ছবি-ভোরের আকাশ
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘স্যালুউটিং আওয়ার কালচারাল হিরো’ প্রচার কর্মসূচি ঘোষণা করে শাহবাগ মোড় ছেড়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাত ৯টা নাগাদ শাহবাগ থেকে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের এই কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছেন। এরপর আন্দোলনকারীরা শাহবাগ ছেড়ে দেন তারা।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহিদ শরিফ ওসমান হাদিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘স্যালুউটিং আওয়ার কালচারাল হিরো’ প্রচার কর্মসূচি ঘোষণা করে শাহবাগ ছেড়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। সোমবার রাত ৯টায় শাহবাগ থেকে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের এ কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছেন। শহিদ ওসমান হাদির হত্যার বিচার আগামী ২৪ কার্যদিবসের মধ্যে সম্পন্ন করাসহ ৪ দফা দাবিতে তারা সোমবার দুপুর ২টা থেকে শাহবাগ মোড় অবরোধ করে অবস্থান করেন।
নতুন কর্মসূচির করণীয় জানিয়ে আব্দুল্লাহ আল জাবের বলেন, আমাদের অনলাইন কর্মসূচি। ‘স্যালুটিং আওয়ার কালচারাল হিরো’ শিরোনামে সামাজিক মাধ্যমসহ যত মাধ্যম রয়েছে, সবগুলোতে আপনারা প্রচার করবেন। ধরুন, যারা একটা নজরুল সঙ্গীত গাবেন, ওখানে ওসমান হাদিকে উৎসর্গ করে নজরুল সঙ্গীত পোস্ট করবেন।
হাদি হত্যার বিচার দাবিতে অবস্থান নেয়া আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, খোঁজ নিয়ে জেনেছি আগামীকাল আবহাওয়া খারাপ থাকবে, এ জন্য আমাদের প্রোগ্রাম অনলাইনে হবে। ‘স্যালিউটিং আওয়ার কালচারাল হিরো’ শিরোনামে ডকুমেন্টারি, বক্তব্য, গানসহ যা কিছু রয়েছে, শহিদ ওসমান হাদির জন্য সেগুলা আপনারা জনতার কাছে দেশে-বিদেশে পৌঁছে দিবেন।
আগামী দুদিন আমরা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের কাছে যাব। তাদেরকে আমাদের এই আন্দোলনে তাদেরকে শামিল হওয়ার আহ্বান জানাব জানিয়ে জাবের আরও বলেন, যদি তারা আমাদেরকে অসহযোগিতা করে, এখানে (শাহবাগে) নাম ধরে ধরে বলে দেব, কারা দিল্লির দাসত্ব স্বীকার করে ক্ষমতায় যেতে চায়।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘স্যালুউটিং আওয়ার কালচারাল হিরো’ প্রচার কর্মসূচি ঘোষণা করে শাহবাগ মোড় ছেড়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) রাত ৯টা নাগাদ শাহবাগ থেকে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের এই কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছেন। এরপর আন্দোলনকারীরা শাহবাগ ছেড়ে দেন তারা।ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শহিদ শরিফ ওসমান হাদিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘স্যালুউটিং আওয়ার কালচারাল হিরো’ প্রচার কর্মসূচি ঘোষণা করে শাহবাগ ছেড়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। সোমবার রাত ৯টায় শাহবাগ থেকে ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য সচিব আব্দুল্লাহ আল জাবের এ কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছেন। শহিদ ওসমান হাদির হত্যার বিচার আগামী ২৪ কার্যদিবসের মধ্যে সম্পন্ন করাসহ ৪ দফা দাবিতে তারা সোমবার দুপুর ২টা থেকে শাহবাগ মোড় অবরোধ করে অবস্থান করেন।নতুন কর্মসূচির করণীয় জানিয়ে আব্দুল্লাহ আল জাবের বলেন, আমাদের অনলাইন কর্মসূচি। ‘স্যালুটিং আওয়ার কালচারাল হিরো’ শিরোনামে সামাজিক মাধ্যমসহ যত মাধ্যম রয়েছে, সবগুলোতে আপনারা প্রচার করবেন। ধরুন, যারা একটা নজরুল সঙ্গীত গাবেন, ওখানে ওসমান হাদিকে উৎসর্গ করে নজরুল সঙ্গীত পোস্ট করবেন।হাদি হত্যার বিচার দাবিতে অবস্থান নেয়া আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, খোঁজ নিয়ে জেনেছি আগামীকাল আবহাওয়া খারাপ থাকবে, এ জন্য আমাদের প্রোগ্রাম অনলাইনে হবে। ‘স্যালিউটিং আওয়ার কালচারাল হিরো’ শিরোনামে ডকুমেন্টারি, বক্তব্য, গানসহ যা কিছু রয়েছে, শহিদ ওসমান হাদির জন্য সেগুলা আপনারা জনতার কাছে দেশে-বিদেশে পৌঁছে দিবেন।