ঝিনাইদহে ১৬০০ কৃষক পেলেন আউশ ধানের বীজ ও সার
ঝিনাইদহে ১৬০০ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে আউশ ধানের বীজ ও সার বিতরণ শুরু হয়েছে।
সোমবার (২৪ মার্চ) সকাল ১০টায় সদর উপজেলা কৃষি অফিসে দুইদিন ব্যাপী বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিয়া আক্তার চৌধুরী।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নূর এ নবী'র সভাপতিত্বে বীজ ও সার বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ জুনাইদ হাবীব ও কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মীর রাকিবুল ইসলাম।
দুই দিনে প্রত্যেক কৃষককে ৫ কেজি বীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার এবং ১০ কেজি এমওপি সার দেয়া হবে। সদর উপজেলায় ১৬০০ কৃষকের মধ্যে মোট ৮ মেট্রিক টন বীজ ও ৩২ মেট্রিক টন সার বিতরণ করা হচ্ছে। সোমবার ও আগামীকাল মঙ্গলবার এসব বীজ ও সার বিতরণ করা হবে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
ঝিনাইদহে ১৬০০ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে আউশ ধানের বীজ ও সার বিতরণ শুরু হয়েছে।সোমবার (২৪ মার্চ) সকাল ১০টায় সদর উপজেলা কৃষি অফিসে দুইদিন ব্যাপী বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিয়া আক্তার চৌধুরী।সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নূর এ নবী'র সভাপতিত্বে বীজ ও সার বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ জুনাইদ হাবীব ও কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মীর রাকিবুল ইসলাম।দুই দিনে প্রত্যেক কৃষককে ৫ কেজি বীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার এবং ১০ কেজি এমওপি সার দেয়া হবে। সদর উপজেলায় ১৬০০ কৃষকের মধ্যে মোট ৮ মেট্রিক টন বীজ ও ৩২ মেট্রিক টন সার বিতরণ করা হচ্ছে। সোমবার ও আগামীকাল মঙ্গলবার এসব বীজ ও সার বিতরণ করা হবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দেশের বৃহত্তম পেঁয়াজ উৎপাদনকারী এলাকা ঝিনাইদহের শৈলকুপার হাট-বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে। তবে আশানুরূপ ফলন ও দাম না হওয়ায় হতাশ চাষিরা। তারা বলছেন, সাধারণত গড়ে বিঘাপ্রতি ৫০ থেকে ৬০ মণ পেঁয়াজ উৎপাদন হয়। সেখানে বিঘাপ্রতি গড়ে ২০ থেকে ৩০ মণ পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। বর্তমান বাজার মূল্যে প্রতি মণ সর্বোচ্চ ৮শ থেকে ১১শ টাকা। এরকম মূল্য থাকলে আমাদের লাভতো দূরে থাক আসল নিয়ে চিন্তা করতে হবে।উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার ১৩ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে পেঁয়াজ রোপণ হয়েছে। যা গত মৌসুমের তুলনায় ৫ হাজার হেক্টর বেশি। শনিবার শৈলকুপা বাজারের পেঁয়াজ বিক্রি করতে আসা চাষি শরিফ বিশ্বাস বলেন, পেঁয়াজের যে দাম তাতে খরচের টাকা ওঠা মুশকিল।এবার বিঘাপ্রতি খরচ হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১শ’ থেকে ১২শ’ টাকা মণ। হাইব্রিড জাতের সুখসাগর পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭শ’ থেকে ৮’শ টাকা মণ। গড়ে বিঘাপ্রতি উৎপাদন হয়েছে ২০ থেকে ৩০ মণ। ফলে পেঁয়াজ বিক্রি করে উৎপাদন খরচ ঘরে আসবে না।আউশিয়া গ্রামের চাষি মনিরুল ইসলাম বলেন, ৭ বিঘা জমিতে পেঁয়াজ উৎপাদন করেছি। বিঘাপ্রতি খরচ হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। বিক্রি হচ্ছে ৭শ’ থেকে ১১শ’ টাকা মণ। লোকসানের মুখে আমরা।