ছবি : সংগৃহীত
জুলাই সনদে স্বাক্ষরই জাতীয় ঐক্য নয়, জাতীয় ঐক্যের নামে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘সমাজের সব অংশের মানুষ একত্রিত হয়ে লড়াই করার মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়।’
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাজধানীর ইস্কাটনে জাতীয় শ্রমিক শক্তির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘কিছু মানুষ জাতীয় ঐক্য বলতে শুধু রাজনীতির দলের ঐক্য বোঝে। কিন্তু রাজনৈতিক ঐক্য হলো সকল শ্রেণিপেশা মানুষের মধ্যে ঐক্য। আজকেও জুলাই সনদের নামে কিছু রাজনৈতিক দল সনদে স্বাক্ষর করতে যাবে, এটা কোনো জাতীয় ঐক্য নয়।’
শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন অবহেলা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন এনসিপির এই শীর্ষ নেতা। এ সময় জাতীয় শ্রমিক শক্তির নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করেন তিনি। শ্রমিক শ্রেণির দীর্ঘদিনের বঞ্চনা দূর করে, তাদের ন্যায্য অধিকার ও রাজনৈতিক অংশীদারত্ব নিশ্চিতে জাতীয় শ্রমিক শক্তি কাজ করবে বলে জানান সংগঠনটির নেতারা।
বক্তব্য শেষে জাতীয় শ্রমিক শক্তির মুখ্য সংগঠক, সদস্যসচিব ও আহ্বায়কের নাম ঘোষণা করেন নাহিদ ইসলাম। মুখ্য সংগঠক আরমান হোসেন, সদস্য সচিব, রিয়াজ মোরশেদ, আহ্বায়ক হবেন মাজহারুল ইসলাম ফকির।
ভোরের আকাশ/মো.আ.
সংশ্লিষ্ট
‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষরের দিনেও ‘জুলাই যোদ্ধারা’ রাজপথে নামতে বাধ্য হয়েছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতায় আজ তাদের রাস্তায় নামতে হয়েছে; এটি লজ্জার বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) বিকেলে মিরপুর ঢাকা-১৫ আসনের উদ্যোগে শ্রমিক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।জামায়াত আমির বলেন, অনেকের দাবি মেনে নেওয়া হচ্ছে অথচ জুলাই যোদ্ধারা বঞ্চিত হচ্ছে। আগেও দুর্নীতি হয়েছে, এখনও বিপুল পরিমাণে দুর্নীতি হচ্ছে।তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে জামায়াতের মতো আর কাউকে এতো জুলুমের শিকার হতে হয়নি। জুলাই আন্দোলনের পর জামায়াতে ইসলামী এখন পর্যন্ত কারো বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত প্রতিশোধ নেয়নি। জামায়াতে ইসলামী সরকার গঠন করতে পারলে কাউকে চাঁদাবাজি করতে দেওয়া হবে না।ন্যায্য দাবি আদায় শ্রমিকদের রাস্তায় নেমে আর মার খেতে হবে না।ভোরের আকাশ/মো.আ.
আর মাত্র চার মাস পরই হতে যাচ্ছে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচন ঘিরে দেশজুড়ে চলছে নির্বাচনী ঢামাডোল। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠাতব্য বহুল প্রতীক্ষিত ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রার্থী যাচাই-বাছাইয়ে চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি। প্রার্থী দেওয়ার ক্ষেত্রে ভোটের মাঠে জোটসহ তিনশ আসনের নবীন-প্রবীণ মিলিয়ে বড় ধরনের চমক রয়েছে দলটির।তরুণ ভোটার আকর্ষণে অনেক আসনেই প্রাধান্য পাচ্ছে তরুণ প্রার্থী। তরুণদের এগিয়ে নিতে এই উদ্যোগ নিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ দলটির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। সম্ভাব্য তরুণ প্রার্থীরা তারেক রহমানের বিশেষ নজর পেতে যোগাযোগ করছেন। তুলে ধরছেন বিগত দিনের রাজনৈতিক কর্মযজ্ঞ। এই দৌড়ে এগিয়ে আছেন সাবেক ছাত্রদল নেতা ইঞ্জিঃ আবু সাঈদ জনী। সংসদীয় আসন ২৭ কুড়িগ্রাম-৩ (উলিপুর) আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পেতে কাজ করছেন তরুণ নেতা আবু সাঈদ জনী।টাঙ্গাইল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শাখা ছাত্রদলের সাবেক ছাত্রনেতা ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পুরো সময়ে বিএনপির দলীয় কর্মসূচিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। টাঙ্গাইল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের শিক্ষা জীবন শেষে ঢাকার রাজপথে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-জেটেব এর ব্যানারে প্রায় ১ যুগের বেশী সময় আন্দোলন সংগ্রামে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন।এমনকি জেটেব কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি’র কাউন্সিলে দ্বিত্বীয় বারের মত সিনিয়র সহ সভাপতি পদে নির্বাচিত হন। হাসিনা বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় থাকার কারণে কয়েকবার জেল জুলুম ও নির্যাতনের স্বীকার হন। ২০১৪-এর পরবর্তী সময়ে হরতাল অবরোধে ছাত্রনেতা জনীর তত্ত্বাবধানে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে হরতাল অবরোধ পালিত হয়েছিল। সেই সময়ে যারা কারাগারে ছিলো তাদেরকে কারাগারে ও তাদের পরিবারকে অর্থনৈতিক সহায়তা করেছিলেন তিনি।