ফাইল ছবি
ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলার ডিএনডি খাল খনন প্রকল্পের আওতায় পাইপলাইন স্থানান্তর কাজের জন্য সোমবার (৭ জুলাই) বেশ কয়েকটি এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
রোববার (৬ জুলাই) তিতাস গ্যাস এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ জেলার ডিএনডি খাল পুনঃখনন প্রকল্পের আওতায় ঢাকা অংশে ৯টি খালের ভেতর বিদ্যমান গ্যাস পাইপলাইন স্থানান্তরের কাজ করা হবে। এ কারণে সোমবার সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত, মোট ১১ ঘণ্টা বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ থাকবে।
বিজ্ঞপ্তিতে যেসব এলাকার নাম উল্লেখ করা হয়েছে, সেগুলো হলো: টেংরা, বাহির টেংরা, হাজীনগর, আমতলা, বড়ভাঙ্গা, কোদালদোয়া, সানাড়পাড়, নিমাইকাশারি, নামা শ্যামপুর, জিয়া সরণি, জাপানি বাজার, তিতাস গ্যাস সড়ক, ছাপড়া মসজিদ, রূপসী বাংলা হাসপাতাল, শনির আখড়া, আরএস টাওয়ার সংলগ্ন এলাকা, গোবিন্দপুর, মাতুয়াইল, মৃধাবাড়ী, কাজলা, ভাঙ্গা ব্রিজ, ডেমরা, স্টাফ কোয়ার্টার, আমুলিয়া, পাইটি, জহির স্টিল, শাহরিয়ার স্টিল, ধার্মিক পাড়া ও কাউন্সিল এলাকা। এইসব এলাকায় আবাসিক, বাণিজ্যিক, শিল্প ও সিএনজি স্টেশনসহ সব শ্রেণির গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
তিতাস আরও জানিয়েছে, গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকা এলাকার আশপাশেও গ্যাসের স্বল্পচাপ বা চাপজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এছাড়া তিতাস গ্যাস গ্রাহকদের সাময়িক এই ভোগান্তির জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে এবং কাজ শেষ হওয়ার পর গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হবে বলেও আশ্বস্ত করেছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মোঃ মাহফুজ আলম বলেছেন, জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করতে পারলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব। যেখানে রাষ্ট্র হবে সবার এবং সকলের নাগরিক অধিকার সুরক্ষিত থাকবে।সোমবার (৭ই জুলাই) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে শাহবাগে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ওপর নির্মিত তথ্যচিত্র 'শ্রাবণ বিদ্রোহ'-এর প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা এই আশাবাদ ব্যক্ত করেন। প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত সবাইকে স্বাগত জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের ভূমিকা জনস্মৃতিতে রাখতে তথ্যচিত্র 'শ্রাবণ বিদ্রোহ' প্রদর্শনীর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বর্তমান প্রজন্মের দায়িত্ব কী, তা স্মরণ করে দেওয়ার জন্য জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহিদদের অবদান জনস্মৃতিতে রাখা প্রয়োজন। তিনি শহিদদের আত্মত্যাগ স্মরণে রেখে সবাইকে দেশের কল্যাণে কাজ করার আহ্বান জানান।অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, জুলাই কখনো বেহাত হবে না। জুলাইয়ের গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিচার চলছে, বিচার দৃশ্যমান। এই বিচার গ্রহণযোগ্য করতে হবে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে খুনিদের বিচার সম্পন্ন হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।অনুষ্ঠানে গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেন, ফ্যাসিবাদ বারবার ফিরে আসার চেষ্টা করে, তাকে দমন করতে হয়। ফ্যাসিবাদ যেন আর কখনো মাথাচাড়া দিতে না পারে, সেজন্য তিনি সকলকে সোচ্চার থাকার আহ্বান জানান।প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠানে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, রাজনৈতিক ঐকমত্য থাকলে দেশে আর ফ্যাসিবাদ ফিরে আসবে না। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যে উদ্দেশ্যে শহিদরা আত্মত্যাগ করেছেন, সেই উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে তিনি সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থেকে দেশের কল্যাণে কাজ করার আহ্বান জানান।অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন শহিদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন এবং শহিদ সাংবাদিক তাহির জামান প্রিয়-র মা শামসি আরা জামান। তাঁরা তাঁদের শহিদ সন্তানসহ গণঅভ্যুত্থানে সকল শহিদের হত্যার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচার দাবি করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা। প্রিমিয়ার শো অনুষ্ঠানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদ ও আহতদের স্বজন, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থী, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অধীন চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের প্রযোজনায় নির্মিত হয়েছে তথ্যচিত্র ‘শ্রাবণ বিদ্রোহ’। জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে কেন্দ্র করে নির্মিত এই তথ্যচিত্রে দেখানো হয়েছে আন্দোলনের পটভূমি, ঘটনাপ্রবাহ এবং ছাত্র-জনতার প্রতিরোধ-চেতনার গতিপথ। তথ্যচিত্রে তুলে ধরা হয়েছে শহিদদের স্বজন, আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ছাত্রনেতা, শিক্ষার্থী এবং সমাজের বিশিষ্টজনদের আন্দোলনকালীন স্মৃতিকথা ও নির্যাতনের চিত্র। ৩০ মিনিটের এই তথ্যচিত্রে আন্দোলনকালীন দুর্লভ ভিডিওচিত্র, স্থিরচিত্র ও গ্রাফিতি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা জুলাই গণঅভ্যুত্থানের জীবন্ত দলিল। তথ্যচিত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিষ্ঠুরতা এবং তৎকালীন স্বৈরশাসকের দমন-পীড়নের চিত্র কখনো প্রত্যক্ষ দৃশ্যায়নে, কখনো অ্যানিমেশনের সাহায্যে জীবন্ত করে তোলা হয়েছে। ‘শ্রাবণ বিদ্রোহ’ শুধু একটি তথ্যচিত্র নয়, এটি সময়ের দলিল—যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জানাবে এক সফল গণঅভ্যুত্থানের গল্প।ভোরের আকাশ/জাআ
দেশের শীর্ষস্থানীয় টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোগত সেবাদাতা সংস্থা ইডটকো বাংলাদেশ সম্প্রতি পরিচ্ছন্ন যানবাহন ও জ্বালানি উদ্ভাবনের পথিকৃৎ টাইগার নিউ এনার্জি লিমিটেডের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে।এই চুক্তির মাধ্যমে সারাদেশে পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সংযোগ ব্যবস্থা এবং সকলের জন্য পরিচ্ছন্ন জ্বালানির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে টেকসই জ্বালানি ব্যবস্থা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।এই অংশীদারিত্ব টেলিকম অবকাঠামোতে প্রচলিত জ্বালানির পরিবর্তে একীভূত নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবস্থার দিকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের সূচনা করছে। এটি শুধু নিরবচ্ছিন্ন টেলিকম পরিষেবা নিশ্চিত করবে না, বরং কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে এবং সবার জন্য জ্বালানির সমান সুবিধা নিশ্চিত করে দেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনেও ভূমিকা রাখবে।এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে, উভয় প্রতিষ্ঠান একসাথে পরীক্ষামূলকভাবে কিছু নতুন উদ্ভাবনী পরিষেবা চালু করবে। যেমন- ব্যাটারি ব্যাকআপ সিস্টেম, সোয়াপিং স্টেশন এবং চার্জিং স্টেশন সিস্টেম। এসব উদ্যোগের মূল লক্ষ্য হলো জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমানো এবং বৃহত্তর জনগণের জন্য জ্বালানি ব্যবস্থার সুযোগ বাড়ানো। এটি ইডটকোর টেকসই উপায়ে নিরবচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক সংযোগ নিশ্চিতকরণ এবং সকলকে ক্ষমতায়নের অঙ্গীকারের অংশ।চুক্তির আওতায় নেওয়া উল্লেখযোগ্য উদ্যোগগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্যাটারি-এজ-আ-সার্ভিস (বিএএএস), এটি হলো সাবস্ক্রিপশন ভিত্তিক ব্যাটারি ব্যাকআপ সিস্টেম, যা গ্রিডে বিদ্যুৎ না থাকলেও টেলিকম টাওয়ারে নিরবচ্ছিন্নবিদ্যুৎ সংযোগ নিশ্চিত করবে। ফলে নেটওয়ার্ক সংযোগ সবসময় একইরকম থাকবে।আরও রয়েছে ব্যাটারি সোয়াপিং স্টেশন (বিএসএস)। এর মাধ্যমে ইডটকোর টাওয়ার সাইটগুলোতে স্থাপিত সোয়াপ পয়েন্ট, যা বৈদ্যুতিক যানবাহন, বিশেষ করে দুই ও তিন চাকার বাহনের চলাচলকে সহজতর করবে, চার্জিংয়ের সময় কমাবে এবং শেয়ারযোগ্য পরিচ্ছন্ন জ্বালানি ব্যবস্থার সহায়ক হবে।এছাড়াও রয়েছে ব্যাটারি চার্জিং স্টেশন সিস্টেম (বিসিএসএস)। সহজে ব্যবহারযোগ্য চার্জিং পয়েন্ট, যা রিকশা ও ইজিবাইকের মতো বাহনগুলোকে বিদ্যুৎ চার্জ দেওয়ার সুযোগ দেবে, যা সকলের জন্য পরিচ্ছন্ন জ্বালানিকে সহজলভ্য করে তুলবে।বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নেওয়া এই ধরনের উদ্যোগ ইডটকোর টেকসই টেলিকম অবকাঠামোর নেতৃত্বকে আরও জোরদার করছে। অবকাঠামোকে পরিবেশগত দায়িত্বের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে এই অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের জন্য একটি সহনশীল, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং জলবায়ু-সচেতননেটওয়ার্ক সংযোগ যুগের সূচনা করছে।ভোরের আকাশ/জাআ
নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ২০২৪ সালের আয়-ব্যয়ের হিসাব চেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ সংক্রান্ত চিঠি ইতোমধ্যে দলগুলোকে পাঠানো হয়েছে বলে সোমবার (৭ জুলাই) নিশ্চিত করেছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। তবে আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত থাকায় তাদের কাছে চিঠি দেওয়া হয়নি।দল নিবন্ধনের নিয়ম অনুযায়ী, প্রতি বছর ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আগের বছরের আর্থিক হিসাব জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কোনো দল টানা তিন বছর হিসাব জমা না দিলে তাদের নিবন্ধন বাতিলের সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল রয়েছে ৫১টি।উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের হিসাব অনুযায়ী আওয়ামী লীগের তহবিল একশ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে বলে জানায় দলটির কোষাধ্যক্ষ এইচ এম আশিকুর রহমান। বিএনপি তখন প্রায় পাঁচ লাখ টাকার ঘাটতি দেখিয়েছে। জাতীয় পার্টির তহবিল দাঁড়িয়েছিল দুই কোটি নয় লাখ ৬১ হাজার ৩০৬ টাকায়। ভোরের আকাশ/হ.র
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ও নিরপেক্ষ ইতিহাস তুলে ধরার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এ আহ্বান জানান।বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব সিরাজ উদ্দিন মিয়া এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।বৈঠকে উপদেষ্টা ফারুক ই আজম জানান, অতীতে মুক্তিযুদ্ধের নামে বিপুল অর্থ ব্যয়ে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করা হলেও সেখানে যুদ্ধক্ষেত্রের বস্তুনিষ্ঠ বিবরণ, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের অভিজ্ঞতা বা ভূমিকা তুলে ধরা হয়নি। বরং নির্দিষ্ট একটি পরিবারের ছবি ও সামগ্রী দিয়ে অতিরঞ্জিত বর্ণনা উপস্থাপন করা হয়েছে।তিনি আরও জানান, "‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন’ শীর্ষক একটি গবেষণা প্রকল্পে প্রায় ২৩ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকলেও প্রকৃত কোনো গবেষণা হয়নি।"বিএনপি সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে ফারুক ই আজম অভিযোগ করেন, “পূর্ববর্তী সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের একটি সুবিধাভোগী গোষ্ঠীতে রূপান্তর করেছে এবং তাদের জন্য নির্ধারিত সুযোগ-সুবিধা দলীয় স্বার্থে ব্যবহৃত হয়েছে।”এ সময় মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের মালিকানাধীন সম্পত্তির যথাযথ ব্যবহারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। এসব মূল্যবান সম্পদের ব্যবস্থাপনায় আরও কার্যকর পরিকল্পনা গ্রহণের তাগিদ দেন তিনি।প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস বলেন, “ট্রাস্টের কাজ কী হবে, কোন সম্পত্তিতে কী ধরনের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে, তা নির্ধারণে দ্রুত একজন উপযুক্ত পরামর্শক নিয়োগ দিতে হবে এবং একটি কমিটি গঠন করতে হবে।”তিনি আরও বলেন, “এই ট্রাস্টকে আবারও কার্যকর ও প্রাণবন্ত একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে হবে।”বৈঠকে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের বর্তমান ও অতীত কর্মকাণ্ড, ব্যয়িত প্রকল্পসমূহ এবং আগামী ছয় মাসের পরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়। সব প্রকল্পে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন প্রধান উপদেষ্টা। ভোরের আকাশ/হ.র