পাথরঘাটায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, জনমনে উৎকণ্ঠা
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি দিন দিন ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। কয়েকজনের মৃত্যু ঘটনায় জনমনে চরম উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয়েছে। চলতি মৌসুমে উপজেলায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রথম মৃত্যু: ২৪ জুন মধ্যরাতে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান কালমেঘা ইউনিয়নের ছোট পাথরঘাটা গ্রামের গৃহবধূ সাধনা রানী (৩৫)। বরগুনা শহরে জরুরি কাজে গিয়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হন তিনি। স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নেওয়ার পর অবস্থার অবনতি হলে বরিশালে পাঠানো হয়। সেখানে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার স্কুলপড়ুয়া ছেলেও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে চিকিৎসাধীন।
দ্বিতীয় মৃত্যু: ২৮ জুন সকালে বরিশালে নেওয়ার পথে অ্যাম্বুলেন্সেই মারা যান সিরাজুম মুনিরা (৩২)। তিনি পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের দপ্তরের সহকারী (সিএ-২) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ডেঙ্গু শনাক্ত হওয়ার পর চিকিৎসা চলছিল, কিন্তু শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে বরিশালে নেওয়া হচ্ছিল।
তৃতীয় মৃত্যু: ৭ জুলাই ভোরে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান সাইফুল মোল্লা (৩৫)। তিনি পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ইউনুস মোল্লার ছেলে এবং স্থানীয় একটি আইস ফ্যাক্টরির শ্রমিক ছিলেন। অসুস্থ অবস্থায়ও কর্মস্থলে উপস্থিত ছিলেন তিনি। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং পরীক্ষা করে ডেঙ্গু শনাক্ত হয়।
চতুর্থ মৃত্যু: ৮ জুলাই মঙ্গলবার বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন। তিনি পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা হাবিব ডাক্তারের ছেলে।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, বরগুনা জেলায় এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৫২২ জন। সরকারিভাবে ৬ জনের মৃত্যুর কথা বলা হলেও, বেসরকারি সূত্রগুলো বলছে—মৃত্যুর সংখ্যা ৩১ জনের মতো।
পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত আছেন মাত্র তিনজন চিকিৎসক, যেখানে অনুমোদিত পদের সংখ্যা ২৭টি। এই অপ্রতুল জনবল ও সরঞ্জামের ঘাটতির কারণে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য চালু হওয়া আলাদা ওয়ার্ডেও মিলছে না পর্যাপ্ত চিকিৎসা।
চিকিৎসকদের বক্তব্য অনুযায়ী, রোগীর চাপ এতটাই বেড়েছে যে, প্রতিদিনই চরম চাপের মধ্যে কাজ করতে হচ্ছে তাদের। চিকিৎসক সংকট ও সীমিত সামর্থ্যের মধ্যেও যতটা সম্ভব, রোগীদের চিকিৎসা দিতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তারা।
ফলে বেশিরভাগ রোগীকেই বরিশালে রেফার করতে হচ্ছে কিংবা ঝুঁকিপূর্ণভাবে বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা নিতে হচ্ছে।
স্থানীয় ইমান আলী সড়কের বাসিন্দা মাওলানা জাকির হোসেনের স্কুলপড়ুয়া মেয়ে তাকওয়াও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন। প্রথমে হাসপাতালে চিকিৎসক না থাকায় তাকে বাড়িতেই চিকিৎসা দিতে হয়, পরে বরিশালে রেফার করা হয়।