পাইকারি ব্যবসায়ী রোকনুজ্জামান বলেন, বাজারে পেঁয়াজ বেশি। তাই ১১শ’ থেকে ১২শ’ টাকা মণ বিক্রি হচ্ছে।পেঁয়াজ মজুতদার হাজী নুরুজ্জামান বলেন, গত মঙ্গলবারের তুলনায় শনিবার পেঁয়াজের মণে ১ থেকে ২শ’ টাকা বেশি।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুজ্জামান বলেন, পেঁয়াজের ফলন অনেক কম। ফলে এখন যে দাম তাতে চাষির খরচের টাকা পূরণ হবে না। দাম একটু বাড়লে চাষিরা পরিশ্রমের টাকা তুলতে পারবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা সীমান্ত থেকে প্রায় চার কোটি টাকা মূল্যের ৩ কেজি ওজনের ১৬টি স্বর্ণের বার ও ১৪টি স্বর্ণের ছোট টুকরোসহ আফসার আলী (২৮) নামে এক স্বর্ণ চোরাকারবারিকে আটক করেছে বিজিবি।বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় উপজেলার সুলতানপুর সীমান্ত থেকে স্বর্ণের বারগুলো উদ্ধার করা হয়। আটককৃত আফসার আলী উপজেলার দর্শনা থানার ঝাঝাডাঙ্গা গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে। চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি পরিচালক লে. কর্নেল নাজমুল হাসান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।বিজিবি জানায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, সুলতানপুর সীমান্ত এলাকা দিয়ে স্বর্ণের একটি চালান ভারতে পাচার হতে পারে। খবর পেয়ে বিশেষ টহলদল সীমান্তের মেইন পিলার ৭৭/৬-আর থেকে আনুমানিক ৮০০ গজ বাংলাদেশের ভেতরে ছয়ঘড়িয়া প্রাইমারি স্কুলের কাছে অবস্থান নেয়।এসময় সন্দেহভাজন একজন ব্যক্তিকে মোটরসাইকেলযোগে সীমান্তের দিকে যেতে দেখলে তাকে আটক করে তল্লাশি চালানো হয়। তার কোমরে থাকা একটি লাল কাপড়ের বেল্টের ভেতর থেকে ৩ কেজি ৬ গ্রাম ওজনের ছোট-বড় ১৬টি স্বর্ণের বার এবং ১৪টি স্বর্ণের ছোট টুকরো উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত এসব স্বর্ণের আনুমানিক বাজারমূল্য ৩ কোটি ৭৮ লাখ ১৬ হাজার ২০০ টাকা।চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লে. কর্নেল নাজমুল হাসান জানান, উদ্ধারকৃত স্বর্ণের বারগুলো চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারি অফিসে জমা দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে এবং দর্শনা থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাড. ওহিদুজ্জামান দিপু, বিএনপির দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ঈদসামগ্রী উপহার হিসেবে পাঞ্জাবি, লুঙ্গি ও শাড়ি বিতরণ করেন।বৃহস্পতিবার চিতলমারী সরকারি এসএম মাধ্যমিক মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ চত্বরে এ ঈদসামগ্রী নেতাকর্মীদের মাঝে বিতরণ করেন।এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. মোমিনুল হক টুলু বিশ্বাস, যুগ্ম আহ্বায়ক শরিফুল হাসান অপু তালুকদার, যুগ্ম আহ্বায়ক শিপন মুন্সী, বিএনপি নেতা শেখ জাহিদুর রহমান, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক জাকারিয়া মিলন, যুগ্ম আহ্বায়ক হুসাইন বিশ্বাস, সদস্য সচিব শেখ আসাদ, সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মো. নিয়ামত আলী খান, সদস্য সচিব কাশীনাথ বৈরাগী, উপজেলা তাতী দল নেতা রাজীব বাইকসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠন নেতৃবৃন্দ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
