× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

বাংলাদেশের ইলিশ পাচার হচ্ছে অন্য দেশে

ট্রানজিট রুট ভারত

মো. রেজাউর রহিম

প্রকাশ : ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:৩৭ এএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

দেশে ভরা মৌসুমে ইলিশের দাম অত্যন্ত চড়া হওয়ায় দেশের সাধারণ মানুষ ইলিশ মাছের স্বাদ সেভাবে নিতে পারছেন না। সরকারের ভুল নীতিমালার কারণে দেশের মানুষ স্বাভাবিক দামে ইলিশ কিনতে পারছেন না। আর দেশের মানুষকে বঞ্চিত রেখে দেশের বাজারের চেয়ে কম দামে ভারতে ইলিশ রপ্তানির সিদ্ধান্তে নাখোশ সাধারণ মানুষ। ভারতে রপ্তানির কারণে বিক্রেতারা ইলিশের চড়া দাম নিচ্ছেন বলে মনে করছেন তারা। এদিকে বাংলাদেশ থেকে কম দামে ভারতে ইলিশ নিয়ে দু’দেশের ব্যবসায়ীদের একটি ‘অসাধু সিন্ডিকেট’ সে দেশ থেকে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বেশ কয়েকটি দেশে পাচার করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এক্ষেত্রে এ চক্রটি ভারতকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, পূজা উপলক্ষে এ বছর ভারতে এক হাজার দুইশ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ভারতে বিশেষ করে কলকাতায় বাংলাদেশের ইলিশের ব্যাপক চাহিদা থাকায় এবং দু’দেশের পারস্পরিক সম্প্রীতি বজায় রাখতে এ অনুমতি দেয় সরকার। এ বছর ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে ৩৭টি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের একেকটি ২০ থেকে ৫০ টন পর্যন্ত ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় রপ্তানি দর নির্ধারণ করেছে প্রতি  কেজি ১২ দশমিক ৫ মার্কিন ডলার বা এক হাজার ৫২৫ টাকা। গত ৮ সেপ্টেম্বর মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করে। অবশ্য, গত বছর বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রথমে ভারতে ৩ হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। পরে তা কমিয়ে ২ হাজার ৪২০ টন করা হয়। সেই তুলনায় এবার অর্ধেক ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আর চলতি বছর অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে ৫ অক্টোবরের মধ্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করতে বলেছে সরকার।

অনুমোদনপত্রে বলা হয়েছে, শুল্ক কর্তৃপক্ষ রপ্তানি পণ্যের যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। অনুমোদিত পরিমাণের বেশি রপ্তানি করা যাবে না এবং অনুমতিপত্র হস্তান্তরযোগ্য নয়। সরকার প্রয়োজনে যেকোনো সময় এই রপ্তানির অনুমতি বাতিল করতে পারবে। তবে এক্ষেত্রে দেশের বাজারে কেজি সাইজের ইলিশের দাম ১৮০০ থেকে ২০০০ হওয়ায়, ভারতে রপ্তানির ক্ষেত্রে দাম কম নির্ধারণ করায় মানুষের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ লক্ষ্য করা গেছে।

বাংলাদেশ ফিশ এক্সপোর্টার্স অ্যান্ড ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নিজামউদ্দিন বলেন, দেশে বিদ্যমান দামের চেয়ে কম দামে ইলিশ রপ্তানি সম্ভব না।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, সরকার ভারতে এক হাজার দুইশ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিলেও বাস্তবে  অবৈধ চোরা পথে ভারতে এর চেয়ে কয়েকগুণ ইলিশ পাচার হয়ে যায়। আর ভারত হয়ে তৃতীয় দেশে বাংলাদেশি ইলিশ পাচারের এই কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রণ করছে শক্তিশালী একটি সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটে বাংলাদেশ ও ভারত এ দুই দেশের ব্যবসায়ীরাই রয়েছে।

