× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

সময় বাড়ে, ব্যয়ও বাড়ে তবুও শেষ হয় না প্রকল্প

মো. রেজাউর রহিম

প্রকাশ : ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:২৯ এএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

এক দশকেরও বেশি আগে নেওয়া প্রকল্প পাঁচ বছর আগে শেষ হওয়ার সময়সীমা থাকলেও ব্যয় দ্বিগুণ এবং ১১ বছরেও শেষ হয়নি। অথচ প্রকল্প শেষ করার জন্য ব্যয় বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে ৫ হাজার ২৪৮ কোটি টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মেয়াদও বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৪ বছরে বলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়সহ একাধিক সূত্রে জানা গেছে। আর এ অবস্থায় দেশের তথা জনগণের অর্থের যথেচ্ছ ব্যবহার-দুর্নীতি ও অপচয় হচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। এ প্রকল্প কেন এত দীর্ঘ সময়েও শেষ হচ্ছে না সেটা একটি বড় প্রশ্ন তাদের।  এদিকে, প্রকল্পের পরিচালক ওয়াহিদ ইসলাম মুরাদ জানিয়েছেন, প্রকল্পটির পরিচালক পরিবর্তন হয়েছে ৬ বার আর প্রকল্পটি ৩ বার সংশোধন করা হয়েছে।  

স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীবাসীর বিশুদ্ধ পানি সংকট নিরসনে ২০১৩ সালের ১৯ সেপ্টেম্বরে ঢাকা ওয়াসার অধীনে বাস্তবায়নের জন্য ‘ঢাকা এনভায়রনমেন্টালি সাসটেইনেবল ওয়াটার সাপ্লাই’ প্রকল্প গ্রহণ করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার। প্রকল্পটি ২০১৪ সালের জানুয়ারি মাসে শুরু হয়ে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও ২০২৫ সালে এসে আবার ২০২৭ সালের জুন পর্যন্ত প্রকল্পটির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। অর্থাৎ ৬ বছরের শেষ হওয়ার কথা থাকলেও প্রকল্পটির মেয়াদকাল বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৪ বছরে। এছাড়া ২০১৪ সালে ৫ হাজার ২৪৮ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়সম্পন্ন প্রকল্পটি ৩য় সংশোধনীর পর ১০ হাজার ৯৭৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ভোরের আকাশকে জানান, বারবার সময় ও বরাদ্দ বাড়লেও বর্ধিত সময়েও অর্থাৎ ২০২৭ সালের মধ্যেও প্রকল্পটি শেষ হবে কিনা-তা নিয়েও সংশয় রয়েছে। তিনি বলেন, কারণ ইতিমধ্যে প্রকল্পটি ৩ বার সংশোধন করা হয়েছে।

এদিকে, গত ১৭ আগস্ট জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৩য় বারের মতো সংশোধনী দিয়ে প্রকল্প উপস্থাপন করা হয় এবং বৈঠকে অনুমোদিত হয়। তৃতীয় সংশোধনীতে আরও ২ হাজার ৮২৬ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বরাদ্দের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

সূত্র জানায়, ২০১৩ সালে ফ্যাসিষ্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ঢাকা মহানগরীর মতিঝিল, পল্টন, ফকিরাপুল, উত্তরা, গুলশান, বনানী, নিকুঞ্জ, খিলক্ষেত, বাড্ডা এবং সমগ্র মিরপুর ও আশপাশ এলাকায় ২৪ ঘণ্টা পানি সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়। কিন্তু প্রকল্পটি অনুমোদনের পর থেকেই বিভিন্ন জটিলতায় বাস্তবায়ন কাজ কয়েক দফা পিছিয়েছে। জমি অধিগ্রহণ, ঠিকাদার চূড়ান্তকরণ, বিলম্বিত দরপত্র ও অনুদান সংস্থার অর্থছাড়ের দীর্ঘসূত্রতায় প্রকল্পটির দীর্ঘসত্রিতা বাড়ায়।

প্রকল্পের বাস্তবায়নের মেয়াদ বারংবার বাড়ানোর ব্যাপারে প্রকল্প পরিচালক জানান, প্রকল্পের কাজ শুরুর পর আমরা ‘রোড কাটিং’ এর অনুমোদন পাইনি। ডিএনসিসি এখনো অনুমোদন দিচ্ছে না।

তিনি বলেন, কোথাও অনুমোদন পেলে তবেই কাজ করি, এ জন্যই দেরি হচ্ছে। আমরা এখন প্রগতি সরণিতে কাজ করছি, তবে এজন্য রোড কাটিং এর অনুমোদন যথাসময়ে পাইনি। আর অনেক জায়গায় জমির মালিকানা ও ক্ষতিপুরণ জটিলতা নিয়েও ঝামেলা পোহাতে হয়। এছাড়া ভূমি অধিগ্রহণে বাড়তি সময়ক্ষেপন এবং জটিলতাও অনেকাংশে দায়ী বলে উল্লেখ করেন তিনি।  

