা প্রসঙ্গে জামফারা রাজ্য পুলিশের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।জানা যায়, এই দস্যু গোষ্ঠীগুলোর ঘাঁটি রয়েছে বিশাল এক বনাঞ্চলে, যা জামফারা, কাতসিনা, কাদুনা ও নাইজার রাজ্যের সীমান্তজুড়ে বিস্তৃত। শুরুতে কৃষক ও পশুচারকদের মধ্যে জমি ও সম্পদ নিয়ে বিরোধ থাকলেও, পরে অস্ত্র পাচার ও অপরাধচক্রের সক্রিয়তায় তা রূপ নেয় এক জটিল সশস্ত্র সংঘাতে।জামফারা রাজ্য সরকার বর্তমানে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবী মিলিশিয়া গঠন করে এসব গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। গত মাসেই রাজ্যের শিনকাফি জেলায় গোয়েন্দা পুলিশের সহায়তায় চালানো এক অভিযানে প্রায় ১০০ সন্ত্রাসীকে হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।নতুন করে এই হামলা প্রমাণ করছে, নাইজেরিয়ার নিরাপত্তা পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি এবং সাধারণ মানুষের জীবন প্রতিদিনই ঝুঁকির মুখে।ভোরের আকাশ//হ.র
মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়াল নির্মাণের অনুমোদন দেওয়ায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও সমালোচনার মুখে পড়েছেন। সীমান্ত সুরক্ষার নামে নেয়া এই একতরফা সিদ্ধান্তে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে মেক্সিকো সরকার।মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লউদিয়া শেইনবাউম শুক্রবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো রাজ্যে সীমান্ত দেয়ালের নতুন অংশ নির্মাণের সঙ্গে মেক্সিকো কোনোভাবেই জড়িত নয়। তিনি বলেন, “তারা নিজেরাই এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। আমরা দেয়াল সমর্থন করি না। আমাদের লক্ষ্য সহযোগিতা ও সমন্বয়ের মাধ্যমে একটি নিরাপদ সীমান্ত নিশ্চিত করা।”শেইনবাউম এ প্রকল্পকে মার্কিন সরকারের একতরফা পদক্ষেপ হিসেবে অভিহিত করে এর নিন্দা জানান। তিনি জোর দিয়ে বলেন, “আমরা উন্নয়নভিত্তিক সহযোগিতায় বিশ্বাস করি এবং যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী মেক্সিকান নাগরিকদের মর্যাদা রক্ষা করাকেই অগ্রাধিকার দিই।”জানা গেছে, ট্রাম্প প্রশাসন নিউ মেক্সিকোর সান্তা তেরেসা ও মেক্সিকোর সিউদাদ জুয়ারেজের মধ্যবর্তী সীমান্তে ৯.৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ৯ মিটার উঁচু একটি নতুন দেয়াল নির্মাণ শুরু করেছে। এটি পূর্ববর্তী ৫.৫ মিটার উঁচু পুরনো দেয়ালের পেছনে নির্মিত হচ্ছে।এ উদ্যোগকে কেন্দ্র করে মার্কিন-মেক্সিকো কূটনৈতিক সম্পর্ক নতুন করে উত্তেজনার মুখে পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।সূত্র: সিনহুয়াভোরের আকাশ//হ.র
রাশিয়ার বিরুদ্ধে তিন বছরের যুদ্ধের মধ্যেই ইউক্রেনে বড় ধরনের সরকার পুনর্গঠন করেছেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগসহ একাধিক শীর্ষ পদে পরিবর্তন আনা হয়েছে।বৃহস্পতিবার পার্লামেন্টে অনুমোদনের পর ৩৯ বছর বয়সী ইউলিয়া সুভরিদেঙ্কো ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ডেনিস স্যামিহালের স্থলাভিষিক্ত হলেন, যিনি ২০২০ সাল থেকে এই পদে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।সুভরিদেঙ্কো পূর্বে প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সময় তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজসম্পদ চুক্তিতে যুক্ত ছিলেন, যা কিয়েভ ও ওয়াশিংটনের সম্পর্ক জোরদারে সহায়ক ছিল।নতুন দায়িত্ব নেওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে সুভরিদেঙ্কো বলেন, “আমাদের সরকার একটি শক্তিশালী, আত্মনির্ভরশীল এবং উন্নয়নশীল ইউক্রেন গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। অস্ত্র উৎপাদন, সামরিক শক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিশ্চিত করাই আমাদের অগ্রাধিকার।”তিনি আরও যোগ করেন, “যুদ্ধ পরিস্থিতি আমাদের সময় নেয় না। তাই প্রতিটি সিদ্ধান্ত দ্রুত, শক্তিশালী ও কার্যকর হতে হবে।”বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ডেনিস স্যামিহালকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, যেখানে সম্প্রতি দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। এই পদে তার অভিজ্ঞতা ও প্রশাসনিক দক্ষতা কাজে লাগানোর প্রত্যাশা করা হচ্ছে।পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্দ্রিয়ি সিবিহা তার দায়িত্বে বহাল থাকছেন। অন্যদিকে, জেলেনস্কি নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে বিদায়ী বিচারমন্ত্রী ওলগা স্টেফানিশিনার নাম প্রস্তাব করেছেন। মার্কিন অনুমোদন পেলেই তিনি দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।স্টেফানিশিনা ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন এবং সাম্প্রতিক খনিজসম্পদ চুক্তিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।তবে এই রদবদল নিয়ে সমালোচকরাও মুখ খুলেছেন। অনেকের মতে, কেবল মুখ বদলালেও সরকারে বহু পুরনো ব্যক্তিই পুনঃনিয়োগ পেয়েছেন। কেউ কেউ অভিযোগ করছেন, জেলেনস্কি তার বিশ্বস্ত সহযোগীদের দিয়ে প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলো পূরণ করে ক্ষমতা আরও কেন্দ্রীভূত করছেন।ভোরের আকাশ//হ.র