জানা গেছে, বাংলাদেশ থেকে যেসব রপ্তানিকারক ভারতে ইলিশ রপ্তানি করেন তাদের অনেকেরই কলকাতায়ও রয়েছে নিজস্ব বাড়ি। এছাড়া হাওড়া-পাতিপুকুরসহ কলকাতার মাছের বাজারগুলোতে আড়ত, গদি রয়েছে অনেকের। ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ আমলে বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক নীরব হোসেন টুটুল ভারতে ইলিশ রপ্তানির ৪টি লাইসেন্স পায়। আওয়ামী লীগের পতনের পর তিনি পালিয়ে গেলেও এখনও তার লাইসেন্সে ভারতে ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে।  

জানা গেছে, ৫ আগস্টের পর ভারতে অবস্থান করেই তিনি চালাচ্ছেন বাংলাদেশের ইলিশ রপ্তানির ব্যবসা। এবছরও টুটুলের মালিকানাধীন ৪টি প্রতিষ্ঠান লাইসেন্স  ইলিশ রপ্তানির অনুমতি লাইসেন্স পেয়েছে। 

আরও জানা গেছে, কলকাতার বশিরহাট এলাকায় শ্বশুরবাড়ি টুটুলের। সেখানেও তার নিজের বাড়িসহ রয়েছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। কলকাতায় বাংলাদেশের ইলিশ ব্যবসার অনেক কিছুই নিয়ন্ত্রণ করেন টুটুল।ভারতে ইলিশ পাঠানোর আরেক রপ্তানিকারক পাবনার ‘সেভেন স্টার’ নামক একটি প্রতিষ্ঠান। কলকাতার হাওড়ায় এই সেভেন স্টার কোম্পানির মালিকানার মাছের গদি। সেখানে ফ্ল্যাটসহ নানা স্থাপনা এবং ব্যবসাও রয়েছে তার। এছাড়া কলকাতার বারাসাতে বাড়িসহ মাছ বাজারে আড়ত আছে কেবিসি নামে আরেক রপ্তানিকারকের।

পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সংবাদকর্মীদের কাছ থেকে জানা গেছে, ভারতের ইলিশ বাজারে প্রচণ্ড প্রভাবশালী বাংলাদেশের এসব রপ্তানিকারকরা। পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ী  সংগঠনের নেতাদের সঙ্গেও এদের সখ্যতা রয়েছে। তবে পুরো বিষয়টি হয় দুই পক্ষের সমঝোতায়। ওইসব নেতাদের সাহায্যে ভারতীয় আত্মীয়স্বজনদের নামে করিয়ে নিয়েছেন রপ্তানির লাইসেন্স। এসব লাইসেন্সেই বাংলাদেশের ইলিশ পুনরায় তৃতীয় দেশে পাঠান তারা। হাওড়া বাজারের মাছ ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এভাবে ভারত হয়ে বাংলাদেশের ইলিশ অন্য দেশে পাচার অনেক বছর ধরেই চলে আসছে।

তারা আরো জানান, শুধুমাত্র পূজার সময় বছরে একবার ইলিশ বাংলাদেশ থেকে বৈধভাবে ভারতে যায়। কিন্তু বাস্তবে প্রায় সারা বছরই চোরাই পথে বাংলাদেশের ইলিশ ভারতে যায়। যার ৮০ শতাংশ ভারত থেকে রপ্তানি হয় অন্যান্য দেশে। আর এ ক্ষেত্রে বিদেশের ক্রেতাও ঠিক করেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা। দাম নির্ধারণ করেই তারা পাঠান ইলিশ। তবে তৃতীয় দেশে এই রপ্তানি কার্যক্রম চলে ভারতীয় রপ্তানিকারকদের লাইসেন্সে। ফলে বাংলাদেশ থেকে বেশি দামে কিনে ভারতে আনলেও তাদের তেমন লোকসান নেই।  তবে এসব বিষয় নিয়ে কথা বলতে চেষ্টা রাজি হননি রপ্তানিকারকরা।

ভারতের ফিশ ইমপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ার মকসুদও স্বীকার করেননি কিছুই। ভারতকে ব্যবহার করে তৃতীয় দেশে ইলিশ রপ্তানির বিষয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে আসা ইলিশ তো আমরাই গ্রহণ করি। তারপর ছড়িয়ে দেওয়া হয় পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে। অন্য কোন দেশে ভরত হয়ে বাংলাদেশের ইলিশ রপ্তানির বিষয়টি অস্বীকার করেন তিনি।