পাথরঘাটা উপজেলায় গত তিন দিনেই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ২০ জনেরও বেশি মানুষ। প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। ইতোমধ্যে বরগুনা জেলাকে ‘ডেঙ্গুর হটস্পট’ ঘোষণা করা হয়েছে।
ভোরের আকাশ/আজাসা
সংশ্লিষ্ট
শুধু একটি ছেলেই ছিল তার জীবনের ভরসা। ছেলে বেঁচে থাকাকালে কখনো কারো কাছে হাত পাততে হয়নি। অথচ এখন পেটের ক্ষুধা মেটাতে, নাতনির মুখে এক মুঠো খাবার তুলে দিতে এক পাড়া থেকে অন্য পাড়ায় ঘুরে বেড়ান ৬৪ বছর বয়সী মদিনা খাতুন। দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে মেহেরপুর শহরের পুলিশ লাইন পাড়ার একটি খাসজমিতে বসবাস করা এই নারী আজ নিঃস্ব, ক্লান্ত ও দিশেহারা। এমন করুণ চিত্র চোখে পড়েছিল কিছু সংবাদকর্মীর। আর তাদের মাধ্যমেই খবর পেয়ে মানবতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন মেহেরপুর সদর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খাইরুল ইসলাম।মদিনার জীবনে আশার আলো জ্বালালেন সদর ইউএনও খাইরুল ইসলাম মেহেরপুর প্রতিনিধি: শুধু একটি ছেলেই ছিল তার জীবনের ভরসা। ছেলে বেঁচে থাকাকালে কখনো কারো কাছে হাত পাততে হয়নি। অথচ এখন পেটের ক্ষুধা মেটাতে, নাতনির মুখে এক মুঠো খাবার তুলে দিতে এক পাড়া থেকে অন্য পাড়ায় ঘুরে বেড়ান ৬৪ বছর বয়সী মদিনা খাতুন। দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে মেহেরপুর শহরের পুলিশ লাইন পাড়ার একটি খাসজমিতে বসবাস করা এই নারী আজ নিঃস্ব, ক্লান্ত ও দিশেহারা। এমন করুণ চিত্র চোখে পড়েছিল কিছু সংবাদকর্মীর। আর তাদের মাধ্যমেই খবর পেয়ে মানবতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন মেহেরপুর সদর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খাইরুল ইসলাম।মদিনা খাতুনের ছেলে কেরামত আলী ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তাঁর মৃত্যুতে মদিনা, ছেলের স্ত্রী আম্বিয়া, বড় মেয়ে ও ৯ বছর বয়সী নাতনিকে নিয়ে জীবনের কঠিনতম অধ্যায় পার করছেন তিনি। ভাঙা ঘরে চারজনের ভরপেট খাবার জোগাড় করাই এখন এক দুঃসাধ্য কাজ। কাজের সন্ধানে বুড়ো বয়সেও তাকে যেতে হয় মাঠে, ছেলের বউকেও করতে হয় কঠিন কায়িক শ্রম।বিষয়টি জানার পর ইউএনও খাইরুল ইসলাম প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সাইদুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে সরেজমিনে মদিনার বাড়িতে যান। খাদ্য ও নগদ অর্থ দিয়ে তাৎক্ষণিক সহায়তা করার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই করে তাকে ঘর ও চিকিৎসার সুবিধা দেওয়ার উদ্যোগের কথাও জানান।ইউএনও খাইরুল ইসলাম বলেন, সাংবাদিকদের মাধ্যমে খবর পেয়ে আজ এই মায়ের বাড়িতে যা দেখলাম তা সত্যিই হৃদয়বিদারক। আমরা শুধু উন্নয়নই করি না, একজন মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই প্রশাসনের বড় সাফল্য। আমরা চেষ্টা করছি সর্বোতভাবে এই মায়ের পাশে থাকার।এ বিষয়ে সমাজসেবা কর্মকর্তা সোহেল মাহমুদ জানান, সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের আওতায় প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হবে। তবে এই ধরনের পরিবারগুলোকে সচ্ছল করতে সমাজের বিত্তবানদেরও এগিয়ে আসা উচিত।স্থানীয় বাসিন্দারাও ইউএনও’র এই মানবিকতা দেখে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন যদি সব কর্মকর্তা এমন হতেন, তবে দেশে কোনো মদিনা খাতুনের এমন পরিণতি হতো না। ভোরের আকাশ/আজাসা
