সংগৃহীত ছবি
মাদারীপুরের শিবচর উপশহরের পূর্ব দিকে ময়নাকাটা নদী থেকে একটি লাশ উদ্ধার করেছে শিবচর থানা পুলিশ।
শনিবার (১২ জুলাই) রাত ১০ টার দিকে শিবচর থানা পুলিশ লাশটি উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। এনায়েত শেখ (৩৫) নামে একটি লাশ পাওয়া গেছে। তিনি উপজেলার পৌরসভার নলগোড়া এলাকার ফকু শেখের ছেলে বলে জানতে পারি।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘ ১১ দিন যাবত নিখোঁজ ছিলেন তিনি। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। শনিবার রাত দশটার দিকে ময়নাকাটা নদী থেকে পুলিশ নিহতের মরদেহটি উদ্ধার করেছে।
শিবচর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের অর্ধ গলিত লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
শিবচর থানার নবাগত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোঃ আজাহার আলী(সুমন) জানান, এটি পরিকল্পিত হত্যা নাকি আত্মহত্যা বিষয়টি তদন্ত করছে পুলিশ। ময়না তদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে ঘটনার রহস্য উদঘাটন সম্ভব হবে বলেও জানায় তিনি।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে আর্থিত ক্ষতির মুখে পড়েছে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সবজি চাষিরা। ফুল-ফলন ধরা সবজির গাছ গুলোতে পচন ধরেছে। সবুজ গাছগুলো বিবর্ণ ও হলদে হয়ে গেছে। পাতা-লতা নেতিয়ে পড়েছে।উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের মাঠের বেশির ভাগ গাছ ভেঙে গেছে, হেলে গেছে গাছ। বিভিন্ন সবজি গাছে করলা, জিঙ্গা, পুই শাক, ধুন্দল। উপজেলা ২০ হেক্টর জমিতে করলা আবাদ হয়েছে। একেক জন সবজি চাষি গড়ে শুধু করলার আবাদ থেকে এক থেকে দুই লাখ টাকার ফলন পাওয়ার আশায় বিভোর ছিলেন। এখন তারা চরম হতাশ হয়ে পড়েছেন। `সবজির হাব' খ্যাত কুমিরমারা গ্রাম ঘুরে সবজি চাষিদের এমন দুরবস্থা দেখা গেছে। গ্রামটির শতকরা ৯০ জন মানুষ সারা বছর সবজির আবাদ করে জীবীকা নির্বাহ করে আসছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্ষাকালীন আবাদ করা সবজির ফলন বাজারজাত করার পর্যায়ে পৌঁছালে অতিবৃষ্টিতে এখন অধিকাংশই শেষ হয়ে গেছে। মানুষ গুলো পুঁজির সঙ্কটে পড়েছেন, জীবিকায় অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ধানসহ ১২ মাসই এই গ্রামের আবাদি জমি থেকে শুরু করে বাড়ির আশাপাশে, এমনকি ক্ষেতের আইলে পর্যন্ত শাকসবজির আবাদ করে আসছেন। প্রচন্ড উদ্যমী এই মানুষগুলোর হাসিমুখ এখন বিমর্ষ হয়ে গেছে। প্রকৃতির রোষানলে পড়ে মানুষগুলো এখন অনেকটা দিশাগ্রস্ত হয়ে গেছেন।কুমিরমারা গ্রামে সবজি চাষি সুলতান গাজী জানান, তিনি ৭৫ শতক জমিতে করলার চাষ করেছিলেন। ফুল-ফল ধরা গাছ গুলো গত টানা বৃষ্টিতে হলুদ হয়ে গেছে। ফুল-ফল মরে গেছে। তিনি অন্তত এই ক্ষেত থেকে দেড় থেকে পৌনে দুই লাখ টাকা বিক্রি করতে পারতেন। কিন্তু এখন উল্টো এই ক্ষেত তৈরিসহ পরিচর্যায় অন্তত ৫০ হাজার টাকা খরচ করেছেন, যার পুরোটাই লোকসান হয়েছে।