ফাইল ছবি
২০২৫ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল দুই মাসেরও কম সময়ের মধ্যে প্রকাশিত হচ্ছে। এবার ফল প্রকাশে কোনো ধরনের বাড়তি আনুষ্ঠানিকতা বা বাহুল্য থাকছে না।
বুধবার (৯ জুলাই) মন্ত্রণালয়ের কার্যালয়ে এসএসসি ও সমমানের ফলাফল প্রকাশ নিয়ে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সিআর আবরার। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা সিরাজ উদ-দৌলা খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
ড. আবরার জানান, দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড তাদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করবে। এর ফলে ফলাফল হস্তান্তরের ক্ষেত্রে পূর্বের মতো কোনো কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে না।
উল্লেখ্য, গত ১০ এপ্রিল ২০২৫ সালে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়েছিল এবং ১৩ মে তা শেষ হয়। সারা দেশে ১৯ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে এই বিপুল সংখ্যক পরীক্ষার্থীর ফলাফল প্রস্তুত ও প্রকাশের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় সন্তোষ প্রকাশ করেছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) দীর্ঘ প্রতীক্ষিত কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেট প্রতিনিধি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ। এর মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে টানা ৩৫ বছরের অপেক্ষা। নির্বাচনকে ঘিরে পুরো ক্যাম্পাসে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯টি একাডেমিক ভবনে স্থাপিত ১৭টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলবে। বিকেল পাঁচটা থেকে কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে কেন্দ্রীয়ভাবে ফল গণনা শুরু হবে।প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মোস্তফা কামাল আকন্দ গতকাল বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “আমাদের লক্ষ্য একটি অংশগ্রহণমূলক, স্বচ্ছ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন উপহার দেওয়া।” তিনি জানান, ২৮ হাজার ৯০১ জন ভোটার রাকসু নির্বাচনে ভোট দেবেন। এর মধ্যে নারী ৩৯.১০ শতাংশ, পুরুষ ৬০.৯০ শতাংশ।রাকসুর ২৩টি পদে ৩০৫ জন, সিনেট প্রতিনিধি ৫টি পদে ৫৮ জন, আর ১৭টি হল সংসদের ২৫৫টি পদে ৫৫৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।ভিপি পদে মূল লড়াইসহসভাপতি (ভিপি) পদে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে ছাত্রশিবির সমর্থিত মোস্তাকুর রহমান জাহিদ ও ছাত্রদল সমর্থিত শেখ নূর উদ্দীন আবীরের মধ্যে। এছাড়া বাম সমর্থিত ফুয়াদ রাতুল ও ছাত্র অধিকার প্যানেলের মেহেদী মারুফও আলোচনায় রয়েছেন।জিএস পদে ত্রিমুখী লড়াইসাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন শিবিরের ফাহিম রেজা, ছাত্রদলের নাফিউল ইসলাম জীবন ও সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দীন আম্মার।এজিএস পদেও হাড্ডাহাড্ডি প্রতিযোগিতাসহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ছাত্রদলের জাহীন বিশ্বাস এষা ও শিবিরের সালমান সাব্বির মুখোমুখি লড়াইয়ে রয়েছেন।নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন ২১২ জন শিক্ষক, যাদের মধ্যে ১৭ জন প্রিসাইডিং ও বাকিরা সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা। এছাড়া ৯১ জন কর্মকর্তা পোলিং কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করবেন।পুরো ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা নিশ্চিতে মোতায়েন করা হয়েছে দুই হাজার পুলিশ সদস্য, ছয় প্লাটুন বিজিবি ও ১২ প্লাটুন র্যাব। প্রতিটি কেন্দ্র সিসিটিভির আওতায় থাকবে এবং স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সে ভোটগ্রহণ হবে।প্রধান নির্বাচন কমিশনার জানান, “প্রত্যেক ভোটারকে ছয় পৃষ্ঠার ব্যালটে ভোট দিতে হবে। ভোট শেষ হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যে গণনা শুরু করে ১৭ ঘণ্টার মধ্যে ফল ঘোষণা করার চেষ্টা করা হবে।”তিনি আরও বলেন, “ব্যালট পেপার বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিজ্ঞ সংস্থার মাধ্যমে তৈরি হয়েছে, এতে আট স্তরের নিরাপত্তা চেক করা হয়েছে। মোট ভোটারের সমান— ২৮,৯০১টি ব্যালটই ছাপানো হয়েছে, একটিও বেশি বা কম নয়।”রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন পর পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে রাকসু নির্বাচনের গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য।ভোরের আকাশ/মো.আ.