ঝিনাইদহে ১৬০০ কৃষক পেলেন আউশ ধানের বীজ ও সার
ঝিনাইদহে ১৬০০ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে আউশ ধানের বীজ ও সার বিতরণ শুরু হয়েছে।
সোমবার (২৪ মার্চ) সকাল ১০টায় সদর উপজেলা কৃষি অফিসে দুইদিন ব্যাপী বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিয়া আক্তার চৌধুরী।
সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নূর এ নবী'র সভাপতিত্বে বীজ ও সার বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ জুনাইদ হাবীব ও কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মীর রাকিবুল ইসলাম।
দুই দিনে প্রত্যেক কৃষককে ৫ কেজি বীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার এবং ১০ কেজি এমওপি সার দেয়া হবে। সদর উপজেলায় ১৬০০ কৃষকের মধ্যে মোট ৮ মেট্রিক টন বীজ ও ৩২ মেট্রিক টন সার বিতরণ করা হচ্ছে। সোমবার ও আগামীকাল মঙ্গলবার এসব বীজ ও সার বিতরণ করা হবে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
ঝিনাইদহে ১৬০০ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে আউশ ধানের বীজ ও সার বিতরণ শুরু হয়েছে।সোমবার (২৪ মার্চ) সকাল ১০টায় সদর উপজেলা কৃষি অফিসে দুইদিন ব্যাপী বীজ ও সার বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিয়া আক্তার চৌধুরী।সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নূর এ নবী'র সভাপতিত্বে বীজ ও সার বিতরণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মুহাম্মদ জুনাইদ হাবীব ও কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মীর রাকিবুল ইসলাম।দুই দিনে প্রত্যেক কৃষককে ৫ কেজি বীজ, ১০ কেজি ডিএপি সার এবং ১০ কেজি এমওপি সার দেয়া হবে। সদর উপজেলায় ১৬০০ কৃষকের মধ্যে মোট ৮ মেট্রিক টন বীজ ও ৩২ মেট্রিক টন সার বিতরণ করা হচ্ছে। সোমবার ও আগামীকাল মঙ্গলবার এসব বীজ ও সার বিতরণ করা হবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দেশের বৃহত্তম পেঁয়াজ উৎপাদনকারী এলাকা ঝিনাইদহের শৈলকুপার হাট-বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়েছে। তবে আশানুরূপ ফলন ও দাম না হওয়ায় হতাশ চাষিরা। তারা বলছেন, সাধারণত গড়ে বিঘাপ্রতি ৫০ থেকে ৬০ মণ পেঁয়াজ উৎপাদন হয়। সেখানে বিঘাপ্রতি গড়ে ২০ থেকে ৩০ মণ পেঁয়াজ উৎপাদন হয়েছে। বর্তমান বাজার মূল্যে প্রতি মণ সর্বোচ্চ ৮শ থেকে ১১শ টাকা। এরকম মূল্য থাকলে আমাদের লাভতো দূরে থাক আসল নিয়ে চিন্তা করতে হবে।উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার ১৩ হাজার হেক্টরের বেশি জমিতে পেঁয়াজ রোপণ হয়েছে। যা গত মৌসুমের তুলনায় ৫ হাজার হেক্টর বেশি। শনিবার শৈলকুপা বাজারের পেঁয়াজ বিক্রি করতে আসা চাষি শরিফ বিশ্বাস বলেন, পেঁয়াজের যে দাম তাতে খরচের টাকা ওঠা মুশকিল।এবার বিঘাপ্রতি খরচ হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১শ’ থেকে ১২শ’ টাকা মণ। হাইব্রিড জাতের সুখসাগর পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭শ’ থেকে ৮’শ টাকা মণ। গড়ে বিঘাপ্রতি উৎপাদন হয়েছে ২০ থেকে ৩০ মণ। ফলে পেঁয়াজ বিক্রি করে উৎপাদন খরচ ঘরে আসবে না।আউশিয়া গ্রামের চাষি মনিরুল ইসলাম বলেন, ৭ বিঘা জমিতে পেঁয়াজ উৎপাদন করেছি। বিঘাপ্রতি খরচ হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। বিক্রি হচ্ছে ৭শ’ থেকে ১১শ’ টাকা মণ। লোকসানের মুখে আমরা।