তিনি আরও জানান, গেল বছর তিনি এই ক্ষেত থেকে প্রায় দুই লাখ টাকার করলা বিক্রি করেছেন। এবছর এক টাকাও তুলতে পারেননি। তথ্য দিয়ে বললেন, ‘এই কুমিরামারা, মজিদপুর, পূর্ব সোনাতলা, এলেমপুর, মোস্তফাপুর, পাখিমারা, নাওভাঙার আংশিক এলাকা দিয়ে পাখিমারা বাজারে গত বছর এমন সময় প্রতিদিন ৬-৭ ট্রাক করলা কলাপাড়া, পটুয়াখালী ছাড়াও ঢাকা পর্যন্ত চালান করা গেছে। এই বছর তিন দিনেও এক ট্রাক হয় না।’ তার ভাষ্য, ‘প্রকৃতি যেন মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।’ তার দাবি, ‘জলবায়ুর পরিবর্তন বাস্তবে চোখে দেখছি। যার ক্ষতির ভাগ সরাসরি পাচ্ছি।’পাখিমারা এলাকার কৃষক সোনা মিয়া তার ভাষ্য মতে, এখন বৃষ্টির পানি কমতে শুরু করেছে। আর গাছ গুলো মরতে শুরু করছে। পাতা নেতিয়ে পড়েছে। লাউসহ কিছু সবজি কেটে কলাপাড়া শহরের বিক্রি করছেন বলেও জানান সোনা মিয়া।একইভাবে কুমিরমারা গ্রামের সবজি চাষি আব্দুর রাজ্জাক হাওলাদার, শাহজাহান গাজী, মাসুম চৌধুরী, সোনাতলার নজরুল আকন, মজিদপুরের শামসু মিয়া, লিটন হাওলাদার, আব্বাস হাওলাদার, নাওভাঙার সালাম সিকদারের করলাসহ সবজির ক্ষেতের সর্বনাশা দৃশ্য দেখা গেছে।মোট কথা, কুমিরমারা, মজিদপুর, পূর্ব সোনাতলা, এলেমপুর, মোস্তফাপুর, নাওভাঙাসহ অধিকাংশ গ্রামের শতকরা ৮০ ভাগ সবজি চাষির বর্ষাকালীন অধিকাংশ সবজির গাছ নষ্ট হয়ে গেছে। সবজির আবাদসহ ১২ মাস কৃষি নির্ভর মানুষগুলো সাত দিনের বিরামহীন বৃষ্টিতে সব হারিয়ে ফেলেছেন। ফের আবাদ করবেন, নাকি অন্য কিছু করবেন-এমনটি অনেকে ভাবনায় আনতেও পারছেন না। কৃষিনির্ভর এই পরিবারগুলোকে জরুরি ভিত্তিতে আবার মাঠে সবজির ক্ষেত তৈরির জন্য পুঁজির যোগান দেওয়ার দাবি করেছেন অধিকাংশরা। পাখিমারার সবজির পাইকারি দোকানি আবুল কালাম জানান, গেল বছর এমন সময় পাখিমারায় সবজির রমরমা ব্যবসা ছিল। বিশেষ করে করলার ছিল টনকে টন আমদনি, এবারে ভিন্ন চিত্র। আশঙ্কাজনক হারে সবজি উৎপাদন কমে গেছে, বৃষ্টিতে চাষিদের সর্বনাশ হয়ে গেছে।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মাদ আরাফাত হোসেন জানান, বিরামহীন বৃষ্টিতে কৃষকের শাকসবজির ক্ষেতের অনেকটা ক্ষতি হয়েছে। তবে এখন পানি নামতে শুরু করেছে। পচন রোধে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তারা কৃষকদের পাশে আছেন। তাদের সার্বক্ষণিক খোঁজ খবর নিচ্ছেন ও ৬-৭ দিন পর পর ওষুধ দিতে হবে।ভোরের আকাশ/আজাসা
মাগুরা-ঝিনাইদহ মহাসড়কে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত ও তিনজন আহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তি একটি ভ্যানের চালক। আহতদের মধ্যে একজন শিশুও রয়েছে।রবিবার (১৩ জুলাই) সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে মাগুরা সদর উপজেলার পশ্চিম রামনগর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, একটি ভ্যান গৌরিচরণপুর থেকে গোপালপুরের দিকে যাওয়ার সময় বিপরীত দিক থেকে আসা গোল্ডেন লাইন পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এসময় বাস নিয়ন্ত্রন হারিয়ে পাসের খাদে পড়ে যায়।এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন ভ্যানচালক সাগর (২৭), তিনি পিতা: আবদুল আউয়াল, গ্রাম: গৌরিচরণপুর গ্রামের আবদুল আউয়ালের ছেলে। আহত হয়েছেন দোড়ামথনা গ্রামের সোবহান মিয়ার ছেলে সোহাগ (২৭), ইমান আলীর ছেলে শামসুল (৪৫) ও শিশু আয়ান (৬)।আহতদের মাগুরা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে শিশুটির গুরুতর কোনো সমস্যা নেই বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুর্ঘটনাকবলিত বাস ও ভ্যান জব্দ করেছে। ঘাতক বাস চালক পালিয়ে গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে মাগুরা হাইওয়ে থানা পুলিশ।ভোরের আকাশ/আজাসা