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ভূমিধস জয় পেয়েছে ছাত্রশিবির সমর্থিত সম্প্রীতির শিক্ষার্থী জোট। ভিপি-জিএসসহ ২৬ পদের মধ্যে ২৪টিতেই জয়লাভ করেছেন এ প্যানেলের প্রার্থীরা।বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) ভোরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন এ ফলাফল ঘোষণা করেন। এসময় তিনি বলেন, শান্তিপূর্ণ ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। প্রার্থী ও ভোটারদের অংশগ্রহণে বিশ্ববিদ্যালয় উৎসবমুখর হয়ে উঠেছিল।ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল থেকে সহ-সভাপতি (ভিপি) হিসেবে মো. ইব্রাহিম হোসেন রনি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সাঈদ বিন হাবিব জয়ী হয়েছেন। এর মাধ্যমে চাকসুতে ৪৪ বছর পর নেতৃত্বে ফিরেছে ছাত্রশিবির।এ প্যানেলের বাইরে সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের আইয়ুবুর রহমান তৌফিক এবং সহ-খেলাধুলা ও ক্রীড়া সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী তামান্না মাহবুব প্রীতি জয় পেয়েছেন।ইতিহাস বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী রনি ভিপি পদে পেয়েছেন ৭ হাজার ৯৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৭৪ ভোট। জিএস পদে জয়ী ইতিহাস বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী হাবিব পেয়েছেন ৮ হাজার ৩১ ভোট। আর ছাত্রদলের প্রার্থী মো. শাফায়াত পেয়েছেন ২ হাজার ৭৩৪ ভোট।শিবির সমর্থিত প্যানেল থেকে বিজয়ী বাকিরা হলেন- খেলাধুলা ও ক্রীড়া সম্পাদক মোহাম্মদ শাওন; সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক হারেস মাতাব্বর; সহ-সাহিত্য, সংস্কৃতি ও প্রকাশনা সম্পাদক জিহাদ আহনাফ; দপ্তর সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান; সহ-দপ্তর সম্পাদক জান্নাতুল আদন নুসরাত; সমাজসেবা ও পরিবেশ সম্পাদক তাহসিনা রহমান; গবেষণা ও উদ্ভাবন সম্পাদক তানভীর আঞ্জুম শোভন এবং বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক মাহবুবুর রহমান।এছাড়া ছাত্রীকল্যাণ সম্পাদক নাহিমা আক্তার দীপা; সহ-ছাত্রীকল্যাণ সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদাউস রিতা; স্বাস্থ্য সম্পাদক আফনান হাসান ইমরা; মুক্তিযোদ্ধা ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক মোনায়েম শরীফ; ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক মেহেদি হাসান সোহান; যোগাযোগ ও আবাসন সম্পাদক ইসহাক ভূঁইয়া; সহ-যোগাযোগ ও আবাসন সম্পাদক ওবায়দুল সালমান; আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক ফজলে রাব্বি তাওহিদ এবং পাঠাগার ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ জয়ী হয়েছেন।সেই সঙ্গে পাঁচ নির্বাহী সদস্য পদে শিবির প্যানেলের জান্নাতুল ফেরদাউস সানজিদা, সালমান সাকিব, আকাশ দাশ, সোহানুর রহমান সোহান ও আদনান শরিফ নির্বাচিত হয়েছেন।চাকসু নির্বাচনে বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এ নির্বাচনে ভোট হয়েছে ব্যালট পেপারে। গণনা হয়েছে ওএমআর (অপটিক্যাল মার্ক রিডার) পদ্ধতিতে। এলইডি স্ক্রিনের মাধ্যমে ভোট গণনা সরাসরি দেখানো হয়। এজন্য ছিল ১৪টি এলইডি স্ক্রিন।চাকসু নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মনির উদ্দিন বলেন, চাকসু নির্বাচনে হাতে লাগানো অমোচনীয় কালি উঠে যাওয়াসহ বিচ্ছিন্ন কিছু অভিযোগ ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। উৎসব মুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ হয়েছে।চাকসু নির্বাচনে এবার ২৭ হাজার ৫১৬ জন ভোটারের মধ্যে ১৭ হাজার ৭১৭ জন ভোট দিয়েছেন। মোট ভোট পড়েছে ৬৫ শতাংশ।ভোরের আকাশ/মো.আ.
২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় একযোগে প্রকাশিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা তিনটি সহজ প্রক্রিয়ায় তাদের ফলাফল জানতে পারবে।বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবিরের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ফলাফল সকাল ১০টায় প্রকাশ করা হবে।শিক্ষার্থীরা ফলাফল জানতে পারবে ওয়েবসাইটের www.educationboardresults.gov.bd মাধ্যমে। সেক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে গিয়ে বোর্ড, রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফলাফল দেখা যাবে। আবার কেউ চাইলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা কেন্দ্র থেকেও ফলাফল জানতে পারবে৷ আর ফল জানার তৃতীয় পদ্ধতিটি হলো এসএমএস। এক্ষেত্রে নির্ধারিত শর্ট কোড 16222–এ বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর, রোল ও বছর লিখে এসএমএস পাঠিয়েও ফল জানা যাবে।ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে একই দিন সকাল ১০টায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে।এদিকে, ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন গ্রহণ করা হবে ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে https://rescrutiny.eduboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। শিক্ষা বোর্ড বা অন্য কোনো অফিসে সরাসরি আবেদন করা যাবে না।ভোরের আকাশ/তা.কা
চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর)। সকাল ১০টায় একযোগে ফল প্রকাশ করা হবে। দেশের সব সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে একসঙ্গে ফল প্রকাশ করা হবে। আর প্রকাশিত ফল শিক্ষার্থীরা তিনভাবে জানতে পারবে। বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবিরের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ফলাফল সকাল ১০টায় প্রকাশ করা হবে।শিক্ষার্থীরা ফলাফল জানতে পারবে ওয়েবসাইটের www.educationboardresults.gov.bd মাধ্যমে। সেক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে গিয়ে বোর্ড, রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফলাফল দেখা যাবে। আবার কেউ চাইলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা কেন্দ্র থেকেও ফলাফল জানতে পারবে৷ আর ফল জানার তৃতীয় পদ্ধতিটি হলো এসএমএস। এক্ষেত্রে নির্ধারিত শর্ট কোড 16222–এ বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর, রোল ও বছর লিখে এসএমএস পাঠিয়েও ফল জানা যাবে।ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে একই দিন সকাল ১০টায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে।এদিকে, ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন গ্রহণ করা হবে ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত। শিক্ষার্থীরা অনলাইনে https://rescrutiny.eduboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবে। শিক্ষা বোর্ড বা অন্য কোনো অফিসে সরাসরি আবেদন করা যাবে না।ভোরের আকাশ/তা.কা