পাইকারি ব্যবসায়ী রোকনুজ্জামান বলেন, বাজারে পেঁয়াজ বেশি। তাই ১১শ’ থেকে ১২শ’ টাকা মণ বিক্রি হচ্ছে।পেঁয়াজ মজুতদার হাজী নুরুজ্জামান বলেন, গত মঙ্গলবারের তুলনায় শনিবার পেঁয়াজের মণে ১ থেকে ২শ’ টাকা বেশি।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরিফুজ্জামান বলেন, পেঁয়াজের ফলন অনেক কম। ফলে এখন যে দাম তাতে চাষির খরচের টাকা পূরণ হবে না। দাম একটু বাড়লে চাষিরা পরিশ্রমের টাকা তুলতে পারবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা সীমান্ত থেকে প্রায় চার কোটি টাকা মূল্যের ৩ কেজি ওজনের ১৬টি স্বর্ণের বার ও ১৪টি স্বর্ণের ছোট টুকরোসহ আফসার আলী (২৮) নামে এক স্বর্ণ চোরাকারবারিকে আটক করেছে বিজিবি।বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় উপজেলার সুলতানপুর সীমান্ত থেকে স্বর্ণের বারগুলো উদ্ধার করা হয়। আটককৃত আফসার আলী উপজেলার দর্শনা থানার ঝাঝাডাঙ্গা গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে। চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি পরিচালক লে. কর্নেল নাজমুল হাসান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।বিজিবি জানায়, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, সুলতানপুর সীমান্ত এলাকা দিয়ে স্বর্ণের একটি চালান ভারতে পাচার হতে পারে। খবর পেয়ে বিশেষ টহলদল সীমান্তের মেইন পিলার ৭৭/৬-আর থেকে আনুমানিক ৮০০ গজ বাংলাদেশের ভেতরে ছয়ঘড়িয়া প্রাইমারি স্কুলের কাছে অবস্থান নেয়।এসময় সন্দেহভাজন একজন ব্যক্তিকে মোটরসাইকেলযোগে সীমান্তের দিকে যেতে দেখলে তাকে আটক করে তল্লাশি চালানো হয়। তার কোমরে থাকা একটি লাল কাপড়ের বেল্টের ভেতর থেকে ৩ কেজি ৬ গ্রাম ওজনের ছোট-বড় ১৬টি স্বর্ণের বার এবং ১৪টি স্বর্ণের ছোট টুকরো উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত এসব স্বর্ণের আনুমানিক বাজারমূল্য ৩ কোটি ৭৮ লাখ ১৬ হাজার ২০০ টাকা।চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লে. কর্নেল নাজমুল হাসান জানান, উদ্ধারকৃত স্বর্ণের বারগুলো চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারি অফিসে জমা দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে এবং দর্শনা থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাড. ওহিদুজ্জামান দিপু, বিএনপির দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ঈদসামগ্রী উপহার হিসেবে পাঞ্জাবি, লুঙ্গি ও শাড়ি বিতরণ করেন।বৃহস্পতিবার চিতলমারী সরকারি এসএম মাধ্যমিক মডেল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ চত্বরে এ ঈদসামগ্রী নেতাকর্মীদের মাঝে বিতরণ করেন।এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. মোমিনুল হক টুলু বিশ্বাস, যুগ্ম আহ্বায়ক শরিফুল হাসান অপু তালুকদার, যুগ্ম আহ্বায়ক শিপন মুন্সী, বিএনপি নেতা শেখ জাহিদুর রহমান, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক জাকারিয়া মিলন, যুগ্ম আহ্বায়ক হুসাইন বিশ্বাস, সদস্য সচিব শেখ আসাদ, সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মো. নিয়ামত আলী খান, সদস্য সচিব কাশীনাথ বৈরাগী, উপজেলা তাতী দল নেতা রাজীব বাইকসহ বিএনপির অঙ্গসংগঠন নেতৃবৃন্দ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
মন্তব্য করুন