দুঃসংবাদ জানাল আবহাওয়া অফিস
দেশের বিভিন্ন স্থানে দমকা হাওয়া ও বৃষ্টির দেখা মিললেও তাপপ্রবাহ থেকে এখনও মুক্তি মিলছে না। মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে আবহাওয়া অধিদফতর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশের ১৩টি জেলা ও খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে চলমান মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ আগামী ২৪ ঘণ্টায় অব্যাহত থাকবে।
আবহাওয়া বার্তায় বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। এর প্রভাবে ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু–একটি স্থানে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে।
তবে রাজশাহী, নাটোর, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, ঢাকা, টাঙ্গাইল, নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, পটুয়াখালী ও খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলার ওপর দিয়ে যে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে আগামী ৫ দিনে বৃষ্টিপাত ও বজ্রসহ বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে বলেও আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
এদিকে, চলমান এই তাপপ্রবাহের কারণে জনজীবনে দুর্ভোগ বেড়েছে। চিকিৎসকরা শিশু ও বয়স্কদের প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
ভোরের আকাশ/হ.র
সংশ্লিষ্ট
দেশের বিভিন্ন স্থানে দমকা হাওয়া ও বৃষ্টির দেখা মিললেও তাপপ্রবাহ থেকে এখনও মুক্তি মিলছে না। মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে আবহাওয়া অধিদফতর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দেশের ১৩টি জেলা ও খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে চলমান মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ আগামী ২৪ ঘণ্টায় অব্যাহত থাকবে।আবহাওয়া বার্তায় বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল হয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। এর প্রভাবে ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু–একটি স্থানে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে।তবে রাজশাহী, নাটোর, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, ঢাকা, টাঙ্গাইল, নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, পটুয়াখালী ও খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলার ওপর দিয়ে যে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। তবে আগামী ৫ দিনে বৃষ্টিপাত ও বজ্রসহ বৃষ্টির প্রবণতা বাড়তে পারে বলেও আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।এদিকে, চলমান এই তাপপ্রবাহের কারণে জনজীবনে দুর্ভোগ বেড়েছে। চিকিৎসকরা শিশু ও বয়স্কদের প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। ভোরের আকাশ/হ.র
টানা ছয় দিন তীব্র তাপপ্রবাহের পর সোমবারের বৃষ্টিতে ঢাকাসহ বিভিন্ন অঞ্চলে ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা হ্রাস পেয়েছে। শীতল বাতাস ও মেঘলা আকাশে স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে। তবে তাপপ্রবাহ কিছুটা কমলেও, বজ্রপাতের আশঙ্কায় ২১ জেলার বাসিন্দাদের সতর্ক করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।আবহাওয়াবিদ বজলুর রহমান জানান, সোমবার দেশের বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে তাপমাত্রা দ্রুত কমে এসেছে। আগামীকাল (মঙ্গলবার) আরও কিছু এলাকায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি ও কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে।আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক বলেন, খুলনা বিভাগ ব্যতীত দেশের প্রায় সব অঞ্চলেই তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমেছে। রাজশাহীতে একদিনেই তাপমাত্রা কমেছে ৮.৪ ডিগ্রি, আর ঢাকায় কমেছে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে পরবর্তী চার ঘণ্টায় ২১টি জেলায় ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় ঘরের ভেতর থাকা, ভ্রমণ এড়িয়ে চলা এবং গাছের নিচে আশ্রয় না নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।বজ্রপাতের আশঙ্কাপূর্ণ জেলাগুলো হলো: রাজশাহী, নাটোর, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, ঢাকা, নরসিংদী, রংপুর, গাইবান্ধা, শেরপুর, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সিলেট, রাঙামাটি ও বান্দরবান। ভোরের আকাশ/হ.র
চলতি মে মাসের প্রথম সপ্তাহেও তাপমাত্রা মোটামুটি সহনীয় ছিল। কিন্তু গত বুধবার থেকে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করে। বৃহস্পতিবার বিস্তৃত হয়ে শুক্রবার ৪৫ জেলায়, শনিবার ৬২ জেলায়। রোববার(১১ মে)ও ছিল এই তাপপ্রবাহ। কিন্তু দুপুরের পর থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি হতে শুরু করে। কাল এর বিস্তৃতি আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম বলেন, রোববার দুপুরের পর থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হতে থাকে। ময়মনসিংহ বিভাগের চার, সিলেট বিভাগের চার জেলা, কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী, রাঙ্গামাটি, কুমিল্লা, বাহ্মণবাড়িয়া ও পঞ্চগড়ে বৃষ্টি হয়েছে। এসব জেলায় বজ্রসহ শিলাবৃষ্টি হয়েছে। এদিকে চার জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঁচজন, কিশোরগঞ্জে তিনজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও হবিগঞ্জে একজন মারা গেছেন। এছাড়াও ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছ পড়ে দুজন নিহত হয়েছেন। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, দীর্ঘ সময় ধরে দিনে সূর্যের তাপ, বাতাসের কম গতিবেগ, দক্ষিণ থেকে আসা জলীয় বাষ্পের কমতি, বৃষ্টি না থাকাÑ এসব কারণেই তাপপ্রবাহ এমন বেড়ে যায়। আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেছা বলেন, এপ্রিল উষ্ণ মাস হলেও এবার গরম তেমন একটা ছিল না। মে শুরুর কয়েক দিন তাপমাত্রা কম থাকলেও ৭ তারিখ থেকে তাপপ্রবাহ শুরু হয়। এর মধ্যে চলতি বছরের রেকর্ড তাপমাত্রা দেখা যায়। রাজধানীতে রোববার বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। কাজী জেবুন্নেছা আরও বলেন, রোববার দেশের অধিকাংশ জেলায় তাপপ্রবাহ ছিল। কিন্তু দুপুরের পর থেকে দেশের কয়েকটি জেলায় বৃষ্টি হয়। বৃষ্টির এই বিস্তৃতি কাল সোমবার আরও বাড়বে। দেশের সামগ্রিক তাপমাত্রা কমে আসতে পারে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে রোববার বিকেলে পৃথক স্থানে বজ্রাঘাতে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরো একজন। নিহতরা হলেন, সরাইল উপজেলার কালীকচ্ছ ইউনিয়নের চাঁনপুর গ্রামের জুনায়েদ আলীর ছেলে আব্দুর রাজ্জাক (৩৫), নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের গোকর্ণ গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে মো. শামসুল হুদা (৬৫) ও চাতলপাড় ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের মো. আলমগীরের মেয়ে জাকিয়া (৭)। আখাউড়ায় নিহতরা হলেন উপজেলার রুটি রুটি গ্রামের সেলিম মিয়া (৬০) ও বনগজ গ্রামের জাকির খাঁ (২২)। কিশোরগঞ্জ : রোববার দুপুরে জেলার পৃথক স্থানে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ সময় আরো একজন আহত হয়েছেন। তারা হলেনÑ উপজেলার সাদেকপুর ইউনিয়নের রসুলপুর এলাকার আফসর উদ্দিন মিয়ার ছেলে ফারুক মিয়া (৫২), শ্রীনগর ইউনিয়নের শ্রীনগর গ্রামের ইউনুছ মিয়ার ছেলে তৌহিদ মিয়া (২৮)ও কুলিয়ারচর উপজেলার ছয়সূতী ইউনিয়নের হাজরিনগর গ্রামের শফিকুল ইসলাম সফু মিয়ার ছেলে কবির মিয়া (২৫) ময়মনসিংহ : ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছ পড়ে দুজন নিহত হয়েছেন। রোববার সন্ধ্যার দিকে সদর উপজেলার ঘাঘড়া ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সন্ধ্যা বেলা এলাকার ওপর দিয়ে প্রচণ্ড বেগে ঝড় বৃষ্টি হয়। এ সময় বাইরে থাকা সজীব (১৬) ও সুরুজ মিয়া (৬০) নামে দুজন গাছ চাপায় নিহত হয়েছেন। তারা দুজনই পেশায় দিনমজুর বলে জানা গেছে। দুজনের বাড়ি ঘাঘড়া এলাকায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ : ধান কাটার সময় রোববার বিকেলে সদর উপজেলার বুলনপুর গ্রামে বজ্রপাতে মো. কাইমুল (৪০) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। হবিগঞ্জ : গতকাল বিকেল ৫টার দিকে জেলার আজমিরীগঞ্জে ড্রেনে গোসল করার সময় বজ্রপাতে সাজু মিয়া (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। তিনি উপজেলার কাকাইলছেও ইউনিয়নের ডেমিকান্দি গ্রামের তজম আলী মিয়ার ছেলে। ভোরের আকাশ/আমর
পাঁচদিন ধরে দেশে বইছে তাপপ্রবাহ। তীব্র গরমে জনজীবনে অস্বস্তি বিরাজ করছে। আজও দেশের বেশির ভাগ অঞ্চলে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই তাপপ্রবাহের মাঝে বৃষ্টির সুখবর দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে।আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আজ রোববার (১১ মে) বিকেলে রাজশাহী, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম বিভাগে বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টি হয়েছে। সর্বোচ্চ ৫২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে রাঙ্গামাটিতে। আগামীকাল সোমবার (১২ মে) দেশের ছয়টি বিভাগে ঝড় বৃষ্টি হতে পারে। এতে তাপমাত্রা কমবে তিন ডিগ্রি পর্যন্ত।আবহাওয়া অফিস জানান, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ বাংলাদেশের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চল হয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় সোমবার (১২ মে) সন্ধ্যা পর্যন্ত দেওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। খুলনা বিভাগে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা ১ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।এদিকে আজ রাজশাহী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, রাজবাড়ী, খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর ও যশোর জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশ, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগসহ রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, ময়মনসিংহ, জামালপুর এবং শেরপুর জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু এলাকা থেকে প্রশমিত হয়ে পারে।আবহাওয়াবিদ মো. শাহিনুল ইসলাম জানিয়েছেন, এই সপ্তাহের বাকি দিনগুলোতে বিচ্ছিন্নভাবে কালবৈশাখী ঝড়ের আভাস রয়েছে। তবে তাপপ্রবাহও থাকবে। যে তাপপ্রবাহ বইছে তা ধীরে ধীরে কমবে।আজ দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভোরের আকাশ/এসআই