জানা গেছে, মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের প্রবাসী বাংলাদেশি অধ্যুষিত এলাকা বুকিত বিনতাং-এ বাংলাদেশি খাবার হোটেলগুলোতে প্রায় সারা বছর বাংলাদেশের ইলিশ পাওয়া যায়। আর  ইলিশ মাছের টুকরো বিক্রি হয় ২৫-৩০ রিঙ্গিত দামে, যা বাংলাদেশি টাকায় সাড়ে ৭০০-৯০০ টাকা।  

বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় ইলিশ রপ্তানি হয় না, কিভাবে ইলিশ পাচ্ছেন-এমন প্রশ্নে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কুয়ালালামপুরের এক হোটেল ব্যবসায়ী বলেন, ইলিশ সরাসরি বাংলাদেশ থেকে আসে না, আসে ভারত থেকে। ফ্রোজেন হয়েই আসে। আর রপ্তানি হয় ভারতীয় লাইসেন্সে। তবে চুক্তিটা হয় বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে। তারা ভারতীয় ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে এখানে ইলিশ পাঠান বলে জানান তিনি। অন্যদিকে, সিঙ্গাপুরের  মোস্তফা এলাকার একাধিক বাঙালি মালিকানাধীন হোটেল ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে। তাদের কাছেও বাংলাদেশের ইলিশ যায় ভারত হয়ে।

সিঙ্গাপুরে বেশ কয়েকজন প্রবাসী বাংলাদেশি জানিয়েছেন, কেজি এবং কেজি সাইজের বাংলাদেশের ইলিশের মূল্য ৫০ থেকে ৬০ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। সিঙ্গাপুর প্রবাসী ফরিদপুরের আবদুল হানান মৃধা জানান, সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন স্থানে ৫০-৬০ ডলার মূল্যে বাংলাদেশের কেজি সাইজের ইলিশ পাওয়া যায়।

রপ্তানিতে মন্দা  
এদিকে, ভারতে ইলিশ রপ্তানি নিয়ে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন ইলিশ মোকামে ধোঁয়াশা দেখা দিয়েছে। গত সপ্তাহে রপ্তানি শুরুর পর থেকে রপ্তানিকারকরা পর্যাপ্ত  ইলিশ কিনছেন না। তাদের দাবি, চড়া দামে কিনে কম দামে রপ্তানি করায় লোকসান হচ্ছে। এ ছাড়া কলকাতার বাজারে পর্যাপ্ত ইলিশ থাকায় সেখানকার ব্যবসায়ীদের ইলিশ কিনতেও আগ্রহ কম বলে জানা গেছে।

অন্যদিকে, রপ্তানিকারকরা ইলিশ না কেনায় পাইকারি মোকামে দাম কমেছে প্রতি মণে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা। যদিও  দেশের খুচরা বাজারে দাম এখনও বেশ চড়া।  আগের মতোই ইলিশের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে।  

ব্যবসায়ীদের দেওয়া তথ্যমতে, চলতি মৌসুমের শুরু থেকে সাগর-নদীতে পর্যাপ্ত ইলিশ না পাওয়ায় দাম সাধারণের নাগালের বাইরে। রপ্তানিযোগ্য (৬০০ গ্রামের বেশি) ইলিশের দাম পাইকারি ২ সহস্রাধিক টাকা। এক কেজি বা এর বেশি ওজন হলে তার দাম ২ হাজার ২০০ থেকে আড়াই হাজার টাকা। রপ্তানির জন্য মাছ প্যাকেটিং ও বেনাপোল পর্যন্ত পরিবহন খরচ যুক্ত করলে কেজিতে ১০০ থেকে ১৩০ টাকা বাড়ে। ফলে সরকার নির্ধারিত ১ হাজার ৫২৫ টাকা কেজি দরে রপ্তানি  করতে অনেক রপ্তানি করতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।

তবে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, অসাধু ব্যবসায়ীরা মৌসুম শুরুর আগেই চোরাই পথে পর্যাপ্ত ইলিশ ভারতে পাঠিয়েছেন। যে কারণে দেশের চেয়ে এখন ভারতের বাজারে ইলিশের পরিমাণ বেশি। যার প্রভাব পড়েছে রপ্তানিতে।  