অতি বর্ষণের ফলে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় সাতক্ষীরায় বর্ষাকালীন সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। যার প্রভাব পড়েছে বাজারে। তবে সরবরাহ কিছুটা থাকলেও কয়েকদিনের ব্যবধানে প্রতিটি সবজির দাম কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। এর মধ্যে কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ।সরেজমিনে রবিবার (১৩ জুলাই) সকালে সাতক্ষীরার কদমতলা বাজার ও সুলতানপুর বড়বাজার ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা বাজারে প্রকারভেদে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা থেকে ২৩০ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে যার দাম ছিল ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। এছাড়া বেগুন ৮০ টাকা, টমেটো ১৫০ টাকা, আলু ২৫ টাকা, দেশী ওল ১৩০ টাকা, দেশী মাদ্রাজ ওল ১০০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, পেঁপে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, কাঁচা কলা ৫৫ টাকা, গাজর ১৫০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা, কাকরোল ৮০ টাকা, কচুরমুখি ৬০ থেকে ৬৫ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, ঝিঙ্গে ৬০ টাকা, পল্লা ৩০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, লাউ প্রতি পিচ ৫০ টাকা, কেওড়া ৪০ টাকা এবং উচ্ছে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।এছাড়া লেবু একপিস ৩ টাকা, পুইশাক এক আটি ২৫ টাকা, লাল শাক এক আটি ২০ টাকা, এবং ৪০/৪৫ টাকা দামের খিরাই বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে এসব সবজি কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা কমে বিক্রি হয়েছে। তবে স্থিতিশীল রয়েছে পেঁয়াজ, রসুন ও আদার দাম। খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজ ৫০ টাকা, রসুন প্রকারভেদে ৮০ টাকা থেকে ১১০ টাকা এবং আদা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজিতে।এছাড়া আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে অন্যান্য মশলা জাতীয় পণ্য। ফলে মসলায় স্বস্তি থাকলে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস উঠছে সবজির দাম। বাজারে হঠাৎ করে সবজির দাম বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের সাধারণ ক্রেতারা।সুলতানপুর বড়বাজারে সবজি কিনতে আসা মধুমোল্লারডাঙ্গী এলাকার মনিরুজ্জামান জানান, মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে প্রতিটি সবজির দাম কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। হঠাৎ করে দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন আমাদের মত সাধারণ ক্রেতারা। বৃষ্টির অজুহাতে সরবরাহ কমিয়ে পরিকল্পিতভাবে বাজারে সবজির দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে কিনা তা মনিটরিং করার জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।