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২৭ কুড়িগ্রাম ৩ (উলিপুর) আসনের প্রতিটি ইউনিয়ন ওয়ার্ড ও গ্রামের মানুষের জন্য কাজ করেছেন নিরলসভাবে। বিভিন্ন দুর্যোগ এর সময় বন্যার্তদের জন্য ত্রাণ সহায়তা, শীতকালে শীতবস্ত্র বিতরণ, হত দরিদ্র মানুষকে সহযোগিতা, ধর্মীয় অনুষ্ঠান ঈদ ও পূজায় উপহার প্রদান ধর্মীয় উপাসনালয় মসজিদ, মন্দির উন্নয়নে সহযোগিতা করেন। এই সহযোগিতা ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছেন তিনি। এছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বনায়ন, অসহায় শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ সামগ্রী বিতরণ সহ সামাজিক বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচিতে নিয়মিত অংশ নেন জনি ।বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১দফা নিয়ে ২৭ কুড়িগ্রাম ৩ (উলিপুর) আসনের মানুষদের দ্বারে-দ্বারে গেছেন জনি। মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন ৩১ দফা।দীর্ঘকয়েক বছর ধরে এলাকার মানুষের জন্য কাজ করায় সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্যতা পান জনি। সাধারণ মানুষের মধ্য থেকেই দাবি উঠেছে আগামী নির্বাচনের ২৭ কুড়িগ্রাম-৩ (উলিপুর) আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে ইঞ্জিঃ আবু সাঈদ জনী যেন ধানের শীর্ষ প্রতীক পায়। সাধারণ মানুষের মনে ঠাঁই পাওয়া জাতীয়তাবাদী সৈনিক জনিকে স্বপ্ন দেখছেন তারা।এবিষয়ে জানতে চাইলে ইঞ্জিঃ আবু সাঈদ জনী ভোরের আকাশকে বলেন,আমি জাতীয়তাবাদের একজন সৈনিক। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ১৯ দফাকে বুকে ধারণ করে ছাত্রজীবনেই বিএনপির রাজনীতি শুরু করি।গত ১৯৯৯ সাল ছাত্রদল দিয়ে রাজনীতির যাত্রা হয় আমার। রাজনীতির উত্থান-পতনে আমার ঠিকানা শুধু জিয়া পরিবার। তিনি বলেন, আমি দীর্ঘ ১৭ বছর একটানা বিএনপির বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছি। জেল খেটেছি, রিমান্ডে গিয়েছি, গুমের হুমকি পেয়েছি, মামলা হামলার স্বীকার হয়েছি, এতে ব্যবসায়িকভাবে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। তবুও দলের কর্মসূচি কর্মকাণ্ড ও এলাকার মানুষের পাশে ছিলাম সর্বক্ষণ।এখন এলাকার মানুষে চায় আমি যেন আগামী নির্বাচনে কুড়িগ্রাম ৩ (উলিপুর) আসনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন চাই। এই জনদাবি তো আমি উপেক্ষা করতে পারি না। তাই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছি। ধানের শীষের মনোনয়ন পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে আবু সাঈদ জনী বলেন, বিএনপির হাইকমান্ডের নির্দেশিত কর্মসূচি ও রাজপথে সক্রিয় থেকে যে কাজ করেছি তার সঠিক মূল্যায়ন করলে আমাকে মনোনয়ন দেবে বলে বিশ্বাস করি। আর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তো বলেছেন, তরুণদের মূল্যায়ন করবেন। তাহলে আমি ধানের শীষ পাবো।ভোরের আকাশ/মো.আ.
জুলাই সনদে স্বাক্ষরই জাতীয় ঐক্য নয়, জাতীয় ঐক্যের নামে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘সমাজের সব অংশের মানুষ একত্রিত হয়ে লড়াই করার মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হয়।’শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) রাজধানীর ইস্কাটনে জাতীয় শ্রমিক শক্তির আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘কিছু মানুষ জাতীয় ঐক্য বলতে শুধু রাজনীতির দলের ঐক্য বোঝে। কিন্তু রাজনৈতিক ঐক্য হলো সকল শ্রেণিপেশা মানুষের মধ্যে ঐক্য। আজকেও জুলাই সনদের নামে কিছু রাজনৈতিক দল সনদে স্বাক্ষর করতে যাবে, এটা কোনো জাতীয় ঐক্য নয়।’শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন অবহেলা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন এনসিপির এই শীর্ষ নেতা। এ সময় জাতীয় শ্রমিক শক্তির নেতৃত্বের নাম ঘোষণা করেন তিনি। শ্রমিক শ্রেণির দীর্ঘদিনের বঞ্চনা দূর করে, তাদের ন্যায্য অধিকার ও রাজনৈতিক অংশীদারত্ব নিশ্চিতে জাতীয় শ্রমিক শক্তি কাজ করবে বলে জানান সংগঠনটির নেতারা।বক্তব্য শেষে জাতীয় শ্রমিক শক্তির মুখ্য সংগঠক, সদস্যসচিব ও আহ্বায়কের নাম ঘোষণা করেন নাহিদ ইসলাম। মুখ্য সংগঠক আরমান হোসেন, সদস্য সচিব, রিয়াজ মোরশেদ, আহ্বায়ক হবেন মাজহারুল ইসলাম ফকির।ভোরের আকাশ/মো.আ.