মৎস্য ও পশুপালন মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ভোরের আকাশকে জানান, এ বছর ইলিশ আহরণের পরিমাণ  বেশ কম। যে কারণে মৌসুমের শুরু থকেই দাম অস্বাভাবিক। তিনি জানান, ইলিশ রপ্তানির বিষয়টি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দেখাশোনা করেন বিধায় এ ব্যাপারে তিনি কোন মন্তব্য করতে চান না।  

ভারতেও বাংলাদেশি ইলিশের দাম চড়া
কলকাতার গণমাধ্যম কর্মীরা আরো জানান, বাংলাদেশ থেকে ইলিশ আসছে কলকাতার মানুষ প্রথমে খুশি হলেও দাম বেশি হওয়ায় আগ্রহ হারাচ্ছেন তারা। আর ক্রেতা কম হওয়ায় এখন বাংলাদেশ থেকে আরও ইলিশ আমদানি করা হবে কি না- সে চিন্তাও করছেন ভারতীয় আমদানিকারকরা।

কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেছে, বাংলাদেশি ইলিশ কেনায় সাধারণ মানুষের আগ্রহ বেশ কম। এছাড়া গুজরাট থেকে ইলিশের বড় একটি চালান আসায় বাংলাদেশি ইলিশের বাজার বেশ মন্দাবস্থা বিরাজ করছে।

জানা গেছে, বর্তমানে কলকাতায় বাংলাদেশের এক কেজির বেশি একটি ইলিশের দাম ২ হাজার রুপি থেকে আড়াই হাজার রুপিতে বিক্রি হচ্ছে, যা বাংলাদেশি অর্থে যথাক্রমে ২ হাজার ৮০০ এবং ৩ হাজার ৫০০ টাকার সমান।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
দাম্পত্য কলহের জেরে স্বামীর কান কামড়ে ছিঁড়ে নিলেন স্ত্রী

দাম্পত্য কলহের জেরে স্বামীর কান কামড়ে ছিঁড়ে নিলেন স্ত্রী

দাম্পত্য কলহের জেরে স্বামীর কান কামড়ে ছিঁড়ে নিলেন স্ত্রী

দাম্পত্য কলহের জেরে স্বামীর কান কামড়ে ছিঁড়ে নিলেন স্ত্রী

নিউইয়র্কে ভারতের তীব্র সমালোচনা প্রধান উপদেষ্টার

নিউইয়র্কে ভারতের তীব্র সমালোচনা প্রধান উপদেষ্টার

নতুন মুসলিম জোট নিয়ে ভারতের যত ভয়!

নতুন মুসলিম জোট নিয়ে ভারতের যত ভয়!

নতুন মুসলিম জোট নিয়ে ভারতের যত ভয়!

নতুন মুসলিম জোট নিয়ে ভারতের যত ভয়!

 ‘পিআর-শাপলা ছাড়া নির্বাচন হবে না!’ বিপজ্জনক বললেন জোনায়েদ সাকি

‘পিআর-শাপলা ছাড়া নির্বাচন হবে না!’ বিপজ্জনক বললেন জোনায়েদ সাকি

 দুর্গাপূজা উপলক্ষে পিরোজপুরে জেলা বিএনপির মতবিনিময়

দুর্গাপূজা উপলক্ষে পিরোজপুরে জেলা বিএনপির মতবিনিময়

 ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ

 শ্রীপুরে  বিএনপির গ্রাম্য বৈঠক অনুষ্ঠিত

শ্রীপুরে বিএনপির গ্রাম্য বৈঠক অনুষ্ঠিত

 ‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

সংশ্লিষ্ট

২৪ দিনে এসেছে ২৭ হাজার ২৫৫ কোটি টাকার রেমিট্যান্স

২৪ দিনে এসেছে ২৭ হাজার ২৫৫ কোটি টাকার রেমিট্যান্স

কর্মসংস্থান ব্যাংকের কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা পর্যালোচনা সভা

কর্মসংস্থান ব্যাংকের কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা পর্যালোচনা সভা

আজ যে দামে বিক্রি হচ্ছে সোনা

আজ যে দামে বিক্রি হচ্ছে সোনা

মার্কিন কোম্পানিগুলোকে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

মার্কিন কোম্পানিগুলোকে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার