সংগৃহীত ছবি
রাজবাড়ীর পদ্মা নদীতে ২৫ কেজি ওজনের একটি পাঙ্গাস মাছ ধরা পড়েছে।
বুধবার (৯ জুলাই) বিকালে জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের উজানে স্থানীয় জেলের জালে বিশাল আকৃতির মাছটি ধরা পড়ে।
জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজন জেলে বুধবার দুপুর থেকে দলবেঁধে পদ্মায় পাঙ্গাস মাছ ধরার জাল ফেলেন। বিকালে নদী থেকে জাল তুলতেই বিশাল আকৃতির মাছটি ধরা পড়ে। আড়তে মাছটি বিক্রির ওজন দেওয়া হয়। বিশাল আকৃতির পাঙ্গাসের ওজন হয় ২৫ কেজি। ২৫ কেজি ওজনের পাঙ্গাস মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়ার মোহন মন্ডলের আড়তে তোলা হয়। সেখানে ১৬৭০ টাকা কেজি দরে ৪১ হাজার ৭৫০ টাকায় মাছটি বিক্রি হয়।
দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের শাকিল সোহান মৎস্য আড়তের মাছ ব্যবসায়ী মো. শাহজাহন শেখ ৪১ হাজার ৭৫০ টাকা দিয়ে মাছটি ক্রয় করে। ক্রয়কৃত মাছটি ১৭০০ টাকা কেজি দরে ৪২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করেন।
মাছ ব্যবসায়ী মো. শাহজাহান শেখ বলেন, ২০২৫ সালের পদ্মার সবচেয়ে বড় পাঙ্গাস মাছটি নিলামে আড়তে বিক্রি হয়েছে। মাছটি আমি ক্রয় করেছি। সামান্য লাভে মাছটি মৌলভীবাজার জেলার এক ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দিয়েছি।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
টানা এক সপ্তাহ ধরে বৃষ্টিতে মাদারীপুরের শিবচরের বিভিন্নস্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে যাতায়াত ব্যবস্থায় চরম ভোগান্তির কারণে ঘরে বসে দিন পার করছে নানা পেশার শ্রমজীবীরা।বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা যায়, টানা এক সপ্তাহ বৃষ্টিতে প্লাবিত হয়েছে রাস্তাঘাট, ডোবা, নালা, পুকুরসহ অধিকাংশ নিচু এলাকা। বিশেষ করে পাঁচ্চর,মাদবরের চর, কাঁঠাল বাড়ী, চরজানাজাত, বন্দরখোলা, সন্যাসিরচর সহ বেশ কটি ইউনিয়ন ভোগান্তি বেশি দেখো গেছে।সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পৌর এলাকায় ড্রেনের সুব্যবস্তা তেমন না থাকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে নামছে না বৃষ্টির পানি। আবার কিছু জায়গায় ড্রেনেজের ব্যবস্থা থাকলেও উঁচু অংশে রয়েছে পানি নামার ফোকা ,তাই দ্রুত গতিতে পানি না নেমে বরং টানা বৃষ্টির কারণে অতিরিক্ত জলাবদ্ধতা দেখা যায়।এতে করে একদিকে যেমন রাস্তায় যানবাহন চলাচলের বিঘ্ন ঘটছে। অপর দিকে নোংরা স্থানে জলাবদ্ধতার কারণে রোগবালাই ছড়ানোর আশংকা করছে স্থানীয়রা। টানা বর্ষণের ফলে বিভিন্ন হাট বাজার, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, অফিস, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসাসেবা কেন্দ্রসহ হয়ে পড়েছে জনশূন্য। চরম বিপাকে পড়েছে বিভিন্ন যানবাহনের শ্রমিক, অটো চালক, ভ্যান চালকরা। উপজেলার রাস্তাঘাটে চলাচল কম,বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ দেখা যাচ্ছে।উপজেলার পাঁচ্চর গার্লস স্কুলের সাথে রাস্তায় সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে যায়। উপজেলার পদ্মাপাড়ের কাওড়া কান্দি পুরাতন ফেরিঘাটের চান মিয়া নামে এক জেলে বলেন, প্রতিদিন নদীতে মাছ ধরে বাজারে বিক্রি করে সংসার চালাই।কিন্তু কয়েকদিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হওয়ার কারণে নদীতে মাছ ধরতে যেতে পারিনি।সারাদিন ঘরে বসেই দিন পার করতে হচ্ছে। এভাবে টানা বৃষ্টি আর দু-এক দিন হলে সংসার চালাতে কষ্ট হবে।বোরহামগঞ্জ কলেজ মোড়ে অটো চালক গোলাম ফারুক বলেন, বৃষ্টির কারণে বিদ্যুৎ থাকেনা। গাড়ীতে চার্জ দিতে পারি না।কোনো রকম চার্জ দিয়েই পেটের দায়ে বৃষ্টির বাধা না মেনেই রোড়ে আইছি।কিন্তু রোড়ে তেমন যাত্রী নাই,তাই বৃষ্টিতে বসে আছি।আজাদ নামে একজন বলেন, গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার বোনের বিয়েতে ঢাকা থেকে বাড়ীতে আসি। টানা বৃষ্টি থাকায় বিয়ের আয়োজন উৎস মন্দা যায়।তেমন আনন্দ করতে পারিনি।বৃষ্টি থাকার কারনে ঢাকাও যেতে পারছি না। এছাড়াও টানা বৃষ্টি থাকায় সবচেয়ে কৃষকদের ক্ষতি হচ্ছে বেশি। বৃষ্টি হওয়ার কারণে সময় মত পাট, ধান কাটতে পারছে না কৃষক। আবার অনেকেই বৃষ্টি উপেক্ষা করেই পাট বাজ দিচ্ছে। খোকন নামে এক কৃষক বলেন, ‘এমন বৃষ্টি যদি দু-এক দিনের মধ্যে না থামে, তাহলে মাটি নরম হওয়ার কারণে আমার পাট সব পড়ে যাবে। এতে অনেকটা ক্ষতিতে পরমু। বৃষ্টিতে আমরা কৃষকরাই বেশি ক্ষতি হব।’আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায় , মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। তবে আশা করছি আজ-কালের মধ্যে বৃষ্টি থামার সম্ভাবনা রয়েছে। ভোরের আকাশ/আজাসা
টাঙ্গাইলের মধুপুর বনাঞ্চলের ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার জন্য বন মন্ত্রণালয় শালবন পুন:প্রতিষ্ঠার প্রকল্প বাস্তবায়ন শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার (১০জুলাই) সকাল থেকে বন বিভাগ শালবন এলাকার স্থানীয় জনগোষ্ঠির গৃহ জরিপ ও জনশুমারী শুরু করবে। বুধবার সন্ধ্যায় মধুপুর উপজেলার দোখলা রেষ্ট হাউজে টাঙ্গাইলের বিভাগী বন কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মহসীন মধুপুর বনাঞ্চলের দোখলা বাংলোতে এক সংবাদ সম্মেলনে সিদ্ধান্তের কথা জানান। প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রথম ধাপে বনাঞ্চলের ৮ ইউনিয়নের ১০২টি গ্রামে মাঠ পর্যায়ের সার্বিক জরীপ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। তিনি জানান, দেশের তৃতীয় বৃহত্তম বনাঞ্চল মধুপুরকে আদি বনে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য বন মন্ত্রণালয়ের শালবন পুনরুদ্ধার প্রকল্পের কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছেন। বৃহস্পতিবার থেকে গৃহজরিপ ও জনশুমারীর কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। জলবায়ু ট্রাস্ট ফান্ডের আওতায় ২০ বছর মেয়াদী এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৪৫ হাজার একর সংরক্ষিত বনভূমিকে পর্যায়ক্রমে শুধু মাত্র শাল ও এর সহযোগি বৃক্ষে আচ্ছাদিত করা হবে।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সহকারি বন সংরক্ষক মো. আবু সালেহ। মূল বক্তা ছিলেন টাঙ্গাইল বিভাগীয় বন কর্মকর্তা ড. আবু নাসের মহসীন। উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সদর উদ্যান রেঞ্জের ফরেষ্টার মোশারফ হোসেন, কারিতাসের সিনিয়র কর্মকর্তা বাধন চিরান, মধুপুর উপজেলা পরিসংখ্যান অফিসার নারায়ন ভৌমিক, সিএমসির সহসভাপতি আব্দুল মোত্তালেব প্রমুখ।বিভাগীয় বন কর্মকর্তা জানান নতুন বৈশিষ্ট্যের বনায়নে মধুপুর বনকে আবার আদি বৃক্ষ, চিরাচরিত উদ্ভিদ, গুল্মলতা, পশুপাখি ও জীববৈচিত্রে ফিরিয়ে আনা হবে। প্রকল্পে গারো ও কোচসহ বনবাসীদের প্রথাগত অধিকারের স্বীকৃতি দেয়া হচ্ছে। বনাঞ্চলের সীমানা চিহ্ণিতকরণের কাজ চলছে।তিনি সরকারের এ প্রকল্প সফল করতে বনবাসীদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।ভোরের আকাশ/আজাসা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের হামলার এক বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও হয়নি বিচার। বরং অভিযুক্ত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এখনও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। এই পরিস্থিতিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থান পালনে মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী ১৭ জুলাই ‘লীগ বহিষ্কার’ কর্মসূচি পালনের প্রস্তাব দিয়েছেন তারা।বুধবার (৯ জুলাই) বিকেল ৪টায় উপাচার্যের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় শিক্ষার্থীদের পক্ষে এ প্রস্তাব দেন ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সৌরভ রায়। এছাড়াও মোট ১৩টি কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কর্মসূচিগুলোর মধ্যে রয়েছে: জুলাই ছাত্র জনতার বিজয় র্যালি ও বিজয় ভোজ, জুলাই অ্যাম্বাসেডর ও সম্মাননা প্রদান, শর্টফিল্ম, ভিডিও প্রদর্শনী, পোস্টার ও স্লোগান প্রতিযোগিতা, “জুলাই ৩৬” ভাবনা প্রতিযোগিতা, রচনা, কবিতা, চিত্রাঙ্কন ও গ্রাফিতি প্রতিযোগিতা, রিমেম্বারেন্স ভিডিও শেয়ার, শহিদ পরিবার ও আহতদের সম্মাননা (ক্রেস্ট প্রদান), “জুলাই কর্নার” উদ্বোধন, “জুলাই ৩৬” স্মৃতিফলক নির্মাণ, “জুলাই শহিদ দিবস” উপলক্ষে আলোচনা সভা ও স্মৃতিচারণ, “সৈরাচার মুক্ত দিবস” উদযাপন।ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সৌরভ রায় বলেন, “আমি জুলাই আন্দোলনের একজন আহত যোদ্ধা। আমাদের ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের হামলার কোনো বিচার হয়নি। তারা এখনও মুক্তভাবে ক্যাম্পাসে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মাসব্যাপী আন্দোলন শুরু হোক ‘লীগ বহিষ্কার’ কর্মসূচির মাধ্যমে।” এ সময় তিনি আরও কয়েকটি প্রতিবাদী কর্মসূচির প্রস্তাবও দেন।সভায় উপস্থিত ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী মোশাররফ হোসেন বলেন, “ছাত্রলীগের বিচার না হওয়া আমাদের জন্য লজ্জাজনক। ১৭ জুলাই ‘ছাত্রলীগ বহিষ্কার’ কর্মসূচির মাধ্যমে আন্দোলনের নতুন অধ্যায় শুরু হোক।”শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, শুধুমাত্র ছাত্রলীগ নয়, বরং আন্দোলন দমনে পেছন থেকে ইন্ধনদাতা কিছু শিক্ষকেরও বিচার জরুরি। লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী মোকাব্বেল শেখ বলেন, “আপনি (ভিসি) সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ডেকেছেন, কিন্তু উপস্থিত হয়েছে হাতে গোনা কয়েকজন। এর মূল কারণ, প্রতিটি বিভাগে ফ্যাসিবাদের দোসররা বসে আছে। তারা চায় না জুলাই আন্দোলন সফল হোক। বিচার না হলে কোনো প্রোগ্রামই সফল হবে না।”আইন বিভাগের শিক্ষার্থী মাইনুল ইসলাম বলেন, “বিচার ছাড়া আমরা কীভাবে আওয়ামী দোসর শিক্ষকদের সঙ্গে এক প্রোগ্রামে বসব?”সভায় ববি উপাচার্য (অন্তর্বর্তীকালীন) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলম এ বিষয়ে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন।রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. মুহসিন উদ্দিন বলেন, “শিক্ষার্থীদের প্রতি আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আগামী ১৭ জুলাই আমরা ‘লীগ বহিষ্কার’-এর ঘোষণা দেব। শিক্ষকদের বিষয়টি কিছুটা জটিল হলেও নীতিগতভাবে আমরা একমত হয়েছি।”উল্লেখ্য, জুলাই গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে মাসব্যাপী অনুষ্ঠানের কর্মসূচি নির্ধারণের বিষয়ে ববি উপাচার্য (অন্তর্বর্তীকালীন) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তৌফিক আলমের ডাকা আলোচনা সভায় মাত্র ১২ জন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। এদিকে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা ফ্যাসিস্টের দোসর শিক্ষকদের সভায় আহ্বান করার অভিযোগ এনে সভাটি বর্জনের ঘোষণা দেন। পরে শিক্ষার্থীদের নিয়ে উপাচার্যের কার্যালয়ে আলাদা সভা করা হয়।ভোরের আকাশ/আজাসা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় গত বুধবার রাতে উপজেলার খাড়েরা পশ্চিম পাড়ায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে জখম করে স্বামী নিজেই আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। বুধবার রাত ৯ টায় কসবা থানাধীন খাড়েরা ৮নং ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পারভেজ (৩০) ও তার স্ত্রী লাকি বেগমের (২৩) মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে দাম্পত্য কলহ চলে আসছিল। ৬ মাস আগে লাকি তার স্বামীর বাড়ি ছেড়ে বাবার বাড়িতে চলে আসে। পরে সে খাড়েরা গ্রামের কামাল মাস্টারের বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ নেয়। বুধবার (৯ জুলাই) রাত ৮ টার দিকে পারভেজ তার স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে আসলে উভয়ের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে পারবভজ ছুরি দিয়ে স্ত্রী লাকিকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করে এবং পরে নিজেই নিজের শরীরে ছুরি চালিয়ে ফ্যানের সঙ্গে গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন। আহত লাকিকে উদ্ধার করে দ্রুত কুমিল্লা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. আব্দুল কাদের জানান, আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে এবং মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।ভোরের আকাশ/আজাসা