ঐক্য, সংগ্রাম, মর্যাদা ও মুক্তির পতাকা হাতে শ্রমিকের রাষ্ট্রক্ষমতা প্রতিষ্ঠার সুদূরপ্রসারী অঙ্গীকার নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অঙ্গসংগঠন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে ‘জাতীয় শ্রমিক শক্তি’। সংগঠনটির আহ্বায়ক হয়েছেন মাজহারুল ইসলাম ফকির, সদস্য সচিব রিয়াজ মোরশেদ এবং মুখ্য সংগঠক আরমান হোসেন।শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর বাংলামোটরে ইস্কাটন নেভি কলোনিতে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ‘জাতীয় শ্রমিক শক্তি’ আত্মপ্রকাশ করে।‘জাতীয় শ্রমিক শক্তি’ আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিগত ১৬ বছরে শেখ হাসিনার যে স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থান ছিল, সেখানে সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছেন শ্রমিকরা। ন্যায্য মজুরির জন্য চব্বিশের শুরুর দিকেও আন্দোলনে নামতে হয়েছিল তাদের, পুলিশের গুলিতে শ্রমিক মারা গিয়েছিলেন। সে সময় শ্রমিকের অধিকার ছিল না।’রাজনৈতিক দলের ঐক্য জাতীয় ঐক্য নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘জাতীয় ঐক্য তখন হয়, যখন সমাজের সব অংশের মানুষ দেশপ্রেমের ভিত্তিতে এক হয়ে লড়াই করে। যেটা আমরা দেখেছিলাম জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে। সেসময় কোনো রাজনৈতিক দলের ব্যানার দেখিনি। শুধু দেখেছিলাম ছাত্র-শ্রমিক এবং নানান পেশাজীবী। আমরা সেই জাতীয় ঐক্যের দিকে এগোচ্ছি, যেখানে ছাত্র শ্রমিক কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সংগ্রাম করবে লড়াই করবে।,’ সংস্কার কমিশন নিয়ে তিনি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে অনেকগুলো কমিশন গঠিত হয়েছে। কিন্তু শ্রম কমিশন নিয়ে কোনো আলোচনা দেখা যায়নি। স্বাস্থ্য কমিশন নিয়েও কোনো আলাপ নেই। মানুষের জীবনের সঙ্গে যে গণসেবামূলক রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান জড়িত তার সংস্কার নিয়ে কোনো আলোচনা নেই। শুধু নির্বাচন কেন্দ্রিক ছয়টি সংস্কার কমিশন নিয়ে ঐকমত্য কমিশন গঠন হয়েছে। সেখানেও গণতন্ত্রের জন্য ভালোকিছু দেখতে পারছি না।’গণতান্ত্রিক রূপান্তরের লড়াইয়ের পাশাপাশি অর্থনৈতিক রূপান্তরেও ছাত্র শ্রমিক এবং সব পেশাজীবী মানুষ এক হয়ে লড়াইও করবে বলে প্রতিজ্ঞা করেন নাহিদ ইসলাম।নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘যে দিনে কিছু রাজনৈতিক দল জাতীয় ঐকমত্যের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করে একটি কাগজে সই করছে, সেইদিনে জাতীয় শ্রমিক শক্তি রাজপথে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছে। আমরা জানি রাজপথের শক্তি জয়ী হয়। ইনশাআল্লাহ জাতীয় শ্রমিক শক্তিও জয়ী হবে। জাতীয় নাগরিক পার্টি শ্রমিকদের পক্ষে রাজনীতি করবে।’যেই মাফিয়ারা শ্রমিকদের শোষণ করে গেছে, লুটপাট করে গেছে, তাদেরকে এখনও বিচারের আওতায় আনা হয়নি, তাদের এখনও প্রটেকশন দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন এনসিপির আহ্বায়ক।এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘জাতীয় শ্রমিকশক্তি শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবে। বাংলাদেশে সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সব প্রতিষ্ঠানে শ্রমিকদের প্রতি অসম্মানের আচরণ করা হয়। রাষ্ট্রীয়ভাবেও এই বৈষম্য চালানো হচ্ছে।’শ্রম সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ বলেন, বিগত কয়েক বছরে হাজারো শ্রমিকের মৃত্যু ঘটেছে। তাদের হত্যার জন্য দায়ীদের তেমন বিচার হয়নি।’বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ করতে হলে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকারও নিশ্চিত করতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বাস্তবায়ন করাও শ্রমিকশক্তির অন্যতম লক্ষ্য।’ভোরের আকাশ/মো.আ.