কদমতলা বাজারে সবজি কিনতে আসা কাশেমপুর গ্রামের দবির উদ্দীন সরদার, লাবসার ফরিদা বেগম জানান, আগের সরকারের আমলে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা হতো। হঠাৎ করে বাজারে সবজির দাম বেড়েছে প্রায় দ্বিগুন। সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ানো হচ্ছে কিনা কর্তৃপক্ষের তদারকি করা ভালো।সবজির আড়ৎদার মিয়ারাজ হোসেন জানান, প্রায় ১৫ দিন ধরে টানা বৃষ্টিপাতের কারণে জেলার বহু অঞ্চলের সবজির ক্ষেত পানিতে তলিয়ে গেছে। যে কারণে বাজারে সরবরাহ কমে যাওয়ায় দাম আগের চেয়ে কেজিতে ১০/১৫ টাকা বেড়েছে।কদমতলা বাজারের খুচরা সবজি ব্যবসায়ি ইলিয়াস হোসেন জানান, এতো বর্ষা হলে বাজারে সবজি আসবে কোথা থেকে। সবজি না থাকলে দাম তো বাড়বেই। পাইকারি বাজার থেকে যে দামে কিনতে পারছি তেমন বিক্রি করছি।পাইকারি সবজি বিক্রেতা আইয়ুব আলী জানান, টানা বৃষ্টির কারণে আমাদের নগরঘাটা, ধানদিয়া, লাবসা, থানাঘাটা, আগরদাড়ী এলাকার অধিকাংশ সবজির ক্ষেত পানিতে তলিয়ে গেছে। যে কারণে কৃষকরা ক্ষেতের সবজি উঠাতে পারছে না। আবার অনেকের ক্ষেতের সবজি পানিতে পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে নতুন সবজি না উঠা পর্যন্ত বাজারে দাম বাড়তেই থাকবে।সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. সাইফুল ইসলাম জানান, চলতি বর্ষা মৌসুমে সাতক্ষীরায় প্রায় ৩ হাজার হেক্টর জমিতে বর্ষাকালিন সবজির চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ইতো মধ্যে ১৭৮৫ হেক্টর জমিতে সবজির আবাদ হয়েছে। গত কয়েকদিনের টানা বর্ষায় ২ হাজার হেক্টর জমির আউস ধান, বীজতলা ও সবজি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে অভিযান চালিয়ে বিস্ফোরক-মাদক ও চাঁদাবাজিসহ ৭ মামলার আসামী নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ নেতা এইচএম মহোতাসিম ফুয়াদ হৃদয়কে (২৮) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ছাত্রলীগ নেতা মহোতাসিম ফুয়াদ হৃদয় গোবিন্দগঞ্জ পৌর শহরের বর্ধনকুঠী (খানাবাড়ি) এলাকার মাহাবুবার রহমানের ছেলে। হৃদয় মাদক, বিষ্ফোরক, চাঁদাবাজিসহ ৭ মামলার আসামী।পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রবিবার (১৩ জুলাই) দিবাগত রাতে পৌর শহরের বর্ধনকুঠী (খানাবাড়ি) এলাকায় অভিযান চালিয়ে হৃদয়কে গ্রেপ্তার করা হয়। তার বিরুদ্ধে থানায় মাদক, বিষ্ফোরক, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধের ৭ টি মামলা রয়েছে। তাকে ধরতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ। শেষ পর্যন্ত তাকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় পুলিশ।বিষয়টি নিশ্চিত করে গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি বুলবুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার হৃদয়ের বিরুদ্ধে থানায় মাদক, বিষ্ফোরক, চাঁদাবাজিসহ সাত মামলার আসামী। আজ রবিবার দুপুরে সোপর্দ করা হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