কিশোরগঞ্জ তাড়াইলে ৪নং জাওয়ার ইউনিয়ন ৬ নং ওয়ার্ড ইছাপশর গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে হারিছ মিয়ার পুকুরে গভীর রাতে বিষ প্রয়োগ করে দুর্বত্তরা। গত বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে।হারিছ মিয়া তার বাড়ির পুকুরে মাছ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। তিনি বলেন সকাল ১১ টায় পুকুরে মাছ মরে ভেসে উঠতে দেখেছি পুকুরের মাছ চাষ করেছেন হারেছ মিয়া, দেড় লক্ষ টাকার মতো মাছ ক্ষতি সাধন হয়েছে আমরা এর উপযুক্ত বিচার চাই।এ বিষয়ে আবু তাহের বাদী হয়ে তাড়াইল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।তাড়াইল থানা ওসি সাব্বির রহমান বলেন, সরেজমিনে গিয়েছি তদন্তে সাপেক্ষে আইনগত যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।ভোরের আকাশ/আজাসা
রামগঞ্জ পৌরসভায় কোটেশন কাজে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত অর্থ বছরে প্রশাসক ও মিটিং রুম ২টির সংস্কার ও ডেকোরেশন কাজে ২৮ লাখ টাকা ব্যয় করা হয়েছে। এ কাজে পৌরসভার ইঞ্জিনিয়ারের যোগসাজসে টেন্ডার ছাড়া কোটেশন প্রক্রিয়ায় কাজগুলো পায়- মাহমুদা কর্পোরেশন, ইব্রাহিম এন্ড বাদার্স ও মাসুম এন্ড রবিন নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। বিধি বর্হিভূতভাবে এসব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালনা করেন পৌরসভার কর্মচারীরা।সুত্রে জানা যায়, পৌরসভা ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী (এডিপি) ও রাজস্ব ফান্ড (আরইভি) খাত থেকে রুম ২টি সৌন্দর্য বর্ধনে রং, টাইলস, ইলেকট্রিক, ডেকোরেশন, এয়ার কনডিশন(এসি) ও ফার্নিচারে জন্য কোটেশনের মাধ্যমে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। গৃহীত প্রকল্পে প্রশাসক রুম ও মিটিং রুমের প্লাস্টার, রং ও টাইলসের কাজের জন্য ২ লাখ ৩৭ হাজার টাকা, ৩টি এসি(প্রতিটি ২টন) ৫ লাখ ৫০ হাজার, ইলেট্রিক কাজ ও কনফারেন্স টেবিল জন্য ৬ লাখ ২৮ হাজার টাকা, ডেকোরেশনের জন্য ১৩ লাখ ১৭ হাজার টাকা চুক্তিমূল্য ধরা হয়। এ ছাড়াও বিধি বর্হিভূতভাবে পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাকির হোসেন হেলালের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাহমুদা কর্পোরেশন, পৌরসভার হিসাব রক্ষক মো. ইব্রাহিমের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ইব্রাহিম এন্ড বাদার্স ও তাদের প্রতিবেশী আক্তার হোসেনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স মাসুম এন্ড রবিন নামে এই কাজ গুলোর বিল উত্তোলন করা হয়। ইব্রাহিম এন্ড বাদার্স নামে পৌরসভা ভবনের রংয়ের কাজসহ (যার চুক্তি মূল্য ৯ লাখ ৬২ হাজার টাকা) এ সব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে আরো কয়েকটি কোটেশনে উন্নয়ন কাজ চলমান রয়েছে।ইমাম হোসেন, কামাল, সেলিম, আনোয়ার হোসেনসহ পৌরসভার কয়েকজন বাসিন্দা পৌরসভার কর্মকর্তা ওকর্মচারী হয়েও বিধি বর্হিভূত ঠিকাদারি কাজ করার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে জানান, তারা প্রথমে ইঞ্জিনিয়ারকে ম্যানেজের মাধ্যমে উচ্চমূল্যে কাজের সিডিউল করে নেন। পরে কোটেশনে কাজ গুলো করান। না হয় ২টনের ৩টি এসির চুক্তিমূল্য কোনভাবে ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা হতে পারে না। তারা কোটেশনে গৃহীত প্রকল্পের কাজে বেশি অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে দাবী করে পৌর প্রশাসকসহ ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।মেসার্স মাসুম এন্ড রবিন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রোপাইটর আক্তার হোসেন জানান, পৌরসভার হল রুম ও প্রশাসকের রুমের কাজ কোটেশনে করা হয়েছে। বিশ্বস্ত মনে করে আমার লাইন্সেসে ২টি প্রকল্প দিয়েছেন। আমি এ কাজে এক কাপ চায়ের টাকা নেই নাই। অফিসে লোকজন সব টাকা ব্যয় করেছেন। পৌরসভার হিসাব রক্ষক মো. ইব্রাহিম জানান, ‘আমার নামে ইব্রাহিম এন্ড বাদার্স ঠিকাদারি লাইন্সেসটি আইনগত সমস্যা হতে পারে বিধায় আমার শ্যালকের নামে এফিডেভিট করে দিয়েছি’। প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাকির হোসেন হেলালের লাইন্সেসটি তার স্ত্রীর বড় ভাইয়ের নামে। নাম প্রকাশ না করা শর্তে পৌরসভার কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারী জানান, পৌরসভা কর্মচারী চাকুরি বিধিমালা-১৯৯২ এর ৫ ধারা অনুযায়ী কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী নিজে বা তার পোষ্যগণ স্বনামে কিংবা বেনামে পৌরসভার কোন প্রকার লাভজনক কাজে সম্পৃক্ত থাকতে পারবে না। এই বিধি থাকলেও পৌরসভার জাকির হোসেন হেলাল ও হিসাব রক্ষক মো. ইব্রাহিম দীর্ঘদিন থেকে পৌরসভার বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের ঠিকাদারি করছেন। তাদের লাইন্সেস দুইটিতে প্রোপাইটর তারা না হলেও ফাইল, চেক স্বাক্ষরসহ সকল কার্যক্রম তারা নিজেরা পরিচালনা করেন। তারা ‘ফ্যাসিবাদের শাসন’ আমলে মেয়রের আস্থাভাজন ছিল। বর্তমানে তারা ঊর্ধতন স্যারদের আস্থাভাজন। এ জন্য কেউ কিছু বলতে সাহস পাচ্ছে না। পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন জানান, প্রতিটি কাজ এলজিইডি সিডিউল অনুযায়ী প্রাক্কলিত মূল্য ধরা হয়েছে। কাজও বিধি অনুযায়ী হয়েছে। অনিয়মের বিষয়টি সঠিক নয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌর প্রশাসক সাঈদ মোহাম্মদ রবিন শীষ জানান, তদন্ত করে কাজের কোন অনিয়ম হয়ে থাকলে, এ সব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।ভোরের আকাশ/আজাসা
রাজধানী ঢাকায় মিডফোর্ডে পাথর মেরে ব্যবসায়ীকে বর্বরোচিত হত্যাসহ দেশব্যাপী চাঁদাবাজী ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে মাদারীপুরের শিবচরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১১ জুলাই) রাত সাড়ে দশটার দিকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,শিবচর শাখার উদ্যোগে এই বিক্ষো়ভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।প্রতিবাদ মিছিলটি শিবচর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে শুরু করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ৭১ সড়কের চত্বরে এসে শেষ করে। সেখানে বিভিন্ন বক্তারা বক্তব্য রাখেন।প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন, শিবচর উপজেলা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এর সভাপতি হাফেজ মাওলানা জাফর আহমেদ, স্থানীয় সাব রেজিস্ট্রার জামে মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি বজলুর রহমান আরেফী, শিবচর উপজেলা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সেক্রেটারি মাওলানা খলিলুর রহমান, ইসলামি যুব আন্দোলনের সভাপতি হাফেজ মাওলানা মাহফুজুর রহমান, কৃষিবিদ শাহীন শিকদারসহ প্রমুখ। ভোরের আকাশ/