আগামী দুদিন আমরা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের কাছে যাব। তাদেরকে আমাদের এই আন্দোলনে তাদেরকে শামিল হওয়ার আহ্বান জানাব জানিয়ে জাবের আরও বলেন, যদি তারা আমাদেরকে অসহযোগিতা করে, এখানে (শাহবাগে) নাম ধরে ধরে বলে দেব, কারা দিল্লির দাসত্ব স্বীকার করে ক্ষমতায় যেতে চায়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতা আজও বৈষম্যহীন রাষ্ট্রে রূপ নিতে পারেনি—এ বাস্তবতা অস্বীকারের সুযোগ নেই। বিজয়ের পাঁচ দশক পরও যখন সমাজ ও রাষ্ট্রের নানা স্তরে বৈষম্য, অবিচার ও অসাম্য জেঁকে বসেছে, তখন বিজয় দিবসের প্রকৃত তাৎপর্য নিয়ে নতুন করে আত্মসমালোচনার আহ্বান জানিয়েছেন দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও মুক্তিযুদ্ধা এবং বুদ্ধিজীবীরা।তারা স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে বিজয় দিবস কেবল আনুষ্ঠানিকতায় পরিণত হবে।বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স কাউন্সিল (বিসিআরসি)-এর উদ্যোগে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত ‘মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষায় বৈষম্যহীন নতুন দেশ গড়া হোক বিজয় দিবসের অঙ্গীকার’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও বিজয় দিবস সম্মাননা–২০২৫ অনুষ্ঠানে এসব অভিমত উঠে আসে।সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৪ টায় ঢাকার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও সাবেক রাষ্ট্রদূত অধ্যাপক ড. আনোয়ার উল্লাহ চৌধুরী।প্রধান আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)'র সভাপতি ও ভোরের আকাশ পত্রিকার সম্পাদক ওবায়দুর রহমান শাহীন। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম।ভোরের আকাশ/এসএইচ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে দেশজুড়ে মনোনয়নপত্র জমা দিচ্ছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা।সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) সকাল থেকেই বিভিন্ন নির্বাচনী এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশে কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ সময় প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের অনেকেই সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, রবিবার (২৮ ডিসেম্বর) পর্যন্ত সারা দেশে ৩ হাজার ১১৪ জন সম্ভাব্য প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও দাখিল করেছিলেন মাত্র ১৬৬ জন। তবে শেষ দিনে সোমবার সকাল থেকেই বিভিন্ন আসনে মনোনয়ন দাখিলের খবর পাওয়া যাচ্ছে।এবারের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) নিবন্ধিত মোট ৫৮টি রাজনৈতিক দল অংশ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। তবে নিবন্ধন স্থগিত থাকায় আওয়ামী লীগ এই নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না।হেভিওয়েট প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিল বেগম খালেদা জিয়া: বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়েছে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার। তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় এবার প্রথমবারের মতো মনোনয়নপত্রে স্বাক্ষরের পরিবর্তে আঙুলের ছাপ ব্যবহার করা হয়েছে। একই সঙ্গে সবকটি আসনে বিকল্প প্রার্থী রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।তারেক রহমান (ঢাকা-১৭): ঢাকা-১৭ আসনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। তাঁর পক্ষে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সমন্বয়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম মনোনয়নপত্র জমা দেন। এসময় তারেক রহমানের প্রস্তাবক ছিলেন ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার এবং সমর্থক ছিলেন অ্যাডভোকেট আলমগীর হোসেন।মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (ঠাকুরগাঁও-১): ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি দলীয় প্রধান খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট প্রার্থনা করেন।জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতৃবৃন্দ: খুলনা-৫ আসনে দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এছাড়া খুলনার আরও তিনটি আসনে যথাক্রমে কৃষ্ণ নন্দী (খুলনা-১), অ্যাডভোকেট হেলাল হোসেন (খুলনা-২), জনপ্রিয় ইসলামী বক্তা মুফতি আমির হামজা কুষ্টিয়া-৩ (সদর) ও মাওলানা আবুল কালাম আজাদ (খুলনা-৬) মনোনয়নপত্র জমা দেন। ঢাকা-১৩ আসনে মাওলানা মামুনুল হক, ঢাকা-১৪ আসনে জামায়াতের প্রার্থী ব্যারিস্টার আরমান বিন কাশেম আত্মবিশ্বাসের সাথে জয়ের আশা ব্যক্ত করেছেন।ববি হাজ্জাজ (ঢাকা-১৩): ঢাকা-১৩ আসনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে লড়তে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ববি হাজ্জাজ। তিনি শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় কোনো প্রার্থী সর্বোচ্চ পাঁচজন ব্যক্তিকে সঙ্গে নিতে পারবেন। মিছিল, শোডাউন কিংবা জনসমাগম সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার মোট ভোটারের এক শতাংশের সমর্থনসূচক তালিকা বাধ্যতামূলক হলেও সাবেক সংসদ সদস্যদের জন্য এই শর্ত শিথিল রাখা হয়েছে। মনোনয়নপত্র জমার সময় ৫০ হাজার টাকা জামানতসহ হলফনামা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করা বাধ্যতামূলক।তফশিল অনুযায়ী, আজ মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় শেষ হলে আগামীকাল মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) থেকে ২০২৬ সালের ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত সংগৃহীত মনোনয়নপত্রগুলো যাচাই-বাছাই করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা। এরপর কোনো প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল হলে ৫ থেকে ৯ জানুয়ারির মধ্যে তারা নির্বাচন কমিশনে আপিল করতে পারবেন, যা নিষ্পত্তি হবে ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারির মধ্যে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ২০ জানুয়ারি এবং ২১ জানুয়ারি প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। প্রতীক পাওয়ার পর ২২ জানুয়ারি থেকে প্রার্থীরা আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু করতে পারবেন যা চলবে ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। সবশেষে ১২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দেশজুড়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ভোরের আকাশ/মো.আ.
কাওরান বাজারে আওয়ামী সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। বিক্ষোভে আওয়ামী দোসরদের বিচারের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন ব্যবসায়ীরা।রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাতে বিক্ষোভ মিছিলটি কাওরানবাজার পেট্রোবাংলার সামনে থেকে শুরু হয়ে ফলপট্টি গিয়ে শেষ হয়।বিক্ষোভ শেষে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ব্যবসায়ীরা বলেন, পতিত স্বৈরাচারী আমলে আওয়ামী লীগের চাঁদাবাজ ও দখলবাজরা যেভাবে কাওরানবাজারে দখলবাজি করেছিলো তারা আবারও একইভাবে চাঁদাবাজদের একত্রিত করে ব্যবসায়ীদের হুমকি-দমকি দিচ্ছে। পাশাপাশি বিএনপিতে হেয় প্রতিপন্ন করতে দলের কয়েক নেতার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে।বক্তারা বলেন, কাওরানবাজারে ৫ আগষ্টের পর আওয়ামী চাঁদাবাজরা গা ঢাকা দিলেও আওয়ামী লীগের কয়েকজন চিহ্নিত ব্যবসায়ীদের ইন্ধনে তারা আবারও দখল বাজি করার অপচেষ্টা করছে।ভোরের কিাশ/এসএইচ