ছবি: সংগৃহীত
টানা ৮ দফা বৃদ্ধির পর দেশের বাজারে অবশেষে কমেছে স্বর্ণের দাম। প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কমেছে দুই হাজার ৫০৮ টাকা পর্যন্ত। এখন থেকে দেশের বাজারে প্রতি ভরি (২২ ক্যারেটের) স্বর্ণ বিক্রি হবে দুই লাখ ২৬ হাজার ৯২৩ টাকায়। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বাজুসের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) থেকে নতুন মূল্য কার্যকর হবে বলেও জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।
এতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য হ্রাস পেয়েছে। এমতাবস্থায় আজ বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন- বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিংয়ের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশের বাজারে সোনার ও রৌপ্যের নতুন মূল্য নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২২ ক্যারট ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতিভরি সোনার মূল্য দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২৬ ৯২৩ টাকা। ২১ ক্যারটের ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতিভরি সোনার মূল্য ২ লাখ ১৬ হাজার ৬০০ টাকা। ১৮ ক্যারট ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতিভরি সোনার মূল্য ১ লাখ ৮৫ হাজার ৬৯১ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতিভরি সোনার মূল্য দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৭২৩ টাকা।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
টানা ৮ দফা বৃদ্ধির পর দেশের বাজারে অবশেষে কমেছে স্বর্ণের দাম। প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কমেছে দুই হাজার ৫০৮ টাকা পর্যন্ত। এখন থেকে দেশের বাজারে প্রতি ভরি (২২ ক্যারেটের) স্বর্ণ বিক্রি হবে দুই লাখ ২৬ হাজার ৯২৩ টাকায়। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বাজুসের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) থেকে নতুন মূল্য কার্যকর হবে বলেও জানানো হয়েছে বিজ্ঞপ্তিতে।এতে বলা হয়েছে, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পিওর গোল্ড) মূল্য হ্রাস পেয়েছে। এমতাবস্থায় আজ বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন- বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিংয়ের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশের বাজারে সোনার ও রৌপ্যের নতুন মূল্য নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২২ ক্যারট ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতিভরি সোনার মূল্য দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২৬ ৯২৩ টাকা। ২১ ক্যারটের ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতিভরি সোনার মূল্য ২ লাখ ১৬ হাজার ৬০০ টাকা। ১৮ ক্যারট ক্যাডমিয়াম (হলমার্ককৃত) প্রতিভরি সোনার মূল্য ১ লাখ ৮৫ হাজার ৬৯১ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতিভরি সোনার মূল্য দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৭২৩ টাকা।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চলতি ডিসেম্বরের ২৭ দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ২৭৫ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার। প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে যা দাঁড়ায় মোট ৩৩ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা।রোববার (২৮ ডিসেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন খান। ডিসেম্বরের ২৭ দিনের এ প্রবাসী আয় আগের বছরের ডিসেম্বরের পাশাপাশি চলতি বছরের নভেম্বরের চেয়ে বেশি। আগের বছরের ডিসেম্বরের ২৭ দিনে প্রবাসী আয় এসেছিল ২৪০ কোটি ৮০ মার্কিন ডলার। আর আগের মাস নভেম্বর ২৭ দিনে প্রবাসীরা পাঠিয়েছিলেন ২৬০ কোটি পাঁচ লাখ ৪১ হাজার ডলার।বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রবাসী আয়ের তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে ২৪৭ কোটি ৭৮ লাখ, আগস্টে আসে ২৪২ কোটি ১৯ লাখ, সেপ্টেম্বর মাসে এসেছিল ২৬৮ কোটি ৫৫ লাখ এবং অক্টোবর মাসে এসেছে ২৫৬ কোটি ২৪ লাখ ডলার। ভোরের আকাশ/এসএইচ
দ্বিতীয় দফায় অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় একমাস বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রিটার্ন দাখিলের শেষ সময় ৩১ ডিসেম্বর থেকে বাড়িয়ে ৩১ জানুয়ারি করা হয়েছে। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) এনবিআরের সচিব মো. একরামুল হক সই করা আদেশ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আল আমিন শেখও বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।এর আগে, অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের সময় একমাস বাড়ানো হয়েছিল, যা ৩১ ডিসেম্বর শেষ হচ্ছে। আয়কর আইন অনুযায়ী ৩০ নভেম্বর আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষদিন। এদিকে, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের আয়কর রিটার্ন সেবা দিতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ জন্য সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও বিশেষ ‘হেল্প ডেস্ক’ খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।গত বৃহস্পতিবার এনবিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করতে এনবিআরের ই-ট্যাক্স ম্যানেজমেন্ট ইউনিটের সহযোগিতায় এই হেল্প ডেস্ক চালু করা হয়েছে।চলতি (২০২৫-২৬) অর্থবছর এখন পর্যন্ত ২৬ লাখের বেশি করদাতা অনলাইনে তাদের ই-রিটার্ন জমা দিয়েছেন। গত আগস্টে সব করদাতার জন্য অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক করে এনবিআর।ভোরের আকাশ/মো.আ.
