সংগৃহীত ছবি
কোনো কারণ দর্শানো ছাড়া বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) ৪২ জেলা প্রতিনিধিকে চাকরি থেকে বহিষ্কারের আদেশ অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
একই সঙ্গে আবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) তাদের চাকরি পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এছাড়া অন্য এক জেলা প্রতিনিধির চাকরির মেয়াদ শেষ হওয়ায় তার বকেয়া বেতন-ভাতাসহ পাওনা অর্থ পরিশোধ করতে বলেছেন আদালত।
এ সংক্রান্ত বিষয়ে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) হাইকোর্টের বেঞ্চ এই রায় দেন।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মোঃ মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ প্রণয়নে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে এই অধ্যাদেশ প্রণয়ন করা সম্ভব হবে বলেও তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকার তথ্য ভবনে ‘সংবাদপত্র মজুরি বোর্ড গঠন এবং সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫ (খসড়া)’ বিষয়ক আলোচনাসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন প্রস্তাবিত সাংবাদিকতার অধিকার সুরক্ষা অধ্যাদেশের বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করা হচ্ছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, প্রস্তাবিত এই অধ্যাদেশ চূড়ান্তকরণের আগে সংশ্লিষ্ট অংশীজনের মতামত নেওয়া প্রয়োজন। তিনি আগামী দশ দিনের মধ্যে এই বিষয়ে লিখিত মতামত ও প্রস্তাব প্রদানের জন্য সাংবাদিক সংগঠন ও গণমাধ্যমপ্রতিষ্ঠানসমূহের প্রতি আহ্বান জানান।সংবাদপত্র মজুরিবোর্ড প্রসঙ্গে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা বলেন, মজুরিবোর্ড বাস্তবায়নের সঙ্গে একাধিক মন্ত্রণালয় জড়িত। মজুরিবোর্ড বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যেসব প্রতিবন্ধকতা রয়েছে, সেগুলো সমাধানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কাজ করছে। মজুরিবোর্ড বাস্তবায়নে করণীয় বিষয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব প্রদানের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান।মাহফুজ আলম বলেন, সংবাদপত্রের প্রচারসংখ্যায় যে অসংগতি রয়েছে, তা দূর করতে হবে।সংবাদপত্রে বিজ্ঞাপনের হার বাড়ানো হবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, বিজ্ঞাপন খাতে বকেয়া টাকা পরিশোধে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ইতোমধ্যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।তিনি জানান, বিগত সরকারের আমলে বিজ্ঞাপন খাতে বকেয়া টাকার পরিমাণ ছিল ৭৫ কোটি। বর্তমানে বকেয়ার পরিমাণ ৩৬ কোটি টাকা। বিজ্ঞাপন খাতের এই বকেয়া টাকা পরিশোধে মন্ত্রণালয় কাজ করছে।সাংবাদিকদের বেতন বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের ভালো বেতন নিশ্চিত করতে পারলে গণমাধ্যমে বিদ্যমান অনেক সমস্যা কেটে যাবে। তিনি সাংবাদিকদের বেতন যৌক্তিক পর্যায়ে উন্নীত করার জন্য গণমাধ্যমপ্রতিষ্ঠানসমূহের প্রতি আহ্বান জানান।আলোচনাসভায় অংশ নিয়ে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেন, বিদ্যমান আইনে সাংবাদিকদের শ্রমিক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। সাংবাদিকরা আর শ্রমিক হিসেবে থাকতে চান না। সাংবাদিকদের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়সমূহের কর্তৃত্ব একাধিক মন্ত্রণালয়ে না রেখে শুধু তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে রাখার পক্ষে মত দেন তাঁরা।আলোচনাসভায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা, প্রধান তথ্য অফিসার মো. নিজামূল কবীর, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদা বেগম, প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ, বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন, মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল-সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি ও সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন, প্রয়াত সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী সবসময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হিসেবে কাজ করেছেন। প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তিনি পিছপা হননি, সাহসিকতার সঙ্গে এগিয়ে গিয়েছেন।বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজের প্রয়াত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা রুহুল আমিন গাজীর স্মরণসভায় তিনি এসব বলেন।কাদের গনি চৌধুরী বলেন, রুহুল আমিন গাজী ছিলেন সৎ, নির্ভীক ও সাহসী সাংবাদিকতার প্রতীক। সাংবাদিকতা জীবনে তিনি কোনো অপশক্তির কাছে মাথানত করেননি। সাহসী সাংবাদিকতা চর্চায় তার অবস্থান ধরে রাখায় সাংবাদিকদের কাছে আদর্শ ছিলেন তিনি।রুহুল আমিন গাজীর কর্মময় জীবন তুলে ধরে কাদের গনি চৌধুরী বলেন, তিনি জাতিকে বহু সেবা দিয়েছেন। তিনি সংবাদকর্মীদের অধিকার আদায়ের জন্য কাজ করেছেন নিরলসভাবে।তিনি যোগ্যতার সঙ্গে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ে তার কোনো বিকল্প ছিল না। ফ্যাসিস্ট সরকারের অন্যায়ের বিরোধিতা করে কারাবরণ করতে হয়েছে বরেণ্য এই সাংবাদিককে। তবু তিনি অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে পিছপা হননি।হাসান হাফিজ বলেন, রুহুল আমিন গাজী নেতৃত্বের গুণাবলী সম্পন্ন মানুষ ছিলেন। তিনি শুধু সাংবাদিক হিসেবেই নয়, নেতা হিসেবেও দেশের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।তিনি বলেন, রুহুল আমিন গাজী ছিলেন নির্যাতিত ও মজলুম সাংবাদিক। ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্দেশে তাকে বিনাবিচারে, বিনা-অপরাধে ১৮ মাস কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়। সে সময় তাকে নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে দেওয়া হয়নি, এমনকি প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও খাবার পর্যন্ত দেওয়া হয়নি।বহু সাংবাদিক ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগের অন্যায়ের সঙ্গে আপস করেছিলেন কিন্তু রুহুল আমিন গাজী কোনো অন্যায়ের সঙ্গে আপস করেননি। গণতন্ত্র রক্ষায় আজীবন সামনের সারি থেকে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন।আবদুল হাই শিকদার বলেন, রুহুল আমীন গাজী মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন মানুষ ছিলেন। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পেছনে কে আছেন সেটি খেয়াল রাখেননি। সবসময় সাহস নিয়ে চলেছেন। সাংবাদিকদের যেকোনো দাবি আদায়ে তিনি সবসময় সোচ্চার ছিলেন।সৈয়দ আবদাল আহমদ বলেন, রুহুল আমীন গাজী সবসময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হিসেবে কাজ করেছেন। অনেকেই অন্যায়ের সঙ্গে আপস করেন। কিন্তু তিনি কোনো দিনও অন্যায়ের কাছে মাথা নত করেননি। সড়কে-কলমে সবসময় তিনি অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন।ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাকের হোসেন বলেন, রুহুল আমীন গাজীর শূন্যস্থান পূরণ হওয়ার নয়। তিনি এমন এক সময় চলে গিয়েছেন যখন তার প্রয়োজন ছিল।মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, রুহুল আমীন গাজী দেশের গণমাধ্যমে সাহসী ভূমিকা এবং সাংবাদিকতা পেশায় অনন্য অবদান রেখেছেন। সততা, বিশ্বস্ততা এবং বলিষ্ঠ ভূমিকা পালনের মাধ্যমে দীর্ঘদিন সাংবাদিক সমাজে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। তার গ্রহণযোগ্যতা ছিল সর্বাধিক এবং সর্বমহলে। গণমাধ্যমকর্মীদের অধিকার রক্ষার জন্য সবসময় কাজ করেছেন। দীর্ঘ সাংবাদিকতা জীবনে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে সংবাদ প্রকাশ এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে সবসময় কথা বলেছেন।খুরশীদ আলম বলেন, রুহুল আমীন গাজী দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের গণমাধ্যম জগতে সক্রিয় ছিলেন। স্বাধীন সাংবাদিকতার পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের অধিকার, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং মতপ্রকাশের জন্য লড়াই করেছেন। একই সঙ্গে গণমাধ্যমের ওপর সরকারের চাপ, সাংবাদিকদের ওপর হামলা এবং স্বাধীন সাংবাদিকতার জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ তৈরির পক্ষেও সবসময় সরব ছিলেন তিনি।ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলমের সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও কালের কণ্ঠ সম্পাদক হাসান হাফিজ, যুগান্তর সম্পাদক আব্দুল হাই শিকদার, আমার দেশের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আবদাল আহমদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাকের হোসাইন, ড. মাহবুব হাসান, সরদার ফরিদ আহমেদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি খায়রুল বাশার, বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি একেএম মহসিন, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি মোরসালিন নোমানী ও ইলিয়াস হোসেন, পার্লামেন্ট জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন জামিল, সিনিয়র সাংবাদিক মোদাব্বের হোসেন, রফিক মোহাম্মদ, আবু বকর, দিদারুল আলম,শাহনাজ পলি, লাবিন রহমান প্রমুখ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
অনলাইন ও ডিজিটাল সাংবাদিকতায় দক্ষ জনবল তৈরির লক্ষ্যে প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (পিআইবি) এবং অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্স যৌথভাবে প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালু করতে যাচ্ছে।সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) পিআইবির মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফের সঙ্গে অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্স নেতৃবৃন্দের বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়।পিআইবির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের সভাপতি হাসান শরীফ, সহসভাপতি কে এম জিয়াউল হক, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান সোহেল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম এ এইচ এম কবির আহম্মেদ, অর্থ সম্পাদক মঈন বকুল এবং অফিস সম্পাদক মাসউদ বিন আব্দুর রাজ্জাক।বৈঠকে অনলাইন ও ডিজিটাল সাংবাদিকতায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার, ফ্যাক্ট-চেকিংয়ের মাধ্যমে ভুয়া সংবাদ প্রতিরোধ এবং প্রযুক্তি-ভিত্তিক নতুন দক্ষতা অর্জনের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।পিআইবির মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ জানান, আগামী মাস থেকেই অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের সদস্যদের জন্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হবে। এ সময় তিনি অনলাইন ও ডিজিটাল সাংবাদিকতায় আগ্রহী প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণে সহযোগিতা করতে অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সকে আহ্বান জানান।সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই প্রশিক্ষণে পিআইবির অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকদের পাশাপাশি অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের অভিজ্ঞ সাংবাদিকরাও প্রশিক্ষণ প্রদান করবেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
রংপুর বিভাগ সাংবাদিক সমিতির (আরডিজেএ) ২০২৫-২৬ সালের জন্য সভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন বাতেন বিপ্লব (এশিয়ান টিভি)। সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন ইমরুল কাওসার ইমন (ভোরের ডাক)। শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এ নির্বাচন চলে।নির্বাচনে সভাপতি পদে বাতেন বিপ্লব ৭৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মশিউর রহমান পেয়েছেন ৪৪ ভোট। এবার অধিকাংশ পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অনেকে নির্বাচিত হওয়ায় মাত্র চারটি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাধারণ সম্পাদক পদে ইমরুল কাওসার ইমন, সহ-সভাপতি পদে রাশেদুল হক সরকার (জিরো আওয়ার), হাবিবুর রহমান (ইনকিলাব), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাসউদ বিন আব্দুর রাজ্জাক (দীপ্ত টিভি), অর্থ সম্পাদক কাদের বাবু (বাবুই), সাংগঠনিক সম্পাদক গোলেনুর খাতুন রুপা (এসএ টিভি), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আরিফুল ইসলাম আরিফ (বাহান্না নিউজ), সাংস্কতিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম খান (এশিয়ান টিভি), ক্রীড়া ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আসমাউল মুত্তাকিন সরকার (মাছরাঙ্গা টিভি), দপ্তর সম্পাদক জাহিদ কাজী (প্রতিদিনের সংবাদ) নির্বাচিত হন।তবে কার্যনির্বাহী পদে এম.জে ইসলাম (ফিনান্সিয়াল পোস্ট), আবুল কাশেম আজাদ (চলমান সময়) ও আরিফ চৌধুরী পলাশ (ডিবিসি টিভি) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।এতে সদস্যদের সর্বাধিক ভোট পেয়ে আরিফ চৌধুরী পলাশ প্রথম, এ.জে ইসলাম দ্বিতীয় ও আবুল কাশেম আজাদ তৃতীয় কার্য নির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হন।নির্বাচন পরিচালনা করেন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক শামসুল হক দূররানী ও নির্বাচন কশিমনের সদস্য মাসুদ আহমেদ, সামসুজ্জামান জোহা।ভোরের আকাশ/এসএইচ