তিনি আরো বলেন, এর আগে এই প্রকল্পের পরিচালক হিসেবে ৬ জন দায়িত্ব পালন করেছেন, আমি এ প্রকল্পের ৭ম প্রকল্প পরিচালক।  তবে বিদ্যমান বিভিন্ন জটিলতা নিরসনে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। কিন্তু যথাসময়ে অনুমোদন না পাওয়ায় বিলম্ব হয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে, সাধারণত ওয়াসার কোনো প্রকল্পই একাধিকবার সংশোধন না করে শেষ করার নজির নেই বললেই চলে। আর প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্ব মানেই অনিয়ম-দুর্নীতির ছড়াছড়ি। এছাড়া আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ওয়াসার এমডি তাকসিম আহমেদ খান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আত্বীয় পরিচয়ে ব্যাপক দুর্ণীতি অনিয়মে জড়িত ছিলেন। আর তার অনুগত ওয়াসার অনেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও রয়েছে দুর্নীতির অভিযোগ, যার প্রমাণও দুদকের হাতে রয়েছে।

জানা গেছে, এ প্রকল্পটির ৩য় সংশোধনী প্রস্তাবে বলা হয়েছে-মেঘনা নদী থেকে দৈনিক ৫০ কোটি লিটার পানি পরিশোধন করে রাজধানীতে সরবরাহের জন্য নেওয়া প্রকল্পটি ‘গন্ধর্বপুর পানি শোধনাগার প্রকল্প’ নামে পরিচিত। একাধিক প্যাকেজের মাধ্যমে ভূ-উপরস্থ পানি পরিশোধনে নেওয়া প্রকল্পটির বাস্তবায়ন এলাকা ঢাকা  ছাড়াও পাশ্ববর্তী  আড়াইহাজার ও রূপগঞ্জ উপজেলার কিছু অংশ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদের প্রকল্পটি নির্ধারিত সময়ে শেষ না হওয়ায় ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয় । এরপর ২০২১ সালে প্রকল্পটির প্রথম সংশোধনী আনা হয় এবং মেয়াদ আরো দেড় বছর বৃদ্ধি করে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত এবং অতিরিক্ত ২ হাজার ৯০৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়। আর ওই বছরের সেপ্টেম্বরে চীনের একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পাইপ লাইন নির্মাণে চুক্তি করে ঢাকা ওয়াসা। কিন্তু এরপরও কাজ শেষ না হওয়ায় ২০২৪ সালে দ্বিতীয় সংশোধনী আনা হয়। এই সংশোধনীতে প্রকল্পের মেয়াদ আবার এক বছর বৃদ্ধি অর্থাৎ ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত ও ব্যয় ৯৫১ কোটি ৮৮ লাখ টাকা বাড়ানো হয়। অর্থাৎ তিন দফা মেয়াদ বৃদ্ধি করেও কাজ শেষ করতে না পারায় এবার ৩য় সংশোধনীর মাধ্যমে চতুর্থবারের মতো মেয়াদ ও ব্যয় বৃদ্ধিতে ঢাকা ওয়াসার প্রস্তাবের অনুমোদন দেয় সরকার।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পটির অর্থায়নে মোট ব্যয়ের মধ্যে ৪ হাজার ২১৩ কোটি টাকা দিচ্ছে সরকার এবং ২২ কোটি টাকা ওয়াসার নিজস্ব তহবিল থেকে প্রদান করা হবে। অবশিষ্ট ব্যয়ের মধ্যে ৬ হাজার ৭৩৯ কোটি টাকা উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি), এজেন্সি ফ্রাঁসেজ ডি ডেভেলপমেন্ট (এএফডি) এবং ইউরোপীয় ইনভেস্ট ব্যাংক (ইআইবি) থেকে ঋণ ও অনুদান নেওয়া হবে।

পরিকল্পনা কমিশনের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, এ প্রকল্পের মেয়াদ আর ব্যয় এতবার বাড়ানো নিয়ে সভায় জানতে চাওয়া হয়েছে। সভায় বিষয়গুলো ওয়াসাকে ঠিক করে ডিপিপি দিতে বলা হয়েছে।

সূত্র জানায়, প্রকল্পের মেয়াদ ও বরাদ্দ বাড়লেই নানারকম অনিয়ম-দুর্নীতির সুযোগ তৈরি হয়। অতীতে ওয়াসার অনেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন ওয়াসা’র সাবেক এমডি তাকসিম আহমেদ খানের বিরুদ্ধে তদন্তও করছে। অন্যদিকে, পিইসি সভায় প্রকল্পটির মেয়াদ বারবার বৃদ্ধির কারণ জানতে চাইলে ওয়াসার পক্ষে বলা হয়, ডলারের দরবৃদ্ধিতে ব্যয় ১ হাজার ১৮৬ কোটি টাকা বেড়েছে। এছাড়া ইউলিটি শিফটিং, পাইপলাইনের রুট ও ডিজাইন পরিবর্তনের কারণে ৭০৭ কোটি টাকা বৃদ্ধি, বিলম্বিত সুদ পেমেন্ট ৪২৩ কোটি টাকা। ভ্যাট, ট্যাক্স ও আমদানি শুল্ক বৃদ্ধির কারণে ৩৭০ কোটি এবং সড়ক খনন চার্জ, ওয়াটার ইনটেক ও পানি শোধনাগারের বিদ্যুৎ সংযোগে নতুনভাবে সোলার প্যানেল স্থাপনে ১৪১ কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া ইআইবি থেকে অর্থছাড়ে জটিলতা, জমি অধিগ্রহণে দীর্ঘসূত্রতার কারণও উল্লেখ করা হয়েছে। ওয়াসার এই প্রকল্পের কাজ প্রায় এক যুগেও কেন শেষ হয়নি। 

এ বিষয়ে যথাযথ তদন্ত হয়েছে কিনা-সে ব্যাপারে পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, এই প্রকল্পে কাজের কিছু সীমাবদ্ধতা আছে। দিনের বেলা কাজ করা যায় না, শুধু রাতের বেলা কাজ করতে হয়। তাছাড়া রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির ক্ষেত্রে ডিএনসিসির অনুমোদনের বিষয়ও আছে। এসব কারণে প্রকল্পের কাজে ধীরগতি বলে আমাদের বলা হয়েছে।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
দুই লাখ কোটি টাকা ব্যয়ে মেট্রোরেলের দুই নয়া প্রকল্প

দুই লাখ কোটি টাকা ব্যয়ে মেট্রোরেলের দুই নয়া প্রকল্প

ঢাকা ওয়াসার আর্থিক হিসাব খতিয়ে দেখতে ৪ সদস্যের কমিটি গঠন

ঢাকা ওয়াসার আর্থিক হিসাব খতিয়ে দেখতে ৪ সদস্যের কমিটি গঠন

চিতলমারী সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরামর্শ গ্রহণবিষয়ক কর্মশালা

চিতলমারী সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরামর্শ গ্রহণবিষয়ক কর্মশালা

সফল বাস্তবায়ন ও এর সুফল

সফল বাস্তবায়ন ও এর সুফল

 শাহরুখ–আরিয়ানের বিরুদ্ধে ৩ কোটি টাকার মানহানি মামলা

শাহরুখ–আরিয়ানের বিরুদ্ধে ৩ কোটি টাকার মানহানি মামলা

 একদিনে ৭০ নতুন কমিটি দিল ছাত্রদল

একদিনে ৭০ নতুন কমিটি দিল ছাত্রদল

 স্বপ্ন’এখন আরও বড় পরিসরে বনশ্রীতে

স্বপ্ন’এখন আরও বড় পরিসরে বনশ্রীতে

 ফরিদপুরে দুর্গাপূজা: ৭৫৮টি মণ্ডপে শেষ মুহূর্তের সাজসজ্জা, কড়া নিরাপত্তা

ফরিদপুরে দুর্গাপূজা: ৭৫৮টি মণ্ডপে শেষ মুহূর্তের সাজসজ্জা, কড়া নিরাপত্তা

 বাংলাদেশকে কাঁদিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালের পাকিস্তান

বাংলাদেশকে কাঁদিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালের পাকিস্তান

 শ্বাসকষ্ট ও ক্যান্সারসহ যেসব রোগের ঝুঁকি বাড়ায় মশার কয়েল

শ্বাসকষ্ট ও ক্যান্সারসহ যেসব রোগের ঝুঁকি বাড়ায় মশার কয়েল

 কটাক্ষের শিকার দেব

কটাক্ষের শিকার দেব

 গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

 চুমু খাওয়ার ৭টি চমকপ্রদ শারীরিক উপকারিতা

চুমু খাওয়ার ৭টি চমকপ্রদ শারীরিক উপকারিতা

 ৬ মার্কিন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা চীনের

৬ মার্কিন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা চীনের

 জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ

 সময় বাড়ে, ব্যয়ও বাড়ে তবুও শেষ হয় না প্রকল্প

সময় বাড়ে, ব্যয়ও বাড়ে তবুও শেষ হয় না প্রকল্প

 ডাচ প্রধানমন্ত্রীর সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

ডাচ প্রধানমন্ত্রীর সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

 যে কারণে রাজনীতিতে প্রবাসীরা

যে কারণে রাজনীতিতে প্রবাসীরা

 স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়

 ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার ভোর আসবেই: মাহমুদ আব্বাস

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার ভোর আসবেই: মাহমুদ আব্বাস

 পরমাণু অস্ত্র তৈরি করবে না ইরান: পেজেশকিয়ান

পরমাণু অস্ত্র তৈরি করবে না ইরান: পেজেশকিয়ান

 মেঘনাপারে দখলমুক্ত জমিতে ইকোপার্ক নির্মাণকাজের উদ্বোধন

মেঘনাপারে দখলমুক্ত জমিতে ইকোপার্ক নির্মাণকাজের উদ্বোধন

 আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

সংশ্লিষ্ট

সময় বাড়ে, ব্যয়ও বাড়ে তবুও শেষ হয় না প্রকল্প

সময় বাড়ে, ব্যয়ও বাড়ে তবুও শেষ হয় না প্রকল্প

ডাচ প্রধানমন্ত্রীর সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

ডাচ প্রধানমন্ত্রীর সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ৪৪

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ৪৪