দীর্ঘ সময় ধরে উত্তাপে থাকা সবজির দাম বাজারে কমতে শুরু করেছে, শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরতে শুরু করেছে স্বস্তির আবহ। অন্যদিকে বাড়তি দামই বিক্রি হচ্ছে মাছ।শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে সবজির দামের এমন চিত্র দেখা গেছে। আজকের বাজারে প্রতিপিস ফুলকপি (মাঝারি) বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকায়, বাঁধাকপি (মাঝারি) প্রতি পিস ৩০ টাকা, বেগুন প্রতি কেজি ৬০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৩০ টাকা, পেঁয়াজের ফুল প্রতি মুঠা ১৫ টাকা, জালি প্রতি পিস ৫০ টাকা, ঝিঙ্গা প্রতি কেজি ৫০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, মুলা প্রতি কেজি ৪০ টাকা, শালগম প্রতি কেজি ৪০ টাকা, খিড়া প্রতি কেজি ৫০ টাকা, শিম প্রতি কেজি ৫০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ৮০ টাকা, গাজর প্রতি কেজি ৫০ টাকা, কাঁচা টমেটো প্রতি কেজি ৪০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৫০ থেকে ৬০ টাকা, আলু প্রতি কেজি ২০ টাকা এবং কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।এ ছাড়া বাজারে প্রতি কেজি তেলাপিয়া মাছ আকার ভেদে ২২০ থেকে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাবদা প্রতি কেজি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকায়, রুই মাছ (মাঝারি) প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকায়, কই মাছ প্রতি কেজি ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা, প্রতি কেজি চাষের শিং মাছ ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, বড় চিংড়ি প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা, পাঙাস প্রতি কেজি ১৭০ থেকে ২০০ টাকা, শোল প্রতি কেজি ৮০০ টাকা, টেংড়া প্রতি কেজি ৫০০ থেকে ৬৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।এ ছাড়া ব্রয়লার প্রতি কেজি ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, সোনালী প্রতি কেজি ২৮০ টাকা, লেয়ার প্রতি কেজি ৩০০ টাকা, দেশি মুরগি প্রতি কেজি ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৫০ টাকা এবং খাসির মাংস প্রতি কেজি ১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।সাপ্তাহিক ছুটির দিনে রাজধানীর রামপুরা বাজারে বাজার করতে এসেছেন বেসরকারি চাকরিজীবী। তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সবজির দাম খুবই বাড়তি ছিল। সেই তুলনায় এখন সবজির দাম কিছুটা কমেছে। শীতের সময় হিসেবে আরও কমা উচিত ছিল সবজির দাম। সারা বছর তো বাড়তি দামে এসব কিনে খেলাম, কিন্তু সবজির ভরপুর মৌসুম এই শীতে সবজির দাম গ্রামগঞ্জে একেবারেই কম। সেই তুলনায় ঢাকায় আরেকটু দাম কমলে বেশি ভালো হতো। তবে আগে যে সবজির উচ্চ মূল্য সেটি কিছুটা কমে এখন শীতের ছোঁয়া লেগেছে সবজির বাজারে। মালিবাগ ও মুগদা বাজারের ক্রেতারা লেন, বাজারে সবকিছুর দাম উঠানামা করে। মাছের দাম কখনোই কমতে দেখলাম না। সব সময় বাড়তি দামে আমাদের মাছ কিনতে হয়। সাধারণত পাঙ্গাস, চাষের কই, তেলাপিয়া মাছ ছাড়া অন্য সব ধরনের মাছের দাম বাড়তি থাকে। আমাদের মতো মানুষষদের জন্য অতিরিক্ত দামের কারণে ভালো মাছ কিনে খাওয়ায় মুশকিল।একই বাজারের মাছ বিক্রেতা শহিদুল ইসলাম বলেন, কিছু কিছু মাছের দাম কমের মধ্যেই রয়েছে, কিন্তু বেশ কিছু মাছের দাম আগের মতোই রয়েছে। বাজারে মাছ বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। সবজির দামের বিষয়ে মগবাজারের সবজি বিক্রেতা আফজাল খন্দকার বলেন, এখন বেশিরভাগ সবজি খুবই কম দামে বিক্রি হচ্ছে। শীত মৌসুম হওয়ার কারণে সবজির ভরপুর সরবরাহ আছে বাজারে। সে কারণে বাজারের সব ধরনের সবজির দাম বর্তমানে কম যাচ্ছে। এর চেয়েও হয়তো কম দাম থাকতো, কিন্তু এসব ফসল বা চারা যখন ক্ষেতে ছিল তখন টানা কয়েকদিনের বৃষ্টির কারণে এসব ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কৃষকের যদি এমন ক্ষতি না হতো, তাহলে ফলন আরও বেশি হতো তখন বাজারে এর চেয়েও কম দামে সবজি বিক্রি হতো।ভোরের আকাশ/মো.আ.